ETV Bharat / state

Bhowanipore murder case: এক টুকরো গোলাপি কাগজেই যবনিকাপতন ভবানীপুরের হত্যাকাণ্ডের

ফোন নম্বর লিখে কাগজ টুকরো টুকরো না করে, একবার ছিঁড়ে হোটেলেই কাগজটি (police solves mystery from a pink paper) ফেলে যায় অভিযুক্ত বিমল শর্মা (Kolkata police arrests main accused)৷ তার থেকেই যবনিকাপতন হল ভবানীপুরের গেস্ট হাউসে স্বর্ণ ব্যবসায়ী শান্তিলাল বৈদ্যের হত্যাকাণ্ডের (Bhowanipore murder case)৷

bhowanipore-murder-case-kolkata-police-solves-mystery-from-a-pink-paper
এক টুকরো গোলাপি কাগজেই যবনিকাপতন ভবানীপুরের হত্যাকাণ্ডের
author img

By

Published : Mar 3, 2022, 3:48 PM IST

কলকাতা, 3 মার্চ: ভবানীপুরে (Bhowanipore murder case) গেস্ট হাউসে স্বর্ণ ব্যবসায়ী শান্তিলাল বৈদ্যকে খুনের পর, অভিযুক্ত বিমল শর্মা গুজরাতের একটি হোটেলের ফোন নম্বর গোলাপি রঙের একটি কাগজে (police solves mystery from a pink paper) লিখে রেখেছিল । পরে নিজের ফোনে সেই নম্বরটি সেভ করে খুনের কোনও রকম চিহ্ন না রাখার জন্যই কাগজটি ছিঁড়ে ফেলে সে । তবে কাগজটি ছিঁড়ে কুচি কুচি করে ফেললে, হয়তো এত তাড়াতাড়ি গোটা ঘটনার যবনিকাপতন করা সম্ভব হত না গোয়েন্দাদের পক্ষে ।

গোলাপি রঙের কাগজটি একবারই ছিঁড়ে ভুল করে ওই টেবিলেই ফেলে আসে অভিযুক্ত । ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করার পর তদন্তকারী আধিকারিকরা ওই গোলাপি রঙের কাগজটি ভালো ভাবে জোড়া লাগান । তখনই বোঝা যায় ছোট ছোট অক্ষরে দশটি নম্বর লেখা রয়েছে তাতে । বোঝা যায়, সেটি একটি ফোন নম্বর । এরপরই লাগাতার ওই ফোন নম্বরের লোকেশন ট্র্যাক করে এবং অন্যান্য প্রযুক্তির মাধ্যমে অবশেষে জানা যায় নম্বরটি একটি হোটেলের ৷ সেই হোটেল রয়েছে গুজরাতের আমেদাবাদে ।

আরও পড়ুন: Bhowanipore Murder Case: ভবানীপুরে স্বর্ণব্যবসায়ী খুনে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল পুলিশ

ওই নম্বরের সূত্র ধরেই অভিযুক্ত বিমলের হদিশ পান লালবাজারের গোয়েন্দারা । অবশেষে জানা যায়, সংশ্লিষ্ট নম্বরটি বিমলেরই । কিন্তু হোটেলে থাকাকালীন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকমের সাজগোজ এবং এক সময়ে চুল দাড়ি কামিয়ে ফেলা, আবার কখনও গোঁফ রাখা, এই ভাবেই চলছিল বিমলের আত্মগোপন করে থাকার চেষ্টা ।

সংশ্লিষ্ট নম্বরটি ট্র্যাক করে প্রথমে তাকে আমেদাবাদ থেকে আটক এবং পরবর্তী কালে গ্রেফতার করেন কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দারা । সম্প্রতি ভবানীপুরের লি রোডের বাসিন্দা পেশায় স্বর্ণ ব্যবসায়ী শান্তিলাল বৈদ্যের দেহ উদ্ধার হয় ভবানীপুর থানা এলাকার একটি গেস্ট হাউস থেকে । জানা যায়, সেই গেস্ট হাউসের রুম থেকেই উদ্ধার হয় ওই গোলাপি রঙের কাগজটি । আরও একটি নম্বর ধরিয়ে দিল ভবানীপুরের শান্তিলাল বৈদ্য খুনের ঘটনায় অভিযুক্তকে ।

আরও পড়ুন: Bhowanipur Murder Case : খুনের আগে বিশালের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক শান্তিলালের, অনুমান হোমিসাইড বিভাগের

কলকাতা, 3 মার্চ: ভবানীপুরে (Bhowanipore murder case) গেস্ট হাউসে স্বর্ণ ব্যবসায়ী শান্তিলাল বৈদ্যকে খুনের পর, অভিযুক্ত বিমল শর্মা গুজরাতের একটি হোটেলের ফোন নম্বর গোলাপি রঙের একটি কাগজে (police solves mystery from a pink paper) লিখে রেখেছিল । পরে নিজের ফোনে সেই নম্বরটি সেভ করে খুনের কোনও রকম চিহ্ন না রাখার জন্যই কাগজটি ছিঁড়ে ফেলে সে । তবে কাগজটি ছিঁড়ে কুচি কুচি করে ফেললে, হয়তো এত তাড়াতাড়ি গোটা ঘটনার যবনিকাপতন করা সম্ভব হত না গোয়েন্দাদের পক্ষে ।

গোলাপি রঙের কাগজটি একবারই ছিঁড়ে ভুল করে ওই টেবিলেই ফেলে আসে অভিযুক্ত । ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করার পর তদন্তকারী আধিকারিকরা ওই গোলাপি রঙের কাগজটি ভালো ভাবে জোড়া লাগান । তখনই বোঝা যায় ছোট ছোট অক্ষরে দশটি নম্বর লেখা রয়েছে তাতে । বোঝা যায়, সেটি একটি ফোন নম্বর । এরপরই লাগাতার ওই ফোন নম্বরের লোকেশন ট্র্যাক করে এবং অন্যান্য প্রযুক্তির মাধ্যমে অবশেষে জানা যায় নম্বরটি একটি হোটেলের ৷ সেই হোটেল রয়েছে গুজরাতের আমেদাবাদে ।

আরও পড়ুন: Bhowanipore Murder Case: ভবানীপুরে স্বর্ণব্যবসায়ী খুনে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করল পুলিশ

ওই নম্বরের সূত্র ধরেই অভিযুক্ত বিমলের হদিশ পান লালবাজারের গোয়েন্দারা । অবশেষে জানা যায়, সংশ্লিষ্ট নম্বরটি বিমলেরই । কিন্তু হোটেলে থাকাকালীন বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন রকমের সাজগোজ এবং এক সময়ে চুল দাড়ি কামিয়ে ফেলা, আবার কখনও গোঁফ রাখা, এই ভাবেই চলছিল বিমলের আত্মগোপন করে থাকার চেষ্টা ।

সংশ্লিষ্ট নম্বরটি ট্র্যাক করে প্রথমে তাকে আমেদাবাদ থেকে আটক এবং পরবর্তী কালে গ্রেফতার করেন কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দারা । সম্প্রতি ভবানীপুরের লি রোডের বাসিন্দা পেশায় স্বর্ণ ব্যবসায়ী শান্তিলাল বৈদ্যের দেহ উদ্ধার হয় ভবানীপুর থানা এলাকার একটি গেস্ট হাউস থেকে । জানা যায়, সেই গেস্ট হাউসের রুম থেকেই উদ্ধার হয় ওই গোলাপি রঙের কাগজটি । আরও একটি নম্বর ধরিয়ে দিল ভবানীপুরের শান্তিলাল বৈদ্য খুনের ঘটনায় অভিযুক্তকে ।

আরও পড়ুন: Bhowanipur Murder Case : খুনের আগে বিশালের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক শান্তিলালের, অনুমান হোমিসাইড বিভাগের

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.