ETV Bharat / state

বৃষ্টি কম, ধানের ফলন নিয়ে চিন্তিত চাষিরা

এই বছর রাজ্যে বর্ষা এসেছে দেরিতে । মাত্র দু-একদিন বেশি বৃষ্টি হলেও, বাকি দিনগুলি বৃষ্টি হয়েছে কোথাও ঝিরিঝিরি, কোথাও বা সামান্য । এই কারণে মাঠে এখনও জল জমেনি । আর এই পর্যাপ্ত পরিমাণ জলের অভাবেই চাষের কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দক্ষিণ 24 পরগনার ক্যানিং, বাসন্তী, গোসাবা, ভাঙড়, কুলতলি সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় ।

চাষিরা
author img

By

Published : Jul 16, 2019, 10:16 PM IST

ক্যানিং, 16 জুলাই : ক্যালেন্ডারে ভরা বর্ষাকাল । আকাশে জমছে মেঘ । কিন্তু দেখা নেই বৃষ্টির । আর এতেই বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার চাষিরা । জলের অভাবে চাষের কাজ শুরু করতে পারেননি তাঁরা । এই কারণে চাষিদের আশঙ্কা ধানের ফলন কম হতে পারে ।

এই বছর রাজ্যে বর্ষা এসেছে দেরিতে । মাত্র দু-একদিন বেশি বৃষ্টি হলেও, বাকি দিনগুলি বৃষ্টি হয়েছে কোথাও ঝিরিঝিরি, কোথাও বা সামান্য । এই কারণে মাঠে এখনও জল জমেনি । আর এই পর্যাপ্ত পরিমাণ জলের অভাবেই চাষের কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দক্ষিণ 24 পরগনার ক্যানিং, বাসন্তী, গোসাবা, ভাঙড়, কুলতলি সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় । অন্যদিকে, যেসব জায়গায় মাঠে সামান্য বৃষ্টির জল জমে ছিল, সেখানে চাষিরা শুরু করেছেন ধানের বীজ তোলা । কেউ কেউ আবার সেচের মাধ্যমে কিছুটা জল জমিতে দিয়ে বীজ তোলার চেষ্টা করছেন । কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণ জলের অভাব থাকায় জমিতে লাঙল বা ট্রাক্টর দিতে পারছেন না অনেকেই । শেষ পর্যন্ত বৃষ্টি না হলে ধানের ফলন যে কম হবে এমন আশঙ্কায় করছেন চাষিরা ।

চাষিরা বলেন, "চাষের জন্য যে বীজ কেনা হয়েছে, তা পরিবর্তন করে অন্য বীজ কিনতে গেলে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে । যদি বৃষ্টি না হয় তাহলে এলাকায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে ।" অন্যদিকে ক্যানিং ব্লক কৃষি আধিকারিক গোপা সমাদ্দার বলেন, "বৃষ্টি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষিরা । ধানের ফলন কম হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে ।"

ক্যানিং, 16 জুলাই : ক্যালেন্ডারে ভরা বর্ষাকাল । আকাশে জমছে মেঘ । কিন্তু দেখা নেই বৃষ্টির । আর এতেই বিপাকে পড়েছেন দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার চাষিরা । জলের অভাবে চাষের কাজ শুরু করতে পারেননি তাঁরা । এই কারণে চাষিদের আশঙ্কা ধানের ফলন কম হতে পারে ।

এই বছর রাজ্যে বর্ষা এসেছে দেরিতে । মাত্র দু-একদিন বেশি বৃষ্টি হলেও, বাকি দিনগুলি বৃষ্টি হয়েছে কোথাও ঝিরিঝিরি, কোথাও বা সামান্য । এই কারণে মাঠে এখনও জল জমেনি । আর এই পর্যাপ্ত পরিমাণ জলের অভাবেই চাষের কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দক্ষিণ 24 পরগনার ক্যানিং, বাসন্তী, গোসাবা, ভাঙড়, কুলতলি সহ বিস্তীর্ণ এলাকায় । অন্যদিকে, যেসব জায়গায় মাঠে সামান্য বৃষ্টির জল জমে ছিল, সেখানে চাষিরা শুরু করেছেন ধানের বীজ তোলা । কেউ কেউ আবার সেচের মাধ্যমে কিছুটা জল জমিতে দিয়ে বীজ তোলার চেষ্টা করছেন । কিন্তু পর্যাপ্ত পরিমাণ জলের অভাব থাকায় জমিতে লাঙল বা ট্রাক্টর দিতে পারছেন না অনেকেই । শেষ পর্যন্ত বৃষ্টি না হলে ধানের ফলন যে কম হবে এমন আশঙ্কায় করছেন চাষিরা ।

চাষিরা বলেন, "চাষের জন্য যে বীজ কেনা হয়েছে, তা পরিবর্তন করে অন্য বীজ কিনতে গেলে ক্ষতির মুখে পড়তে হবে । যদি বৃষ্টি না হয় তাহলে এলাকায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে ।" অন্যদিকে ক্যানিং ব্লক কৃষি আধিকারিক গোপা সমাদ্দার বলেন, "বৃষ্টি না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন চাষিরা । ধানের ফলন কম হওয়ার প্রবল সম্ভাবনা রয়েছে ।"

Intro:আকাশে মেঘ আছে কিন্তু সেভাবে এখনো দেখা মেলেনি বৃষ্টির। ফলে জলের অভাবে চাষের কাজ শুরু হয়নি দক্ষিণ ২৪ পরগণা জেলার বেশীরভাগ এলাকাতেই। আর সেই কারণেই এবার ধানের ফলন যথেষ্ট কম হবে বলে আশঙ্কায় রয়েছেন চাষিরা।
ক্যালেন্ডারের হিসেবে ভরা বর্ষাকাল। আষাঢ়ের শুরুতেই যেখানে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে এরাজ্যে বর্ষা চলে আসে, সেখানে এবার বর্ষা ঢুকতে কিছুদিন দেরী করেছে। তবে দেরীতে বর্ষা ঢুকলেও মাত্র দু একদিন একটু বেশী মাত্রায় বৃষ্টি হয়েছে। বাকি বেশীরভাগ দিন কোথাও ঝিরিঝিরি, কোথাও বা ছিটে ফোঁটা ও হয়নি বৃষ্টিপাত। ফলে মাঠে এখনো সেভাবে জমেনি বৃষ্টির জল। পর্যাপ্ত পরিমাণ বৃষ্টির অভাবে চাষের কাজই শুরু করতে পারেননি দক্ষিণ ২৪ পরগণার ক্যানিং, বাসন্তী, গোসাবা, ভাঙড়, কুলতলী সহ বিস্তীর্ণ এলাকার চাষিরা। আর দেরীতে চাষের কাজ শুরু হলে এবার ধানের ফলন অনেকটাই কম হবে বলে যথেষ্ট আশঙ্কা করছেন এই এলাকার কৃষকরা।
অন্যদিকে, যেখানে যেখানে মাঠে সামান্য বৃষ্টির জল জমেছিল সেই এলাকার চাষিরা ধানের বীজতলা তৈরি করেছেন। কিন্তু এখন তারা যথেষ্ট ফাঁপরে পড়েছেন পর্যাপ্ত পরিমাণে বৃষ্টি না হওয়ায়। বৃষ্টির অভাবে জমিতে লাঙল বা ট্রাক্টর দিতেও পারেননি অনেকেই। ওদিকে জলের অভাবে নষ্ট হয়ে যেতে বসেছে বীজতোলা ও। কেউ কেউ আবার সেচের মাধ্যমে কিছুটা জল জমিতে দিয়ে বীজ তোলা করার চেষ্টা করছেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত বৃষ্টি না হলে এবার ধান চাষে বিপত্তি দেখা দেবে বলে যথেষ্ট আতঙ্কিত এলাকার চাষিরা। চাষিদের এই আশঙ্কা বাস্তবিক বলেই মনে করছেন ক্যানিং ব্লক কৃষি আধিকারিক গোপা সমাদ্দার। চাষিরা ইতিমধ্যেই বীজ কিনে ফেলেছেন। সেই বীজ পরিবর্তন করে অন্য বীজ কিনতে গেলেও আর্থিক ক্ষতির মুখে তাদের পড়তে হবে বলেই দাবী করেছেন কৃষকরা।Body:দিনের বেলা প্রচন্ড গরমে হাঁসফাঁস করছে সাধারণ মানুষ। গরম কালের মতন তাপ দিচ্ছে সূর্য। আর সেই তাপে জল না পেয়ে কার্যত খরার আকার নিচ্ছে। দক্ষিণ 24 পরগনা জেলার একাধিক মাঠে চাষের জমিতে জলের অভাবে ফাটল দেখা দিয়েছে। এদিকে সাধারণত এই ছবি দেখা যায়না। কিন্তু এবার এই ছবি সামনে আসতেই চিন্তায় পড়েছে সাধারণ চাষী থেকে শুরু করে প্রশাসনের আধিকারিকেরা। চাষীদের দাবি বৃষ্টি না হলে আর চাষ না করতে পারলে এলাকায় খাদ্য সংকট দেখা দেবে বলে আশঙ্কা করছে সবাই।Conclusion:Intro ও body তে কপি দিলাম
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.