ETV Bharat / state

Fever in Children : জলপাইগুড়িতে জ্বরে আক্রান্ত 130 শিশু, চিকিৎসাধীন সদর হাসপাতালে

জলপাইগুড়ি, ময়নাগুড়ি, ধূপগুড়ি-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় গত কয়েকদিনে জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা ৷ কোচবিহারেও এমনটা দেখা যাচ্ছে ৷ এমন 130 জন শিশু জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে ৷ শিশুদের কোভিড পরীক্ষা করা হয়েছে এবং রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে ৷ তাও দুশ্চিন্তা কাটছে না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের ৷ ইতিমধ্যেই অতিরিক্ত 45টি শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷

জলপাইগুড়িতে জ্বরে আক্রান্ত 130 শিশু
জ্বরে আক্রান্ত হয়ে জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে 130 জন শিশু
author img

By

Published : Sep 13, 2021, 11:27 AM IST

জলপাইগুড়ি, 13 সেপ্টেম্বর : জ্বর এবং পেট খারাপের কারণে কয়েকদিনে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন 130 জন শিশু । তারা জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালের শিশু বিভাগে চিকিৎসাধীন ৷ কোভিডের সংক্রমণ পাওয়া যায়নি ৷ তবে তাতেই ঘুম উড়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের । ইতিমধ্যেই হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷

গত কয়েকদিন ধরে জলপাইগুড়ি, ময়নাগুড়ি, ধূপগুড়ি-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা ৷ এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে । শিশুরা ভর্তি হচ্ছে জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালে ৷ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তড়িঘড়ি 45 শয্যার ব্যবস্থা করেছে । করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের আছড়ে পড়ার একটা সম্ভাবনার কথা আগেই জানানো হয়েছিল । এর মধ্যেই 130 জন শিশুর এভাবে জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে স্বাস্থ্য দফতরের । স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, প্রতিটি শিশুর করোনার পরীক্ষা রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে । জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শিশুদের জন্য আলাদা বিভাগের কাজ চলছে । যদিও, স্বাস্থ্য দফতর শিশুদের আলাদা গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।

জেলার বিভিন্ন ব্লকের পাশাপাশি কোচবিহার জেলার হলদিবাড়ি ও মেখলিগঞ্জ থেকেও জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে । একসঙ্গে এতগুলি জায়গা থেকে বাচ্চা চলে আসায় ভিড় হয়ে গিয়েছে হাসপাতালে । বেশি জ্বরে অনেক শিশু অজ্ঞান-ও হয়ে যাচ্ছে । অনেকের পেট খারাপ হয়েছে । তবে শিশু বিশেষজ্ঞরাও জানিয়েছেন, এই সময় এটা ঠান্ডা-গরম অর্থাৎ ঋতু পরিবর্তনের জন্যও হয়ে থাকে ।

জ্বরে আক্রান্ত হয়ে জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে 130 জন শিশু

জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত সুপার রাহুল ভৌমিক বলেন, "কয়েকদিন জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা বেড়েছে । যদিও করোনার র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করে কারও কোভিড পাওয়া যায়নি । আমরা টেস্ট করে ভর্তি করাচ্ছি । বেশিরভাগ বাচ্চা জ্বর নিয়ে আসায় অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে । রবিবার থেকে 15টি শয্যার আলাদা বিভাগ চালু করা হয়েছে । পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে । প্রয়োজনে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে ।"

আরও পড়ুন : Multisystem inflammatory syndrome in children : কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর মালদায় শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে নতুন রোগে

জলপাইগুড়ি, 13 সেপ্টেম্বর : জ্বর এবং পেট খারাপের কারণে কয়েকদিনে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন 130 জন শিশু । তারা জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালের শিশু বিভাগে চিকিৎসাধীন ৷ কোভিডের সংক্রমণ পাওয়া যায়নি ৷ তবে তাতেই ঘুম উড়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের । ইতিমধ্যেই হাসপাতালে অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে ৷

গত কয়েকদিন ধরে জলপাইগুড়ি, ময়নাগুড়ি, ধূপগুড়ি-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় জ্বরে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা ৷ এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে । শিশুরা ভর্তি হচ্ছে জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালে ৷ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তড়িঘড়ি 45 শয্যার ব্যবস্থা করেছে । করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের আছড়ে পড়ার একটা সম্ভাবনার কথা আগেই জানানো হয়েছিল । এর মধ্যেই 130 জন শিশুর এভাবে জ্বরে আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে স্বাস্থ্য দফতরের । স্বাস্থ্য দফতরের দাবি, প্রতিটি শিশুর করোনার পরীক্ষা রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে । জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শিশুদের জন্য আলাদা বিভাগের কাজ চলছে । যদিও, স্বাস্থ্য দফতর শিশুদের আলাদা গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন পরীক্ষা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ।

জেলার বিভিন্ন ব্লকের পাশাপাশি কোচবিহার জেলার হলদিবাড়ি ও মেখলিগঞ্জ থেকেও জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের জেলা সদর হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে । একসঙ্গে এতগুলি জায়গা থেকে বাচ্চা চলে আসায় ভিড় হয়ে গিয়েছে হাসপাতালে । বেশি জ্বরে অনেক শিশু অজ্ঞান-ও হয়ে যাচ্ছে । অনেকের পেট খারাপ হয়েছে । তবে শিশু বিশেষজ্ঞরাও জানিয়েছেন, এই সময় এটা ঠান্ডা-গরম অর্থাৎ ঋতু পরিবর্তনের জন্যও হয়ে থাকে ।

জ্বরে আক্রান্ত হয়ে জলপাইগুড়ি জেলা সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে 130 জন শিশু

জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত সুপার রাহুল ভৌমিক বলেন, "কয়েকদিন জ্বরে আক্রান্ত শিশুদের সংখ্যা বেড়েছে । যদিও করোনার র‍্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করে কারও কোভিড পাওয়া যায়নি । আমরা টেস্ট করে ভর্তি করাচ্ছি । বেশিরভাগ বাচ্চা জ্বর নিয়ে আসায় অতিরিক্ত শয্যার ব্যবস্থা করা হয়েছে । রবিবার থেকে 15টি শয্যার আলাদা বিভাগ চালু করা হয়েছে । পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে । প্রয়োজনে শয্যা সংখ্যা বাড়ানো হতে পারে ।"

আরও পড়ুন : Multisystem inflammatory syndrome in children : কোভিডের দ্বিতীয় ঢেউয়ের পর মালদায় শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে নতুন রোগে

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.