ETV Bharat / state

শীতলকুচিতে চলল গুলি, আহত তৃণমূল কর্মী - bjp

শীতলকুচির মোলাঙ্গি বাজারে গুলি । আহত এক তৃণমূল কর্মী ।

আহত ব্যাক্তি
author img

By

Published : Jun 14, 2019, 3:31 PM IST

Updated : Jun 14, 2019, 3:49 PM IST

কোচবিহার , 14 জুন : ফের উত্তপ্ত কোচবিহারের শীতলকুচি । শীতলকুচির মোলাঙ্গি বাজার এলাকার চলল গুলি । আহত এক তৃণমূল কর্মী । তাঁর নাম মিরাজ মিঞা (26) । পলাতক দুষ্কৃতীরা ।

গতকাল রাত আটটা নাগাদ মোলাঙ্গি বাজার এলাকার একটি দোকানে বসেছিলেন মিরাজ মিঞা নামের এক যুবক । আচমকা বাইক করে এসে দুই জন দুষ্কৃতী তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় । স্থানীয় দোকানদার ও এলাকার মানুষ ছুটে এসে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায় । পরে কোচবিহার মেডিকেল কলেজ-হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় ৷

মিরাজ মিঞা বলেন, "রাতে আমি বসেছিলাম একটি দোকানে । বাইকে করে দুই জন আসে । আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।" তাঁর অভিযোগ, এর পিছনে রয়েছে BJP ।

কোচবিহার , 14 জুন : ফের উত্তপ্ত কোচবিহারের শীতলকুচি । শীতলকুচির মোলাঙ্গি বাজার এলাকার চলল গুলি । আহত এক তৃণমূল কর্মী । তাঁর নাম মিরাজ মিঞা (26) । পলাতক দুষ্কৃতীরা ।

গতকাল রাত আটটা নাগাদ মোলাঙ্গি বাজার এলাকার একটি দোকানে বসেছিলেন মিরাজ মিঞা নামের এক যুবক । আচমকা বাইক করে এসে দুই জন দুষ্কৃতী তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায় । স্থানীয় দোকানদার ও এলাকার মানুষ ছুটে এসে দ্রুত তাঁকে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যায় । পরে কোচবিহার মেডিকেল কলেজ-হাসপাতালে তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় ৷

মিরাজ মিঞা বলেন, "রাতে আমি বসেছিলাম একটি দোকানে । বাইকে করে দুই জন আসে । আমাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।" তাঁর অভিযোগ, এর পিছনে রয়েছে BJP ।

Intro:কোচবিহার : পশ্চিম বাংলার অবস্থা আজ লজ্জাজনক। বাংলার মেধাবী ছেলেরা শিক্ষিত হয়ে চাকরি পাচ্ছেন না। দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন।
চপ শিল্প হচ্ছে। ঢপের চপ শিল্প। কোচবিহার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আধঘণ্টার কর্মবিরতির ফাঁকে রাজ্য সরকারকে এই ভাষাতেই আক্রমণ করলেন সরকারি চিকিৎসকদের একাংশ। তাদের অভিযোগ মুখ্যমন্ত্রী আরেকটু সহানুভূতিশীল হলেই আজ এই পরিস্থিতি হতো না। Body:NRS কাণ্ডের প্রতিবাদে রাজ্যের অন্যান্য মেডিকেল কলেজের মত গতকাল কোচবিহার সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসকদের কর্মবিরতি ছিল। আউটডোরে পরিষেবা বন্ধ থাকলেও ইমার্জেন্সি পরিষেবা চালু ছিল। এরপর আজ চিকিৎসকরা দুপুর 12 টা থেকে সাড়ে বারোটা পর্যন্ত আধ ঘণ্টার কর্মবিরতি পালন করেন। পরে চিকিত্সকেরা সাংবাদিকদের বলেন মুখ্যমন্ত্রী যদি চিকিৎসকদের প্রতি একটু সহানুভূতিশীল হতেন, পুলিশকে যদি আগেই নির্দেশ দিতেন যারা এই কাজ করেছে তাদের গ্রেফতার করো তাহলে একটি ছেলেও ধর্মঘটের পথে যেত না। উল্টো উনি যেভাবে কথা বলছেন, আমাদের মনোবল ভেঙে দিচ্ছে। সারা পৃথিবীর কাছে পশ্চিমবাংলার মাথা হেট হয়ে যাচ্ছে । লজ্জাজনক ঘটনা ঘটছে। বাংলার ছেলেরা মেধাবী শিক্ষিত হয়েও চাকরি পাচ্ছেন না। দরজায় দরজায় ঘুরে বেড়াচ্ছেন । আর চপ শিল্প হচ্ছে ঢপের চপ শিল্প হচ্ছে প্রশাসন নেই চাকরি নেই। আর চিকিৎসকদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুনিশ্চিত না করলে ইস্তাফার হুমকি দিয়েছেন তারা। Conclusion:সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক গাঙ্গুলি বলেন, আমরা শুধু এটুকু বলতে চাই আমাদের মেরুদণ্ড সোজা আছে । পরিস্থিতি সেরকম হলে আমরাও ধর্মঘটের পথে যেতে বাধ্য হবো। যদিও দুপুর সাড়ে বারোটার পর কোচবিহার সরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আউটডোর পরিষেবা স্বাভাবিক হয়।# শুভঙ্কর সাহা।
Last Updated : Jun 14, 2019, 3:49 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.