কলকাতা, 8 জুলাই: এবার 'ট্যাক্সি-ক্যাব নীতি' চালু করার দাবি জানাল অ্যাপ ক্যাব সংস্থাগুলি। সম্প্রতি আর্থিক অভাবের মুখে পড়ে এক অ্যাপ ক্যাব চালক আত্মহত্যা করেন। এছাড়াও দুজন চালকের কোরোনা ধরা পড়ে। সংসারের একমাত্র আর্থিক সম্বল হওয়ায় বর্তমানে কঠিন সমস্যায় ওই দুই চালকের পরিবার। চালকদের প্রতি সংস্থাগুলির উদাসীন মনোভাবের প্রতিবাদে আজ সবকটি অ্যাপ ক্যাব সংগঠন একত্রে পরিবহন ভবনে স্মারকলিপি জমা দেয়।
একদিকে জ্বালানির দাম অন্যদিকে রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও বেসরকারি সংস্থা ও ব্যাংকগুলি EMI দেওয়ার জন্য চালক ও মালিকদেরকে চাপ দিচ্ছে। অভিযোগ,এর জেরেই কাঁকুরগাছি এলাকার মানিকতলা থানা অঞ্চলে বাসিন্দা অ্যাপ ক্যাব চালক গোপাল দাস (32)গত 29 জুন আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন।
ওয়েস্ট বেঙ্গল অনলাইন ক্যাব অপারেটরের সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রনীল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে, “লকডাউনের সময় গাড়ি বন্ধ ছিল। অ্যাপ ক্যাপ সংস্থাগুলিকে চিঠি দিয়ে ইন্সুরেন্স-রে কথা জানিয়েছি। তবে তাতে কোনও কাজ হয়নি। পাশাপাশি আমরা তাদেরকে নিজেদের গাড়িগুলি নিয়মিত স্যানিটাইজ় করার কথা ও জানিয়েছিলাম। চালকদের মাস্ক, গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজ়ার ও গাড়িতে কোরোনা শিট দেওয়ার কথা বলেছিলাম। তাও হয়নি। সংস্থাগুলি আমাদের প্রতি উদাসীন। এখন যাত্রী হচ্ছে না বললেই চলে। প্রতিদিন গাড়ি চালিয়ে আমাদের 200 টাকাও উপার্জন হচ্ছে না। তাই আগামীদিনে যাতে এমন দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা আর না ঘটে। তাই সরকারের কাছে আমাদের দাবি যে দ্রুত ট্যাক্সি-ক্যাব নীতি চালু করতে হবে। সংস্থাগুলি নিজেদের ইচ্ছামত নিয়ম চালক ও মালিকদের উপর চাপিয়ে দিতে পারবে না। সামগ্রিক পরিষেবায় একটা নিয়ন্ত্রণ থাকবে।"
রাজ্য সরকারকে "ট্যাক্সি-ক্যাব নীতি'"চালুর আবেদন - অ্যাপ ক্যাব
অ্যাপ ক্যাব পরিষেবাতে সরকারের হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়ে ট্যাক্সি-ক্যাব নীতি চালুর আবেদন করল অ্যাপ ক্যাব সংস্থাগুলি।
কলকাতা, 8 জুলাই: এবার 'ট্যাক্সি-ক্যাব নীতি' চালু করার দাবি জানাল অ্যাপ ক্যাব সংস্থাগুলি। সম্প্রতি আর্থিক অভাবের মুখে পড়ে এক অ্যাপ ক্যাব চালক আত্মহত্যা করেন। এছাড়াও দুজন চালকের কোরোনা ধরা পড়ে। সংসারের একমাত্র আর্থিক সম্বল হওয়ায় বর্তমানে কঠিন সমস্যায় ওই দুই চালকের পরিবার। চালকদের প্রতি সংস্থাগুলির উদাসীন মনোভাবের প্রতিবাদে আজ সবকটি অ্যাপ ক্যাব সংগঠন একত্রে পরিবহন ভবনে স্মারকলিপি জমা দেয়।
একদিকে জ্বালানির দাম অন্যদিকে রাজ্য সরকারের নির্দেশিকা থাকা সত্ত্বেও বেসরকারি সংস্থা ও ব্যাংকগুলি EMI দেওয়ার জন্য চালক ও মালিকদেরকে চাপ দিচ্ছে। অভিযোগ,এর জেরেই কাঁকুরগাছি এলাকার মানিকতলা থানা অঞ্চলে বাসিন্দা অ্যাপ ক্যাব চালক গোপাল দাস (32)গত 29 জুন আত্মহত্যা করতে বাধ্য হন।
ওয়েস্ট বেঙ্গল অনলাইন ক্যাব অপারেটরের সাধারণ সম্পাদক ইন্দ্রনীল বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন যে, “লকডাউনের সময় গাড়ি বন্ধ ছিল। অ্যাপ ক্যাপ সংস্থাগুলিকে চিঠি দিয়ে ইন্সুরেন্স-রে কথা জানিয়েছি। তবে তাতে কোনও কাজ হয়নি। পাশাপাশি আমরা তাদেরকে নিজেদের গাড়িগুলি নিয়মিত স্যানিটাইজ় করার কথা ও জানিয়েছিলাম। চালকদের মাস্ক, গ্লাভস, হ্যান্ড স্যানিটাইজ়ার ও গাড়িতে কোরোনা শিট দেওয়ার কথা বলেছিলাম। তাও হয়নি। সংস্থাগুলি আমাদের প্রতি উদাসীন। এখন যাত্রী হচ্ছে না বললেই চলে। প্রতিদিন গাড়ি চালিয়ে আমাদের 200 টাকাও উপার্জন হচ্ছে না। তাই আগামীদিনে যাতে এমন দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা আর না ঘটে। তাই সরকারের কাছে আমাদের দাবি যে দ্রুত ট্যাক্সি-ক্যাব নীতি চালু করতে হবে। সংস্থাগুলি নিজেদের ইচ্ছামত নিয়ম চালক ও মালিকদের উপর চাপিয়ে দিতে পারবে না। সামগ্রিক পরিষেবায় একটা নিয়ন্ত্রণ থাকবে।"