ETV Bharat / sports

বিশ্বকাপে পাকিস্তানের ভাগ্য নির্ধারণ করতে পারে বাবর আজ়মের ফর্ম - micky arthur

বিশ্বকাপের মঞ্চে নিজেদের নতুনভাবে মেলে ধরতে পাকিস্তান তাকিয়ে বাবর আজ়মের দিকে । তিন নম্বরে নেমে ধারাবাহিক ভাবে ভালো রান করে চলেছেন তিনি ।

বাবর আজ়মের ফর্ম
author img

By

Published : May 30, 2019, 10:43 PM IST

লন্ডন, 30 মে : ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে অনিশ্চয়তায় ভরা দল পাকিস্তান । 1992 সালে ইমরান খানের নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জিতেছিল । সেটাই এখনও পর্যন্ত তাদের একমাত্র বিশ্বকাপ জয় । এই বারের বিশ্বকাপে দলের সম্ভাবনা নিয়ে বলতে গিয়ে পাকিস্তানের কোচ মিকি আর্থার জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের মঞ্চে নিজেদের নতুনভাবে মেলে ধরতে পাকিস্তান তাকিয়ে বাবর আজ়মের দিকে । বছর চব্বিশের ক্রিকেটারটি তিন নম্বরে নেমে ধারাবাহিক ভাবে ভালো রান করে চলেছেন । নটিংহামে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে ভালো খেলার ইঙ্গিত দিয়েছেন । একইভাবে ওপেনার ইমাম উল হক পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইন আপকে নির্ভরতা দিতে পারেন বলে মত মিকির ।

1975 সালে শুরু হওয়া ক্রিকেট বিশ্বকাপের প্রতিটি আসরেই দারুন সম্ভাবনার নাম পাকিস্তান । কুড়ি বছর পরে ইংল্যান্ডের মাটিতে বিশ্বকাপ । 1999 সালে ওয়াসিম আক্রমের নেতৃত্বাধীন দল বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছিল । অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারলেও তারা লড়াই করেছিল । তবে মাঝের কুড়ি বছরে পাক ক্রিকেটের গ্রাফ নিম্নমুখী । অবশ্য ইংল্যান্ডের মাটিতে পাকিস্তান বরাবরই ভালো খেলে । দু'বছর আগে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে ফাইনালে হারিয়ে কাপ জিতেছিলেন সরফরাজ় আহমেদরা ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন যেকোনও বড় রান তাড়া করার ক্ষমতা এই দলের রয়েছে । বাবর আজ়ম, ফকর জ়মান, ইমাম উল হকরা নিয়মিত রান পাচ্ছেন । পাশাপাশি শোয়েব মালিক ও মহম্মদ হাফিজ়ের অভিজ্ঞতা পাকিস্তানকে ভরসা দিচ্ছে । তবে পাকিস্তানের বড় ভরসা তাদের বোলিং । ইংল্যান্ডের আবহওয়ায় বল হাতে পাকিস্তানের বোলাররা চিরকালই ভয়ঙ্কর । এবারের বিশ্বকাপে মহম্মদ আমিরের ফর্মে থাকা পাকিস্তানের পক্ষে জরুরি । একই সঙ্গে শাদাব খান ও ইমাদ ওয়াসিম প্রতিশ্রুতিমান স্পিনার হিসেবে নজর কাড়তে পারেন ।

তবে সাম্প্রতিক কালে বড় সাফল্য না থাকায় পাকিস্তানের আত্মবিশ্বাস তলানিতে । জুনাইদ খান, হাসান আলি, ইমাদ ওয়াসিমের মত বোলাররা বিশ্বকারপের আগে ইংল্যান্ড সিরিজ়ে নজর কাড়তে ব্যর্থ । তার উপর অধিনায়ক সরফরাজ়ের দল পরিচালনায় চমক কম । ফলে পাকিস্তানের সাফল্য ব্যক্তি নির্ভর ।

লন্ডন, 30 মে : ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে অনিশ্চয়তায় ভরা দল পাকিস্তান । 1992 সালে ইমরান খানের নেতৃত্বে বিশ্বকাপ জিতেছিল । সেটাই এখনও পর্যন্ত তাদের একমাত্র বিশ্বকাপ জয় । এই বারের বিশ্বকাপে দলের সম্ভাবনা নিয়ে বলতে গিয়ে পাকিস্তানের কোচ মিকি আর্থার জানিয়েছেন, বিশ্বকাপের মঞ্চে নিজেদের নতুনভাবে মেলে ধরতে পাকিস্তান তাকিয়ে বাবর আজ়মের দিকে । বছর চব্বিশের ক্রিকেটারটি তিন নম্বরে নেমে ধারাবাহিক ভাবে ভালো রান করে চলেছেন । নটিংহামে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করে বিশ্বকাপে ভালো খেলার ইঙ্গিত দিয়েছেন । একইভাবে ওপেনার ইমাম উল হক পাকিস্তানের ব্যাটিং লাইন আপকে নির্ভরতা দিতে পারেন বলে মত মিকির ।

1975 সালে শুরু হওয়া ক্রিকেট বিশ্বকাপের প্রতিটি আসরেই দারুন সম্ভাবনার নাম পাকিস্তান । কুড়ি বছর পরে ইংল্যান্ডের মাটিতে বিশ্বকাপ । 1999 সালে ওয়াসিম আক্রমের নেতৃত্বাধীন দল বিশ্বকাপ ফাইনাল খেলেছিল । অস্ট্রেলিয়ার কাছে হারলেও তারা লড়াই করেছিল । তবে মাঝের কুড়ি বছরে পাক ক্রিকেটের গ্রাফ নিম্নমুখী । অবশ্য ইংল্যান্ডের মাটিতে পাকিস্তান বরাবরই ভালো খেলে । দু'বছর আগে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতকে ফাইনালে হারিয়ে কাপ জিতেছিলেন সরফরাজ় আহমেদরা ।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন যেকোনও বড় রান তাড়া করার ক্ষমতা এই দলের রয়েছে । বাবর আজ়ম, ফকর জ়মান, ইমাম উল হকরা নিয়মিত রান পাচ্ছেন । পাশাপাশি শোয়েব মালিক ও মহম্মদ হাফিজ়ের অভিজ্ঞতা পাকিস্তানকে ভরসা দিচ্ছে । তবে পাকিস্তানের বড় ভরসা তাদের বোলিং । ইংল্যান্ডের আবহওয়ায় বল হাতে পাকিস্তানের বোলাররা চিরকালই ভয়ঙ্কর । এবারের বিশ্বকাপে মহম্মদ আমিরের ফর্মে থাকা পাকিস্তানের পক্ষে জরুরি । একই সঙ্গে শাদাব খান ও ইমাদ ওয়াসিম প্রতিশ্রুতিমান স্পিনার হিসেবে নজর কাড়তে পারেন ।

তবে সাম্প্রতিক কালে বড় সাফল্য না থাকায় পাকিস্তানের আত্মবিশ্বাস তলানিতে । জুনাইদ খান, হাসান আলি, ইমাদ ওয়াসিমের মত বোলাররা বিশ্বকারপের আগে ইংল্যান্ড সিরিজ়ে নজর কাড়তে ব্যর্থ । তার উপর অধিনায়ক সরফরাজ়ের দল পরিচালনায় চমক কম । ফলে পাকিস্তানের সাফল্য ব্যক্তি নির্ভর ।

Intro:"বিশ্বকাপের আনসাঙ হিরো নিউজিল্যান্ড

চারবারের সেমিফাইনালিস্ট,২০১৫ বিশ্বকাপের রানার্স নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বিশ্বের সাড়া জাগানো দল। ১৯৭৫ সালের প্রথম বিশ্বকাপ থেকে নিয়মিত খেলে আসলেও ১৯৯২ সালেই নতুন ধারার ক্রিকেটের জন্ম দেন কিউয়িরা। ফিল্ডিং এর নিয়ম কাজে লাগিয়ে দ্রুত রান তোলার যে কৌশল কিউয়িরা শুরু করেছিলেন তা এখন সকলেই অনুসরন করে চলেছে। শুধু তাই স্পিনার দিয়ে বোলিং ওপেন করিয়েও খেলার ছকে যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিলেন। ফলে ক্রিকেট মানে গতানুগতিকতা নয় একটু অন্যভাবে ভাবার চেষ্টা, তা করে দেখিয়েছিলেন নিউজিল্যাণ্ডের ক্রিকেটাররা। এবারের বিশ্বকাপে নিজেদের আরও শক্তিশালী দল হিসেবে মেলে ধরতে চায় নিউজিল্যান্ড।
অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন বিশ্বকাপের চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি। দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দেওয়ার গুন রয়েছে তার। তাছাড়া এবারের দলটিতে ভালো ক্রিকেটারের উপস্থিতি যথেষ্ট। রস টেলর, মার্টিন গাপটিলের অভিজ্ঞতা কিউয়িদের অ্যাডভান্টেজ। এছাড়া নিকোলোস, মুনরো, ল্যাথামের ব্যাটিং গভীরতা উইলিয়ামসনের কাজ সহজ করে দেবে। বাড়তি হিসেবে গ্র্যান্ডহোম,নিসামের মত অলরাউন্ডারের উপস্থিতি কিউয়ি দলটির শক্তি বৃদ্ধি করেছে। চারবছর আগে টিম সাউদি এবং ট্রেন্ট বোল্টের জুটি সেরা হয়েছিল। এবার তাদের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন লকি ফার্গুসন। ইংলিশ কন্ডিশনে এই পেসার ত্রয়ী যে প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের ঘুম ছোটাবেন তা ধরে নেওয়া যায়। পেসারদের আদর্শ পরিবেশে স্পিনার হিসেবে স্যান্টানার ও ঈশ সোধির উপস্থিতি বাড়তি মাত্রা যোগ করবে। খাতায় কলমে শক্তিশালী মনে হলেও নিউজিল্যান্ডের দূর্বলতা রয়েছে। ফেব্রুয়ারি মাসের পরে তারা কোনও ওয়ান ডে ম্যাচ খেলেনি। আর্ন্তজাতিক টুর্নামেন্ট না জেতার অভিজ্ঞতা থাকায় বিশ্বকাপে দিগভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়। একার হাতে ম্যাচ ঘোরানোর লোকের সংখ্যা কম। অধিনায়ক কেন উইলিয়ামসন ব্যাটসম্যান হিসেবে ভালো কিন্তু অধিনায়ক হিসেবে কুশলী নন। তবুও নিউজিল্যান্ড প্রতিটি বিশ্বকাপের জায়ান্ট কিলার হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে। তাই এবারের বিশ্বকাপে কিউয়িদের ভরসার নাম হতে পারেন মার্টিন গাপটিল। আইপিএলে ভালো পারফরম্যান্স না করতে পারলেও বিশ্বকাপে মেলে ধরতে তৈরি। ৩২ বছর বয়সি ব্যাটসম্যান তিননম্বর বিশ্বকাপ খেলতে নামছেন। বড় শট খেলার ক্ষমতা রয়েছে। বল হাতে পার্টটাইম স্পিনারের কাজ করে দিতে পারেন। তাই নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট বিশ্বকাপে আনসাঙ হিরো হয়ে ওঠার দল।Body:NewzelandConclusion:
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.