ETV Bharat / city

কনটেনমেন্ট জ়োনে চলছে গাড়ি, খুলেছে বাজার; শিলিগুড়িতে বিক্ষোভ - champasari market area containment zone

চম্পাসারির বাজার এলাকায় কোরোনায় আক্রান্ত 20 । কনটেনমেন্ট জ়োন হিসেবে চিহ্নিত করে রাস্তার দুপাশ বাঁশ দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে । তাও এলাকায় পণ্যবাহী গাড়ি যাতায়াত করছে ও বাজার বসছে । গতকাল সেখানে পৌরনিগমের কর্তারা গেলে তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা ।

corona patient
কোরোনায় আক্রান্ত 20
author img

By

Published : Jun 17, 2020, 9:03 AM IST

শিলিগুড়ি, 17 জুন : প্রশাসনের নির্দেশে শিলিগুড়ির চম্পাসারির 46 নম্বর ওয়ার্ডকে কনটেনমেন্ট জ়োন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে । কয়েকদিন আগে এই বাজার এলাকায় রাস্তার দুপাশ বাঁশ দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছিল । বাসিন্দাদের অভিযোগ, তা সত্ত্বেও ওই কনটেনমেন্ট জ়োনে অবাধে চলছে গাড়ি । খোলা রয়েছে বাজার । পণ্যবাহী গাড়িও খালাস করা হচ্ছে ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, এলাকায় কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 20 । এলাকাকে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের তরফে কনটেনমেন্ট জ়োন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছ । তারপরও এলাকায় যানবাহন চলচেই । বাজারে স্থানীয়দের ভিড় লেগেই রয়েছে । এরকমভাবে চলতে থাকলে কোরোনাকে এড়ানো কঠিন । বার বার প্রশাসনকে জানানো হয়েছে । তাতেও কোনও সুরাহা মেলেনি ।

গতকাল চম্পাসারির বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শনে আসেন মহকুমাশাসক ও পৌর কমিশনার । তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্থানীয়রা । পৌরনিগমের কমিশনার সোনাম ওয়ান্ডি ভুটিয়া বলেন, "রাস্তার দুপাশে বাঁশ দিয়ে ঘেরা ছিল । তাতে জরুরি বিভাগের গাড়ি যাতায়াতে বেশ সমস্যা হচ্ছে । তাই একপাশে বাঁশ দিয়ে ঘিরে দেওয়া হচ্ছে । কেবল জরুরি বিভাগের গাড়ি যাতায়াত করতে পারে সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে ।"

রাস্তার দুপাশ বন্ধ না করে এক পাশ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে পৌরনিগমের কর্তৃপক্ষের তরফে কাজ শুরু হয় । স্থানীয়রা জানায়, দুপাশ বন্ধেও পরিস্থিতি সামলানো যায়নি । এবার একপাশ খুলে দিলে পরিস্থিতি আয়ত্ত্বের বাইরে চলে যাবে । তার থেকে বরং এলাকাটা পুরোপুরি বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হোক । কোরোনা সংক্রমণ রোখা সম্ভব হবে ।

শিলিগুড়ি, 17 জুন : প্রশাসনের নির্দেশে শিলিগুড়ির চম্পাসারির 46 নম্বর ওয়ার্ডকে কনটেনমেন্ট জ়োন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে । কয়েকদিন আগে এই বাজার এলাকায় রাস্তার দুপাশ বাঁশ দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছিল । বাসিন্দাদের অভিযোগ, তা সত্ত্বেও ওই কনটেনমেন্ট জ়োনে অবাধে চলছে গাড়ি । খোলা রয়েছে বাজার । পণ্যবাহী গাড়িও খালাস করা হচ্ছে ।

স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, এলাকায় কোরোনা আক্রান্তের সংখ্যা 20 । এলাকাকে জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ ও প্রশাসনের তরফে কনটেনমেন্ট জ়োন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছ । তারপরও এলাকায় যানবাহন চলচেই । বাজারে স্থানীয়দের ভিড় লেগেই রয়েছে । এরকমভাবে চলতে থাকলে কোরোনাকে এড়ানো কঠিন । বার বার প্রশাসনকে জানানো হয়েছে । তাতেও কোনও সুরাহা মেলেনি ।

গতকাল চম্পাসারির বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শনে আসেন মহকুমাশাসক ও পৌর কমিশনার । তাঁদের ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন স্থানীয়রা । পৌরনিগমের কমিশনার সোনাম ওয়ান্ডি ভুটিয়া বলেন, "রাস্তার দুপাশে বাঁশ দিয়ে ঘেরা ছিল । তাতে জরুরি বিভাগের গাড়ি যাতায়াতে বেশ সমস্যা হচ্ছে । তাই একপাশে বাঁশ দিয়ে ঘিরে দেওয়া হচ্ছে । কেবল জরুরি বিভাগের গাড়ি যাতায়াত করতে পারে সেদিকে নজর দেওয়া হচ্ছে ।"

রাস্তার দুপাশ বন্ধ না করে এক পাশ বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়ে পৌরনিগমের কর্তৃপক্ষের তরফে কাজ শুরু হয় । স্থানীয়রা জানায়, দুপাশ বন্ধেও পরিস্থিতি সামলানো যায়নি । এবার একপাশ খুলে দিলে পরিস্থিতি আয়ত্ত্বের বাইরে চলে যাবে । তার থেকে বরং এলাকাটা পুরোপুরি বাঁশ দিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হোক । কোরোনা সংক্রমণ রোখা সম্ভব হবে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.