ETV Bharat / state

জ্বালানির অগ্নিমূল্যে হাত পুড়ছে মৎস্যজীবীদের - জ্বালানি তেল

জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির প্রভাব এবার মৎস্যজীবীদের উপর ৷ ট্রলারের জ্বালানির জোগান দিয়ে লাভের মুখ প্রায় দেখছেন না বলেই জানাচ্ছেন তাঁরা ৷

Fuel prices continue to rise making it difficult for fishermen
জ্বালানির অগ্নিমূল্যে হাত পুড়ছে মৎসজীবীদের
author img

By

Published : Feb 13, 2021, 2:11 PM IST

দক্ষিণ 24 পরগনা, 13 ফেব্রুয়ারি : কেন্দ্রীয় বাজেটে জ্বালানি তেলের উপর একাধিক সেস চার্জ বসিয়েছে সরকার ৷ যারপরেই দেশ জুড়ে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে পেট্রল-ডিজ়েলের ৷ তার প্রভাব এবার মৎস্যজীবীদের উপর ৷ পেট্রল-ডিজ়েল ব্যাপক হারে দাম বাড়ায় সমস্যার মুখে পড়েছেন ট্রলার মালিকরা ৷

ছোট বড় সব মিলিয়ে দক্ষিণ 24 পরগনায় প্রায় কয়েক হাজার ট্রলার নদী ও সমুদ্রের মাছ ধরতে যায়। এমনিতেই টানা কয়েক মাস নদী ও সমুদ্রে মাছ ধরার উপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকে। বাকি মাসগুলি মাছ ধরার অনুমতি পায় মৎস্যজীবীরা। কিন্তু লাগাতার জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় মাছ ধরতে সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে ট্রলার মালিকদের।

আরও পড়ুন : পেট্রল-ডিজ়েলের দামবৃদ্ধির প্রতিবাদে সাইকেল মিছিল টিএমসিপি-র

মাছ ধরার জন্য একটি ট্রলার সমুদ্রে নামাতে প্রতি টিপে কমপক্ষে 2 হাজার লিটার জ্বালানি তেল লাগে। বর্তমান বাজার মূল্যে আনুমানিক 2 লাখ টাকার বেশি খরচ হয়। আগে থেকে মৎস্যজীবীদের দাদন নেওয়ার সময়ও মোটা অঙ্কের অর্থব্যয় হয় তাঁদের। কিন্তু ট্রিপের শেষে যে পরিমাণে মাছ পাওয়া যায় তা দিয়ে লাভের মুখ দেখতেই পান না অনেক ট্রলার মালিক। পালটা ঘাটতি মেটাতে হিমশিম খেতে হয় ট্রলার মালিকদের। এভাবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে আগামীদিনে কীভাবে সমুদ্রে ট্রলার নামানো হবে, তা প্রশ্নচিহ্নের মুখে। এ বিষয়ে সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন, ‘‘খুবই সমস্যার মুখে পড়েছি আমরা। এভাবে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি হওয়ায় ধুঁকছেন ট্রলার মালিকরা।’’

দক্ষিণ 24 পরগনা, 13 ফেব্রুয়ারি : কেন্দ্রীয় বাজেটে জ্বালানি তেলের উপর একাধিক সেস চার্জ বসিয়েছে সরকার ৷ যারপরেই দেশ জুড়ে মূল্যবৃদ্ধি হয়েছে পেট্রল-ডিজ়েলের ৷ তার প্রভাব এবার মৎস্যজীবীদের উপর ৷ পেট্রল-ডিজ়েল ব্যাপক হারে দাম বাড়ায় সমস্যার মুখে পড়েছেন ট্রলার মালিকরা ৷

ছোট বড় সব মিলিয়ে দক্ষিণ 24 পরগনায় প্রায় কয়েক হাজার ট্রলার নদী ও সমুদ্রের মাছ ধরতে যায়। এমনিতেই টানা কয়েক মাস নদী ও সমুদ্রে মাছ ধরার উপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা থাকে। বাকি মাসগুলি মাছ ধরার অনুমতি পায় মৎস্যজীবীরা। কিন্তু লাগাতার জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় মাছ ধরতে সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে ট্রলার মালিকদের।

আরও পড়ুন : পেট্রল-ডিজ়েলের দামবৃদ্ধির প্রতিবাদে সাইকেল মিছিল টিএমসিপি-র

মাছ ধরার জন্য একটি ট্রলার সমুদ্রে নামাতে প্রতি টিপে কমপক্ষে 2 হাজার লিটার জ্বালানি তেল লাগে। বর্তমান বাজার মূল্যে আনুমানিক 2 লাখ টাকার বেশি খরচ হয়। আগে থেকে মৎস্যজীবীদের দাদন নেওয়ার সময়ও মোটা অঙ্কের অর্থব্যয় হয় তাঁদের। কিন্তু ট্রিপের শেষে যে পরিমাণে মাছ পাওয়া যায় তা দিয়ে লাভের মুখ দেখতেই পান না অনেক ট্রলার মালিক। পালটা ঘাটতি মেটাতে হিমশিম খেতে হয় ট্রলার মালিকদের। এভাবে জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে আগামীদিনে কীভাবে সমুদ্রে ট্রলার নামানো হবে, তা প্রশ্নচিহ্নের মুখে। এ বিষয়ে সুন্দরবন সামুদ্রিক মৎস্যজীবী শ্রমিক ইউনিয়নের সম্পাদক সতীনাথ পাত্র বলেন, ‘‘খুবই সমস্যার মুখে পড়েছি আমরা। এভাবে জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি হওয়ায় ধুঁকছেন ট্রলার মালিকরা।’’

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.