ETV Bharat / bharat

কোরোনা পরিস্থিতিতে তলানিতে অঙ্গ দান-দেহ দানের উদ্যোগ - today is international organ donation day

আজ আন্তর্জাতির অঙ্গ দান দিবস । এই মুহূর্তে অঙ্গ দানের নিরিখে কোথায় দাঁড়িয়ে ভারত? কোরোনা পরিস্থিতিতে কি আরও কমেছে অঙ্গ দান ও মরণোত্তর দেহ দান পক্রিয়া ?

aa
অঙ্গ দান
author img

By

Published : Aug 13, 2020, 1:54 PM IST

সচেতনতার অভাব তো রয়েইছে । তার উপর আবার কোরোনা পরিস্থিতি । দুইয়ে মিলে তলানিতে মরণোত্তর দেহ এবং অঙ্গ দানের উদ্যোগ । উদ্বেগ প্রকাশ করছেন চিকিৎসক থেকে শুরু দেহ দান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা । জানাচ্ছেন, গত পাঁচ মাসের গ্রাফটা সর্বোচ্চ নিম্নমুখী । দেহদানের অঙ্গীকার কার্যত হেরে যাচ্ছে কোরোনা পরিস্থিতির কাছে । কিন্তু আজ কেন হঠাৎ উঠে আসছে এই অঙ্গ দানের বিষয়টি ? আজ, 13 অগাস্ট । আন্তর্জাতিক অঙ্গদান দিবস ।

এই রাজ্য তথা দেশ মাঝে মধ্যেই সাক্ষী থেকেছে অঙ্গ দানের । মরণোত্তর দেহ দান করেছেন অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ । বাম আমলের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু মরণোত্তর দেহ দান করেন । কিন্তু যতটা অঙ্গ দান ও মরণোত্তর দেহ দান হওয়া উচিত আদৌ কি তা হয়? আজও কি এই বিষয়গুলি নিয়ে সচেতন মানুষ ? সামাজিক দিক থেকে কি আদৌ দায়বদ্ধ? উত্তরে 'না'-এর পাল্লাটাই বেশি ভারী । মানুষের মধ্যে সচেতনা বাড়ানোই আজকের দিনটির উদ্দেশ্য । যাতে আরও বেশি করে দেহ দানে তথা অঙ্গ দানে আগ্রহী হয়ে ওঠে মানুষ । দেহ দানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে অবগত হন আরও বেশি করে ।

রাজ্যের মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলি সূত্রে খবর, লকডাউন শুরুর সময় তথা মার্চের শেষের দিকে থেকে দেহ দানের ইচ্ছা প্রকাশ করে জমা পড়েনি আবেদন পত্র । একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে কলকাতার একটি সরকারি হাসপাতালে কয়েকটি দেহ দান হয়েছিল বটে । তবে সেগুলি এখনও মর্গেই পড়ে রয়েছে । রাজ্যের সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালগুলির চিত্রই একইরকম । অঙ্গদান প্রক্রিয়া থমকে থাকায় জটিল অস্ত্রোপচারও অনেক সময় করা যাচ্ছে না বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা ।

কী এই অঙ্গ দান?

অঙ্গ দান বিষয়টি বোঝার আগে আমাদের আগে অঙ্গ প্রতিস্থাপন বিষয়টি জানতে হবে । অঙ্গ প্রতিস্থাপন হল এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে একজন রোগীর অকার্যকর অঙ্গ বা কলা (টিসু) সুস্থ অন্য এক ব্যক্তির অঙ্গের সাহায্যে প্রতিস্থাপিত হয় । অনেক সময়ই দেখা যায় একজন রোগীকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তুলতে গেলে অঙ্গ প্রতিস্থাপনই একমাত্র উপায় । অঙ্গ প্রতিস্থাপনের পর একজন রোগীর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার সম্ভাবনাও বেড়ে যায় । কোনও দাতা যদি অঙ্গ দান করে থাকেন তখনই অন্য একজনের শরীরে সেই অঙ্গটি প্রতিস্থাপন সম্ভব । মৃত্যুর আগেই অনেকেই অঙ্গ বা দেহ দানের বন্ডে সই করেন । মৃত্যুর পর তাঁর কার্যকরি অঙ্গ সংগ্রহ করে একজন রোগীর শরীরে তা প্রতিস্থাপন করা হয় । তবে জীবিত অবস্থাতেও কেউ অঙ্গ দান করতে পারেন । জীবিত অবস্থায় একজন তাঁর একটি কিডনি, লিভারের অংশ, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয়, অন্ত্র, রক্ত দান করতে পারেন । অঙ্গ দানের পরেও তিনি স্বাভাবিকভাবেই বাঁচতে পারবেন । তবে মৃত ব্যক্তির অঙ্গ দানের বিষয়টি শেষ পর্যন্ত আত্মীয়ের হাতেই থাকে । হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃতের বেশ কিছু কিছু অঙ্গ দান করা যায় ( কর্নিয়া, হার, চামরা, রক্ত কণিকা) । অন্যদিকে ব্রেন ডেথের ক্ষেত্রে 37টি অঙ্গ ও টিসু দান করা যায় । তার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন অঙ্গ যেমন কিডনি, হার্ট, লিভার, ফুসফুস । যেসব রোগীর হার্ট, কিডনি, যকৃত, অন্ত্র, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয়ের মতো অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করছে না বা কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে তাঁদের শরীরে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয় ।

কোরোনা পরিস্থিতিতে অঙ্গ দান

আমেরিকান সোসাইটি অফ ট্রান্সপ্ল্যানটেশনের বিবৃতি: অঙ্গ দান করবেন বলেও কোরোনা পরিস্থিতিতে অনেকেই পিছিয়ে আসছেন । তবে এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো অঙ্গ দানের মাধ্যমে কোরোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা কম । অঙ্গ দাতাদের ক্ষেত্রে অঙ্গ দানের আগে কোরোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে । যদি কোনও জীবিত দাতা কোরোনা আক্রান্ত কোনও ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে থাকেন অথবা কোনও কনটেনমেন্ট জ়োন থেকে আসেন তবে সেক্ষেত্রে তাঁর অপারেশনের দিন পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে । 14 বা 28 দিন পর তাঁকে আবার অঙ্গ দানের জন্য হাসপাতালে যেতে বলা হচ্ছে ।

ভারতে অঙ্গদান

অঙ্গদানের দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে ভারত । বিপুল জনসংখ্যা হওয়া সত্ত্বেও পর্যাপ্ত সচেতনতার অভাব রয়েছে । এশিয়া মহাদেশের অন্যান্য অনেক দেশেই অঙ্গ দানের নিরিখে ভারতের থেকে এগিয়ে । প্রতি বছর গড়ে 1.8 লাখের কাছাকাছি মানুষ কিডনির সমস্যায় ভোগেন । এদিকে কিডনি প্রতিস্থাপনে এগিয়ে আসেন মাত্র 6000 দাতা । লিভারের বা যকৃতের সমস্যা, যকৃত ক্যানসারের জন্য প্রতি বছর প্রায় 2 লাখ মানুষের মৃত্যু হয় । তার মধ্যে মাত্র 10-15% মানুষের লিভার প্রতিস্থাপন হয় । যেখানে প্রতি বছরে 25-30 হাজার লিভার প্রতিস্থাপন দরকার সেখানে বছরে মাত্র 1500 লিভার প্রতিস্থাপন হয় ভারতে । হৃদরোগে আক্রান্ত হয় বছরে মৃত্যু হয় প্রায় 50000 জনের । অথচ তাঁদের মধ্যে মাত্র 10-15 জনের হার্ট প্রতিস্থাপন হয় অন্য রোগীর শরীরে । প্রতিবছর মাত্র 25000 কর্নিয়া প্রতিস্থাপন হয় । অথচ এই সংখ্যাটা হওয়া উচিত এক লাখ ।

কারা কারা অঙ্গ দাতা হতে পারেন?

যে কোনও কেউ বয়স, বর্ণ, ধর্ম, সম্প্রদায় নির্বিশেষে অঙ্গ দাতা হতে পারেন । অঙ্গ দানের ক্ষেত্রে কোনও নির্দিষ্ট বয়সের উল্লেখ নেই । অঙ্গ দানের বিষয়টি বয়স ভিত্তিক নয় । সম্পূর্ণ নির্ভর করে একজনের শারিরীক অবস্থার উপর । চিকিৎসকরাই ঠিক করেন ব্যক্তির অঙ্গ প্রতিস্থাপন যোগ্য কি না । 18 বছরের কম বয়সি কারও অঙ্গ দাতা হওয়ার ক্ষেত্রে তার অভিভাবকের অনুমতিপত্র প্রয়োজন ।

কোরোনা পরিস্থিতি কাটলে আদৌ কি উর্ধ্বমু্খী হবে অঙ্গদান প্রক্রিয়া? তা অবশ্য সময়ই বলবে ।

সচেতনতার অভাব তো রয়েইছে । তার উপর আবার কোরোনা পরিস্থিতি । দুইয়ে মিলে তলানিতে মরণোত্তর দেহ এবং অঙ্গ দানের উদ্যোগ । উদ্বেগ প্রকাশ করছেন চিকিৎসক থেকে শুরু দেহ দান আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা । জানাচ্ছেন, গত পাঁচ মাসের গ্রাফটা সর্বোচ্চ নিম্নমুখী । দেহদানের অঙ্গীকার কার্যত হেরে যাচ্ছে কোরোনা পরিস্থিতির কাছে । কিন্তু আজ কেন হঠাৎ উঠে আসছে এই অঙ্গ দানের বিষয়টি ? আজ, 13 অগাস্ট । আন্তর্জাতিক অঙ্গদান দিবস ।

এই রাজ্য তথা দেশ মাঝে মধ্যেই সাক্ষী থেকেছে অঙ্গ দানের । মরণোত্তর দেহ দান করেছেন অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ । বাম আমলের মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু মরণোত্তর দেহ দান করেন । কিন্তু যতটা অঙ্গ দান ও মরণোত্তর দেহ দান হওয়া উচিত আদৌ কি তা হয়? আজও কি এই বিষয়গুলি নিয়ে সচেতন মানুষ ? সামাজিক দিক থেকে কি আদৌ দায়বদ্ধ? উত্তরে 'না'-এর পাল্লাটাই বেশি ভারী । মানুষের মধ্যে সচেতনা বাড়ানোই আজকের দিনটির উদ্দেশ্য । যাতে আরও বেশি করে দেহ দানে তথা অঙ্গ দানে আগ্রহী হয়ে ওঠে মানুষ । দেহ দানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে অবগত হন আরও বেশি করে ।

রাজ্যের মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালগুলি সূত্রে খবর, লকডাউন শুরুর সময় তথা মার্চের শেষের দিকে থেকে দেহ দানের ইচ্ছা প্রকাশ করে জমা পড়েনি আবেদন পত্র । একটি স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে কলকাতার একটি সরকারি হাসপাতালে কয়েকটি দেহ দান হয়েছিল বটে । তবে সেগুলি এখনও মর্গেই পড়ে রয়েছে । রাজ্যের সরকারি-বেসরকারি সব হাসপাতালগুলির চিত্রই একইরকম । অঙ্গদান প্রক্রিয়া থমকে থাকায় জটিল অস্ত্রোপচারও অনেক সময় করা যাচ্ছে না বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা ।

কী এই অঙ্গ দান?

অঙ্গ দান বিষয়টি বোঝার আগে আমাদের আগে অঙ্গ প্রতিস্থাপন বিষয়টি জানতে হবে । অঙ্গ প্রতিস্থাপন হল এমন একটি চিকিৎসা পদ্ধতি যেখানে একজন রোগীর অকার্যকর অঙ্গ বা কলা (টিসু) সুস্থ অন্য এক ব্যক্তির অঙ্গের সাহায্যে প্রতিস্থাপিত হয় । অনেক সময়ই দেখা যায় একজন রোগীকে সম্পূর্ণ সুস্থ করে তুলতে গেলে অঙ্গ প্রতিস্থাপনই একমাত্র উপায় । অঙ্গ প্রতিস্থাপনের পর একজন রোগীর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার সম্ভাবনাও বেড়ে যায় । কোনও দাতা যদি অঙ্গ দান করে থাকেন তখনই অন্য একজনের শরীরে সেই অঙ্গটি প্রতিস্থাপন সম্ভব । মৃত্যুর আগেই অনেকেই অঙ্গ বা দেহ দানের বন্ডে সই করেন । মৃত্যুর পর তাঁর কার্যকরি অঙ্গ সংগ্রহ করে একজন রোগীর শরীরে তা প্রতিস্থাপন করা হয় । তবে জীবিত অবস্থাতেও কেউ অঙ্গ দান করতে পারেন । জীবিত অবস্থায় একজন তাঁর একটি কিডনি, লিভারের অংশ, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয়, অন্ত্র, রক্ত দান করতে পারেন । অঙ্গ দানের পরেও তিনি স্বাভাবিকভাবেই বাঁচতে পারবেন । তবে মৃত ব্যক্তির অঙ্গ দানের বিষয়টি শেষ পর্যন্ত আত্মীয়ের হাতেই থাকে । হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃতের বেশ কিছু কিছু অঙ্গ দান করা যায় ( কর্নিয়া, হার, চামরা, রক্ত কণিকা) । অন্যদিকে ব্রেন ডেথের ক্ষেত্রে 37টি অঙ্গ ও টিসু দান করা যায় । তার মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন অঙ্গ যেমন কিডনি, হার্ট, লিভার, ফুসফুস । যেসব রোগীর হার্ট, কিডনি, যকৃত, অন্ত্র, ফুসফুস, অগ্ন্যাশয়ের মতো অঙ্গ সঠিকভাবে কাজ করছে না বা কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছে তাঁদের শরীরে অঙ্গ প্রতিস্থাপন করা হয় ।

কোরোনা পরিস্থিতিতে অঙ্গ দান

আমেরিকান সোসাইটি অফ ট্রান্সপ্ল্যানটেশনের বিবৃতি: অঙ্গ দান করবেন বলেও কোরোনা পরিস্থিতিতে অনেকেই পিছিয়ে আসছেন । তবে এক্ষেত্রে বলে রাখা ভালো অঙ্গ দানের মাধ্যমে কোরোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা কম । অঙ্গ দাতাদের ক্ষেত্রে অঙ্গ দানের আগে কোরোনা পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে । যদি কোনও জীবিত দাতা কোরোনা আক্রান্ত কোনও ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে থাকেন অথবা কোনও কনটেনমেন্ট জ়োন থেকে আসেন তবে সেক্ষেত্রে তাঁর অপারেশনের দিন পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে । 14 বা 28 দিন পর তাঁকে আবার অঙ্গ দানের জন্য হাসপাতালে যেতে বলা হচ্ছে ।

ভারতে অঙ্গদান

অঙ্গদানের দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে ভারত । বিপুল জনসংখ্যা হওয়া সত্ত্বেও পর্যাপ্ত সচেতনতার অভাব রয়েছে । এশিয়া মহাদেশের অন্যান্য অনেক দেশেই অঙ্গ দানের নিরিখে ভারতের থেকে এগিয়ে । প্রতি বছর গড়ে 1.8 লাখের কাছাকাছি মানুষ কিডনির সমস্যায় ভোগেন । এদিকে কিডনি প্রতিস্থাপনে এগিয়ে আসেন মাত্র 6000 দাতা । লিভারের বা যকৃতের সমস্যা, যকৃত ক্যানসারের জন্য প্রতি বছর প্রায় 2 লাখ মানুষের মৃত্যু হয় । তার মধ্যে মাত্র 10-15% মানুষের লিভার প্রতিস্থাপন হয় । যেখানে প্রতি বছরে 25-30 হাজার লিভার প্রতিস্থাপন দরকার সেখানে বছরে মাত্র 1500 লিভার প্রতিস্থাপন হয় ভারতে । হৃদরোগে আক্রান্ত হয় বছরে মৃত্যু হয় প্রায় 50000 জনের । অথচ তাঁদের মধ্যে মাত্র 10-15 জনের হার্ট প্রতিস্থাপন হয় অন্য রোগীর শরীরে । প্রতিবছর মাত্র 25000 কর্নিয়া প্রতিস্থাপন হয় । অথচ এই সংখ্যাটা হওয়া উচিত এক লাখ ।

কারা কারা অঙ্গ দাতা হতে পারেন?

যে কোনও কেউ বয়স, বর্ণ, ধর্ম, সম্প্রদায় নির্বিশেষে অঙ্গ দাতা হতে পারেন । অঙ্গ দানের ক্ষেত্রে কোনও নির্দিষ্ট বয়সের উল্লেখ নেই । অঙ্গ দানের বিষয়টি বয়স ভিত্তিক নয় । সম্পূর্ণ নির্ভর করে একজনের শারিরীক অবস্থার উপর । চিকিৎসকরাই ঠিক করেন ব্যক্তির অঙ্গ প্রতিস্থাপন যোগ্য কি না । 18 বছরের কম বয়সি কারও অঙ্গ দাতা হওয়ার ক্ষেত্রে তার অভিভাবকের অনুমতিপত্র প্রয়োজন ।

কোরোনা পরিস্থিতি কাটলে আদৌ কি উর্ধ্বমু্খী হবে অঙ্গদান প্রক্রিয়া? তা অবশ্য সময়ই বলবে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.