ETV Bharat / international

পাকিস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় মৃত 57 - over 55 killed in Pakistan plane crash

পাকিস্তানের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত 57টি দেহ উদ্ধার হয়েছে । বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা ।

pak
pak
author img

By

Published : May 23, 2020, 11:08 AM IST

করাচি, 23 মে : পাকিস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় 57 জনের মৃত্যু হয়েছে। বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে খোঁজা হচ্ছে বাকি যাত্রী ও বিমানকর্মীদের । 98 জন যাত্রীকে নিয়ে লাহোর থেকে করাচি উড়ে যাচ্ছিল বিমানটি । অবতরণের কিছু আগে সেটি করাচি শহরে ভেঙে পড়ে । ইঞ্জিন ফেলিওরের জন্যই এই দুর্ঘটনা বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক ।

করাচির জিন্না আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণের সময় মালিরের মডেল কলোনির জিন্না গার্ডেনের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে । বিমান A320 ভেঙে পড়ার পর অন্তত পাঁচটি বাড়ি ধূলিস্মাৎ হয়ে যায় । বিমানটি ভেঙে পড়ার সময়কার ভিডিয়ো সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে । দেখা যায়, দুর্ঘটনাগ্রস্ত এলাকাটি কালো ধোঁয়ায় ভরে গেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ । ধোঁয়া ও ধুলোর মধ্যেই ভিড় নিয়ন্ত্রণে আনে । স্থানীয়দের এলাকা খালি করার নির্দেশ দেয় । এরপরেই দমকল এবং অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছায় ঘটনাস্থানে। অন্ধকার কাটতেই উদ্ধারকাজ শুরু হয় ।

পাকিস্তানের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত 57টি দেহ উদ্ধার হয়েছে । কিন্তু বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা । মোট মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করতে অন্তত দুই-তিনদিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন PIA চেয়ারম্যান আরশাদ মালিক । দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি ।

কোরোনা রোধে মার্চ থেকে পাকিস্তানে চলছে লকডাউন । ইদের জন্য গত সপ্তাহ থেকে আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা আবার চালু হয়েছে । সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বিমানে খালি রাখা হচ্ছে অনেক সিট । A320 বিমান 180 জন যাত্রী বহন করতে পারে । কিন্তু গতকাল 91 জন যাত্রী এবং 7 জন বিমানকর্মীকে নিয়ে করাচি যাচ্ছিল বিমানটি । এরপরেই দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান । টুইটারে তিনি লেখেন, "বিমান দুর্ঘটনা খুবই দুঃখজনক । PIA-র CEO আরশাদ মালিকের সঙ্গে সর্বদা যোগাযোগ রেখেছি । তিনি ইতিমধ্য়ে করাচির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন । উদ্ধারকাজ চলছে । এই মুহূর্তে এই বিষয়টিকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে । ঘটনার দ্রুত তদন্ত শুরু হবে । মৃতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা ।"

করাচি, 23 মে : পাকিস্তানে বিমান দুর্ঘটনায় 57 জনের মৃত্যু হয়েছে। বিমানের ধ্বংসাবশেষ থেকে খোঁজা হচ্ছে বাকি যাত্রী ও বিমানকর্মীদের । 98 জন যাত্রীকে নিয়ে লাহোর থেকে করাচি উড়ে যাচ্ছিল বিমানটি । অবতরণের কিছু আগে সেটি করাচি শহরে ভেঙে পড়ে । ইঞ্জিন ফেলিওরের জন্যই এই দুর্ঘটনা বলে জানিয়েছে পাকিস্তানের অসামরিক বিমান পরিবহন মন্ত্রক ।

করাচির জিন্না আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অবতরণের সময় মালিরের মডেল কলোনির জিন্না গার্ডেনের কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে । বিমান A320 ভেঙে পড়ার পর অন্তত পাঁচটি বাড়ি ধূলিস্মাৎ হয়ে যায় । বিমানটি ভেঙে পড়ার সময়কার ভিডিয়ো সোশাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে । দেখা যায়, দুর্ঘটনাগ্রস্ত এলাকাটি কালো ধোঁয়ায় ভরে গেছে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছায় পুলিশ । ধোঁয়া ও ধুলোর মধ্যেই ভিড় নিয়ন্ত্রণে আনে । স্থানীয়দের এলাকা খালি করার নির্দেশ দেয় । এরপরেই দমকল এবং অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছায় ঘটনাস্থানে। অন্ধকার কাটতেই উদ্ধারকাজ শুরু হয় ।

পাকিস্তানের স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এখনও পর্যন্ত 57টি দেহ উদ্ধার হয়েছে । কিন্তু বাড়তে পারে মৃতের সংখ্যা । মোট মৃতের সংখ্যা নিশ্চিত করতে অন্তত দুই-তিনদিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন PIA চেয়ারম্যান আরশাদ মালিক । দুর্ঘটনার কারণ খতিয়ে দেখা হবে বলে জানান তিনি ।

কোরোনা রোধে মার্চ থেকে পাকিস্তানে চলছে লকডাউন । ইদের জন্য গত সপ্তাহ থেকে আন্তঃরাজ্য বিমান পরিষেবা আবার চালু হয়েছে । সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে বিমানে খালি রাখা হচ্ছে অনেক সিট । A320 বিমান 180 জন যাত্রী বহন করতে পারে । কিন্তু গতকাল 91 জন যাত্রী এবং 7 জন বিমানকর্মীকে নিয়ে করাচি যাচ্ছিল বিমানটি । এরপরেই দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। ঘটনায় শোকপ্রকাশ করেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান । টুইটারে তিনি লেখেন, "বিমান দুর্ঘটনা খুবই দুঃখজনক । PIA-র CEO আরশাদ মালিকের সঙ্গে সর্বদা যোগাযোগ রেখেছি । তিনি ইতিমধ্য়ে করাচির উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন । উদ্ধারকাজ চলছে । এই মুহূর্তে এই বিষয়টিকেই সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে । ঘটনার দ্রুত তদন্ত শুরু হবে । মৃতদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা ।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.