ETV Bharat / city

চিকিৎসা খরচে রাশ টানতে অ্যাডভাইজ়রি, আজ কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে একাধিক সংগঠন

বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার খরচে রাশ টানতে 22 অগাস্ট পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রি ইশু করে ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিকাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন। আজ সেই বিষয়েই বেসরকারি হাসপাতাল সংগঠনের সঙ্গে বৈঠক করবে কমিশন।

meeting between WBCERC and AHEI
চিকিৎসা
author img

By

Published : Aug 28, 2020, 9:20 AM IST

কলকাতা, 28 অগাস্ট: টাকার জন্য কোনও রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার বিষয়ে অস্বীকার করতে পারবে না কোনও হাসপাতাল । 2020-র 1 মার্চের হার অনুযায়ী নিতে হবে বেড চার্জ । ওষুধের ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে 10 শতাংশ ছাড় দিতে হবে না হলে হাসপাতালের বাইরে থেকে ওষুধ কিনে আনতে দিতে হবে রোগীর পরিজনদের । চিকিৎসার খরচ ডিসপ্লে বোর্ডে জানাতে হবে । বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসার খরচে রাশ টানতে 22 অগাস্ট এমনই পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রি জারি করেছে ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন (WBCERC)। এই অ্যাডভাইজ়রিগুলি নিয়ে আলোচনার জন্য আজ বিকাল সাড়ে পাঁচটায় স্বভূমিতে WBCERC-এর সঙ্গে বৈঠক করতে চলেছে বেসরকারি হাসপাতালগুলির সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অফ হসপিটালস অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া (AHEI)।

বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা এবং চিকিৎসার খরচের বিষয়ে এর আগে 10টি অ্যাডভাইজ়রি ইশু করেছিল WBCERC অর্থাৎ রাজ‍্যের স্বাস্থ্য কমিশন। 22 অগাস্ট নিউটাউনের একটি ক্লাবে এই কমিশনের সদস্যরা বৈঠক করেন । এই বৈঠকে বেসরকারি হাসপাতালগুলির জন্য আরও পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রি ইশু করে কমিশন। 22 অগাস্টের ওই বৈঠক শেষে কমিশনের চেয়ারপার্সন জাস্টিস অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, "কোনও রোগী যদি হাসপাতালে আসেন তাঁকে চিকিৎসা করতেই হবে । ওই রোগীর চিকিৎসার জন্য পরিকাঠামো সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে যদি না থাকে তাহলে তাঁকে স্টেবল করে অন্য হাসপাতালে পাঠাতে হবে। কিন্তু কোনও মতেই সেই রোগীকে চিকিৎসা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।" তিনি বলেন, "যদি কোনও বেসরকারি হাসপাতাল মনে করে অসুবিধা হচ্ছে, তাহলে স্বাস্থ্য ভবনের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করতে পারে, কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। কিন্তু ওই রোগীকে কোনওভাবেই চিকিৎসা না দিয়ে ফেরানো যাবে না।" রোগীকে ভরতি নেওয়ার ক্ষেত্রে কমিশনের 9 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে 50 হাজার টাকা অথবা সম্ভাব্য খরচের 20 শতাংশ অগ্রিম নেওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছিল। সমালোচনার কারণে কমিশনের এই 9 নম্বর COVID অ্যাডভাইসরির ক্লারিফিকেশন হিসেবে 22 অগাস্ট 11 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রি ইশু করেছে এই কমিশন। এই 11 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে বলা হয়েছে, কোনও পরিস্থিতিতে কোনও রোগীকে চিকিৎসা দিতে অস্বীকার করা যাবে না। কমিশনের 12 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে বেড চার্জ নিয়ে বলা হয়েছে। 22 অগাস্ট কমিশনের চেয়ারপার্সন জানিয়েছেন, প্রতিটি হাসপাতালকে 2020-র 1 মার্চের যে বেড রেট ছিল, সেই রেটে বেড চার্জ নিতে হবে। ক্রিটিকাল কেয়ারের যে কোনও বেডের ক্ষেত্রেও এই 1 মার্চ, 2020-র রেট অনুযায়ী নিতে হবে। 13 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে কমিশন বলেছে, চিকিৎসকের ফি যে 1 হাজার টাকা করা হয়েছে, সেটাই থাকবে‌। কিন্তু, ক্রিটিকাল কেয়ার ম্যানেজমেন্টের জন্য রোগীকে যদি একের বেশি চিকিৎসককে দেখতে হয়, এক্ষেত্রে অনেক সময় রোগীকে একাধিকবার দেখতে হয় চিকিৎসককে। এক্ষেত্রে ট্রিটিং ডক্টর অতিরিক্ত হিসেবে আরও 1 হাজার টাকা পাবেন । 14 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে ওষুধের কথা বলেছে কমিশন। এই অ্যাডভাইজ়রির বিষয়ে কমিশনের চেয়ারপার্সন 22 অগাস্ট বলেছিলেন, "হাসপাতালগুলিতে ওষুধের চার্জ করা হচ্ছে MRP-তে। হাসপাতালের ফার্মাসিতে অন্ততপক্ষে 10 শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। অথবা রোগীর পরিজনদের সুযোগ দেওয়া হোক তাঁরা বাইরে থেকে ওষুধ কিনে নিয়ে আসবেন।" কমিশনের 14 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে তুলো, গ্লাভস, ইনজেকশন সিরিঞ্জ সহ বিভিন্ন চিকিৎসা সামগ্রীর কথা বলাও হয়েছে। গত 22 অগাস্ট কমিশনের চেয়ারপার্সন বলেছিলেন, "এ সব ক্ষেত্রেও অসম্ভব বড় মার্জিন রয়েছে। এ ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে 20 শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা আমরা বলছি।" 15 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রির বিষয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই বিষয়ে কমিশন আগেও বলেছে, আইনেও রয়েছে, কমিশন আবারও বলছে, প্রতিটি হাসপাতালে যে রেট চার্জ রয়েছে, শুধুমাত্র বেড ভাড়া নয় প্রতিটি ইনভেস্টিগেশন, অন্যান্য প্রসিডিওরের যে চার্জ, সেটা ডিসপ্লে করতে হবে। হাসপাতালে অন্য বিভিন্ন স্থানে ডিসপ্লে করা যেতে পারে। তবে রিসেপশন ডেস্ক, হাসপাতালে প্রবেশের মুখ এবং ক্যাশ কাউন্টার, এই তিনটি স্থানে ডিসপ্লে করতেই হবে। এবং এটা এমনভাবে ডিসপ্লে করতে হবে যাতে অন্তত 6 ফুট দূর থেকে একজন মানুষ খালি চোখে সেটা পড়তে পারে। একাধিক ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার খরচ কত হতে পারে, তার জন্য ইউনিফর্ম পলিসি অন ইনভেস্টিগেশন কস্ট তৈরির লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠনের কথাও গত 22 অগাস্ট ঘোষণা করেছে এই কমিশন।

কমিশনের এই পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রি ইশু হওয়ার জেরে 22 অগাস্ট বেসরকারি হাসপাতালগুলির সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অফ হসপিটালস অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া (AHEI)-র তরফে জানানো হয়েছিল, প্রতিটি ফিনান্সিয়াল ইয়ারের শেষে বেসরকারি হাসপাতালগুলির বিভিন্ন খরচের বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে খরচের পুনর্মূল্যায়ন করা হয়। তবে, কখনই তা 5-10 শতাংশের বেশি হয় না। পুনর্মূল্যায়নের পরে নতুন খরচ ধার্য করা হয় প্রতি বছরের 1 এপ্রিল থেকে। চলতি বছরেও এটাই করা হয়েছে, COVID-19-এর চিকিৎসার জন্য বেড চার্জ বাড়ানো হয়নি। অ্যাডভাইজ়রিগুলির বিষয়ে আলোচনা করতে কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করার কথা AHEI-এর তরফে জানানো হয়। যার জেরে আজ বিকাল সাড়ে পাঁচটায় স্বভূমিতে AHEI-এর প্রতিনিধিদের সঙ্গে কমিশনের চেয়ারপার্সনের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। AHEI-এর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে মূলত 22 অগাস্টের কমিশনের পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রির বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।

কলকাতা, 28 অগাস্ট: টাকার জন্য কোনও রোগীকে চিকিৎসা দেওয়ার বিষয়ে অস্বীকার করতে পারবে না কোনও হাসপাতাল । 2020-র 1 মার্চের হার অনুযায়ী নিতে হবে বেড চার্জ । ওষুধের ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে 10 শতাংশ ছাড় দিতে হবে না হলে হাসপাতালের বাইরে থেকে ওষুধ কিনে আনতে দিতে হবে রোগীর পরিজনদের । চিকিৎসার খরচ ডিসপ্লে বোর্ডে জানাতে হবে । বেসরকারি হাসপাতালের চিকিৎসার খরচে রাশ টানতে 22 অগাস্ট এমনই পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রি জারি করেছে ওয়েস্ট বেঙ্গল ক্লিনিক্যাল এস্টাব্লিশমেন্ট রেগুলেটরি কমিশন (WBCERC)। এই অ্যাডভাইজ়রিগুলি নিয়ে আলোচনার জন্য আজ বিকাল সাড়ে পাঁচটায় স্বভূমিতে WBCERC-এর সঙ্গে বৈঠক করতে চলেছে বেসরকারি হাসপাতালগুলির সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অফ হসপিটালস অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া (AHEI)।

বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা এবং চিকিৎসার খরচের বিষয়ে এর আগে 10টি অ্যাডভাইজ়রি ইশু করেছিল WBCERC অর্থাৎ রাজ‍্যের স্বাস্থ্য কমিশন। 22 অগাস্ট নিউটাউনের একটি ক্লাবে এই কমিশনের সদস্যরা বৈঠক করেন । এই বৈঠকে বেসরকারি হাসপাতালগুলির জন্য আরও পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রি ইশু করে কমিশন। 22 অগাস্টের ওই বৈঠক শেষে কমিশনের চেয়ারপার্সন জাস্টিস অসীম বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, "কোনও রোগী যদি হাসপাতালে আসেন তাঁকে চিকিৎসা করতেই হবে । ওই রোগীর চিকিৎসার জন্য পরিকাঠামো সংশ্লিষ্ট হাসপাতালে যদি না থাকে তাহলে তাঁকে স্টেবল করে অন্য হাসপাতালে পাঠাতে হবে। কিন্তু কোনও মতেই সেই রোগীকে চিকিৎসা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না।" তিনি বলেন, "যদি কোনও বেসরকারি হাসপাতাল মনে করে অসুবিধা হচ্ছে, তাহলে স্বাস্থ্য ভবনের কন্ট্রোল রুমে যোগাযোগ করতে পারে, কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে। কিন্তু ওই রোগীকে কোনওভাবেই চিকিৎসা না দিয়ে ফেরানো যাবে না।" রোগীকে ভরতি নেওয়ার ক্ষেত্রে কমিশনের 9 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে 50 হাজার টাকা অথবা সম্ভাব্য খরচের 20 শতাংশ অগ্রিম নেওয়ার বিষয়ে বলা হয়েছিল। সমালোচনার কারণে কমিশনের এই 9 নম্বর COVID অ্যাডভাইসরির ক্লারিফিকেশন হিসেবে 22 অগাস্ট 11 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রি ইশু করেছে এই কমিশন। এই 11 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে বলা হয়েছে, কোনও পরিস্থিতিতে কোনও রোগীকে চিকিৎসা দিতে অস্বীকার করা যাবে না। কমিশনের 12 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে বেড চার্জ নিয়ে বলা হয়েছে। 22 অগাস্ট কমিশনের চেয়ারপার্সন জানিয়েছেন, প্রতিটি হাসপাতালকে 2020-র 1 মার্চের যে বেড রেট ছিল, সেই রেটে বেড চার্জ নিতে হবে। ক্রিটিকাল কেয়ারের যে কোনও বেডের ক্ষেত্রেও এই 1 মার্চ, 2020-র রেট অনুযায়ী নিতে হবে। 13 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে কমিশন বলেছে, চিকিৎসকের ফি যে 1 হাজার টাকা করা হয়েছে, সেটাই থাকবে‌। কিন্তু, ক্রিটিকাল কেয়ার ম্যানেজমেন্টের জন্য রোগীকে যদি একের বেশি চিকিৎসককে দেখতে হয়, এক্ষেত্রে অনেক সময় রোগীকে একাধিকবার দেখতে হয় চিকিৎসককে। এক্ষেত্রে ট্রিটিং ডক্টর অতিরিক্ত হিসেবে আরও 1 হাজার টাকা পাবেন । 14 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে ওষুধের কথা বলেছে কমিশন। এই অ্যাডভাইজ়রির বিষয়ে কমিশনের চেয়ারপার্সন 22 অগাস্ট বলেছিলেন, "হাসপাতালগুলিতে ওষুধের চার্জ করা হচ্ছে MRP-তে। হাসপাতালের ফার্মাসিতে অন্ততপক্ষে 10 শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। অথবা রোগীর পরিজনদের সুযোগ দেওয়া হোক তাঁরা বাইরে থেকে ওষুধ কিনে নিয়ে আসবেন।" কমিশনের 14 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রিতে তুলো, গ্লাভস, ইনজেকশন সিরিঞ্জ সহ বিভিন্ন চিকিৎসা সামগ্রীর কথা বলাও হয়েছে। গত 22 অগাস্ট কমিশনের চেয়ারপার্সন বলেছিলেন, "এ সব ক্ষেত্রেও অসম্ভব বড় মার্জিন রয়েছে। এ ক্ষেত্রে অন্ততপক্ষে 20 শতাংশ ছাড় দেওয়ার কথা আমরা বলছি।" 15 নম্বর COVID অ্যাডভাইজ়রির বিষয়ে কমিশন জানিয়েছে, এই বিষয়ে কমিশন আগেও বলেছে, আইনেও রয়েছে, কমিশন আবারও বলছে, প্রতিটি হাসপাতালে যে রেট চার্জ রয়েছে, শুধুমাত্র বেড ভাড়া নয় প্রতিটি ইনভেস্টিগেশন, অন্যান্য প্রসিডিওরের যে চার্জ, সেটা ডিসপ্লে করতে হবে। হাসপাতালে অন্য বিভিন্ন স্থানে ডিসপ্লে করা যেতে পারে। তবে রিসেপশন ডেস্ক, হাসপাতালে প্রবেশের মুখ এবং ক্যাশ কাউন্টার, এই তিনটি স্থানে ডিসপ্লে করতেই হবে। এবং এটা এমনভাবে ডিসপ্লে করতে হবে যাতে অন্তত 6 ফুট দূর থেকে একজন মানুষ খালি চোখে সেটা পড়তে পারে। একাধিক ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষার খরচ কত হতে পারে, তার জন্য ইউনিফর্ম পলিসি অন ইনভেস্টিগেশন কস্ট তৈরির লক্ষ্যে একটি কমিটি গঠনের কথাও গত 22 অগাস্ট ঘোষণা করেছে এই কমিশন।

কমিশনের এই পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রি ইশু হওয়ার জেরে 22 অগাস্ট বেসরকারি হাসপাতালগুলির সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অফ হসপিটালস অফ ইস্টার্ন ইন্ডিয়া (AHEI)-র তরফে জানানো হয়েছিল, প্রতিটি ফিনান্সিয়াল ইয়ারের শেষে বেসরকারি হাসপাতালগুলির বিভিন্ন খরচের বিষয়ে পর্যালোচনা করা হয়। বিভিন্ন ক্ষেত্রে খরচের পুনর্মূল্যায়ন করা হয়। তবে, কখনই তা 5-10 শতাংশের বেশি হয় না। পুনর্মূল্যায়নের পরে নতুন খরচ ধার্য করা হয় প্রতি বছরের 1 এপ্রিল থেকে। চলতি বছরেও এটাই করা হয়েছে, COVID-19-এর চিকিৎসার জন্য বেড চার্জ বাড়ানো হয়নি। অ্যাডভাইজ়রিগুলির বিষয়ে আলোচনা করতে কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করার কথা AHEI-এর তরফে জানানো হয়। যার জেরে আজ বিকাল সাড়ে পাঁচটায় স্বভূমিতে AHEI-এর প্রতিনিধিদের সঙ্গে কমিশনের চেয়ারপার্সনের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। AHEI-এর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই বৈঠকে মূলত 22 অগাস্টের কমিশনের পাঁচটি অ্যাডভাইজ়রির বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.