ETV Bharat / bharat

పోలీసులను పరుగెత్తించి కొట్టిన గ్రామస్థులు.. ఎందుకో తెలుసా?

బంగాల్​లో బాలికలపై లైంగిక వేధింపులకు ఒడిగట్టిన ఓ పోలీసు అధికారికి చుక్కలు చూపించారు స్థానికులు. పోలీసు అధికారి మోటారు సైకిల్​కు నిప్పంటించారు. పారిపోతున్న అతడ్ని పట్టుకుని దేహశుద్ధి చేశారు. అనంతరం ఓ గదిలో పెట్టి తాళం వేశారు.

police-sang
పోలీసులను పరుగెత్తించి కొట్టిన గ్రామస్థులు.. ఎందుకో తెలుసా?
author img

By

Published : Jan 19, 2020, 2:36 PM IST

Updated : Jan 19, 2020, 7:46 PM IST

పోలీసులను పరుగెత్తించి కొట్టిన గ్రామస్థులు

బంగాల్​ ఉత్తర ​24-పరగణాలో బాలికలను లైంగికంగా వేధించాడని ఓ పోలీసు అధికారికి దేహశుద్ధి చేశారు గ్రామస్థులు.

హారువాలో 9వ తరగతి చదువుతున్న ఇద్దరు బాలికలు శుక్రవారం సాయంత్రం పాఠశాలలో నిర్వహించిన సాంస్కృతిక కార్యక్రమాల్లో పాల్గొన్నారు. అదే సమయంలో అసిస్టెంట్​​ సబ్ ఇన్​స్పెక్టర్​(ఏఎస్​ఐ) అయిన జహంగీర్​ హుసేన్ అక్కడే విధులు నిర్వహిస్తున్నాడు​​. బాలికలను ఎవరూ లేని ఓ తరగతి గదిలోకి తీసుకెళ్లి అసభ్యంగా ప్రవర్తించాడు. ఇదే విషయాన్ని బాలికలిద్దరూ తమ తల్లిదండ్రులకు చెప్పారు.

విషయం తెలుసుకుని ఆగ్రహించిన కుటుంబసభ్యులు.. గ్రామస్థుల సాయంతో పోలీసులపై దాడి చేశారు. ఒక్కసారిగా పెద్ద సంఖ్యలో వస్తున్న జనాన్ని చూసి హుసేన్​కు భయమేసింది. వెంటనే అక్కడినుంచి తప్పించుకునేందుకు ప్రయత్నించాడు. అది కుదరనందున ఓ తరగతి గదిలోకి వెళ్లి దాక్కోవాలని చూశాడు. అయితే అప్పటికే పాఠశాల ఆవరణలోకి వచ్చిన గ్రామస్థులు హుసేన్​కు దేహశుద్ధి చేశారు. అనంతరం తరగతి గదిలో పెట్టి తాళం వేశారు.

సమాచారం అందుకున్న ఉన్నతాధికారుల బృందం ఘటనా స్థలానికి చేరుకుని.. హుసేన్​ను కాపాడింది. జహంగీర్​పై కేసు నమోదు చేసి దర్యాప్తు చేపట్టారు.

ఇదీ చదవండి: బస్తీమే సవాల్: కాలం మారింది..సెల్​ఫోన్​తో ఇస్మార్ట్ ప్రచారం..

పోలీసులను పరుగెత్తించి కొట్టిన గ్రామస్థులు

బంగాల్​ ఉత్తర ​24-పరగణాలో బాలికలను లైంగికంగా వేధించాడని ఓ పోలీసు అధికారికి దేహశుద్ధి చేశారు గ్రామస్థులు.

హారువాలో 9వ తరగతి చదువుతున్న ఇద్దరు బాలికలు శుక్రవారం సాయంత్రం పాఠశాలలో నిర్వహించిన సాంస్కృతిక కార్యక్రమాల్లో పాల్గొన్నారు. అదే సమయంలో అసిస్టెంట్​​ సబ్ ఇన్​స్పెక్టర్​(ఏఎస్​ఐ) అయిన జహంగీర్​ హుసేన్ అక్కడే విధులు నిర్వహిస్తున్నాడు​​. బాలికలను ఎవరూ లేని ఓ తరగతి గదిలోకి తీసుకెళ్లి అసభ్యంగా ప్రవర్తించాడు. ఇదే విషయాన్ని బాలికలిద్దరూ తమ తల్లిదండ్రులకు చెప్పారు.

విషయం తెలుసుకుని ఆగ్రహించిన కుటుంబసభ్యులు.. గ్రామస్థుల సాయంతో పోలీసులపై దాడి చేశారు. ఒక్కసారిగా పెద్ద సంఖ్యలో వస్తున్న జనాన్ని చూసి హుసేన్​కు భయమేసింది. వెంటనే అక్కడినుంచి తప్పించుకునేందుకు ప్రయత్నించాడు. అది కుదరనందున ఓ తరగతి గదిలోకి వెళ్లి దాక్కోవాలని చూశాడు. అయితే అప్పటికే పాఠశాల ఆవరణలోకి వచ్చిన గ్రామస్థులు హుసేన్​కు దేహశుద్ధి చేశారు. అనంతరం తరగతి గదిలో పెట్టి తాళం వేశారు.

సమాచారం అందుకున్న ఉన్నతాధికారుల బృందం ఘటనా స్థలానికి చేరుకుని.. హుసేన్​ను కాపాడింది. జహంగీర్​పై కేసు నమోదు చేసి దర్యాప్తు చేపట్టారు.

ఇదీ చదవండి: బస్తీమే సవాల్: కాలం మారింది..సెల్​ఫోన్​తో ఇస్మార్ట్ ప్రచారం..

Intro:ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, প্রতিবাদে পুলিশ অফিসারকে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে আগুন

হাড়োয়াঃ সরকারি অনুষ্ঠানে পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে দুই ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ। প্রতিবাদে অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে গণপিটুনি দিলেন বাসিন্দারা। অাগুন লাগিয়ে দেওয়া হল পুলিশের একটি বাইকে। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়ায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাড়োয়ার মোহনপুর বাছড়া এমসিএইচ হাই স্কুলে শুক্রবার রাজ্য সরকারের ছাত্র-যুব উৎসব পালিত হচ্ছিল। সেখানে হাড়োয়া থানার গোপালপুর ক্যাম্পের আধিকারিক এএসআই জাহাঙ্গির হোসেন গাজি কর্তব্যরত ছিলেন। সন্ধের পর স্থানীয় মল্লিকঘেরি কুঁজিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা একাদশ শ্রেণির দুই ছাত্রী ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিল। অভিযোগ, জাহাঙ্গির তাদের কুপ্রস্তাব দেন। কথা বলার সময় ওই পুলিশকর্মী তাদের শ্নীলতাহানি করে বলেও অভিযোগ। সেই কথা ছড়িয়ে পড়তেই অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে বাসিন্দারা ঘিরে ফেলেন। তাঁকে ধরে নিয়ে স্কুলের একটি ঘরে আটকে রাখেন। তারই মধ্যে একদল গ্রামবাসী স্কুলঘরে ঢুকে তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন। মুহূর্তে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। উত্তেজিত জনতা পুলিশের একটি মোটরবাইকে আগুন ধরিয়ে দেয়। গোলমালের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হাড়োয়া ও মিনাখাঁ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। পৌঁছয় কমব্যাট ফোর্সও।
তবে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলা ওই দুই ছাত্রীর পরিবার থানায় এখনও কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। আক্রান্ত এএসআই জাহাঙ্গির হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শনিবার সকালে অভিযু পুলিশকর্মীর শাস্তির দাবিতে ওই স্কুলের দেওয়ালে পোস্টার পডেছে। Body:ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, প্রতিবাদে পুলিশ অফিসারকে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে আগুন

হাড়োয়াঃ সরকারি অনুষ্ঠানে পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে দুই ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ। প্রতিবাদে অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে গণপিটুনি দিলেন বাসিন্দারা। অাগুন লাগিয়ে দেওয়া হল পুলিশের একটি বাইকে। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়ায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাড়োয়ার মোহনপুর বাছড়া এমসিএইচ হাই স্কুলে শুক্রবার রাজ্য সরকারের ছাত্র-যুব উৎসব পালিত হচ্ছিল। সেখানে হাড়োয়া থানার গোপালপুর ক্যাম্পের আধিকারিক এএসআই জাহাঙ্গির হোসেন গাজি কর্তব্যরত ছিলেন। সন্ধের পর স্থানীয় মল্লিকঘেরি কুঁজিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা একাদশ শ্রেণির দুই ছাত্রী ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিল। অভিযোগ, জাহাঙ্গির তাদের কুপ্রস্তাব দেন। কথা বলার সময় ওই পুলিশকর্মী তাদের শ্নীলতাহানি করে বলেও অভিযোগ। সেই কথা ছড়িয়ে পড়তেই অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে বাসিন্দারা ঘিরে ফেলেন। তাঁকে ধরে নিয়ে স্কুলের একটি ঘরে আটকে রাখেন। তারই মধ্যে একদল গ্রামবাসী স্কুলঘরে ঢুকে তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন। মুহূর্তে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। উত্তেজিত জনতা পুলিশের একটি মোটরবাইকে আগুন ধরিয়ে দেয়। গোলমালের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হাড়োয়া ও মিনাখাঁ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। পৌঁছয় কমব্যাট ফোর্সও।
তবে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলা ওই দুই ছাত্রীর পরিবার থানায় এখনও কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। আক্রান্ত এএসআই জাহাঙ্গির হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শনিবার সকালে অভিযু পুলিশকর্মীর শাস্তির দাবিতে ওই স্কুলের দেওয়ালে পোস্টার পডেছে। Conclusion:ছাত্রীকে শ্লীলতাহানি, প্রতিবাদে পুলিশ অফিসারকে গণপিটুনি, পুলিশের গাড়িতে আগুন

হাড়োয়াঃ সরকারি অনুষ্ঠানে পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে দুই ছাত্রীকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ। প্রতিবাদে অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে গণপিটুনি দিলেন বাসিন্দারা। অাগুন লাগিয়ে দেওয়া হল পুলিশের একটি বাইকে। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে উত্তর ২৪ পরগনার হাড়োয়ায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাড়োয়ার মোহনপুর বাছড়া এমসিএইচ হাই স্কুলে শুক্রবার রাজ্য সরকারের ছাত্র-যুব উৎসব পালিত হচ্ছিল। সেখানে হাড়োয়া থানার গোপালপুর ক্যাম্পের আধিকারিক এএসআই জাহাঙ্গির হোসেন গাজি কর্তব্যরত ছিলেন। সন্ধের পর স্থানীয় মল্লিকঘেরি কুঁজিপাড়া গ্রামের বাসিন্দা একাদশ শ্রেণির দুই ছাত্রী ওই অনুষ্ঠানে গিয়েছিল। অভিযোগ, জাহাঙ্গির তাদের কুপ্রস্তাব দেন। কথা বলার সময় ওই পুলিশকর্মী তাদের শ্নীলতাহানি করে বলেও অভিযোগ। সেই কথা ছড়িয়ে পড়তেই অভিযুক্ত পুলিশকর্মীকে বাসিন্দারা ঘিরে ফেলেন। তাঁকে ধরে নিয়ে স্কুলের একটি ঘরে আটকে রাখেন। তারই মধ্যে একদল গ্রামবাসী স্কুলঘরে ঢুকে তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন। মুহূর্তে এলাকায় উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। উত্তেজিত জনতা পুলিশের একটি মোটরবাইকে আগুন ধরিয়ে দেয়। গোলমালের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় হাড়োয়া ও মিনাখাঁ থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। পৌঁছয় কমব্যাট ফোর্সও।
তবে শ্লীলতাহানির অভিযোগ তোলা ওই দুই ছাত্রীর পরিবার থানায় এখনও কোনও লিখিত অভিযোগ দায়ের করেনি। আক্রান্ত এএসআই জাহাঙ্গির হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। শনিবার সকালে অভিযু পুলিশকর্মীর শাস্তির দাবিতে ওই স্কুলের দেওয়ালে পোস্টার পডেছে।
Last Updated : Jan 19, 2020, 7:46 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.