ETV Bharat / state

পুকুর থেকে উদ্ধার নিখোঁজ তৃণমূলকর্মীর দেহ

তিনদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন। আজ সকালে বাড়ির সামনে পুকুরে ভাসতে দেখা যায় তৃণমূল কর্মী ভরত কোটালের দেহ। আত্মহত্যা নাকি খুন তা খতিয়ে দেখছে কেশিয়াড়ি থানার পুলিশ।

ছবিটি প্রতীকী
author img

By

Published : Apr 8, 2019, 10:38 PM IST

কেশিয়াড়ি (পশ্চিম মেদিনীপুর), 8 এপ্রিল : তৃণমূলকর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে। মৃত কর্মীর নাম ভরত কোটাল (25)। আজ সকালে ভরতের দেহ তাঁর বাড়ির সামনের পুকুর থেকে উদ্ধার করে কেশিয়াড়ি থানার পুলিশ। ঘটনাটি আত্মহত্যা নাকি খুন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

গত তিনদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ভরত কোটাল। অবশেষে আজ সকালে বাড়ির সামনের পুকুরে তাঁর মৃতদেহ ভাসতে দেখেন পরিবারের লোকজন। ঘটনাটি কেশিয়াড়ি থানার খেজুরকুঠির। তৃণমূল কংগ্রেসের কেশিয়াড়ি ব্লক সভাপতি পবিত্র শিট বলেন," ভরতের বাবা এসেছিলেন। ছেলেকে পাওয়া যাচ্ছে না জানিয়েছিলেন। থানায় নিখোঁজ ডায়েরিও করা হয়েছিল। আজ খবর পেলাম তাঁদের বাড়ির সামনের পুকুর থেকেই ভরতের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই মুহূর্তে এটা বলা সম্ভব না যে দুর্ঘটনা, নাকি কেউ তাঁকে খুন করেছে। ঠিক কী হয়েছিল না জেনে কোনও মন্তব্য করা উচিত হবে না। তবে ভরত ও তাঁর পরিবার তৃণমূলের সক্রিয় সমর্থক ছিলেন।"

কেশিয়াড়ি (পশ্চিম মেদিনীপুর), 8 এপ্রিল : তৃণমূলকর্মীর অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে পশ্চিম মেদিনীপুরের কেশিয়াড়িতে। মৃত কর্মীর নাম ভরত কোটাল (25)। আজ সকালে ভরতের দেহ তাঁর বাড়ির সামনের পুকুর থেকে উদ্ধার করে কেশিয়াড়ি থানার পুলিশ। ঘটনাটি আত্মহত্যা নাকি খুন, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

গত তিনদিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন ভরত কোটাল। অবশেষে আজ সকালে বাড়ির সামনের পুকুরে তাঁর মৃতদেহ ভাসতে দেখেন পরিবারের লোকজন। ঘটনাটি কেশিয়াড়ি থানার খেজুরকুঠির। তৃণমূল কংগ্রেসের কেশিয়াড়ি ব্লক সভাপতি পবিত্র শিট বলেন," ভরতের বাবা এসেছিলেন। ছেলেকে পাওয়া যাচ্ছে না জানিয়েছিলেন। থানায় নিখোঁজ ডায়েরিও করা হয়েছিল। আজ খবর পেলাম তাঁদের বাড়ির সামনের পুকুর থেকেই ভরতের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এই মুহূর্তে এটা বলা সম্ভব না যে দুর্ঘটনা, নাকি কেউ তাঁকে খুন করেছে। ঠিক কী হয়েছিল না জেনে কোনও মন্তব্য করা উচিত হবে না। তবে ভরত ও তাঁর পরিবার তৃণমূলের সক্রিয় সমর্থক ছিলেন।"

Intro:জোর করে তৃণমূলে যোগদানের পর ফের ঘরে ফেরা বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য


Body:অভিযোগ ছিল তৃণমূল জোর করে ভয় দেখিয়ে বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যকে যোগদান করেছিল তৃনমূলের সভায় কিন্তু সভা কেটে যাবার পর ঘরে ফিরল বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য । ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় শালবনী কাশীজোড়া অঞ্চলের 9 নম্বর অঞ্চলের বেওচা গ্রামের । ঘটনা সূত্রে জানা যায় এই বেওচা গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপি পঞ্চায়েত হিসেবেই জয় লাভ করে সেই জয়লাভের পর এখানে বিজেপি কর্মী সমর্থক সংখ্যা এক সময় দ্বিগুণ হয়ে পড়ে ,এই ঘটনায় তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ভীত সন্ত্রস্ত তারা ছলে-বলে-কৌশলে বিজেপি পঞ্চায়েত কে নিজের কাছে আনতে উদ্যোগী হয় । বিশেষ করে যখন কেশিয়াড়ি তে প্রশাসনিক সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেশিয়াড়ি সহ পশ্চিম মেদিনীপুর দায়িত্ব শুভেন্দু অধিকারী হাতে তুলে দেয় সেই সময় থেকেই গোয়ালতোড় এর উপর বিশেষ নজর দেয় তৃণমূল কংগ্রেস । 17 ডিসেম্বর গোয়ালতোড় একটি জনসভার আয়োজন করে তৃণমূল কংগ্রেস যার মূল বক্তা ছিলেন তৃণমূল যুবরাজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ,অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসার আগেই তৃণমূল নেতৃত্ব এলাকার স্থানীয় মানুষদের সভা ভরানোর জন্য ভয় দেখাতে শুরু করে বলে অভিযোগ । অভিযোগ এদিন তৃণমূল সভা থেকেই দুই নির্দল কাউন্সিলর সহ এক বিজেপি পঞ্চায়েতকে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করলো বলে সভা থেকে জানানো হয়। এই তৃণমূলে যোগদান এর অন্যতম নাম ছিল গ্রামের বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য জিতেন মাহাতো ,তাকে ওইদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সভা থেকেই তৃণমূলে যোগদানের কথা প্রকাশ্যে জানায়। সেই ঘটনার চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের বিজেপিতে ফিরলো ঘর ছাড়া জিতেন মাহাতো , এদিন তিনি বিজেপি পার্টি অফিসে এসে ফের বিজেপিতে যোগ দানের কথা প্রকাশ্যে জানায় এবং জানায় যে তৃণমূলের কিছু নেতাকর্মী তাকে জোর করে পুলিশের ভয় দেখিয়ে টাকার অফার দিয়ে বিজেপির তৃনমূলের সভায় তাকে আসতে বলে ছিল যদিও সে সভায় উঠেছিল কিন্তু পতাকা হাতে তুলে নেয় নি তাই ভয়ের চোটে এবং পুলিশের কেসের ভয়ে সে তৃণমূলে সভায় উঠেছিল । এদিন পঞ্চায়েত সদস্যকে নিয়ে বিজেপি জেলা সভাপতি সমিত দাস জানান তৃণমূল এভাবেই প্রতিদিন বিজেপি কর্মীদের ভয় দেখিয়ে ছলে বলে কৌশলে তাদের কর্মী বলে ঘোষণা করছে কিন্তু এখনও পর্যন্ত বিজেপির একটাও কার্যকর্তা তৃণমূলে যোগদান করেনি এবং করবেও না । তবে তৃণমূল যে কায়দায় বিজেপি কর্মীদের কেনার চেষ্টা করছে তাদের একদিন খুব দূ সময় আসবে যখন তারা আর কেনার ক্ষমতায় থাকবে না । তাই এদিন বিজেপি জেলা অফিসে জিতেন মাহাতোর হাতে পতাকা তুলে দিয়ে ফের জিতেন মাহাতো কে দলে টেনে নিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি সমিত দাস ,বললেন তৃণমূল গঙ্গাজল দিয়ে নিজেদের সভামঞ্চের সাফ করতে পারে ত কিন্তু বিজেপি নিজেই একটি গঙ্গাজল তাই এখানে ধোয়ার কোনো প্রশ্ন নেই



Conclusion:বিজেপি পঞ্চায়েতের ঘর ফেরা
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.