ETV Bharat / state

RTI-এ ধরা পড়ল জাল মার্কশিট-সার্টিফিকেট, FIR রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের

মার্কশিট ও সার্টিফিকেট আসল কি না জানতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে RTI করেন এক ব্যক্তি । এরপরই জাল মার্কশিট ও ভুয়ো সার্টিফিকেট ধরা পড়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে ।

author img

By

Published : May 18, 2019, 9:05 AM IST

কলকাতা, 18 মে : জাল মার্কশিট ও ভুয়ো সার্টিফিকেট ধরা পড়ল রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে । বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে একজন ব্যক্তি অপর একজন ব্যক্তির মার্কশিট ও সার্টিফিকেট আসল কি না জানতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে RTI করেছিল এপ্রিল মাসের শেষের দিকে । সেই মার্কশিট ও সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখতে গিয়ে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরে আসে দুটিই ভুয়ো । কারণ, 2014 সালের সার্টিফিকেটে যে উপাচার্যের হস্তাক্ষর রয়েছে তিনি 2012 সালেই অবসর গ্রহণ করেছিলেন । আর মার্কশিটে যার হস্তাক্ষর রয়েছে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ নন । ঘটনাটি নজরে আসতেই সিঁথি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সুবীর মৈত্র।

ভুয়ো মার্কশিট ও সার্টিফিকেট ধরার পিছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরি বলেন, "বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে RTI করার আবেদন আসে । যেখানে মার্কশিট ও সার্টিফিকেট ভেরিফাই করার জন্য বলা হয় । নজরে আসে যে মার্কশিট ও সার্টিফিকেট দুটোই জাল । কারণ, সার্টিফিকেটটা ২০14 সালের । অধ্যাপক করুনাসিন্ধু দাসের সই রয়েছে উপাচার্য হিসেবে । অথচ উনি 2012 সালেই অবসর নিয়েছেন । সুতরাং ওঁর সইয়ের প্রশ্ন নেই। এবং মার্কশিটেও যে আধিকারিকের সই থাকার কথা তাঁর সই নেই। যার স্বাক্ষর রয়েছে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ নয় । সুতরাং, এই গোটা ব্যাপারটাই জাল ।"

পুরো বিষয়টি নজরে আসতেই সিঁথি থানায় FIR করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সুবীর মৈত্র । এই বিষয়ে উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরি বলেন, "সিঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আমাদের রেজিস্ট্রার । বাকিটা পুলিশ দেখবে । তদন্ত করা হবে এর সঙ্গে কারা জড়িত ।"

বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে তৃতীয় পক্ষ যে ব্যক্তি RTI করেছিলেন তাঁকে উত্তর দেওয়া হবে বলে জানাচ্ছেন উপাচার্য । তিনি বলেন, "এটা যার মার্কশিট ও সার্টিফিকেট তিনি জানতে চাননি । অন্য একজন তৃতীয় পক্ষ জানতে চেয়েছেন RTI আইনে । কিন্তু যেহেতু আমরা এখানে জাল মার্কশিট ও জাল সার্টিফিকেট দেখতে পেয়েছি সেই কারণে FIR করে তার কপি সঙ্গে দিয়েই পাঠাব ।"

কলকাতা, 18 মে : জাল মার্কশিট ও ভুয়ো সার্টিফিকেট ধরা পড়ল রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে । বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে একজন ব্যক্তি অপর একজন ব্যক্তির মার্কশিট ও সার্টিফিকেট আসল কি না জানতে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে RTI করেছিল এপ্রিল মাসের শেষের দিকে । সেই মার্কশিট ও সার্টিফিকেট খতিয়ে দেখতে গিয়ে রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের নজরে আসে দুটিই ভুয়ো । কারণ, 2014 সালের সার্টিফিকেটে যে উপাচার্যের হস্তাক্ষর রয়েছে তিনি 2012 সালেই অবসর গ্রহণ করেছিলেন । আর মার্কশিটে যার হস্তাক্ষর রয়েছে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ নন । ঘটনাটি নজরে আসতেই সিঁথি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সুবীর মৈত্র।

ভুয়ো মার্কশিট ও সার্টিফিকেট ধরার পিছনে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরি বলেন, "বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে RTI করার আবেদন আসে । যেখানে মার্কশিট ও সার্টিফিকেট ভেরিফাই করার জন্য বলা হয় । নজরে আসে যে মার্কশিট ও সার্টিফিকেট দুটোই জাল । কারণ, সার্টিফিকেটটা ২০14 সালের । অধ্যাপক করুনাসিন্ধু দাসের সই রয়েছে উপাচার্য হিসেবে । অথচ উনি 2012 সালেই অবসর নিয়েছেন । সুতরাং ওঁর সইয়ের প্রশ্ন নেই। এবং মার্কশিটেও যে আধিকারিকের সই থাকার কথা তাঁর সই নেই। যার স্বাক্ষর রয়েছে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেউ নয় । সুতরাং, এই গোটা ব্যাপারটাই জাল ।"

পুরো বিষয়টি নজরে আসতেই সিঁথি থানায় FIR করেন রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সুবীর মৈত্র । এই বিষয়ে উপাচার্য সব্যসাচী বসু রায়চৌধুরি বলেন, "সিঁথি থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন আমাদের রেজিস্ট্রার । বাকিটা পুলিশ দেখবে । তদন্ত করা হবে এর সঙ্গে কারা জড়িত ।"

বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফ থেকে তৃতীয় পক্ষ যে ব্যক্তি RTI করেছিলেন তাঁকে উত্তর দেওয়া হবে বলে জানাচ্ছেন উপাচার্য । তিনি বলেন, "এটা যার মার্কশিট ও সার্টিফিকেট তিনি জানতে চাননি । অন্য একজন তৃতীয় পক্ষ জানতে চেয়েছেন RTI আইনে । কিন্তু যেহেতু আমরা এখানে জাল মার্কশিট ও জাল সার্টিফিকেট দেখতে পেয়েছি সেই কারণে FIR করে তার কপি সঙ্গে দিয়েই পাঠাব ।"

sample description
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.