ETV Bharat / state

রোগীর আত্মীয়দের শুকনো খাবার বিলি করছেন মালদা মেডিক্য়ালের চিকিৎসকরা

করোনা আবহে রোগীর আত্মীয়দের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রোগ্রেসিভ ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের মালদা শাখার সদস্যরা ৷ মালদা মেডিক্যালে থাকা সংগঠনের দফতরে প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে খাবারের প্যাকেট বিলি করা হচ্ছে ৷ প্রতিদিন প্রায় 200 জনের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে শুকনো খাবারের প্য়াকেট ৷

doctors distribute food for patient party at Malda Medical College and Hospital
রোগীর আত্মীয়দের শুকনো খাবার বিলি করছেন মালদা মেডিক্য়ালের চিকিৎসকরা
author img

By

Published : Jun 10, 2021, 7:22 PM IST

মালদা, 10 জুন : আট থেকে আশির কাছে তাঁরা দেবদূত ৷ করোনা আবহে তাঁরাই ত্রাতা ৷ কারণ, তাঁদের হাতেই রয়েছে করোনামুক্তির চাবি ৷ সেই চিকিৎসকরাই মালদা মেডিক্য়ালের করোনা ইউনিটে দিনরাত রোগীদের পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছেন ৷ সেই প্রথম দিন থেকে ৷ কিন্তু তাঁরা এও জানেন, করোনার ধাক্কায় কঠোর বিধিনিষেধ চলছে ৷ ভাইরাস ইতিমধ্যেই রুজি কেড়ে নিয়েছে অসংখ্য মানুষের ৷ দিন আনি দিন খাই মানুষরা কাজ পাচ্ছে না ৷ এই অবস্থায় বিপাকে পড়া রোগীর পরিজনদের হাতে তাঁরা তুলে দিচ্ছেন খাবারের প্যাকেট ৷

প্রতিকূল সময়ে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রোগ্রেসিভ ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের মালদা শাখার সদস্যরা ৷ মালদা মেডিক্যালে থাকা সংগঠনের দফতরে প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে খাবারের প্যাকেট বিলি করা হচ্ছে ৷ তবে রান্না করা খাবার নয়, শুকনো খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া হচ্ছে মানুষের হাতে ৷ প্রতিদিন প্রায় 200 জন পাচ্ছেন সেই প্যাকেট ৷ সংগঠনের সদস্যরাই এসবের ব্যবস্থা করছেন ৷

সংগঠনের মালদা শাখার সভাপতি তাপস চক্রবর্তী বলেন, “আংশিক লকডাউন চলছে ৷ এতে সমস্যায় পড়েছেন হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর পরিবারের সদস্যরা ৷ দোকানপাট বন্ধ থাকায় তাঁরা খাবার কিনতে পারছেন না ৷ তাই আমরা সংগঠনের তরফে প্রতিদিন এই মানুষগুলোর জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেছি ৷ দৈনিক 150 থেকে 200 জনকে শুকনো খাবারের প্যাকেট দেওয়া হচ্ছে ৷ বিধিনিষেধ যতদিন চলবে, ততদিনই এই সহায়তা করা হবে ৷’’

আরও পড়ুন : বাঁকুড়া মেডিক্যাল হাসপাতালে রোগীর আত্মীয়দের খাবার বিলি বিধায়কের

তাপস জানান, শুধু খাবার নয়, রোগীর আত্মীয়দের মাস্কও দেওয়া হচ্ছে ৷ মাস্ক ব্যবহারের সুফল বোঝানো হচ্ছে ৷ তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে মৃত্যুর বাড়াবাড়ি দেখে মানুষ এখন আগের তুলনায় সচেতন হয়েছে ৷ তাছাড়া, রাজ্য সরকারের বিধিনিষেধ জারি করার সুফলও পাওয়া যাচ্ছে ৷ বুধবার মালদা মেডিক্য়ালের করোনা ইউনিটে একজন রোগীও ভর্তি হননি ৷ এটা ইতিবাচক দিক ৷ এভাবে চললে করোনার গ্রাস থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব বলেই মত তাপস চক্রবর্তীর ৷

মালদা, 10 জুন : আট থেকে আশির কাছে তাঁরা দেবদূত ৷ করোনা আবহে তাঁরাই ত্রাতা ৷ কারণ, তাঁদের হাতেই রয়েছে করোনামুক্তির চাবি ৷ সেই চিকিৎসকরাই মালদা মেডিক্য়ালের করোনা ইউনিটে দিনরাত রোগীদের পরিষেবা দিয়ে যাচ্ছেন ৷ সেই প্রথম দিন থেকে ৷ কিন্তু তাঁরা এও জানেন, করোনার ধাক্কায় কঠোর বিধিনিষেধ চলছে ৷ ভাইরাস ইতিমধ্যেই রুজি কেড়ে নিয়েছে অসংখ্য মানুষের ৷ দিন আনি দিন খাই মানুষরা কাজ পাচ্ছে না ৷ এই অবস্থায় বিপাকে পড়া রোগীর পরিজনদের হাতে তাঁরা তুলে দিচ্ছেন খাবারের প্যাকেট ৷

প্রতিকূল সময়ে বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন প্রোগ্রেসিভ ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের মালদা শাখার সদস্যরা ৷ মালদা মেডিক্যালে থাকা সংগঠনের দফতরে প্রতিদিন এক ঘণ্টা করে খাবারের প্যাকেট বিলি করা হচ্ছে ৷ তবে রান্না করা খাবার নয়, শুকনো খাবারের প্যাকেট তুলে দেওয়া হচ্ছে মানুষের হাতে ৷ প্রতিদিন প্রায় 200 জন পাচ্ছেন সেই প্যাকেট ৷ সংগঠনের সদস্যরাই এসবের ব্যবস্থা করছেন ৷

সংগঠনের মালদা শাখার সভাপতি তাপস চক্রবর্তী বলেন, “আংশিক লকডাউন চলছে ৷ এতে সমস্যায় পড়েছেন হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীর পরিবারের সদস্যরা ৷ দোকানপাট বন্ধ থাকায় তাঁরা খাবার কিনতে পারছেন না ৷ তাই আমরা সংগঠনের তরফে প্রতিদিন এই মানুষগুলোর জন্য খাবারের ব্যবস্থা করেছি ৷ দৈনিক 150 থেকে 200 জনকে শুকনো খাবারের প্যাকেট দেওয়া হচ্ছে ৷ বিধিনিষেধ যতদিন চলবে, ততদিনই এই সহায়তা করা হবে ৷’’

আরও পড়ুন : বাঁকুড়া মেডিক্যাল হাসপাতালে রোগীর আত্মীয়দের খাবার বিলি বিধায়কের

তাপস জানান, শুধু খাবার নয়, রোগীর আত্মীয়দের মাস্কও দেওয়া হচ্ছে ৷ মাস্ক ব্যবহারের সুফল বোঝানো হচ্ছে ৷ তবে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে মৃত্যুর বাড়াবাড়ি দেখে মানুষ এখন আগের তুলনায় সচেতন হয়েছে ৷ তাছাড়া, রাজ্য সরকারের বিধিনিষেধ জারি করার সুফলও পাওয়া যাচ্ছে ৷ বুধবার মালদা মেডিক্য়ালের করোনা ইউনিটে একজন রোগীও ভর্তি হননি ৷ এটা ইতিবাচক দিক ৷ এভাবে চললে করোনার গ্রাস থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব বলেই মত তাপস চক্রবর্তীর ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.