ETV Bharat / state

অন্যরা তৃতীয়, চতুর্থ হওয়ার জন্য ভোটে দাঁড়াবে : শুভেন্দু - cpim

উত্তর দিনাজপুর জেলার কানকির কর্মীসভায় এলেন তৃণমূল নেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেখানে তিনি জানান তৃণমূলই এক নম্বরে থাকবে।

শুভেন্দু অধিকারী
author img

By

Published : Mar 10, 2019, 12:00 AM IST

রায়গঞ্জ, ৯ মার্চ : "তৃণমূল ডুমুরের ফুল নয়। মানুষের পাশে সবসময় আমাদের দলকেই পাওয়া যায়। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই ভরসা। ভোটের সময়ে দার্জিলিং মেল ধরে এসে হাত নাড়লেই কাজ শেষ হয় না।" উত্তর দিনাজপুর জেলার কানকির কর্মীসভায় এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বললেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শুভেন্দু অধিকারী।" তাঁর আরও সংযোজন, "অন্য রাজনৈতিক দলের যাঁরা প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াচ্ছেন তাঁরা দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থ হতে লাইন দিচ্ছেন। একনম্বর নিয়ে কোনও প্রশ্নই নেই। আমাদের ৫১% ভোট এই জেলায় রয়েছে। ভোটের শতকরা হার আরও বাড়বে।"

আসন্ন লোকসভা ভোটকে কেন্দ্র করে জেলা দলীয় নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা করতেই আজ কর্মীসভার আয়োজন করেছিল উত্তর দিনাজপুর জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। জেলার প্রতিটি অঞ্চল থেকে প্রতিনিধিরা এই কর্মশালায় অংশ নেন। কীভাবে প্রচারের আসরে নামতে হবে তার পথ বাতলে দেন শুভেন্দুবাবু। সংগঠন শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি লোকসভা নির্বাচনকে মোদির বিরুদ্ধে দিদির লড়াই বলেও উল্লেখ করেন।

পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, "যারা নির্বাচনে অন্য দল থেকে দাঁড়াবেন তাঁরা দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ বা পঞ্চম হওয়ার লক্ষ্যে নামছেন। আমরা একনম্বর। পঞ্চায়েত ভোটে মানুষ আমাদের জিতিয়েছেন। এবারেও সাংসদ দেবে। পঞ্চায়েতের সঙ্গে সাংসদ থাকলে এলাকার উন্নয়নে আরও সুবিধে হয়। আগের সাংসদরা সেই অর্থে কোনও কাজ করেনি।"

বিরোধীদের খোঁচা দিয়ে শুভেন্দুবাবু বলেন, "চোপড়াতে শান্তি ফিরেছে। এখানে অশান্তির সৃষ্টি করেছিল কারা? পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় কংগ্রেস, BJP ও CPI(M) একসঙ্গে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়েছে। নাম দিয়েছিল জোট। এদের কোনও নীতি নেই। রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের CPI(M) প্রার্থী মহম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধেও তোপ দাগেন তিনি। বলেন, "BJP-র সঙ্গে কথা বলে কোথাও CID আবার CBI তদন্ত চাইছেন সেলিম। তিনি এখন রঙ মেখে ছদ্মবেশী সেজেছেন। চোপড়ার কনস্টেবল মৃত্যু নিয়ে রাজনীতি করছেন। তবে জেনে রাখুন, গতকাল ঘটনার পরই CID ও পুলিশ যৌথভাবে ঘটনার তদন্ত করছে। কনস্টেবলের পরিবারের পাশে আমরা

শুনুন শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য
রয়েছি। চাকরি ও ক্ষতিপূরণও দেওয়া হবে।"

রায়গঞ্জ, ৯ মার্চ : "তৃণমূল ডুমুরের ফুল নয়। মানুষের পাশে সবসময় আমাদের দলকেই পাওয়া যায়। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই ভরসা। ভোটের সময়ে দার্জিলিং মেল ধরে এসে হাত নাড়লেই কাজ শেষ হয় না।" উত্তর দিনাজপুর জেলার কানকির কর্মীসভায় এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে একথা বললেন তৃণমূল কংগ্রেস নেতা শুভেন্দু অধিকারী।" তাঁর আরও সংযোজন, "অন্য রাজনৈতিক দলের যাঁরা প্রার্থী হিসেবে দাঁড়াচ্ছেন তাঁরা দ্বিতীয়, তৃতীয় বা চতুর্থ হতে লাইন দিচ্ছেন। একনম্বর নিয়ে কোনও প্রশ্নই নেই। আমাদের ৫১% ভোট এই জেলায় রয়েছে। ভোটের শতকরা হার আরও বাড়বে।"

আসন্ন লোকসভা ভোটকে কেন্দ্র করে জেলা দলীয় নেতা-কর্মীদের চাঙ্গা করতেই আজ কর্মীসভার আয়োজন করেছিল উত্তর দিনাজপুর জেলা তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। জেলার প্রতিটি অঞ্চল থেকে প্রতিনিধিরা এই কর্মশালায় অংশ নেন। কীভাবে প্রচারের আসরে নামতে হবে তার পথ বাতলে দেন শুভেন্দুবাবু। সংগঠন শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। পাশাপাশি লোকসভা নির্বাচনকে মোদির বিরুদ্ধে দিদির লড়াই বলেও উল্লেখ করেন।

পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, "যারা নির্বাচনে অন্য দল থেকে দাঁড়াবেন তাঁরা দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ বা পঞ্চম হওয়ার লক্ষ্যে নামছেন। আমরা একনম্বর। পঞ্চায়েত ভোটে মানুষ আমাদের জিতিয়েছেন। এবারেও সাংসদ দেবে। পঞ্চায়েতের সঙ্গে সাংসদ থাকলে এলাকার উন্নয়নে আরও সুবিধে হয়। আগের সাংসদরা সেই অর্থে কোনও কাজ করেনি।"

বিরোধীদের খোঁচা দিয়ে শুভেন্দুবাবু বলেন, "চোপড়াতে শান্তি ফিরেছে। এখানে অশান্তির সৃষ্টি করেছিল কারা? পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় কংগ্রেস, BJP ও CPI(M) একসঙ্গে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়েছে। নাম দিয়েছিল জোট। এদের কোনও নীতি নেই। রায়গঞ্জ লোকসভা কেন্দ্রের CPI(M) প্রার্থী মহম্মদ সেলিমের বিরুদ্ধেও তোপ দাগেন তিনি। বলেন, "BJP-র সঙ্গে কথা বলে কোথাও CID আবার CBI তদন্ত চাইছেন সেলিম। তিনি এখন রঙ মেখে ছদ্মবেশী সেজেছেন। চোপড়ার কনস্টেবল মৃত্যু নিয়ে রাজনীতি করছেন। তবে জেনে রাখুন, গতকাল ঘটনার পরই CID ও পুলিশ যৌথভাবে ঘটনার তদন্ত করছে। কনস্টেবলের পরিবারের পাশে আমরা

শুনুন শুভেন্দু অধিকারীর বক্তব্য
রয়েছি। চাকরি ও ক্ষতিপূরণও দেওয়া হবে।"
Intro:রায়গঞ্জ,০৯জানুয়ারি:- সপ্তাহের মাঝেই বামেদের ডাকা বন্ধের যে রে মিলেছে অতিরিক্ত ছুটির দিন। আর তা কোনমতেই হাতছাড়া করতে নারাজ রায়গঞ্জ বসে একাংশ। সকাল থেকেই বনধ কে উপলক্ষ্য করে রায়গঞ্জ শহরের অদূরে শিয়াল মনি পিকনিক স্পটে ভিড় জমিয়েছেন রায়গঞ্জবাসীর একাংশ। যা কিনা শীতের মরশুমের অন্যান্য যেকোনো ছুটির দিনের সমান। ব্যবসায়ী থেকে বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকারা বাদ যাননি কেউই। কেউ এসেছেন পরিবার পরিজনদের সঙ্গে আবার কেউ বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে এই দিনের পিকনিকে মেতেছেন। সব মিলিয়ে রায়গঞ্জ শহরে বামেদের ডাকা বন্ধের সেভাবে প্রভাব নাম মিললেও বন্ধ নামক ছুটির দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে উদ্যোগী রায়গঞ্জবাসীর একাংশ।

8-9 জানুয়ারি বামফ্রন্টের বিভিন্ন সংগঠনের যৌথ ভাবে ডাকা বন্ধের কারণে উত্তর দিনাজপুর তথা রায়গঞ্জে তেমন কোন প্রভাব পড়েনি। সর্বত্র স্বাভাবিক অবস্থা থাকলেও শহরের ব্যবসায়ীদের একাংশ পুরোপুরিভাবে দোকান বাজার বন্ধ রেখেছিল। পাশাপাশি সমস্ত স্কুল কলেজ খোলা থাকলেও ছাত্র ছাত্রীদের সংখ্যা ছিল নগণ্য। ফলে অলিখিত ছুটির দিন হিসেবে এই দুটি দিন ব্যবহার করেছেন রায়গঞ্জ বাঁশির একাংশ। 8 জানুয়ারি এবং 9 জানুয়ারি শিয়াল মনি পিকনিক স্পটে ভিড় ছিল লক্ষণীয়। তবে চাকুরীজীবীদের থেকে ব্যবসায়ীদের ই প্রাধান্য ছিল এই পিকনিক স্পট গুলিতে। কচিকাঁচা থেকে বৃদ্ধ সব বয়সীদের ভিড় জমে দেখা যায় এই পিকনিক স্পটে। এদিন ভিড়ের পরিমাণ গত কাল থেকেও বেশি ছিল। পিকনিক স্পট কে কেন্দ্র করে এলাকায় ছোটখাটো একটি মেলাও বসে দেখা যায়। বাচ্চাদের খেলনা বেলুন অন্যান্য সামগ্রী ও এই মেলায় দেখা যায।

পিকনিক করতে আসা এ তুই নাম আসা দিপঙ্কর সাহা বলেন, পেশায় ব্যবসায়ী আমি তাই ছুটি ছাটা বড় খুব একটা পাই না। বন্ধের যে রে এ দিন ছুটি পাওয়ায় পরিবার পরিজনের নিয়ে পিকনিক করতে এসেছি।

একটি বেসরকারি স্কুলের শিক্ষক শ্যামল কর্মকার বলেন স্কুলে এসেছিলাম হাজিরা খাতায় সই ও করেছি। তবে ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি কম থাকায় আমরা যে দিনটিতে পিকনিক উপভোগ করছে।

একই স্কুলের অন্য এক শিক্ষিকা অলকা পাল বলেন, আজকের দিনটি খুব ভালোভাবে আনন্দ করছি। বন্ধের জেরে স্কুলে ছাত্র ছাত্রীদের সংখ্যা কম থাকায় আমরা পিকনিকের বন্দোবস্ত করেছে।

বাইট:- দিপঙ্কর সাহা, শ্যামল কর্মকার, অলকা পাল

তারক চক্রবর্তী, রায়গঞ্জ।


Body:গদ্য


Conclusion:হাফভ
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.