ETV Bharat / state

বাড়িতে পুলিশ দেখে কার্তুজ গিলে "আত্মহত্যা"-র চেষ্টা - police

বাড়িতে পুলিশের অভিযান । নিজেকে বাঁচাতে বেআইনি কার্তুজ গিলে "আত্মহত্যা"-র চেষ্টা করল রায়গঞ্জ হাসপাতালের এক গ্রুপ-D কর্মী ।

কার্তুজ গিলে "আত্মহত্যা"-র চেষ্টা
author img

By

Published : Jul 12, 2019, 1:27 AM IST

রায়গঞ্জ , 11 জুলাই : বাড়িতে পুলিশ ঢুকতে দেখে কার্তুজ গিলে ফেলল রায়গঞ্জ হাসপাতালের এক গ্রুপ-D কর্মী । তার নাম নুর ইসলাম (38) । বুধবার সন্ধ্যেয় উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানার বারুইবাড়ি এলাকার ঘটনা । পরে পুলিশ নুরকে রায়গঞ্জ গভর্নমেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভরতি করে । সেখানে চিকিৎসকরা তার পেটের এক্স-রে করেন । রিপোর্টে নুরের পেটে কার্তুজের উপস্থিতি জানতে পারেন চিকিৎসকরা ।

হাসপাতালে নুর বলেন, "বাড়িতে গতকাল হঠাৎ পুলিশ আসে। তারা আমার বাড়িতে সার্চ ওয়ারেন্ট নিয়ে তল্লাশি চালায়। কিন্তু কেন তারা তল্লাশি চালাতে এসেছিল সেই সম্পর্কে কিছু জানায়নি । পুলিশ আমাকে মানসিকভাবে হেনস্তা করছিল । নুরের দাবি, মানসিক হেনস্তার জেরে বিপর্যস্ত হয়ে সে কার্তুজ গিলে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল । কিন্তু তার বাড়িতে কার্তুজ কোথা থেকে এল তা নিয়ে নির্দিষ্ট কোনও উত্তর দিতে পারেনি সে ।

স্ত্রীর সঙ্গে নুরের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে । নুরের অভিযোগ, সেই কারণে তার স্ত্রী ষড়যন্ত্র করে মিথ্যে মামলায় ফাঁসাতেই বাড়িতে কার্তুজ রেখে তারপর পুলিশকে তল্লাশি করতে পাঠিয়েছিল । এই ঘটনায় উত্তর দিনাজপুরের পুলিশ সুপার সুমিত কুমার বলেন "নুরের বাড়িতে পুলিশ রেড করতে যায়নি । ওর খোরপোশের মামলা চলছিল । সেই বিষয়ে পুলিশ ওর বাড়িতে গিয়েছিল ।" নুরের বাড়িতে কার্তুজ কোথা থেকে এল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।

রায়গঞ্জ , 11 জুলাই : বাড়িতে পুলিশ ঢুকতে দেখে কার্তুজ গিলে ফেলল রায়গঞ্জ হাসপাতালের এক গ্রুপ-D কর্মী । তার নাম নুর ইসলাম (38) । বুধবার সন্ধ্যেয় উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানার বারুইবাড়ি এলাকার ঘটনা । পরে পুলিশ নুরকে রায়গঞ্জ গভর্নমেন্ট মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভরতি করে । সেখানে চিকিৎসকরা তার পেটের এক্স-রে করেন । রিপোর্টে নুরের পেটে কার্তুজের উপস্থিতি জানতে পারেন চিকিৎসকরা ।

হাসপাতালে নুর বলেন, "বাড়িতে গতকাল হঠাৎ পুলিশ আসে। তারা আমার বাড়িতে সার্চ ওয়ারেন্ট নিয়ে তল্লাশি চালায়। কিন্তু কেন তারা তল্লাশি চালাতে এসেছিল সেই সম্পর্কে কিছু জানায়নি । পুলিশ আমাকে মানসিকভাবে হেনস্তা করছিল । নুরের দাবি, মানসিক হেনস্তার জেরে বিপর্যস্ত হয়ে সে কার্তুজ গিলে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিল । কিন্তু তার বাড়িতে কার্তুজ কোথা থেকে এল তা নিয়ে নির্দিষ্ট কোনও উত্তর দিতে পারেনি সে ।

স্ত্রীর সঙ্গে নুরের বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে । নুরের অভিযোগ, সেই কারণে তার স্ত্রী ষড়যন্ত্র করে মিথ্যে মামলায় ফাঁসাতেই বাড়িতে কার্তুজ রেখে তারপর পুলিশকে তল্লাশি করতে পাঠিয়েছিল । এই ঘটনায় উত্তর দিনাজপুরের পুলিশ সুপার সুমিত কুমার বলেন "নুরের বাড়িতে পুলিশ রেড করতে যায়নি । ওর খোরপোশের মামলা চলছিল । সেই বিষয়ে পুলিশ ওর বাড়িতে গিয়েছিল ।" নুরের বাড়িতে কার্তুজ কোথা থেকে এল, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ।

Intro:রায়গঞ্জ, ১১জুলাইঃ- বাড়িতে আচমকা পুলিশের হানা,তাদের খপ্পর থেকে বাঁচতে বাড়িতে থাকা বেআইনি কার্তুজ গিলে আত্মহত্যার চেষ্টা করল রায়গঞ্জ হাসপাতালের এক গ্রুপ-ডি কর্মী।বুধবার সন্ধ্যেবেলায় এমনই চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে উত্তর দিনাজপুর জেলার হেমতাবাদ থানার বারুইবাড়ি এলাকায়।পরে পুলিশ ওই কর্মীকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য রায়গঞ্জ গভঃ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসে পুলিশ।চিকিৎসকরা তার পেটের এক্সরে করে কার্তুজের উপস্থিতি টের পেয়েই চিকিৎসা শুরু করে দিয়েছেন।বৃহস্পতিবার ওই কর্মীর অস্ত্রোপচার করা হবে।তবে, এক সরকারি কর্মীর কাছে কীভাবে বেআইনি কার্তুজ এল তাই নিয়েই তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।যদিও সরকারি ওই কর্মীর দাবি তার সঙ্গে তার স্ত্রীর বিবাহ বিচ্ছেদের মামলা চলছে।সেই কারণে তার স্ত্রী ষড়যন্ত্র করে মিথ্যে মামলায় ফাঁসাতেই বাড়িতে পুলিশ পাঠিয়েছিল।তার বাড়িতে কার্তুজও রেখেছিল তার স্ত্রী।

এদিন হাসপাতালে চিকিৎসারত অবস্থায় থাকা ওই সরকারি কর্মী বলেন,আমার বাড়িতে গতকাল হটাৎ পুলিশ চলে আসে।তারা আমার বাড়িতে সার্চ ওয়ারেন্ট নিয়ে তল্লাশি চালায়।কিন্তু কেন তারা এসেছে বা কী বিষয়ে আমার বাড়িতে ঢুকেছিল সেসম্পর্কে আমাকে তারা কিছুই জানায়নি।কিন্তু,আমাকে পুলিশ মানসিকভাবে হেনস্তা করায় আমি আমার বাড়িতে পড়ে থাকা কার্তুজের খোল আমি গিলে ফেলি।সেটি কোথা থেকে এল তা আমার জানা নেই।

বাইট:- সরকারি কর্মী।।

তারক চক্রবর্তী, রায়গঞ্জ।। Body:আহConclusion:আগ

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.