ETV Bharat / city

Nonapukur Rasgulla Hub নোনাপুকুরে তৈরি হবে হাব, মিলবে 38 রকমের রসগোল্লা - মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

কলকাতার নোনাপুকুর ট্রাম ডিপোর (Nonapukur Tram Depot) অব্যবহৃত জমিতে তৈরি হবে রসগোল্লা হাব (Rasgulla Hub) ৷ সেখানে অন্তত 38 রকমের রসগোল্লা পাওয়া যাবে ৷

Rasgulla Hub will be established at Nonapukur Tram Depot
Nonapukur Rasgulla Hub নোনাপুকুরে তৈরি হবে হাব, মিলবে 38 রকমের রসগোল্লা
author img

By

Published : Aug 16, 2022, 10:58 PM IST

কলকাতা, 16 অগস্ট: রসগোল্লা কার ? বাংলার না ওড়িশার ? এই নিয়ে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর জিআই ট্যাগ (GI Tag) জিতেছে বাংলা ৷ তারপর থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ইচ্ছা ছিল, কলকাতায় গড়ে উঠুক রসগোল্লা হাব (Rasgulla Hub) ৷ তিনি চেয়েছিলেন, শহরের নামজাদা মিষ্টির দোকানগুলিকে এক ছাদের তলায় এনে কলকাতার বুকে এই হাব তৈরি করা হোক ৷ অবশেষে মুখ্যমন্ত্রীর সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে চলেছে ৷ সূত্রের খবর, কলকাতার নোনাপুকুর ট্রাম ডিপোর (Nonapukur Tram Depot) অব্যবহৃত জমিতে এই রসগোল্লা হাব তৈরি করা হবে ৷ এই প্রথম শুধুমাত্র কোনও একটি মিষ্টি নিয়ে এমন উদ্যোগ শুরু করা হচ্ছে ৷

আগেই রাজ্যের সরকারি বাস ডিপোর অব্যবহৃত জমিগুলিকে বিভিন্ন ব্যবসায়িক উদ্যোগে ব্যবহার করে আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে পরিবহণ দফতর ৷ তবে, রসগোল্লা হাব তৈরির অনুমতি দিতে কিছুটা হলেও বেশি সময় লেগেছে ৷ এমনটাই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল ৷ মিষ্টি ব্যবসায়ীদের সংগঠন 'মিষ্টি উদ্যোগ' এই রসগোল্লা হাব তৈরির কাজ করবে ৷ এই প্রকল্প প্রসঙ্গে কলকাতা শিল্প কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের বিস্তারিত রিপোর্ট অর্থাৎ ডিপিআর (DPR) তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ক্ষুদ্র শিল্প উন্নয়ন নিগম (WBSIDCL) ৷ এরপর আর্থিক অনুমোদন পাওয়ার জন্য ওই ডিপিআর অর্থ দফতরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে ৷ আর অর্থ দফতরের অনুমোদন এসে গেলেই শুরু হয়ে যাবে রসগোল্লা হাব তৈরির কাজ ৷ ৷

আরও পড়ুন: Purba Bardhaman Mishti hub: বর্ধমানের মিষ্টি হাব খোলা নিয়ে রয়ে গেল প্রশ্নচিহ্ন

এখনও পর্যন্ত যা ঠিক হয়েছে, সেই অনুসারে , প্রায় 38 রকমের রসগোল্লা থাকবে এই রসগোল্লা হাবে ! ক্ষুদ্র শিল্পের মতোই এখানে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের শাখা সম্প্রসারণের জন্য ঋণ পাবেন মিষ্টি ব্যবসায়ীরা ৷ এক্ষেত্রে এই প্রকল্পে ঋণের উপর 35 শতাংশ ভর্তুকিও দেবে রাজ্য সরকার ৷ রাজ্যের পাশাপাশি কেন্দ্রের মুদ্রা যোজনার আওতাতেও ব্যবসায়ীরা এখানে দোকান তৈরির ঋণ পাবেন ৷ এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে কলকাতার মুকুটে আরও একটি পালক যুক্ত হবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল ৷ প্রসঙ্গত, বাংলার মানুষ বরাবরই মিষ্টিপ্রেমী ৷ আর সমস্ত মিষ্টির মধ্যে রসগোল্লার কদর সবথেকে বেশি ৷ তাই নোনাপুকুরের প্রকল্প রূপায়িত হলে তা লাভের মুখ দেখবে বলেই আশা সরকার পক্ষের ৷

কলকাতা, 16 অগস্ট: রসগোল্লা কার ? বাংলার না ওড়িশার ? এই নিয়ে দীর্ঘ লড়াইয়ের পর জিআই ট্যাগ (GI Tag) জিতেছে বাংলা ৷ তারপর থেকেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) ইচ্ছা ছিল, কলকাতায় গড়ে উঠুক রসগোল্লা হাব (Rasgulla Hub) ৷ তিনি চেয়েছিলেন, শহরের নামজাদা মিষ্টির দোকানগুলিকে এক ছাদের তলায় এনে কলকাতার বুকে এই হাব তৈরি করা হোক ৷ অবশেষে মুখ্যমন্ত্রীর সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে চলেছে ৷ সূত্রের খবর, কলকাতার নোনাপুকুর ট্রাম ডিপোর (Nonapukur Tram Depot) অব্যবহৃত জমিতে এই রসগোল্লা হাব তৈরি করা হবে ৷ এই প্রথম শুধুমাত্র কোনও একটি মিষ্টি নিয়ে এমন উদ্যোগ শুরু করা হচ্ছে ৷

আগেই রাজ্যের সরকারি বাস ডিপোর অব্যবহৃত জমিগুলিকে বিভিন্ন ব্যবসায়িক উদ্যোগে ব্যবহার করে আয় বাড়ানোর পরিকল্পনা নিয়েছে পরিবহণ দফতর ৷ তবে, রসগোল্লা হাব তৈরির অনুমতি দিতে কিছুটা হলেও বেশি সময় লেগেছে ৷ এমনটাই মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল ৷ মিষ্টি ব্যবসায়ীদের সংগঠন 'মিষ্টি উদ্যোগ' এই রসগোল্লা হাব তৈরির কাজ করবে ৷ এই প্রকল্প প্রসঙ্গে কলকাতা শিল্প কেন্দ্রের জেনারেল ম্যানেজার অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের বিস্তারিত রিপোর্ট অর্থাৎ ডিপিআর (DPR) তৈরির কাজ শুরু করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ক্ষুদ্র শিল্প উন্নয়ন নিগম (WBSIDCL) ৷ এরপর আর্থিক অনুমোদন পাওয়ার জন্য ওই ডিপিআর অর্থ দফতরের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে ৷ আর অর্থ দফতরের অনুমোদন এসে গেলেই শুরু হয়ে যাবে রসগোল্লা হাব তৈরির কাজ ৷ ৷

আরও পড়ুন: Purba Bardhaman Mishti hub: বর্ধমানের মিষ্টি হাব খোলা নিয়ে রয়ে গেল প্রশ্নচিহ্ন

এখনও পর্যন্ত যা ঠিক হয়েছে, সেই অনুসারে , প্রায় 38 রকমের রসগোল্লা থাকবে এই রসগোল্লা হাবে ! ক্ষুদ্র শিল্পের মতোই এখানে তাঁদের প্রতিষ্ঠানের শাখা সম্প্রসারণের জন্য ঋণ পাবেন মিষ্টি ব্যবসায়ীরা ৷ এক্ষেত্রে এই প্রকল্পে ঋণের উপর 35 শতাংশ ভর্তুকিও দেবে রাজ্য সরকার ৷ রাজ্যের পাশাপাশি কেন্দ্রের মুদ্রা যোজনার আওতাতেও ব্যবসায়ীরা এখানে দোকান তৈরির ঋণ পাবেন ৷ এই প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে কলকাতার মুকুটে আরও একটি পালক যুক্ত হবে বলে মনে করছে সংশ্লিষ্ট মহল ৷ প্রসঙ্গত, বাংলার মানুষ বরাবরই মিষ্টিপ্রেমী ৷ আর সমস্ত মিষ্টির মধ্যে রসগোল্লার কদর সবথেকে বেশি ৷ তাই নোনাপুকুরের প্রকল্প রূপায়িত হলে তা লাভের মুখ দেখবে বলেই আশা সরকার পক্ষের ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.