ETV Bharat / state

কলকাতায় কোটি টাকার সোনাসহ গ্রেপ্তার ভিনরাজ্যের 3 পাচারকারী

কলকাতার হোটেল থেকে গ্রেপ্তার তিন সোনা পাচারকারী । উদ্ধার হয়েছে এক কোটি 14 লাখ টাকা মূল্যের সোনা এবং 1 লাখ 35 হাজার টাকা নগদ ।

author img

By

Published : Sep 6, 2019, 1:46 PM IST

উদ্ধার হওয়া সোনা

কলকাতা, 6 সেপ্টেম্বর : সীমান্ত পার হয়ে সোনা এসেছিল কলকাতার বড়বাজার চত্বরে । স্মাগলিংয়ের সোনা । সেই সোনা নিতে এসেছিল মুম্বই এবং রাজস্থানের স্মাগলাররা । গোপন সূত্রে খবর পায় পুলিশ । হানা হয় হোটেলে । সেখানেই গ্রেপ্তার করা হয় তিন পাচারকারীকে । উদ্ধার হয়েছে এক কোটি 14 লাখ টাকা মূল্যের সোনা এবং 1 লাখ 35 হাজার টাকা নগদ । ধৃতরা হাওয়ালা কারবারের সঙ্গে জড়িত আছে কি না সেটিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ ।

smuggling
তিন পাচারকারীদের আনা হয়েছে থানায়

উত্তর-পূর্বের রাজ্য, উত্তরবঙ্গ এবং বাংলাদেশ সীমান্ত পার হয়ে আসে সোনা । উত্তরবঙ্গ থেকে সড়কপথ কিংবা রেলপথে সোনা ঢুকছে শহরে । কখনও ক্যারিয়ার, কখনও আবার স্মাগলার সোনা পৌঁছে দিচ্ছে বড়বাজার চত্বরে । আবার দক্ষিণবঙ্গের সীমান্ত বিশেষ করে উত্তর 24 পরগনা এবং নদিয়া দিয়েও স্মাগলিং করা হচ্ছে প্রচুর সোনা । বাংলাদেশি স্মাগলাররা বিদেশি সোনা BSF-র নজর এড়িয়ে ঢুকিয়ে দিচ্ছে এদেশে । চক্রের সঙ্গে জড়িত এদেশের স্মাগলার সেগুলো সংগ্রহ করছে । সীমান্তবর্তী এলাকার মহিলারা সেই সোনা টাকার বিনিময় ট্রেনে এবং বাসে করে নিয়ে আসছে শহরে । ক্যারিয়ারের এই কাজ করার জন্য মোটা অঙ্কের টাকাই পাচ্ছে মহিলারা । ওই ক্যারিয়াদের বলে দেওয়া হচ্ছে নির্দিষ্ট অটোর নম্বর । সঙ্গে কোন রাস্তায় সেই অটো থাকবে তাও । নির্দিষ্ট সময়ে অটো পৌছে যাচ্ছে ওই চত্বরে । মহিলাদের কাজ হল, প্যাসেঞ্জার সেজে সেই অটোওয়ালার হাতে সোনার বার তুলে দেওয়া । তারপর সেই অটো ড্রাইভার সোনা পৌঁছে দিচ্ছে বড়বাজার । সম্প্রতি DRI-এর তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন এমন তথ্য । সম্প্রতি সল্টলেক থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিন মহিলা এবং এক অটো চালককে । সল্টলেক থেকে এই সোনা পৌঁছে যাচ্ছে বড়বাজার চত্বরে । সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ছে গোটা দেশে ।

কলকাতা, 6 সেপ্টেম্বর : সীমান্ত পার হয়ে সোনা এসেছিল কলকাতার বড়বাজার চত্বরে । স্মাগলিংয়ের সোনা । সেই সোনা নিতে এসেছিল মুম্বই এবং রাজস্থানের স্মাগলাররা । গোপন সূত্রে খবর পায় পুলিশ । হানা হয় হোটেলে । সেখানেই গ্রেপ্তার করা হয় তিন পাচারকারীকে । উদ্ধার হয়েছে এক কোটি 14 লাখ টাকা মূল্যের সোনা এবং 1 লাখ 35 হাজার টাকা নগদ । ধৃতরা হাওয়ালা কারবারের সঙ্গে জড়িত আছে কি না সেটিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ ।

smuggling
তিন পাচারকারীদের আনা হয়েছে থানায়

উত্তর-পূর্বের রাজ্য, উত্তরবঙ্গ এবং বাংলাদেশ সীমান্ত পার হয়ে আসে সোনা । উত্তরবঙ্গ থেকে সড়কপথ কিংবা রেলপথে সোনা ঢুকছে শহরে । কখনও ক্যারিয়ার, কখনও আবার স্মাগলার সোনা পৌঁছে দিচ্ছে বড়বাজার চত্বরে । আবার দক্ষিণবঙ্গের সীমান্ত বিশেষ করে উত্তর 24 পরগনা এবং নদিয়া দিয়েও স্মাগলিং করা হচ্ছে প্রচুর সোনা । বাংলাদেশি স্মাগলাররা বিদেশি সোনা BSF-র নজর এড়িয়ে ঢুকিয়ে দিচ্ছে এদেশে । চক্রের সঙ্গে জড়িত এদেশের স্মাগলার সেগুলো সংগ্রহ করছে । সীমান্তবর্তী এলাকার মহিলারা সেই সোনা টাকার বিনিময় ট্রেনে এবং বাসে করে নিয়ে আসছে শহরে । ক্যারিয়ারের এই কাজ করার জন্য মোটা অঙ্কের টাকাই পাচ্ছে মহিলারা । ওই ক্যারিয়াদের বলে দেওয়া হচ্ছে নির্দিষ্ট অটোর নম্বর । সঙ্গে কোন রাস্তায় সেই অটো থাকবে তাও । নির্দিষ্ট সময়ে অটো পৌছে যাচ্ছে ওই চত্বরে । মহিলাদের কাজ হল, প্যাসেঞ্জার সেজে সেই অটোওয়ালার হাতে সোনার বার তুলে দেওয়া । তারপর সেই অটো ড্রাইভার সোনা পৌঁছে দিচ্ছে বড়বাজার । সম্প্রতি DRI-এর তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন এমন তথ্য । সম্প্রতি সল্টলেক থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিন মহিলা এবং এক অটো চালককে । সল্টলেক থেকে এই সোনা পৌঁছে যাচ্ছে বড়বাজার চত্বরে । সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ছে গোটা দেশে ।

Intro:কলকাতা, ৬ সেপ্টেম্বর: সীমান্ত পার হয়ে সোনা এসেছিল কলকাতার বড় বাজার চত্বরে। স্মাগলিংয়ের সোনা। সেই সোনা নিতে এসেছিল মুম্বাই এবং রাজস্থানে স্মাগলারা। গোপন সূত্রে খবর পায় পুলিশ। হানা দেওয়া হয় হোটেলে। সেখানেই বমাল গ্রেপ্তার করা হলো তিন জনকে। উদ্ধার হয়েছে এক কোটি 14 লাখ টাকা মূল্যের সোনা এবং 1 লাখ 35 হাজার টাকা নগদ। ধৃতরা হাওয়ালা কারবারের সঙ্গে জড়িত আছে কিনা সেটিও খতিয়ে দেখছে পুলিশ।Body:উত্তর-পূর্বের রাজ্য, উত্তরবঙ্গ এবং বাংলাদেশ সীমান্ত পার হয়ে আসে সোনা।উত্তরবঙ্গ থেকে সড়কপথ কিংবা রেলপথে সোনা ঢুকছে শহরে। কখনো ক্যারিয়ার, কখনো আবার স্মাগলার সোনা পৌঁছে দিচ্ছে বড়বাজার চত্বরে। আবার দক্ষিণবঙ্গের সীমান্ত বিশেষ করে উত্তর 24 পরগনা এবং নদীয়া দিয়েও এদেশে স্মাগলিং করা হচ্ছে প্রচুর সোনা।বাংলাদেশী স্মাগলাররা বিদেশি সোনা বিএসএফের নজর এড়িয়ে ঢুকিয়ে দিচ্ছে এদেশে। চক্রের সঙ্গে জড়িত এদেশের স্মাগলার সেগুলো সংগ্রহ করছে। সীমান্তবর্তী এলাকার মহিলারা সেই সোনা টাকার বিনিময় ট্রেনে এবং বাসে করে নিয়ে আসছে সল্টলেক। ক্যারিয়ারের এই কাজ করার জন্য মোটা অংকের টাকাই পাচ্ছে মহিলারা। ওই ক্যারিয়াদের বলে দেওয়া হচ্ছে নির্দিষ্ট অটোর নম্বর। সঙ্গে কোন রাস্তায় সেই অটো থাকবে তাও। নির্দিষ্ট সময়ে অটো পৌছে যাচ্ছে ওই চত্বরে। মহিলাদের কাজ হল, প্যাসেঞ্জার সেজে সেই অটো ওয়ালার হাতে সোনার বার তুলে দেওয়া। তারপর সেই অটো ড্রাইভার সোনা পৌঁছে দিচ্ছে বড় বাজার। সম্প্রতি DRI এর তদন্তকারীরা জানতে পেরেছেন এমন তথ্য। গ্রেপ্তার করা হয়েছে তিন মহিলা এবং এক অটো চালককে। সল্টলেক থেকে এই সোনা পৌঁছে যাচ্ছে বড়বাজার চত্বরে। সেখান থেকে ছড়িয়ে পড়ছে গোটা দেশে। স্মাগলিং চক্রের এ এক নিখোঁজ জাল।
Conclusion:শেষ কয়েক মাসে বড়বাজার, জোড়াসাঁকো, জোড়াবাগান এলাকায় উদ্ধার করা হয়েছে প্রচুর স্মাগলিংয়ের সোনা। জোড়াসাঁকো থানার বিষয়টি নিয়ে নিয়মিত নজরদারি চালানো হয়। গত সন্ধ্যায় সোর্স খবর দেয়, স্মাগলিং চক্রের ভিন রাজ্যের পাচারকারীরা জড়ো হয়েছে শহরে। জানা যায়, তিনজন উঠেছে মূলমুন গেস্ট হাউসে। সেখানে তল্লাশি চালিয়ে পাকড়াও করা হয় 44 বছরের জয়ন্তীলাল জৈন, ২০ বছরের মুকেশ কুমার এবং ১৯ বছরের ধর্মা রামকে। জয়ন্তী থাকেন মুম্বইয়ের নবজীবন সোসাইটির গ্র্যান্ট রোডে। বাকি দুজন রাজস্থানের ঝালোরের বাসিন্দা। তল্লাশি চালিয়ে ধৃতদের থেকে উদ্ধার হয়েছে তিনটি সোনার বার। যার প্রতিটির ওজন ১ কেজি। এই তিন কেজি সোনার বাজার দর এক কোটি 14 লাখ টাকা। মৃতদের কাছে পাওয়া গেছে 1 লাখ 35 হাজার টাকা নগদও। তাদের আজ আদালতে তুলে নিজেদের হেফাজতে চাইবে পুলিশ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.