ETV Bharat / state

নরেন্দ্রপুরে দাদার পচাগলা দেহ আগলে বোন

রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া নরেন্দ্রপুরের নামী বহুতল আবাসনে । দাদার পচাগলা দেহ আগলে রয়েছে বোন ৷ আজ সকালে সোনারপুর থানার পুলিশ দেহ উদ্ধার করে ৷ ঘটনার তদন্ত চলছে ৷

ফাইল ফোটো
author img

By

Published : Aug 27, 2019, 4:31 PM IST

Updated : Aug 27, 2019, 6:10 PM IST

নরেন্দ্রপুর, 27 অগাস্ট : রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া এবার নরেন্দ্রপুরের নামী বহুতল আবাসনে । ফ্ল্যাটে দাদার পচাগলা দেহ আগলে থাকতে দেখা গেল বোনকে ৷ বাইরে থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে আজ সকালে সোনারপুর থানার পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা । পুলিশ দরজায় ধাক্কা দিতে দরজা খোলেন বোন মিনতি দে ৷ দেখা যায়, মেঝেতে পড়ে রয়েছে অঞ্জন কুমার দে (70) নামে ওই বৃদ্ধের দেহ ৷ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷

বছর দশেক ধরে নরেন্দ্রপুরের B ব্লকের 4N ফ্ল্যাটে থাকতেন দু'জনে৷ দাদা অঞ্জন কুমার দে পেশায় আইনজীবী ছিলেন ৷ স্থানীয়দের তরফে জানা যায়, কারোর সঙ্গেই খুব একটা কথা বলতেন না দু'জনেই ৷ নিজেদের মতোই থাকতেন ৷ মাঝে মাঝে বাইরে কোথাও যাওয়ার জন্য একজন ড্রাইভার ছিলেন ৷ 19 অগাস্ট ওই ড্রাইভারকে ডাকেন তাঁরা ৷ কিন্তু ড্রাইভার বাড়ি আসলে সেদিন দরজা খোলেননি কেউ ৷ গত তিন চারদিন তাঁদের বাড়ির বাইরে বের হতে দেখেনি কেউ ৷ আজ সকাল থেকেই আবাসনের ওই ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল ৷ সন্দেহ হয় স্থানীয়দের ৷ সোনারপুর থানায় খবর দেওয়া হয় ৷ পুলিশ এসে দরজা ধাক্কা দিতেই দরজা খোলেন মিনতি দে ৷ দেখা যায়, মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে বৃদ্ধের দেহ ৷ সঙ্গে সঙ্গে তা উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ৷ চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন বৃদ্ধকে ৷

ওই বৃদ্ধ কি খুন হয়েছেন? তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷ ইতিমধ্যেই স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ ৷ ওই ড্রাইভারকেও জিজ্ঞাসাসবাদ চলছে ৷ মৃতদেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷

নরেন্দ্রপুর, 27 অগাস্ট : রবিনসন স্ট্রিটের ছায়া এবার নরেন্দ্রপুরের নামী বহুতল আবাসনে । ফ্ল্যাটে দাদার পচাগলা দেহ আগলে থাকতে দেখা গেল বোনকে ৷ বাইরে থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে আজ সকালে সোনারপুর থানার পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা । পুলিশ দরজায় ধাক্কা দিতে দরজা খোলেন বোন মিনতি দে ৷ দেখা যায়, মেঝেতে পড়ে রয়েছে অঞ্জন কুমার দে (70) নামে ওই বৃদ্ধের দেহ ৷ দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷

বছর দশেক ধরে নরেন্দ্রপুরের B ব্লকের 4N ফ্ল্যাটে থাকতেন দু'জনে৷ দাদা অঞ্জন কুমার দে পেশায় আইনজীবী ছিলেন ৷ স্থানীয়দের তরফে জানা যায়, কারোর সঙ্গেই খুব একটা কথা বলতেন না দু'জনেই ৷ নিজেদের মতোই থাকতেন ৷ মাঝে মাঝে বাইরে কোথাও যাওয়ার জন্য একজন ড্রাইভার ছিলেন ৷ 19 অগাস্ট ওই ড্রাইভারকে ডাকেন তাঁরা ৷ কিন্তু ড্রাইভার বাড়ি আসলে সেদিন দরজা খোলেননি কেউ ৷ গত তিন চারদিন তাঁদের বাড়ির বাইরে বের হতে দেখেনি কেউ ৷ আজ সকাল থেকেই আবাসনের ওই ফ্ল্যাট থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছিল ৷ সন্দেহ হয় স্থানীয়দের ৷ সোনারপুর থানায় খবর দেওয়া হয় ৷ পুলিশ এসে দরজা ধাক্কা দিতেই দরজা খোলেন মিনতি দে ৷ দেখা যায়, মেঝেতে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে বৃদ্ধের দেহ ৷ সঙ্গে সঙ্গে তা উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় ৷ চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন বৃদ্ধকে ৷

ওই বৃদ্ধ কি খুন হয়েছেন? তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ ৷ ইতিমধ্যেই স্থানীয়দের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ ৷ ওই ড্রাইভারকেও জিজ্ঞাসাসবাদ চলছে ৷ মৃতদেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে ৷

Intro:রবিনসন স্ট্রীটের ছায়া নরেন্দ্রপুরের নামী বহুতল আবাসনে। দাদার দেহ আগলে বোন। বাইরে থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে আজ সকালে সোনারপুর থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে দরজা টোকা দিলে মিনতি দেবী দরজা খুলে দেন। পুলিশ ঢুকে দেখে মেঝের মধ্যে পড়ে রয়েছে দাদা অঞ্জন কুমার দের (৭০) দেহ। বোনের নাম মিনতি দে। ঘটনাস্থলে পুলিশ। দেহ উদ্ধারের কাজ চলছে। বি ব্লকের ৪এন ফ্ল্যাটে ভাই বোন দুজনে মিলে থাকত। প্রায় ১০ বছর ধরে এখানে থাকত। অঞ্জনবাবু পেশায় আইনজীবী ছিলেন। কারোর সাথেই তারা কথা বলতেন না। তাদের সম্পর্কে কিছুই জানেন না বাসিন্দারা৷Body:রবিনসন স্ট্রীটের ছায়া নরেন্দ্রপুরের নামী বহুতল আবাসনে। দাদার দেহ আগলে বোন। বাইরে থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে আজ সকালে সোনারপুর থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে দরজা টোকা দিলে মিনতি দেবী দরজা খুলে দেন। পুলিশ ঢুকে দেখে মেঝের মধ্যে পড়ে রয়েছে দাদা অঞ্জন কুমার দের (৭০) দেহ। বোনের নাম মিনতি দে। ঘটনাস্থলে পুলিশ। দেহ উদ্ধারের কাজ চলছে। বি ব্লকের ৪এন ফ্ল্যাটে ভাই বোন দুজনে মিলে থাকত। প্রায় ১০ বছর ধরে এখানে থাকত। অঞ্জনবাবু পেশায় আইনজীবী ছিলেন। কারোর সাথেই তারা কথা বলতেন না। তাদের সম্পর্কে কিছুই জানেন না বাসিন্দারা৷Conclusion:রবিনসন স্ট্রীটের ছায়া নরেন্দ্রপুরের নামী বহুতল আবাসনে। দাদার দেহ আগলে বোন। বাইরে থেকে দুর্গন্ধ পেয়ে আজ সকালে সোনারপুর থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে নিরাপত্তারক্ষীদের নিয়ে দরজা টোকা দিলে মিনতি দেবী দরজা খুলে দেন। পুলিশ ঢুকে দেখে মেঝের মধ্যে পড়ে রয়েছে দাদা অঞ্জন কুমার দের (৭০) দেহ। বোনের নাম মিনতি দে। ঘটনাস্থলে পুলিশ। দেহ উদ্ধারের কাজ চলছে। বি ব্লকের ৪এন ফ্ল্যাটে ভাই বোন দুজনে মিলে থাকত। প্রায় ১০ বছর ধরে এখানে থাকত। অঞ্জনবাবু পেশায় আইনজীবী ছিলেন। কারোর সাথেই তারা কথা বলতেন না। তাদের সম্পর্কে কিছুই জানেন না বাসিন্দারা৷
Last Updated : Aug 27, 2019, 6:10 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.