মালদা, ১১ সেপ্টেম্বর: কোরোনা আবহে মৃত্যু হয়েছে পরিবারের একমাত্র উপর্জনকারীর। চার ছেলেমেয়ে নিয়ে পরিবারের খরচ জোগাড় করতে হিমসিম খাচ্ছিলেন স্ত্রী। অসহায় ওই পরিবারের পাশে দাঁড়াল মালদা জেলা পুলিশ। আজ দুপুরে ওই পরিবারের হাতে চাল, ডাল সহ বেশ কিছু খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন ফাঁড়ির OC ।
ইংরেজবাজারের মিলকির তাঁতিপাড়ায় চার ছেলেমেয়ে নিয়ে বসবাস করেন নুপুর বসাক। স্বামী সঞ্জয় বসাক গত হয়েছেন দু'মাস আগে । কোরোনা আবহে সংসার খরচ জোগাড় করতে হিমসিম খাচ্ছিলেন নুপুরদেবী। প্রতিবেশীদের সাহায্যে ছেলেমেয়েদের ক্ষুধার যন্ত্রণা মেটাচ্ছিলেন তিনি। বিষয়টি জানতে পারেন মিলকি ফাঁড়ির OC মণিরুল ইসলাম। আজ তিনি ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন।
নপুরদেবী বলেন, “স্বামী মারা গিয়েছেন দু'মাস আগে। এরপর থেকেই সংসারে অভাব দেখা দিয়েছে। কোরোনা আবহে গৃহ পরিচারিকার কাজও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে প্রায়শই অনাহারে কাটাতে হত। বিষয়টি জানতে পেরে মিলকি ফাঁড়ির OC মণিরুল ইসলাম আজ চাল, ডাল, তেল, নুন, সহ বেশ কিছু খাবার দিয়েছেন ।”
OC মণিরুল ইসলাম জানান, “কোরোনা আবহে ওই মহিলার স্বামী গত হয়েছেন। তিনিই পরিবারের একমাত্র উপর্জনকারী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর থেকেই পরিবারে আর্থিক অভাব দেখা দিতে থাকে। প্রতিবেশীরা যতটুকু সম্ভব খাবার দিয়ে সাহায্য করত। গতকাল আমি বিষয়টি জানতে পারি। আজ ওই পরিবারকে কিছু খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছি। পুলিশের কাজ শুধুমাত্র অপরাধ দমন করা নয়। দুস্থ পরিবারের পাশে দাঁড়ানোও পুলিশের কর্তব্য।”
জেলা পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া জানান, “মালদা জেলা পুলিশ সব সময় মানুষের পাশে রয়েছে । কয়েকদিন আগে মিলকি ফাঁড়ির OC নিজের উদ্যোগেই ওই এলাকার বেহাল রাস্তা সারাইয়ের কাজ করেছেন। আজ তিনি ওই এলাকার এক দুস্থ পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছেন। মালদা জেলা পুলিশ সবসময় সাধারণ মানুষের সাহায্যের জন্য তৈরি তা আরও একবার তুলে ধরেছেন মিলকি ফাঁড়ির OC মণিরুল ইসলাম। ”
দুঃস্থ পরিবারের পাশে মালদা জেলা পুলিশ
কোরোনা আবহে সংসার খরচ জোগাড় করতে হিমশিম খাচ্ছিলেন নুপুরদেবী। প্রতিবেশীদের সাহায্যে ছেলেমেয়েদের ক্ষুধার যন্ত্রণা মেটাচ্ছিলেন তিনি। বিষয়টি জানতে পারেন মিলকি ফাঁড়ির OC মণিরুল ইসলাম। আজ তিনি ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন।
মালদা, ১১ সেপ্টেম্বর: কোরোনা আবহে মৃত্যু হয়েছে পরিবারের একমাত্র উপর্জনকারীর। চার ছেলেমেয়ে নিয়ে পরিবারের খরচ জোগাড় করতে হিমসিম খাচ্ছিলেন স্ত্রী। অসহায় ওই পরিবারের পাশে দাঁড়াল মালদা জেলা পুলিশ। আজ দুপুরে ওই পরিবারের হাতে চাল, ডাল সহ বেশ কিছু খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন ফাঁড়ির OC ।
ইংরেজবাজারের মিলকির তাঁতিপাড়ায় চার ছেলেমেয়ে নিয়ে বসবাস করেন নুপুর বসাক। স্বামী সঞ্জয় বসাক গত হয়েছেন দু'মাস আগে । কোরোনা আবহে সংসার খরচ জোগাড় করতে হিমসিম খাচ্ছিলেন নুপুরদেবী। প্রতিবেশীদের সাহায্যে ছেলেমেয়েদের ক্ষুধার যন্ত্রণা মেটাচ্ছিলেন তিনি। বিষয়টি জানতে পারেন মিলকি ফাঁড়ির OC মণিরুল ইসলাম। আজ তিনি ওই পরিবারের সঙ্গে দেখা করে খাদ্য সামগ্রী তুলে দেন।
নপুরদেবী বলেন, “স্বামী মারা গিয়েছেন দু'মাস আগে। এরপর থেকেই সংসারে অভাব দেখা দিয়েছে। কোরোনা আবহে গৃহ পরিচারিকার কাজও পাওয়া যাচ্ছে না। এই পরিস্থিতিতে প্রায়শই অনাহারে কাটাতে হত। বিষয়টি জানতে পেরে মিলকি ফাঁড়ির OC মণিরুল ইসলাম আজ চাল, ডাল, তেল, নুন, সহ বেশ কিছু খাবার দিয়েছেন ।”
OC মণিরুল ইসলাম জানান, “কোরোনা আবহে ওই মহিলার স্বামী গত হয়েছেন। তিনিই পরিবারের একমাত্র উপর্জনকারী ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর থেকেই পরিবারে আর্থিক অভাব দেখা দিতে থাকে। প্রতিবেশীরা যতটুকু সম্ভব খাবার দিয়ে সাহায্য করত। গতকাল আমি বিষয়টি জানতে পারি। আজ ওই পরিবারকে কিছু খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছি। পুলিশের কাজ শুধুমাত্র অপরাধ দমন করা নয়। দুস্থ পরিবারের পাশে দাঁড়ানোও পুলিশের কর্তব্য।”
জেলা পুলিশ সুপার অলোক রাজোরিয়া জানান, “মালদা জেলা পুলিশ সব সময় মানুষের পাশে রয়েছে । কয়েকদিন আগে মিলকি ফাঁড়ির OC নিজের উদ্যোগেই ওই এলাকার বেহাল রাস্তা সারাইয়ের কাজ করেছেন। আজ তিনি ওই এলাকার এক দুস্থ পরিবারের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছেন। মালদা জেলা পুলিশ সবসময় সাধারণ মানুষের সাহায্যের জন্য তৈরি তা আরও একবার তুলে ধরেছেন মিলকি ফাঁড়ির OC মণিরুল ইসলাম। ”