ETV Bharat / sports

বিষন্ন কিংশুকের মুখে আলেয়ান্দ্রোর প্রশংসা - east bengal

"আমি যে ক'জন কোচের অধীনে খেলেছি তাদের মধ্যে আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া সেরা।"

কিংশুক দেবনাথ
author img

By

Published : Mar 6, 2019, 9:13 PM IST

কলকাতা, ৬ মার্চ : "না, কোচের প্রতি আমার কোনও অভিযোগ নেই। ইস্টবেঙ্গলের প্রতি আমার কোনও রাগ নেই। বরং বলব আমি যে ক'জন কোচের অধীনে খেলেছি তাদের মধ্যে আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া সেরা।" চণ্ডীগড়ে অফিস ম্যাচের ব্যস্ততার মধ্যে এভাবেই নিজের মত জানালেন কিংশুক দেবনাথ।

মোহনবাগান থেকে ইস্টবেঙ্গলে এসেছিলেন চলতি মরশুমে। কলকাতা লিগে লাল হলুদ জার্সিতে মোটের ওপর ভালোভাবেই শুরু করেছিলেন। কিন্তু আইলিগের বল গড়াতেই কিংশুক দেবনাথের স্থায়ী ঠিকানা ডাগ আউট। আইলিগের কয়েকটা ম্যাচের পর ইস্টবেঙ্গলের কাছে রিলিজ় অর্ডার চেয়েছিলেন। কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি। তারজন্য কোনওদিন অভিযোগ করেননি। আইলিগের বেলাশেষে দলের অন্য সকলের মতই ট্রফিকেই পাখির চোখ করছেন তিনিও। তাঁকে না খেলানোর ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "আমাকে কেন খেলাল না জানি না। এটা কোচের সিদ্ধান্ত। আমার বলার কিছুই নেই।"

২০১৫ সালে মোহনবাগানের হয়ে আইলিগ জিতেছিলেন। সঞ্জয় সেনের দল সেবার শেষ ম্যাচে বাজিমাত করেছিল। কিংশুক সেবারের সঙ্গে চলতি আইলিগের পরিস্থিতির অনেকটাই মিল পাচ্ছেন। সেবার জিতলেই খেতাব পাওয়া সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু এবার জিতলেই হবে না, চেন্নাইকে পয়েন্ট নষ্ট করতে হবে। লাল হলুদের ডিফেন্ডার বলছেন, "চলতি মরশুমে দলের সম্পদ কোচ আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া। এরসঙ্গে বিদেশি ফুটবলাররাও অনেক উন্নতমানের। তাই ভালো কোচিং ভালো ফুটবলারদের সংমিশ্রণে ইস্টবেঙ্গল অনেক বেশি জমাট ও মরিয়া। সেই সাজঘরের সদস্য হতে পেরে আমি খুশি।" একই সঙ্গে ইস্টবেঙ্গল খেতাব জিতলে দুই প্রধানের হয়ে আইলিগ জয়ের কৃতিত্বের অধিকারী হবেন কিংশুক।

undefined

দলের ভালো পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশংসা করলেও কিংশুকের গলা ফের বিষন্ন শোনায়। যখন তিনি বলেন, "ইস্টবেঙ্গল আমাকে নতুন মরশুমে রাখবে না আমি জানি। নতুন দলে ফের লড়াইটা শুরু করতে হবে। আন্তঃরাজ্য ছাড়পত্র নিয়ে অন্য দলে চলেও যেতে পারি। অবসরের কথা ভাবছি না। যতদিন শরীর দেবে ততদিন খেলব। কারও দয়ায় ফুটবল খেলব না এটুকু বলতে পারি।" দলের জন্য আইলিগ খেতাব প্রার্থনার দিনে অন্য শপথ কিংশুক দেবনাথের চোখে।

কলকাতা, ৬ মার্চ : "না, কোচের প্রতি আমার কোনও অভিযোগ নেই। ইস্টবেঙ্গলের প্রতি আমার কোনও রাগ নেই। বরং বলব আমি যে ক'জন কোচের অধীনে খেলেছি তাদের মধ্যে আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া সেরা।" চণ্ডীগড়ে অফিস ম্যাচের ব্যস্ততার মধ্যে এভাবেই নিজের মত জানালেন কিংশুক দেবনাথ।

মোহনবাগান থেকে ইস্টবেঙ্গলে এসেছিলেন চলতি মরশুমে। কলকাতা লিগে লাল হলুদ জার্সিতে মোটের ওপর ভালোভাবেই শুরু করেছিলেন। কিন্তু আইলিগের বল গড়াতেই কিংশুক দেবনাথের স্থায়ী ঠিকানা ডাগ আউট। আইলিগের কয়েকটা ম্যাচের পর ইস্টবেঙ্গলের কাছে রিলিজ় অর্ডার চেয়েছিলেন। কিন্তু তা বাস্তবায়িত হয়নি। তারজন্য কোনওদিন অভিযোগ করেননি। আইলিগের বেলাশেষে দলের অন্য সকলের মতই ট্রফিকেই পাখির চোখ করছেন তিনিও। তাঁকে না খেলানোর ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, "আমাকে কেন খেলাল না জানি না। এটা কোচের সিদ্ধান্ত। আমার বলার কিছুই নেই।"

২০১৫ সালে মোহনবাগানের হয়ে আইলিগ জিতেছিলেন। সঞ্জয় সেনের দল সেবার শেষ ম্যাচে বাজিমাত করেছিল। কিংশুক সেবারের সঙ্গে চলতি আইলিগের পরিস্থিতির অনেকটাই মিল পাচ্ছেন। সেবার জিতলেই খেতাব পাওয়া সম্ভব হয়েছিল। কিন্তু এবার জিতলেই হবে না, চেন্নাইকে পয়েন্ট নষ্ট করতে হবে। লাল হলুদের ডিফেন্ডার বলছেন, "চলতি মরশুমে দলের সম্পদ কোচ আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া। এরসঙ্গে বিদেশি ফুটবলাররাও অনেক উন্নতমানের। তাই ভালো কোচিং ভালো ফুটবলারদের সংমিশ্রণে ইস্টবেঙ্গল অনেক বেশি জমাট ও মরিয়া। সেই সাজঘরের সদস্য হতে পেরে আমি খুশি।" একই সঙ্গে ইস্টবেঙ্গল খেতাব জিতলে দুই প্রধানের হয়ে আইলিগ জয়ের কৃতিত্বের অধিকারী হবেন কিংশুক।

undefined

দলের ভালো পারফরম্যান্স নিয়ে প্রশংসা করলেও কিংশুকের গলা ফের বিষন্ন শোনায়। যখন তিনি বলেন, "ইস্টবেঙ্গল আমাকে নতুন মরশুমে রাখবে না আমি জানি। নতুন দলে ফের লড়াইটা শুরু করতে হবে। আন্তঃরাজ্য ছাড়পত্র নিয়ে অন্য দলে চলেও যেতে পারি। অবসরের কথা ভাবছি না। যতদিন শরীর দেবে ততদিন খেলব। কারও দয়ায় ফুটবল খেলব না এটুকু বলতে পারি।" দলের জন্য আইলিগ খেতাব প্রার্থনার দিনে অন্য শপথ কিংশুক দেবনাথের চোখে।

Intro:জয়ের আনন্দ দূরে সরিয়ে চার্চিল ব্রাদার্স ম্যাচের প্রস্তুতি তে ইস্টবেঙ্গল। শুক্রবার সকালের অনুশীলনে প্রথমে জঙ্গি হানায় শহীদ সেনাদের শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি শেষে প্রকাশ সরকারের জন্মদিন পালন হল। শোক ও আনন্দের সহবস্থানের মাঝে লক্ষ্যে অবিচল লাল হলুদ ব্রিগেড।


Body:পাচ গোলের আনন্দের রেশ কাটতে না কাটতেই চার্চিল চ্যালেঞ্জ এর সামনে ইস্টবেঙ্গল। রবিবার যুবভারতী ক্রীড়া ঙ্গনে জোবি জাস্টিন এনরিকেদের প্রতি পক্ষ প্লাজা সিসেরা। ফলে রাশ আলগা করার বিলাসিতা করার সুযোগ নেই আলেয়ান্দ্রো মেনেনদেস গার্সিয়া ও তার ছেলেদের সামনে। সময় কম কিন্তু চ্যালেঞ্জ সামলানো র ঝুকি রয়েছে। তাই লাজং এফসির বিরুদ্ধে খেলা একাদশে র ফুটবলারদের রিলাক্স সেশন ট্রেনিং করালেও বাকি দের তৈরি রাখার পাঠ সারলেন লাল হলুদ চাণক্য।সকালে অনুশীলন শুরু র আগে নিরবতা পালন। কাশ্মীরে জঙ্গি হানায় নিহত সেনাদের শ্রদ্ধার্ঘ তেই অনুশীলনে র কড়া মেজাজটা বাধা হয়ে গিয়ে ছিল। শেষে প্রকাশ সরকারের জন্মদিনের কেক কাটা ও হাসি ঠাট্ঠায় ফিল গুড পরিবেশে র কোলাজ। যেখানে কোচ থেকে ম্যানেজার,ফুটবলার থেকে গ্রাউন্ড স্টাফ সকলেই আনন্দে মাতলেন। তবে লক্ষ্য থেকে সরার ছবি দেখা গেল না। জন্মদিন পালনের ছোট্ট অনুষ্ঠানে র পরেই মাঠের মাঝখানে জোবি জাস্টিন ও জাইমে স্যান্টোস কোলাডোকে নিয়ে বিশেষ আলোচনা য় আলেয়ান্দ্রো।কারন তিনি জানেন লাজং ম্যাচের ফ্রি ফ্লোয়িং ফুটবল চার্চিলের বিরুদ্ধে খেলা কঠিন হবে। তাই ছক ও প্রস্তুতি নিয়ে বাড়তি সতর্কতা।



Conclusion:গোয়ার মাটিতে 2-1 গোলে চার্চিল কে হারিয়ে ছিল ইস্টবেঙ্গল। পয়েন্ট টেবিলে 17 ম্যাচে 30 পয়েন্ট নিয়ে চার নম্বরে দাড়িয়ে থাকা গোয়ার ক্লাব দলটি যে কলকাতায় ছোবল দেওয়ার চেষ্টা করবে আলেয়ান্দ্রো জানেন। তাই ফিলগুড পরিবেশে সুখী সাজঘরে নতুন চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে খেতাবের কাছে পৌঁছতে চান তিনি।
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.