ETV Bharat / state

সম্প্রীতির বার্তা নিয়ে মালদায় মিম থেকে 200 নেতা-কর্মী তৃণমূলে

author img

By

Published : Feb 9, 2021, 5:50 PM IST

জেলার 10টি ব্লকের দলীয় সভাপতিদের সঙ্গে নিয়ে ঘাসফুলের পতাকা তুলে নেন মিমের মালদা জেলার অন্যতম নেতা সাবির আহমেদ ৷

200 aimim leaders join tmc in malda
200 aimim leaders join tmc in malda

মালদা, 9 ফেব্রুয়ারি : ভোটের ময়দানে নামার আগেই জোর ধাক্কা খেল অল ইন্ডিয়া মজলিস ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম) ৷ মিম থেকে আজ তৃণমূলে যোগ দিল মালদা জেলার 10 টি ব্লকের প্রায় 200 কর্মী ৷ তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ব্লক নেতাও রয়েছেন ৷ মিমের ভাঙন একুশের ভোটে শাসকদলকে খানিকটা অক্সিজেন জোগাল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল ৷

আজ মালদা টাউন হলে আয়োজিত এই দলবদল কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নুর, চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি, সংখ্যালঘু সেলের জেলা সভাপতি মোশারফ হোসেন, দুলাল সরকার, সাবিনা ইয়াসমিন, প্রসেনজিৎ দাস সহ আরও অনেকে ৷ জেলার 10টি ব্লকের দলীয় সভাপতিদের সঙ্গে নিয়ে ঘাসফুলের পতাকা তুলে নেন মিমের মালদা জেলার অন্যতম নেতা সাবির আহমেদ ৷ তাঁদের হাতে দলীয় ঝান্ডা তুলে দেন মৌসম ৷

আরও পড়ুন : আগামীকাল মালদায় মমতা, মতুয়া অধ্যুষিত গাজোলের পরিবর্তে সভা মালদা শহরে

শাসকদলে যোগ দিয়ে সাবির আহমেদ বলেন, "গত দু'বছর ধরে আমি এই জেলার 15টি ব্লকের মধ্যে 10টি ব্লকে দলের সংগঠন বাড়ানোর কাজ করে গিয়েছি ৷ রাজ্যের সব জায়গায় দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছি ৷ কিন্তু আমরা দেখছি, বিজেপির সঙ্গে মিমের মতের কোনও পার্থক্য নেই ৷ দুটি দলই সাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী ৷ আমরা এই জেলায় হিন্দু-মুসলমানরা একসঙ্গে থাকি ৷ এক চায়ের গ্লাস থেকে চা খাই ৷ আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী ৷ আর মিম সংখ্যালঘু ভোট ভাগ করে পিছন থেকে বিজেপিকেই সাহায্য করছে ৷ এই দুটি দলের কোনওটিই মানুষের কথা ভাবে না ৷ তাই আজ জেলার 85 শতাংশ মিম নেতা-কর্মী তৃণমূলে যোগ দিয়েছে ৷ বাকি 15 শতাংশও তৃণমূলে চলে আসবে ৷ একুশের ভোটে মিম এই জেলায় কোনও প্রভাবই ফেলতে পারবে না ৷"

মিম থেকে তৃণমূলে 200 নেতা-কর্মীর যোগদান

গত 25 জানুয়ারি সামসীর চুড়িপট্টিতে দলীয় সভায় অংশ নিয়ে মিমের পশ্চিমবঙ্গের পর্যবেক্ষক, হায়দরাবাদের প্রাক্তন মেয়র মজিদ হোসেন ঘোষণা করেছিলেন, একুশের ভোটে মালদা জেলার 12টি আসনেই তাঁরা প্রার্থী দেবেন ৷ কিন্তু দলের এতজন নেতা-কর্মী তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় তাদের ভবিষ্যৎ এখন অজানা ৷ আজ টাউন হলে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি বলেন, "একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী থাকলেই বাংলার মানুষ মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবে ৷ না হলে বাংলার মেরুদণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে ৷"

মালদা, 9 ফেব্রুয়ারি : ভোটের ময়দানে নামার আগেই জোর ধাক্কা খেল অল ইন্ডিয়া মজলিস ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (এআইএমআইএম) ৷ মিম থেকে আজ তৃণমূলে যোগ দিল মালদা জেলার 10 টি ব্লকের প্রায় 200 কর্মী ৷ তাঁদের মধ্যে কয়েকজন ব্লক নেতাও রয়েছেন ৷ মিমের ভাঙন একুশের ভোটে শাসকদলকে খানিকটা অক্সিজেন জোগাল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল ৷

আজ মালদা টাউন হলে আয়োজিত এই দলবদল কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন জেলা তৃণমূল সভানেত্রী মৌসম নুর, চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি, সংখ্যালঘু সেলের জেলা সভাপতি মোশারফ হোসেন, দুলাল সরকার, সাবিনা ইয়াসমিন, প্রসেনজিৎ দাস সহ আরও অনেকে ৷ জেলার 10টি ব্লকের দলীয় সভাপতিদের সঙ্গে নিয়ে ঘাসফুলের পতাকা তুলে নেন মিমের মালদা জেলার অন্যতম নেতা সাবির আহমেদ ৷ তাঁদের হাতে দলীয় ঝান্ডা তুলে দেন মৌসম ৷

আরও পড়ুন : আগামীকাল মালদায় মমতা, মতুয়া অধ্যুষিত গাজোলের পরিবর্তে সভা মালদা শহরে

শাসকদলে যোগ দিয়ে সাবির আহমেদ বলেন, "গত দু'বছর ধরে আমি এই জেলার 15টি ব্লকের মধ্যে 10টি ব্লকে দলের সংগঠন বাড়ানোর কাজ করে গিয়েছি ৷ রাজ্যের সব জায়গায় দলীয় কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছি ৷ কিন্তু আমরা দেখছি, বিজেপির সঙ্গে মিমের মতের কোনও পার্থক্য নেই ৷ দুটি দলই সাম্প্রদায়িকতায় বিশ্বাসী ৷ আমরা এই জেলায় হিন্দু-মুসলমানরা একসঙ্গে থাকি ৷ এক চায়ের গ্লাস থেকে চা খাই ৷ আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী ৷ আর মিম সংখ্যালঘু ভোট ভাগ করে পিছন থেকে বিজেপিকেই সাহায্য করছে ৷ এই দুটি দলের কোনওটিই মানুষের কথা ভাবে না ৷ তাই আজ জেলার 85 শতাংশ মিম নেতা-কর্মী তৃণমূলে যোগ দিয়েছে ৷ বাকি 15 শতাংশও তৃণমূলে চলে আসবে ৷ একুশের ভোটে মিম এই জেলায় কোনও প্রভাবই ফেলতে পারবে না ৷"

মিম থেকে তৃণমূলে 200 নেতা-কর্মীর যোগদান

গত 25 জানুয়ারি সামসীর চুড়িপট্টিতে দলীয় সভায় অংশ নিয়ে মিমের পশ্চিমবঙ্গের পর্যবেক্ষক, হায়দরাবাদের প্রাক্তন মেয়র মজিদ হোসেন ঘোষণা করেছিলেন, একুশের ভোটে মালদা জেলার 12টি আসনেই তাঁরা প্রার্থী দেবেন ৷ কিন্তু দলের এতজন নেতা-কর্মী তৃণমূলে যোগ দেওয়ায় তাদের ভবিষ্যৎ এখন অজানা ৷ আজ টাউন হলে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জেলা তৃণমূলের চেয়ারম্যান কৃষ্ণেন্দুনারায়ণ চৌধুরি বলেন, "একমাত্র মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মুখ্যমন্ত্রী থাকলেই বাংলার মানুষ মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবে ৷ না হলে বাংলার মেরুদণ্ড ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে ৷"

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.