ETV Bharat / state

দিঘার সমুদ্রে সি প্লেন নামানোর স্বপ্ন দেখালেন মুখ্যমন্ত্রী

দিঘাকে আরও ঢেলে সাজার পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় । আজ বিকেলে কনভেশন সেন্টার 'দিঘাশ্রী'র উদ্বোধন করেন মুখ্যমন্ত্রী । সেই উদ্বোধন মঞ্চেই দিঘাকে আরও সাজানোর বার্তা দেন তিনি।

মমতা
author img

By

Published : Aug 20, 2019, 11:12 PM IST

দিঘা, ২০ অগাস্ট: গত আট বছরে রাজ্য সরকারের একাধিক পরিকল্পনায় দিঘা সেজে উঠেছে ৷ পর্যটকদের কাছে দিঘা এখন ভালোলাগার সহজ গন্তব্য । সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করেই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "দিঘায় লোকে অনেক সময় জায়গা পান না । আগে সবাই শনি-রবিবার দিঘা আসত । এখন রোজ ব্যস্ত দিন । এত মানুষ কোথায় যাবে? কাশ্মীরে কেউ যেতে পারছে না । কাশ্মীরে পর্যটকদের যাওয়া নিষিদ্ধ । আরও অনেক জায়গা আছে ঘোরার । তাঁরা সে জায়গাটা ঘুরে এসেছে । আবার অনেক জায়গা আছে ইচ্ছে থাকলেও তাঁরা যেতে পারে না । দিঘা ঘরের কাছে সহজ গন্তব্য । এটা কিন্তু মনে রাখবেন । কলকাতা থেকে মাত্র তিন-সাড়ে তিন ঘন্টার পথ । রাস্তাটা চওড়া হচ্ছে । ট্রেনেও যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে । হ্যালিকপ্টারেরও ব্যবস্থা হয়েছে ।"

গতবার জেলা সফরে এসে দিঘার প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করে গিয়েছিলেন, পুরীর আদলে গড়ে তোলা হবে দিঘার ছোট্ট জগন্নাথ মন্দিরটি । আজ সেই ঘোষণাতেই সিলমোহর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী । প্রকাশ করলেন মন্দিরের নকশা । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আপনারা যাঁরা 8-10 বছর আগে দিঘায় এসে কী দেখতেন ? কেউ তাকিয়ে দেখেনি । কিন্তু আমরা উন্নয়নের কাজ শুরু করেছি । আগামী দিনে জেনে রাখবেন এখানে 7 কিলোমিটার মেরিনা বিচ তৈরি হচ্ছে । দুটো ব্রিজ বাকি আছে । সাত মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে ।"

আগামী দিনে দিঘাকে আরও নতুন নতুন পরিকল্পনায় আরও পর্যটনমুখী করে তোলার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী । বলেন, "পরিবহন সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি । আমি চাই দিঘার বিচে সি-প্লেন নামুক । সি প্লেন নামলে দিঘা পর্যটনের আরও একটা বড় জায়গা হয়ে যাবে । সি প্লেন নামা মানে অনেক মানুষ এখানে আসতে পারবেন । এটা একটা ইউনিক আইডিয়া । এখানে অনেক গাড়ি আসে । সেগুলিকে রাখার জন্য আন্তর্জাতিক মানের দুটি পার্কিং প্লাজাও তৈরি হবে।”

দিঘার কনভেনশন সেন্টারে শিল্পগোষ্ঠীগুলিকে আসার আবেদন জানান মুখ্যমন্ত্রী । বলেন , "দিঘাশ্রীতে তো 63টা ঘর রয়েছে । সেমিনার বা সম্মেলনের জন্য প্যাকেজ পাওয়া যাবে । এই কনভেনশন সেন্টার বুক করলে সমুদ্র ফ্রি । সমুদ্র ফ্রি মানে নিঃশ্বাস ফ্রি । নিঃশ্বাস ফ্রি মানে পরিবেশ ফ্রি । আর পরিবেশ ফ্রি মানেই স্বাস্থ্যশ্রী । তাই সকলে আসুন দিঘাশ্রীতে ৷ ”

আজও কেন্দ্রকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি মুখ্যমন্ত্রী । কেন্দ্রীয় সরকারের তীব্র সমালাচনা করে তিনি বলেন , " যাঁরা কেন্দ্রে জিতে এসেছে আমি চাই তারা তাদের মতো করে কাজ করুক, রাজ্যে যারা আছে তারা তাদের মতো কাজ করুক । যারা মনে করে, কোনও কাজ করব না, কিছু করব না, সারক্ষণ ফেট্টি বেঁধে, দুটো ডান্ডা আর ঝান্ডা নিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়বে, তাদের আমি বলি, আগুন নিয়ে খেলবেন না । মনে রাখবেন আপনি কেন্দ্রে রয়েছেন, আমি রাজ্যে রয়েছি । এসব করতে গেলে সকলেরই কিন্তু মুখ পুড়বে । "

দিঘার মানুষের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ কোনও পর্যটক যেন বিরক্ত না হন । লক্ষ্মীকে হাতছাড়া করবেন না । এই করে করে দার্জিলিংটা নষ্ট হয়েছে । আমি দার্জিলিং নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম । আমি দার্জিলিং নিয়ে অনেক ভাবতে চেয়েছিলাম । কিন্তু প্রতি 10 বছর ছাড়া ছাড়া যদি জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও হয়, তাহলে তা ভালো হয় না । আমি দিঘায় এখনও বলব, পর্যটক আসলে আপনার ঘরের ছেলে-মেয়েদের কর্মসংস্থান বাড়বে । পর্যটক আসলে আপনার রোজগার, ব্যবসা বাড়বে,বিনিয়োগ বাড়বে । ঘটিভাজা বিক্রি করুন দেখবেন কত ইনকাম । একটা ভেজিটেবল চপের দোকান করুন, মোমোর দোকান করুন, দেখবেন কত রোজগার হচ্ছে।”

এদিকে তাজপুর বন্দরের কাজের জন্য রাজ্য যে আর কেন্দ্রের দিকে তাকিয়ে থাকবে না তা-ও আজ স্পষ্ট করে দেন মুখ্যমন্ত্রী । বলেন," আমাদের আরেকটা বন্দর হবে । আমি চেয়েছিলাম সুন্দরবনে ভোরসাগর বন্দর হোক, আর তাজপুরে বন্দর হোক । সবকিছু ঠিক হয়ে গেছিল । তাও শেষ পর্যন্ত হয়নি৷"

দিঘা, ২০ অগাস্ট: গত আট বছরে রাজ্য সরকারের একাধিক পরিকল্পনায় দিঘা সেজে উঠেছে ৷ পর্যটকদের কাছে দিঘা এখন ভালোলাগার সহজ গন্তব্য । সে প্রসঙ্গ উল্লেখ করেই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, "দিঘায় লোকে অনেক সময় জায়গা পান না । আগে সবাই শনি-রবিবার দিঘা আসত । এখন রোজ ব্যস্ত দিন । এত মানুষ কোথায় যাবে? কাশ্মীরে কেউ যেতে পারছে না । কাশ্মীরে পর্যটকদের যাওয়া নিষিদ্ধ । আরও অনেক জায়গা আছে ঘোরার । তাঁরা সে জায়গাটা ঘুরে এসেছে । আবার অনেক জায়গা আছে ইচ্ছে থাকলেও তাঁরা যেতে পারে না । দিঘা ঘরের কাছে সহজ গন্তব্য । এটা কিন্তু মনে রাখবেন । কলকাতা থেকে মাত্র তিন-সাড়ে তিন ঘন্টার পথ । রাস্তাটা চওড়া হচ্ছে । ট্রেনেও যোগাযোগ ব্যবস্থা রয়েছে । হ্যালিকপ্টারেরও ব্যবস্থা হয়েছে ।"

গতবার জেলা সফরে এসে দিঘার প্রশাসনিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করে গিয়েছিলেন, পুরীর আদলে গড়ে তোলা হবে দিঘার ছোট্ট জগন্নাথ মন্দিরটি । আজ সেই ঘোষণাতেই সিলমোহর দিলেন মুখ্যমন্ত্রী । প্রকাশ করলেন মন্দিরের নকশা । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, "আপনারা যাঁরা 8-10 বছর আগে দিঘায় এসে কী দেখতেন ? কেউ তাকিয়ে দেখেনি । কিন্তু আমরা উন্নয়নের কাজ শুরু করেছি । আগামী দিনে জেনে রাখবেন এখানে 7 কিলোমিটার মেরিনা বিচ তৈরি হচ্ছে । দুটো ব্রিজ বাকি আছে । সাত মাসের মধ্যেই হয়ে যাবে ।"

আগামী দিনে দিঘাকে আরও নতুন নতুন পরিকল্পনায় আরও পর্যটনমুখী করে তোলার কথা ঘোষণা করেন মুখ্যমন্ত্রী । বলেন, "পরিবহন সচিবের সঙ্গে কথা বলেছি । আমি চাই দিঘার বিচে সি-প্লেন নামুক । সি প্লেন নামলে দিঘা পর্যটনের আরও একটা বড় জায়গা হয়ে যাবে । সি প্লেন নামা মানে অনেক মানুষ এখানে আসতে পারবেন । এটা একটা ইউনিক আইডিয়া । এখানে অনেক গাড়ি আসে । সেগুলিকে রাখার জন্য আন্তর্জাতিক মানের দুটি পার্কিং প্লাজাও তৈরি হবে।”

দিঘার কনভেনশন সেন্টারে শিল্পগোষ্ঠীগুলিকে আসার আবেদন জানান মুখ্যমন্ত্রী । বলেন , "দিঘাশ্রীতে তো 63টা ঘর রয়েছে । সেমিনার বা সম্মেলনের জন্য প্যাকেজ পাওয়া যাবে । এই কনভেনশন সেন্টার বুক করলে সমুদ্র ফ্রি । সমুদ্র ফ্রি মানে নিঃশ্বাস ফ্রি । নিঃশ্বাস ফ্রি মানে পরিবেশ ফ্রি । আর পরিবেশ ফ্রি মানেই স্বাস্থ্যশ্রী । তাই সকলে আসুন দিঘাশ্রীতে ৷ ”

আজও কেন্দ্রকে খোঁচা দিতে ছাড়েননি মুখ্যমন্ত্রী । কেন্দ্রীয় সরকারের তীব্র সমালাচনা করে তিনি বলেন , " যাঁরা কেন্দ্রে জিতে এসেছে আমি চাই তারা তাদের মতো করে কাজ করুক, রাজ্যে যারা আছে তারা তাদের মতো কাজ করুক । যারা মনে করে, কোনও কাজ করব না, কিছু করব না, সারক্ষণ ফেট্টি বেঁধে, দুটো ডান্ডা আর ঝান্ডা নিয়ে রাস্তায় বেরিয়ে পড়বে, তাদের আমি বলি, আগুন নিয়ে খেলবেন না । মনে রাখবেন আপনি কেন্দ্রে রয়েছেন, আমি রাজ্যে রয়েছি । এসব করতে গেলে সকলেরই কিন্তু মুখ পুড়বে । "

দিঘার মানুষের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ কোনও পর্যটক যেন বিরক্ত না হন । লক্ষ্মীকে হাতছাড়া করবেন না । এই করে করে দার্জিলিংটা নষ্ট হয়েছে । আমি দার্জিলিং নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম । আমি দার্জিলিং নিয়ে অনেক ভাবতে চেয়েছিলাম । কিন্তু প্রতি 10 বছর ছাড়া ছাড়া যদি জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও হয়, তাহলে তা ভালো হয় না । আমি দিঘায় এখনও বলব, পর্যটক আসলে আপনার ঘরের ছেলে-মেয়েদের কর্মসংস্থান বাড়বে । পর্যটক আসলে আপনার রোজগার, ব্যবসা বাড়বে,বিনিয়োগ বাড়বে । ঘটিভাজা বিক্রি করুন দেখবেন কত ইনকাম । একটা ভেজিটেবল চপের দোকান করুন, মোমোর দোকান করুন, দেখবেন কত রোজগার হচ্ছে।”

এদিকে তাজপুর বন্দরের কাজের জন্য রাজ্য যে আর কেন্দ্রের দিকে তাকিয়ে থাকবে না তা-ও আজ স্পষ্ট করে দেন মুখ্যমন্ত্রী । বলেন," আমাদের আরেকটা বন্দর হবে । আমি চেয়েছিলাম সুন্দরবনে ভোরসাগর বন্দর হোক, আর তাজপুরে বন্দর হোক । সবকিছু ঠিক হয়ে গেছিল । তাও শেষ পর্যন্ত হয়নি৷"

Intro:দিঘা,২০ আগস্ট:দিঘাকে পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতে একগুচ্ছ পরিকল্পনা রূপায়ণের কথা ঘোষণা ছাড়াও দিঘার পরিচ্ছন্নতা এবং পর্যটকদের স্বাচ্ছন্দের বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়ার আবেদন জানান মুখ্যমন্ত্রী।Body:দিঘার মানুষের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “কোনও ট্যুরিস্ট যেন বিরক্ত না হন। লক্ষ্মীকে হাতছাড়া করবেন না।এই করে করে দার্জিলিংটা অনেকটা নষ্ট করেছে।আমি দার্জিলিং নিয়ে অনেক স্বপ্ন দেখেছিলাম।আমি দার্জিলিং নিয়ে অনেক ভাবতে চেয়েছিলাম।কিন্তু প্রতি ১০ বছর ছাড়া ছাড়া যদি জ্বালিয়ে দাও, পুড়িয়ে দাও হয়, তাহলে সে জিনিসটা দাঁড়ায় না।আমি দিঘায় এখনও বলব,পর্যটক আসলে আপনার ঘরের ছেলে-মেয়েদের কর্মসংস্থান বাড়বে।পর্যটক আসলে আপনার রোজগার, ব্যবসা বাড়বে,বিনিয়োগ বাড়বে। ঘটিভাজা বিক্রি করুন দেখবেন কত ইনকাম। একটা ভেজিটেবলএর দোকান করুন, মোমোর দোকান করুন, দেখবেন কত রোজগার হচ্ছে।”মুখ্যমন্ত্রী এদিন বলেন,বাংলা একদিন পিছিয়ে ছিল।আমাদের কখনও কখনও খুব লজ্জা লাগত। যখন বাংলার নাম শুনলেই বলত, হবে না।বাংলা মানে শুধুই আন্দোলন। বাংলা, এই কাজটা হবে না।বাংলা, একেবারে ছাগলের তৃতীয় ছানার মতো ছিল।বাংলাকে দূরে সরিয়ে রাখা হাত। কোথাও ২৩ নম্বরে, কোথাও ২৪ নম্বরে ছিলাম।মনে রাখবেন, একটা সমস্যা আমরা ফেস করি।সেটা হল গত সরকারের দেনা।সেই দেনা শোধ করতে হচ্ছে আমাকে।৬৫ হাজার কোটি টাকা প্রতিবছর।এবছরও ৫৬ হাজার কোটি টাকা দেনা শোধ করতে হয়েছে।এত দেনার পরও কাজ করা যায়।"Conclusion:তাঁর আমলে বাংলার উন্নয়নে এগিয়েছে সর্বাধিক এ দাবি জানিয়ে মুখ্যমন্ত্রী বলেন,"আমরা আমাদের উৎকর্ষ বাংলা স্কিলে, ইউনাইটেড নেশানের একটা স্কীমে আমরা প্রথম হয়েছি, সবুজ সাথী প্রকল্পে আমরা ১ কোটি সাইকেল দিয়েছি ছাত্রছাত্রীদের। সেটাতেও আমরা প্রথম হয়েছি।এখানে অনেক কিছুই হয়েছে,বাংলা খুব ভালো করছে।বাংলা সেরার সেরা হোক এটাই আমরা চাই।তাই প্রতিযোগিতা হোক কাজের মধ্যে দিয়ে।প্রতিযোগিতা দাঙ্গার মধ্যে দিয়ে যেন না হয়।প্রতিযোগিতা যেন দলাদলির মধ্যে না হয়।প্রতিযোগিতা হোক শান্তির মধ্যে দিয়ে।প্রতিযোগিতা যেন সন্ত্রাসের মধ্যে দিয়ে না হয়।" এদিনের এই কনভেশন সেন্টার উদ্বোধন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, শুভেন্দু অধিকারী, ইন্দ্রনীল সেন , দুই সাংসদ শিশির অধিকারী, দিব্যেন্দু অধিকারী, মুখ্য সচিব মলয় দে সহ আরও অন্যান্য জনপ্রতিনিধি এবং প্রশাসনিক আধিকারিকরা।তাজপুর বন্দরের কাজের জন্য রাজ্য যে আর কেন্দ্রের মুখাপেক্ষি হয়ে থাকবে না তা-ও এদিন স্পষ্ট করে দেন মুখ্যমন্ত্রী।বলেন," আমাদের আরেকটা বন্দর হবে।আমি চেয়েছিলাম সুন্দরবনে ভোরসাগর বন্দর হোক।আর তাজপুরে বন্দর হোক।আমি তখনকার মন্ত্রী নীতিন গড়কড়ির শর্তে রাজি হয়ে গেছিলাম।কথাও হয়ে গেলো, সব হয়ে গেলো।কিন্তু বেচারা পারেনি কি করেনি আমি সে প্রসঙ্গে যাচ্ছি না।আমি চিফ সেক্রেটারিকে অনুরোধ করব, ৫ বছর সময় আমাদের নষ্ট হয়েছে।৫ বছর অপেক্ষা করেছি।আমি আর অপেক্ষা করতে রাজি নই।আমি আর সময় দেব না।এটাকে বাতিল করে আমরা রাজ্য সরকার নিজেরা করব।আমার তো কোনও অসুবিধা নেই।তাজপুর বন্দর হলে যোগাযোগ বাড়বে, কর্মসংস্থান বাড়বে।হলদিয়া বন্দরের গুরুত্ব বাড়বে।" দুদিনের জেলা সফরে বুধবার শেষ দিনে দিঘায় প্রশাসনিক বৈঠক করবেন মুখ্যমন্ত্রী।তারপরই ফিরবেন কলকাতা।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.