ETV Bharat / state

গঙ্গারামপুরে গৃহবধূকে পণের দাবিতে খুনের অভিযোগ - Murder

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার ডালপাড়া এলাকায় পণের দাবিতে গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ ৷

বিয়ের ছবি
author img

By

Published : Aug 9, 2019, 12:41 PM IST

গঙ্গারামপুর , 9 অগাস্ট : পণের দাবিতে গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে ৷ ঘটনাটি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার ডালপাড়া এলাকার ৷ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত যুবতির নাম রিনা বিবি (20) । বাড়ি তপন থানার মরাকুরি গ্রামে ৷ দেড় বছর আগে বাসুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ফিরোজ সরকারের সঙ্গে বিয়ে হয় রিনার ৷ বিয়ের সময় শ্বশুরবাড়ি থেকে জানানো হয়, তাঁদের পণের দাবি নেই ৷ কিন্তু বিয়ের দু'মাসের মধ্যেই স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন রিনার উপর অত্যাচার করতে শুরু করে বলে অভিযোগ ৷ গ্রামে এনিয়ে সালিশি সভাও বসে ৷

আরও পড়ুন :পণে মেলেনি টিভি, রাগে যুবতিকে খুন !

এক সপ্তাহ আগে রিনা বিবির বাবার বাড়ির লোকজন দু'ভরি সোনা দিয়ে আসে রিনার শ্বশুড়বাড়িতে । অভিযোগ, এরপরও থেমে থাকেনি অত্যাচার ৷ ফিরোজ রিনাকে তাঁর বাপের বাড়ি থেকে আরও চার লাখ টাকা আনার জন্য বলে । এই নিয়ে গতকাল সকালে স্বামী স্ত্রী'র বিবাদ চরমে ওঠে । অভিযোগ, এরপরই সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন রিনাকে খুন করে ৷ স্থানীয় লোকজনের কাছে খবর পেয়ে রিনার শ্বশুরবাড়ি আসে তাঁর বাবার বাড়ির লোকজন ৷ তাঁরা রিনাকে গঙ্গারামপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়৷ সেখানে ডাক্তার রিনাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ।


এই বিষয়ে রিনার কাকা সিদ্দিক মিঞা বলেন, "আমরা সকালবেলা খবর পাই রিনাকে মেরে ফেলে বারান্দায় শুয়ে রেখেছে ৷ বাড়িতে কেউ নেই ৷ এলাকার লোকজনের কাছে খবর পেলাম কয়েকদিন থেকে ওরা অত্যাচার করছে পণের দাবিতে । বিয়ের সময় কোনও পণ না নিলেও, কয়েকদিন আগে যৌতুক বাবদ টাকা নিয়েছে । গত দু'দিন আগে দুই ভরি সোনাও দেওয়া হয়েছে ৷ এরপরও ওর স্বামী ফিরোজ জমি কিনবে বলে রিনাকে বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে বলে ৷ আজ সকালে স্বামী-স্ত্রীর বিবাদ চরমে ওঠে । সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে ফিরোজসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন রিনাকে মেরে বাড়ির বারান্দায় দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ৷ আমরা স্বামীসহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের শাস্তি চাই । "


গঙ্গারামপুর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক বিপুল ব্যানার্জি জানান, গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে । ময়নাতদন্তের জন্য দেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে ।

গঙ্গারামপুর , 9 অগাস্ট : পণের দাবিতে গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ উঠল শ্বশুরবাড়ির বিরুদ্ধে ৷ ঘটনাটি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার ডালপাড়া এলাকার ৷ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷

পুলিশ সূত্রে খবর, মৃত যুবতির নাম রিনা বিবি (20) । বাড়ি তপন থানার মরাকুরি গ্রামে ৷ দেড় বছর আগে বাসুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ফিরোজ সরকারের সঙ্গে বিয়ে হয় রিনার ৷ বিয়ের সময় শ্বশুরবাড়ি থেকে জানানো হয়, তাঁদের পণের দাবি নেই ৷ কিন্তু বিয়ের দু'মাসের মধ্যেই স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন রিনার উপর অত্যাচার করতে শুরু করে বলে অভিযোগ ৷ গ্রামে এনিয়ে সালিশি সভাও বসে ৷

আরও পড়ুন :পণে মেলেনি টিভি, রাগে যুবতিকে খুন !

এক সপ্তাহ আগে রিনা বিবির বাবার বাড়ির লোকজন দু'ভরি সোনা দিয়ে আসে রিনার শ্বশুড়বাড়িতে । অভিযোগ, এরপরও থেমে থাকেনি অত্যাচার ৷ ফিরোজ রিনাকে তাঁর বাপের বাড়ি থেকে আরও চার লাখ টাকা আনার জন্য বলে । এই নিয়ে গতকাল সকালে স্বামী স্ত্রী'র বিবাদ চরমে ওঠে । অভিযোগ, এরপরই সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন রিনাকে খুন করে ৷ স্থানীয় লোকজনের কাছে খবর পেয়ে রিনার শ্বশুরবাড়ি আসে তাঁর বাবার বাড়ির লোকজন ৷ তাঁরা রিনাকে গঙ্গারামপুর হাসপাতালে নিয়ে যায়৷ সেখানে ডাক্তার রিনাকে মৃত বলে ঘোষণা করেন ।


এই বিষয়ে রিনার কাকা সিদ্দিক মিঞা বলেন, "আমরা সকালবেলা খবর পাই রিনাকে মেরে ফেলে বারান্দায় শুয়ে রেখেছে ৷ বাড়িতে কেউ নেই ৷ এলাকার লোকজনের কাছে খবর পেলাম কয়েকদিন থেকে ওরা অত্যাচার করছে পণের দাবিতে । বিয়ের সময় কোনও পণ না নিলেও, কয়েকদিন আগে যৌতুক বাবদ টাকা নিয়েছে । গত দু'দিন আগে দুই ভরি সোনাও দেওয়া হয়েছে ৷ এরপরও ওর স্বামী ফিরোজ জমি কিনবে বলে রিনাকে বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে বলে ৷ আজ সকালে স্বামী-স্ত্রীর বিবাদ চরমে ওঠে । সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে ফিরোজসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন রিনাকে মেরে বাড়ির বারান্দায় দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ৷ আমরা স্বামীসহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের শাস্তি চাই । "


গঙ্গারামপুর মহকুমা পুলিশ আধিকারিক বিপুল ব্যানার্জি জানান, গঙ্গারামপুর থানার পুলিশ হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে । ময়নাতদন্তের জন্য দেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে । অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে ।

Intro:পনের দাবীতে গৃহ বধুকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে ।।
গঙ্গারামপুর ; ০৮ আগস্ট ;-বৃহস্পতিবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার ডালপাড়া এলাকায় এক গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে । পুলিশ জানিয়েছে মৃত গৃহবধূর নাম রিনা বিবি (২০)।বাড়ি তপন থানার মরাকুরী গ্রামে ।জানা যায় প্রায় দেড় বছর আগে গঙ্গারামপুর থানার বাসুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাল পাড়ার বাসিন্দা ফিরোজ সরকারের সাথে বিয়ে হয়েছিল ।কিন্তু বিয়ের সময় কোন পন নিবে না বলে জানান শ্বশুর বাড়ির লোকজন ।কিন্তু বিয়ের দুমাস পর থেকে স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন প্রচণ্ড অত্যাচার করত ।এই নিয়ে গ্রামে সালিশি সভাও বসে ।গত এক সপ্তাহ আগে রিনা বিবির বাপের বাড়ির লোকজন দুভরি সোনা দিয়ে আশে । কিন্তু তারপর থেকে স্বামী ফিরোজ সরকার রিনা বিবির উপর আরও অত্যাচার করতে থাকে ।স্বামী ফিরোজ সরকার তার স্ত্রীকে বলে বাপের বাড়ি থেকে আরও ৪ লক্ষ টাকা নিয়ে আসার জন্য ।আজ সকাল বেলা স্বামী স্ত্রীর বিবাদ চরমে উঠে ।সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজ সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন রিনা বিবিকে মেরে ফেলে বাড়ির বারান্দায় রিনা বিবির দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ।বাপের বাড়ির লোকজন কে এলাকাবাসীরা খবর দিলে রিনা বিবিকে গঙ্গারামপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করে ।
এই বিষয়ে রিনা বিবির কাকা সিদ্দিক মিয়া জানান আমরা সকালবেলা খবর পেলাম রিনা বিবিকে মেরা ফেলে বারান্দায় শুয়ে রেখেছে ,বাড়িতে কেউ নাই ,এলাকার লোকজনের কাছে খবর পেলাম কয়দিন থেকে অত্যাচার করছে পনের দাবীতে ।বিয়ের সময় কোন পন নেয় নি , কিন্তু কয়েদিন আগে যৌতুক বাবদ কিছু টাকা দিয়েছিল । গত দুদিন আগে দুভরি সোনাও দিয়েছে ,স্বামী ফিরোজ সরকার জমি কিনবে বলে রিনা বিবিকে বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে বলে ,আজ সকালে স্বামী স্ত্রীর বিবাদ চরমে উঠে ।সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজ সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন রিনা বিবিকে মেরে ফেলে বাড়ির বারান্দায় রিনা বিবির দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ,আমরা স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের শাস্তি চাই ।
গঙ্গারামপুর মহকুমার পুলিশ আধিকারিক বিপুল ব্যানারজি জানান গঙ্গারামপুর থানার পুলিস হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে রিনা বিবির মৃতদেহ থানায় নিয়ে আসে। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।

Body:পনের দাবীতে গৃহ বধুকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে ।।
গঙ্গারামপুর ; ০৮ আগস্ট ;-বৃহস্পতিবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার ডালপাড়া এলাকায় এক গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে । পুলিশ জানিয়েছে মৃত গৃহবধূর নাম রিনা বিবি (২০)।বাড়ি তপন থানার মরাকুরী গ্রামে ।জানা যায় প্রায় দেড় বছর আগে গঙ্গারামপুর থানার বাসুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাল পাড়ার বাসিন্দা ফিরোজ সরকারের সাথে বিয়ে হয়েছিল ।কিন্তু বিয়ের সময় কোন পন নিবে না বলে জানান শ্বশুর বাড়ির লোকজন ।কিন্তু বিয়ের দুমাস পর থেকে স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন প্রচণ্ড অত্যাচার করত ।এই নিয়ে গ্রামে সালিশি সভাও বসে ।গত এক সপ্তাহ আগে রিনা বিবির বাপের বাড়ির লোকজন দুভরি সোনা দিয়ে আশে । কিন্তু তারপর থেকে স্বামী ফিরোজ সরকার রিনা বিবির উপর আরও অত্যাচার করতে থাকে ।স্বামী ফিরোজ সরকার তার স্ত্রীকে বলে বাপের বাড়ি থেকে আরও ৪ লক্ষ টাকা নিয়ে আসার জন্য ।আজ সকাল বেলা স্বামী স্ত্রীর বিবাদ চরমে উঠে ।সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজ সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন রিনা বিবিকে মেরে ফেলে বাড়ির বারান্দায় রিনা বিবির দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ।বাপের বাড়ির লোকজন কে এলাকাবাসীরা খবর দিলে রিনা বিবিকে গঙ্গারামপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করে ।
এই বিষয়ে রিনা বিবির কাকা সিদ্দিক মিয়া জানান আমরা সকালবেলা খবর পেলাম রিনা বিবিকে মেরা ফেলে বারান্দায় শুয়ে রেখেছে ,বাড়িতে কেউ নাই ,এলাকার লোকজনের কাছে খবর পেলাম কয়দিন থেকে অত্যাচার করছে পনের দাবীতে ।বিয়ের সময় কোন পন নেয় নি , কিন্তু কয়েদিন আগে যৌতুক বাবদ কিছু টাকা দিয়েছিল । গত দুদিন আগে দুভরি সোনাও দিয়েছে ,স্বামী ফিরোজ সরকার জমি কিনবে বলে রিনা বিবিকে বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে বলে ,আজ সকালে স্বামী স্ত্রীর বিবাদ চরমে উঠে ।সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজ সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন রিনা বিবিকে মেরে ফেলে বাড়ির বারান্দায় রিনা বিবির দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ,আমরা স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের শাস্তি চাই ।
গঙ্গারামপুর মহকুমার পুলিশ আধিকারিক বিপুল ব্যানারজি জানান গঙ্গারামপুর থানার পুলিস হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে রিনা বিবির মৃতদেহ থানায় নিয়ে আসে। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।

Conclusion:পনের দাবীতে গৃহ বধুকে শ্বাসরোধ করে খুনের অভিযোগ স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে ।।
গঙ্গারামপুর ; ০৮ আগস্ট ;-বৃহস্পতিবার দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার গঙ্গারামপুর থানার ডালপাড়া এলাকায় এক গৃহবধূর অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে । পুলিশ জানিয়েছে মৃত গৃহবধূর নাম রিনা বিবি (২০)।বাড়ি তপন থানার মরাকুরী গ্রামে ।জানা যায় প্রায় দেড় বছর আগে গঙ্গারামপুর থানার বাসুরিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের ডাল পাড়ার বাসিন্দা ফিরোজ সরকারের সাথে বিয়ে হয়েছিল ।কিন্তু বিয়ের সময় কোন পন নিবে না বলে জানান শ্বশুর বাড়ির লোকজন ।কিন্তু বিয়ের দুমাস পর থেকে স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন প্রচণ্ড অত্যাচার করত ।এই নিয়ে গ্রামে সালিশি সভাও বসে ।গত এক সপ্তাহ আগে রিনা বিবির বাপের বাড়ির লোকজন দুভরি সোনা দিয়ে আশে । কিন্তু তারপর থেকে স্বামী ফিরোজ সরকার রিনা বিবির উপর আরও অত্যাচার করতে থাকে ।স্বামী ফিরোজ সরকার তার স্ত্রীকে বলে বাপের বাড়ি থেকে আরও ৪ লক্ষ টাকা নিয়ে আসার জন্য ।আজ সকাল বেলা স্বামী স্ত্রীর বিবাদ চরমে উঠে ।সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজ সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন রিনা বিবিকে মেরে ফেলে বাড়ির বারান্দায় রিনা বিবির দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ।বাপের বাড়ির লোকজন কে এলাকাবাসীরা খবর দিলে রিনা বিবিকে গঙ্গারামপুর হাসপাতালে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত বলে ঘোষণা করে ।
এই বিষয়ে রিনা বিবির কাকা সিদ্দিক মিয়া জানান আমরা সকালবেলা খবর পেলাম রিনা বিবিকে মেরা ফেলে বারান্দায় শুয়ে রেখেছে ,বাড়িতে কেউ নাই ,এলাকার লোকজনের কাছে খবর পেলাম কয়দিন থেকে অত্যাচার করছে পনের দাবীতে ।বিয়ের সময় কোন পন নেয় নি , কিন্তু কয়েদিন আগে যৌতুক বাবদ কিছু টাকা দিয়েছিল । গত দুদিন আগে দুভরি সোনাও দিয়েছে ,স্বামী ফিরোজ সরকার জমি কিনবে বলে রিনা বিবিকে বাপের বাড়ি থেকে টাকা আনতে বলে ,আজ সকালে স্বামী স্ত্রীর বিবাদ চরমে উঠে ।সকালবেলা বালিশ চাপা দিয়ে স্বামী ফিরোজ সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজন রিনা বিবিকে মেরে ফেলে বাড়ির বারান্দায় রিনা বিবির দেহ ফেলে রেখে পালিয়ে যায় ,আমরা স্বামী সহ শ্বশুর বাড়ির লোকজনের শাস্তি চাই ।
গঙ্গারামপুর মহকুমার পুলিশ আধিকারিক বিপুল ব্যানারজি জানান গঙ্গারামপুর থানার পুলিস হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে রিনা বিবির মৃতদেহ থানায় নিয়ে আসে। ময়নাতদন্তের জন্য দেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করে ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিস।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.