ETV Bharat / state

রাজ্য এবার মানুষ-বন্যপ্রাণী সংঘাত বন্ধে কাজ করবে CISF ও সিভিক - alipurduar

জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে সোম ও মঙ্গলবার ৩৩ জন সিভিক ভলান্টিয়ার এবং ১৭ জন  CISF - এর দুই দিনের ট্রেনিং হয় । দুই দিনের এই প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের DFO কুমার বিমল ও বন্যপ্রাণী সহায়ক মণীশ যাদব। মানুষ ও বন্যপ্রাণীর মধ্যে সংঘাত এড়াতে রাজ্যে এই প্রথম কোনও জাতীয় উদ্যানে নিয়োগ করা হচ্ছে CISF এবং সিভিক ভলান্টিয়ার।

forest
author img

By

Published : Oct 17, 2019, 2:15 AM IST

আলিপুরদুয়ার, 17 অক্টোবর : মানুষ ও বন্যপ্রাণীর মধ্যে সংঘাত এড়াতে রাজ্যে এই প্রথম কোনও জাতীয় উদ্যানে নিয়োগ করা হচ্ছে CISF এবং সিভিক ভলান্টিয়ার।

এ জন্য জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে সোম ও মঙ্গলবার ৩৩ জন সিভিক ভলান্টিয়ার এবং ১৭ জন CISF - এর দুই দিনের ট্রেনিং হয় । দুই দিনের এই প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের DFO কুমার বিমল ও বন্যপ্রাণী সহায়ক মণীশ যাদব।

আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট,কালচিনি,ফালাকাটা ও আলিপুরদুয়ার-১ ব্লককে ঘিরে রেখেছে জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান। জাতীয় উদ্যানে কর্মী সংখ্যা কম । তাই এলাকায় মানুষ এবং বন্যপ্রাণীর সংঘাত ক্রমশ বেড়ে চললেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সমস্যা হচ্ছে ।

সেই সমস্যা মেটাতে CISF এবং সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করা হচ্ছে বলে জানান কুমার বিমল।
তিনি বলেন, "বনবস্তি, গ্রাম কিংবা শহরে বন্যপ্রাণী প্রবেশ করলেই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীরা হোয়াটসঅ্যাপে বন বিভাগের কাছে জরুরি বার্তা পাঠাবেন। বনকর্মীরা ঘটনাস্থানে পৌঁছানোর আগে উত্তেজিত ও উৎসাহী লোকজনকে সামলাবেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীরা।

রাজ্যের মুখ্য বনপাল রবিকান্ত সিনহা জানান, শুধু জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানেই নয়, আগামীতে রাজ্যের অন্যান্য বনাঞ্চলেও এইভাবে কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজে লাগানো হবে।

আলিপুরদুয়ার, 17 অক্টোবর : মানুষ ও বন্যপ্রাণীর মধ্যে সংঘাত এড়াতে রাজ্যে এই প্রথম কোনও জাতীয় উদ্যানে নিয়োগ করা হচ্ছে CISF এবং সিভিক ভলান্টিয়ার।

এ জন্য জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে সোম ও মঙ্গলবার ৩৩ জন সিভিক ভলান্টিয়ার এবং ১৭ জন CISF - এর দুই দিনের ট্রেনিং হয় । দুই দিনের এই প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের DFO কুমার বিমল ও বন্যপ্রাণী সহায়ক মণীশ যাদব।

আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট,কালচিনি,ফালাকাটা ও আলিপুরদুয়ার-১ ব্লককে ঘিরে রেখেছে জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান। জাতীয় উদ্যানে কর্মী সংখ্যা কম । তাই এলাকায় মানুষ এবং বন্যপ্রাণীর সংঘাত ক্রমশ বেড়ে চললেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে সমস্যা হচ্ছে ।

সেই সমস্যা মেটাতে CISF এবং সিভিক ভলান্টিয়ার নিয়োগ করা হচ্ছে বলে জানান কুমার বিমল।
তিনি বলেন, "বনবস্তি, গ্রাম কিংবা শহরে বন্যপ্রাণী প্রবেশ করলেই প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীরা হোয়াটসঅ্যাপে বন বিভাগের কাছে জরুরি বার্তা পাঠাবেন। বনকর্মীরা ঘটনাস্থানে পৌঁছানোর আগে উত্তেজিত ও উৎসাহী লোকজনকে সামলাবেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কর্মীরা।

রাজ্যের মুখ্য বনপাল রবিকান্ত সিনহা জানান, শুধু জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানেই নয়, আগামীতে রাজ্যের অন্যান্য বনাঞ্চলেও এইভাবে কর্মীদের প্রশিক্ষণ দিয়ে কাজে লাগানো হবে।

Intro:আলিপুরদুয়ার:-রাজ্যে প্রথম মানুষ ও বন্যপ্রাণীর সংঘাত এড়াতে নিয়োগ করা হচ্ছে সি,আই,এস,এফ এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার।

Body:জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে রাজ্যে প্রথম এই কর্মীদের কাজে লাগানো হচ্ছে। এই কাজের জন্য জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে সোমবার ও মঙ্গলবার ৩৩ জন সিভিক ভলেন্টিয়ার এবং ১৭ জন সি,আই,এস,এফ কর্মীদের দুই দিনের ট্রেনিং হয়।
সিভিক ভলেন্টিয়ারদের বিভিন্ন থানা থেকে নেওয়া হয়েছে ১৭ জন সি,আই,এস,এফ কর্মীকে কালচিনি থানা থেকে নিয়োগ করা হয়েছে।
দুই দিনের এই প্রশিক্ষণে হাজির ছিলেন জাতীয় উদ্যানের ডি,এফ,ও কুমার বিমল, বন্যপ্রাণী সহায়ক মণীশ যাদব।
আলিপুরদুয়ার জেলার মাদারিহাট,কালচিনি,ফালাকাটা,আলিপুরদুয়ার-১ এই চার ব্লককে ঘিরে রেখেছে জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান।
জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের কর্মী সংখ্যা কম থাকায় মানুষ এবং বন্যপ্রাণীর সংঘাত ক্রমশ বেড়ে চলেছে।
সেই অপ্রতুলতা কমাতেই সি,আই,এস,এফ এবং সিভিক ভলেন্টিয়ার নিয়োগ করা হচ্ছে বলে জানান জাতীয় উদ্যানের ডি,এফ,ও কুমার বিমল।
কুমার বিমল জানিয়েছেন বনবস্তি, গ্রাম কিংবা শহরে বন্যপ্রাণী প্রবেশ করলেই প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কর্মিরা হোয়াটস আপে বনদপ্তরের কাছে জরুরী বার্তা পাঠাবে। এতেই বনদপ্তরের কাছে সঠিক খবর পৌছে যাবে। বনদপ্তর ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই উত্তেজিত মানুষদের সামলাবে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কর্মীরা।

Conclusion:
রাজ্যের মূখ্য বনপাল রবিকান্ত সিনহা জানান শুধু মাত্র জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানই নয় ধিরে ধিরে রাজ্যের সমস্ত এই কর্মিদের প্রশিক্ষণ দিয়ে একই পদ্ধতিতে কাজে লাগানো হবে।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.