বর্ধমান, 8 এপ্রিল : কোরোনা আক্রান্ত সন্দেহে ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য বর্ধমান জেলায় দুটি আলাদা হাসপাতাল গড়ে তোলা হয়েছে । গাঙপুরের বেসরকারি হাসপাতাল একটি ৷ অপরটি গোদা সংলগ্ন অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতাল ৷ এ দুটিকে কোরোনা হাসপাতাল হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে । গাঙপুরেরটি-তে কোরোনা হাসপাতাল লাগোয়া স্বস্তিপল্লি এলাকার বাসিন্দারা রীতিমতো আতঙ্কিত। তাঁদের আশঙ্কা গ্রাম লাগোয়া হাসপাতাল হওয়ায় গ্রামের মানুষেরা সংক্রামিত হবে । আর এই ভয় থেকেই তাঁরা গ্রামে ঢোকার রাস্তা বন্ধ করে দেয়। খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় স্থানীয় বিধায়ক ও পুলিশ আধিকারিকরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ওই কোরেনা হাসপাতালে স্বস্তিপল্লি এলাকার এক নার্স চাকরি করেন। তাঁর বাড়ি স্বস্তি পল্লি এলাকায় হওয়ায় গ্রামবাসীদের ধারণা হয়েছে নার্সের মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়াতে পারে। এদিন এই গুজবের কথা ছড়িয়ে পড়তেই পুলিশ ও বিধায়ক গ্রামে ছুটে যান। গ্রামে মাইকিং করা হয়। যাতে কেউ গুজব না ছড়ায় । কেউ অহেতুক আতঙ্কিত না হয়ে পড়ে তার জন্যও অবেদন করা হয় ।
বর্ধমান উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক নিশীথ মালিক বলেন, "এলাকার বেশ কিছু বাসিন্দা অহেতুক আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। কেউ যাতে গুজবে কান না দেয় সেটা গ্রামবাসীদের বোঝানো হয়েছে।" পাশাপাশি গ্রামের রাস্তাঘাট যেন কেউ বন্ধ না করে দেয় সেই আবেদনও করা হয়েছে।
গুজবের আতঙ্কে রাস্তা বন্ধ নয়, আবেদন প্রশাসনের
বর্ধমান শহর লাগোয়া গাঙপুরের বেসরকারি হাসপাতাল অপরটি গোদা সংলগ্ন অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতালকে কোরোনা হাসপাতাল হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে । গাঙপুরেরটি-তে কোরোনা হাসপাতাল লাগোয়া স্বস্তিপল্লি এলাকার বাসিন্দারা রীতিমতো আতঙ্কিত। তাঁদের আশঙ্কা গ্রাম লাগোয়া হাসপাতাল হওয়ায় গ্রামের মানুষেরা সংক্রামিত হবে । আর এই ভয় থেকেই তাঁরা গ্রামে ঢোকার রাস্তা বন্ধ করে দেয়। খবর পেয়ে সেখানে ছুটে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় স্থানীয় বিধায়ক ও পুলিশ আধিকারিকরা।
বর্ধমান, 8 এপ্রিল : কোরোনা আক্রান্ত সন্দেহে ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য বর্ধমান জেলায় দুটি আলাদা হাসপাতাল গড়ে তোলা হয়েছে । গাঙপুরের বেসরকারি হাসপাতাল একটি ৷ অপরটি গোদা সংলগ্ন অন্য একটি বেসরকারি হাসপাতাল ৷ এ দুটিকে কোরোনা হাসপাতাল হিসাবে গড়ে তোলা হয়েছে । গাঙপুরেরটি-তে কোরোনা হাসপাতাল লাগোয়া স্বস্তিপল্লি এলাকার বাসিন্দারা রীতিমতো আতঙ্কিত। তাঁদের আশঙ্কা গ্রাম লাগোয়া হাসপাতাল হওয়ায় গ্রামের মানুষেরা সংক্রামিত হবে । আর এই ভয় থেকেই তাঁরা গ্রামে ঢোকার রাস্তা বন্ধ করে দেয়। খবর পেয়ে সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেয় স্থানীয় বিধায়ক ও পুলিশ আধিকারিকরা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে ওই কোরেনা হাসপাতালে স্বস্তিপল্লি এলাকার এক নার্স চাকরি করেন। তাঁর বাড়ি স্বস্তি পল্লি এলাকায় হওয়ায় গ্রামবাসীদের ধারণা হয়েছে নার্সের মাধ্যমে সংক্রমণ ছড়াতে পারে। এদিন এই গুজবের কথা ছড়িয়ে পড়তেই পুলিশ ও বিধায়ক গ্রামে ছুটে যান। গ্রামে মাইকিং করা হয়। যাতে কেউ গুজব না ছড়ায় । কেউ অহেতুক আতঙ্কিত না হয়ে পড়ে তার জন্যও অবেদন করা হয় ।
বর্ধমান উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক নিশীথ মালিক বলেন, "এলাকার বেশ কিছু বাসিন্দা অহেতুক আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলেন। কেউ যাতে গুজবে কান না দেয় সেটা গ্রামবাসীদের বোঝানো হয়েছে।" পাশাপাশি গ্রামের রাস্তাঘাট যেন কেউ বন্ধ না করে দেয় সেই আবেদনও করা হয়েছে।