কলকাতা 12 মে : করোনা পরিস্থিতিতে কিভাবে চলবে নিম্ন আদালতগুলির কাজ? হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চেয়ে দায়ের হল মামলা । বিচারপতি হরিশ টেন্ডন ও বিচারপতি শম্পা সরকারের ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করেছে । শুনানি হবে শুক্রবার।
করোনা পরিস্থিতিতে কলকাতা হাইকোর্ট সহ রাজ্যের নিম্ন আদালতগুলিতে কীভাবে কাজ চলবে সেই ব্যাপারে কলকাতা হাইকোর্ট চার সদস্যের বিচারপতির একটি কমিটি গঠন করেছিল । কমিটির নির্দেশ ছিল নিম্ন আদালতগুলিতে পঞ্চাশ শতাংশ পর্যন্ত কর্মী নিয়ে কাজ করা যাবে। পাশাপাশি করোনা বিধি মেনে আদালতের ভেতরে ও আদালত চত্বর জীবাণুমুক্ত করা। আদালতগুলিতে যাঁরা আসবেন তাঁদের মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা বাধ্যতামূলক করেছিল কলকাতা হাইকোর্টের ওই কমিটি। কিন্তু রাজ্যজুড়ে নিম্ন আদালতে একাধিক কর্মী অফিসার আক্রান্ত হচ্ছেন। তারমধ্যে অনেকেই ইতিমধ্যে মারাও গিয়েছেন । এ বিষয়ে আদালতের কর্মচারী সংগঠনের তরফে বারবার জেলা জজ ও প্রশাসনকে জানানো সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় বাধ্য হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছেন তাঁরা। কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চেয়ে সংগঠনের তরফে মামলা করেছেন আইনজীবী জয়ন্ত সামন্ত। জয়ন্তবাবুর আবেদন মঞ্জুর করেছে বিচারপতি হরিশ টেন্ডন ও বিচারপতি শম্পা সরকারের বিশেষ বেঞ্চ।
প্রসঙ্গত করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় কলকাতা হাইকোর্ট সহ রাজ্যের সব আদালতে গ্রীষ্মকালীন অবকাশের দিনক্ষণ এগিয়ে আনা হয়। আপাতত রাজ্যের আদালতগুলিতে গ্রীষ্মের ছুটি থাকলেও বিশেষ কতগুলি বেঞ্চে চলছে আদালতের কাজকর্ম । ফলে বহু কর্মী অফিসারকে রোটেশন মেনে হাজির থাকতে হচ্ছে আদালতে।
করোনা পরিস্থিতিতে কীভাবে চলবে নিম্ন আদালতগুলি, হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চেয়ে মামলা
করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে কীভাবে চলবে নিম্ন আদালতগুলির কাজ? আদালতের কর্মচারী সংগঠনের তরফে মামলা দায়ের কলকাতা হাইকোর্টে ৷ শুক্রবার বিচারপতি হরিশ টেন্ডন ও বিচারপতি শম্পা সরকারের বিশেষ বেঞ্চে শুনানি ৷
কলকাতা 12 মে : করোনা পরিস্থিতিতে কিভাবে চলবে নিম্ন আদালতগুলির কাজ? হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চেয়ে দায়ের হল মামলা । বিচারপতি হরিশ টেন্ডন ও বিচারপতি শম্পা সরকারের ডিভিশন বেঞ্চ মামলাটি গ্রহণ করেছে । শুনানি হবে শুক্রবার।
করোনা পরিস্থিতিতে কলকাতা হাইকোর্ট সহ রাজ্যের নিম্ন আদালতগুলিতে কীভাবে কাজ চলবে সেই ব্যাপারে কলকাতা হাইকোর্ট চার সদস্যের বিচারপতির একটি কমিটি গঠন করেছিল । কমিটির নির্দেশ ছিল নিম্ন আদালতগুলিতে পঞ্চাশ শতাংশ পর্যন্ত কর্মী নিয়ে কাজ করা যাবে। পাশাপাশি করোনা বিধি মেনে আদালতের ভেতরে ও আদালত চত্বর জীবাণুমুক্ত করা। আদালতগুলিতে যাঁরা আসবেন তাঁদের মাস্ক পরা ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা বাধ্যতামূলক করেছিল কলকাতা হাইকোর্টের ওই কমিটি। কিন্তু রাজ্যজুড়ে নিম্ন আদালতে একাধিক কর্মী অফিসার আক্রান্ত হচ্ছেন। তারমধ্যে অনেকেই ইতিমধ্যে মারাও গিয়েছেন । এ বিষয়ে আদালতের কর্মচারী সংগঠনের তরফে বারবার জেলা জজ ও প্রশাসনকে জানানো সত্ত্বেও কোনও ব্যবস্থা না নেওয়ায় বাধ্য হয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছেন তাঁরা। কলকাতা হাইকোর্টের হস্তক্ষেপ চেয়ে সংগঠনের তরফে মামলা করেছেন আইনজীবী জয়ন্ত সামন্ত। জয়ন্তবাবুর আবেদন মঞ্জুর করেছে বিচারপতি হরিশ টেন্ডন ও বিচারপতি শম্পা সরকারের বিশেষ বেঞ্চ।
প্রসঙ্গত করোনা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় কলকাতা হাইকোর্ট সহ রাজ্যের সব আদালতে গ্রীষ্মকালীন অবকাশের দিনক্ষণ এগিয়ে আনা হয়। আপাতত রাজ্যের আদালতগুলিতে গ্রীষ্মের ছুটি থাকলেও বিশেষ কতগুলি বেঞ্চে চলছে আদালতের কাজকর্ম । ফলে বহু কর্মী অফিসারকে রোটেশন মেনে হাজির থাকতে হচ্ছে আদালতে।