কলকাতা, 11 অগাস্ট : একসময়ের কুখ্যাত গ্যাংস্টার । তোলাবাজিতে যাদবপুর-টালিগঞ্জ সহ দক্ষিণ কলকাতার একটা বড় অংশে একসময় ত্রাস ছিল শেখ বিনোদ । তবে গত কয়েক বছর তোলাবাজির তেমন অভিযোগ পায়নি কলকাতা পুলিশ । বরং তার এলাকার বাসিন্দারা বলতেন, দস্যু রত্নাকর এখন বাল্মিকী । অপরাধ জগৎ ছেড়ে সে এখন প্রোমোটার। কিন্তু কোথায় কী ? কলকাতায় এক টুকরো জামতারা তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছিল সে । হাইটেক অপরাধে হাত পাকিয়ে শুরু করেছিল ব্যাঙ্ক প্রতারণা । অন্তত কলকাতা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে তেমনটাই । আর তাই ফের গতরাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে রিজেন্ট পার্ক থানা ।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ব্যাঙ্কে জালিয়াতির ঘটনায় কলকাতা যোগ পাচ্ছিল পুলিশ । মোডাস অপারেন্ডি একেবারে জামতারা গ্যাংয়ের মতো । প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধন্দে পড়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি পূর্ব পুটিয়ারিতে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখার ম্যানেজার অভিযোগ দায়ের করেন । 7 অগাস্ট তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয় রিজেন্ট পার্ক থানায় । কেস নম্বর 159/20। ওই ব্যাঙ্কের ম্যানেজার অভিযোগে বলেন, পটনার বাসিন্দা কুমার আনন্দ নামে এক ব্যক্তি অনলাইন ব্যাঙ্ক প্রতারণার অভিযোগ জানিয়েছেন এই শাখায় । তদন্তে নেমে পুলিশ দেখে, প্রতারণার টাকা জমা পড়েছে চমন সিং নামে কলকাতার এক বাসিন্দার অ্যাকাউন্টে । চমন সিং-কে আটক করে পুলিশ । তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শেখ বিনোদের নাম উঠে আসে । তারপরই তাকে আটক করা হয় ৷ তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে আটটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পাওয়া যায়। সেগুলিতে বেআইনিভাবে টাকা ঢুকেছে বলেও প্রমাণ পাওয়া গেছে । তারপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয় ।
জামতারা গ্যাংয়ের মতো দক্ষিণ শহরতলিতে তৈরি করা হয়েছিল প্রতারণার ডেস্ক । সেখানে ইংরেজি, বাংলা এবং হিন্দিতে কথা বলতে দক্ষ ছেলে-মেয়েদের দিয়ে করানো হচ্ছিল ফোন। যেমনটা জামতারা গ্যাং করে থাকে । আপাতত সেই সব কল সেন্টারের খোঁজ চলছে পুলিশ । এই ঘটনায় বিনোদের সঙ্গে আরও কয়েকজন জড়িত আছে বলে মনে করছে পুলিশ । তাদের খোঁজ চলছে।
জামতারা গ্য়াংয়ের ধাঁচে ব্যাঙ্ক প্রতারণা ! পুলিশের জালে শেখ বিনোদ
কলকাতায় এক টুকরো জামতারা তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছিল বিনোদ । হাইটেক অপরাধে হাত পাকিয়ে শুরু করেছিল ব্যাঙ্ক প্রতারণা । গতরাতে রিজেন্ট পার্ক থানার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে।
কলকাতা, 11 অগাস্ট : একসময়ের কুখ্যাত গ্যাংস্টার । তোলাবাজিতে যাদবপুর-টালিগঞ্জ সহ দক্ষিণ কলকাতার একটা বড় অংশে একসময় ত্রাস ছিল শেখ বিনোদ । তবে গত কয়েক বছর তোলাবাজির তেমন অভিযোগ পায়নি কলকাতা পুলিশ । বরং তার এলাকার বাসিন্দারা বলতেন, দস্যু রত্নাকর এখন বাল্মিকী । অপরাধ জগৎ ছেড়ে সে এখন প্রোমোটার। কিন্তু কোথায় কী ? কলকাতায় এক টুকরো জামতারা তৈরির চেষ্টা চালাচ্ছিল সে । হাইটেক অপরাধে হাত পাকিয়ে শুরু করেছিল ব্যাঙ্ক প্রতারণা । অন্তত কলকাতা পুলিশের তদন্তে উঠে এসেছে তেমনটাই । আর তাই ফের গতরাতে তাকে গ্রেপ্তার করেছে রিজেন্ট পার্ক থানা ।
সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ব্যাঙ্কে জালিয়াতির ঘটনায় কলকাতা যোগ পাচ্ছিল পুলিশ । মোডাস অপারেন্ডি একেবারে জামতারা গ্যাংয়ের মতো । প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধন্দে পড়েছিল। কিন্তু সম্প্রতি পূর্ব পুটিয়ারিতে একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের শাখার ম্যানেজার অভিযোগ দায়ের করেন । 7 অগাস্ট তার বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয় রিজেন্ট পার্ক থানায় । কেস নম্বর 159/20। ওই ব্যাঙ্কের ম্যানেজার অভিযোগে বলেন, পটনার বাসিন্দা কুমার আনন্দ নামে এক ব্যক্তি অনলাইন ব্যাঙ্ক প্রতারণার অভিযোগ জানিয়েছেন এই শাখায় । তদন্তে নেমে পুলিশ দেখে, প্রতারণার টাকা জমা পড়েছে চমন সিং নামে কলকাতার এক বাসিন্দার অ্যাকাউন্টে । চমন সিং-কে আটক করে পুলিশ । তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে শেখ বিনোদের নাম উঠে আসে । তারপরই তাকে আটক করা হয় ৷ তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে আটটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পাওয়া যায়। সেগুলিতে বেআইনিভাবে টাকা ঢুকেছে বলেও প্রমাণ পাওয়া গেছে । তারপরই তাকে গ্রেপ্তার করা হয় ।
জামতারা গ্যাংয়ের মতো দক্ষিণ শহরতলিতে তৈরি করা হয়েছিল প্রতারণার ডেস্ক । সেখানে ইংরেজি, বাংলা এবং হিন্দিতে কথা বলতে দক্ষ ছেলে-মেয়েদের দিয়ে করানো হচ্ছিল ফোন। যেমনটা জামতারা গ্যাং করে থাকে । আপাতত সেই সব কল সেন্টারের খোঁজ চলছে পুলিশ । এই ঘটনায় বিনোদের সঙ্গে আরও কয়েকজন জড়িত আছে বলে মনে করছে পুলিশ । তাদের খোঁজ চলছে।