କୋଲକାତା: ପଡୋଶୀ ପଶ୍ଚିମବଙ୍ଗର ହାୱାଡା ଜିଲ୍ଲାର ଉଲୁବେରିଆ ଅଞ୍ଚଳରୁ ଜଣେ ଯୁବ ମତ୍ସ୍ୟଜୀବୀ ଏକ ବୃହତ ମାଛ ଧରିଛନ୍ତି। ଯାହାର ଓଜନ 18 କିଲୋଗ୍ରାମ ହୋଇଥିଲା ବେଳେ ଏହାକୁ 15 ହଜାର ଟଙ୍କାରେ ବିକ୍ରି କରାଯାଇଛି। ସେହି ଅଞ୍ଚଳରୁ ଧରାଯାଇଥିବା ମାଛ ମଧ୍ୟରେ ଏହା ସର୍ବବୃହତ ହୋଇଥିବା ସେଠାକାର ଲୋକେ କହିଛନ୍ତି। ପୂର୍ବରୁ ଉଲୁବେରିଆରୁ 3 କିଲୋଗ୍ରାମ ଓଜନର ଏକ ଇଲିଶି ଧରାଯାଇଥିଲା। ଯାହାକୁ 12 ହଜାର ଟଙ୍କାରେ ବିକ୍ରି କରାଯାଇଥିଲା।
ମାଛର ଦାମ 15 ହଜାର ଟଙ୍କା! - ଏକ ବୃହତ ମାଛକୁ 15 ହଜାର ଟଙ୍କାରେ ବିକ୍ରି
ପଡୋଶୀ ପଶ୍ଚିମବଙ୍ଗର ହାୱାଡା ଜିଲ୍ଲାର ଉଲୁବେରିଆ ଅଞ୍ଚଳରୁ ଧରାଯାଇଥିବା ଏକ ବୃହତ ମାଛକୁ 15 ହଜାର ଟଙ୍କାରେ ବିକ୍ରି କରାଯାଇଛି। ଏହି ମାଛର ଓଜନ ହେଉଛି 18 କେଜି।
ଫଟୋ ସୌଜନ୍ୟ: ଇଟିଭି ଭାରତ
କୋଲକାତା: ପଡୋଶୀ ପଶ୍ଚିମବଙ୍ଗର ହାୱାଡା ଜିଲ୍ଲାର ଉଲୁବେରିଆ ଅଞ୍ଚଳରୁ ଜଣେ ଯୁବ ମତ୍ସ୍ୟଜୀବୀ ଏକ ବୃହତ ମାଛ ଧରିଛନ୍ତି। ଯାହାର ଓଜନ 18 କିଲୋଗ୍ରାମ ହୋଇଥିଲା ବେଳେ ଏହାକୁ 15 ହଜାର ଟଙ୍କାରେ ବିକ୍ରି କରାଯାଇଛି। ସେହି ଅଞ୍ଚଳରୁ ଧରାଯାଇଥିବା ମାଛ ମଧ୍ୟରେ ଏହା ସର୍ବବୃହତ ହୋଇଥିବା ସେଠାକାର ଲୋକେ କହିଛନ୍ତି। ପୂର୍ବରୁ ଉଲୁବେରିଆରୁ 3 କିଲୋଗ୍ରାମ ଓଜନର ଏକ ଇଲିଶି ଧରାଯାଇଥିଲା। ଯାହାକୁ 12 ହଜାର ଟଙ୍କାରେ ବିକ୍ରି କରାଯାଇଥିଲା।
Intro:উলুবেরিয়ার বাসিন্দা তরুণ বেরা পেশায় ব্যবসায়ী হলেও ছিপ দিয়ে মাছ ধরার নেশা বহুদিনের। আজও সকাল বেলা ব্যবসার কাজে সেরে বাড়ি থেকে ছিপ হাতে হাঁটা লাগিয়েছিলেন গঙ্গার দিকে। জায়গামত বসে ছিপ ফেলেছিলেন টোপ লাগিয়ে। কিছুক্ষনের মধ্যেই ছিপের সুতোয় পড়ল প্রবল টান। ধর ধর করে সামলে উঠতেই ফের একই রকম ঝাকুনি। প্রথমটায় গুরুত্ব না দিলেও পরে ঠাহর করলেন ছিপে যা গেঁথেছে তা বেশ শক্তিশালী। এদিকে অনেক্ষন টেনেও তুলতে পারছিলেন না তরুনবাবু। তবে তাই বলে হল ছাড়ার পাত্রও নন তিনি। মাছ ধরার নেশা দীর্ঘদিনের। অনেক বড় বড় মাছকেই খেলিয়ে ডাঙায় তুলছেন তিনি। এজন্য বেশ সুনামও আছে পরিচিত মহলে। ফলে ছিপ হাত থেকে গোলে যাবে তা আবার হয় নাকি। এদিকে বড়শিতে যা আটকেছে সেটাও উঠছে না সহজে। তরুনবাবুর টানের পাল্টা টান আসছে জলের তলা থেকেও। এভাবই কিছুক্ষণ চলল লড়াই। তারপর যখন ডাঙ্গার কাছে ছিপটা গুটিয়ে আনতে পারলেন তখন যেটা দেখলেন তাতে প্রথমে নিজের চোখকেও যেন বিশ্বাস করতে পারছিলেন না। কারণ তার ছিপে আটকা পড়েছে একটা অতিকায় ভেটকি। তাও আবার গঙ্গা থেকে। অতিকষ্টে যখন সেটাকে বাজারে নিয়ে গিয়ে ওজনের দাঁড়িপাল্লায় চাপালেন তখন ফের অবাক হওয়ার পালা। ওজন দাঁড়ির কাটা তখন ১৮কেজি পর করেছে। এদিকে অতিকায় মাছের খবর ততক্ষনে ছড়িয়েছে আশেপাশে। ক্রমশ ভিড় জমাচ্ছেন বহু মানুষ। Body:উদ্দেশ্য ,স্রেফ এক ঝলকে মাছটা দেখা। শেষমেশ বিক্রি করতে গিয়ে দাম উঠল ১২ হাজার টাকা।
অন্যদিকে, এর আগে কখনো উলুবেড়িয়া র নদীতে এতো বড় মাছ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন উলুবেড়িয়া ১১ ফটক বাজারের মাছ বিক্রেতা নেপাল পাকিরা। যদিও বছর খানেক আগে উলুবেড়িয়া র গঙ্গায় তিন কেজি ওজনের ইলিশ মাছ উঠেছিল মৎস্যজীবী দের জালে । তিন কেজি ইলিশ মাছটির দাম উঠে ছিল ১২ হাজার টাকা।
এদিন ১৮ কেজি পেল্লাই ভেটকি মাছটি ব্যবসায়ী নেপাল পাকিরা ১২হাজার টাকা দিয়ে কিনে নেয় তরুণ বাবুর থেকে।
এনিয়ে নেপাল পাকিরা জানায় , এর আগে চার কিংবা পাঁচ কিলো ওজনের মাছ মৎস্যজীবীদের জালে উঠলেও এতো বড় ভেটকি মাছ কখনো ওঠেনি। তিনি আরও বলেন তরুণ বাবুর থেকে ১২ হাজার টাকায় মাছটা কিনে বাজারে এনেছেন। নেপালবাবু ১৪ থেকে ১৫ হাজার টাকায় এই মাছটি বিক্রি করবেন বলে আশাবাদী।Conclusion:
অন্যদিকে, এর আগে কখনো উলুবেড়িয়া র নদীতে এতো বড় মাছ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছেন উলুবেড়িয়া ১১ ফটক বাজারের মাছ বিক্রেতা নেপাল পাকিরা। যদিও বছর খানেক আগে উলুবেড়িয়া র গঙ্গায় তিন কেজি ওজনের ইলিশ মাছ উঠেছিল মৎস্যজীবী দের জালে । তিন কেজি ইলিশ মাছটির দাম উঠে ছিল ১২ হাজার টাকা।
এদিন ১৮ কেজি পেল্লাই ভেটকি মাছটি ব্যবসায়ী নেপাল পাকিরা ১২হাজার টাকা দিয়ে কিনে নেয় তরুণ বাবুর থেকে।
এনিয়ে নেপাল পাকিরা জানায় , এর আগে চার কিংবা পাঁচ কিলো ওজনের মাছ মৎস্যজীবীদের জালে উঠলেও এতো বড় ভেটকি মাছ কখনো ওঠেনি। তিনি আরও বলেন তরুণ বাবুর থেকে ১২ হাজার টাকায় মাছটা কিনে বাজারে এনেছেন। নেপালবাবু ১৪ থেকে ১৫ হাজার টাকায় এই মাছটি বিক্রি করবেন বলে আশাবাদী।Conclusion: