ETV Bharat / state

মহিলাকে বেঁধে মারধরের ভিডিয়ো পোস্ট শুভেন্দুর, আটক অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা - woman allegedly beaten

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : 2 hours ago

Suvendu Adhikari: মহিলাকে বেঁধে মারধর করার ভিডিয়ো পোস্ট করেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মারধরে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা ৷ আটক করা হয়েছে ওই তৃণমূল নেতাকে ৷

Suvendu Adhikari
মারধরের ভিডিয়ো পোস্ট শুভেন্দুর (ফাইল চিত্র)

মালদা, 2 অক্টোবর: আরজি কর মেডিক্য়ালের ঘটনার পর নারী নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সেই সময়ই এক মহিলাকে বেঁধে মারধর করার ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মারধরে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা ৷ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোরগোল পড়েছে এলাকায়।

রতুয়া 2 ব্লকের গ্রামের ঘটনা। স্থানীয় বাসিন্দারা এই ঘটনার পিছনে অবশ্য ওই মহিলার পরকীয়া রয়েছে বলে যুক্তি খাঁড়া করেছেন। পুলিশ পরে ওই পুরুষ ও মহিলাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। শুভেন্দু অধিকারীর তরফে টুইট করার পর অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতাকেও আটক করেছে পুলিশ ৷ উল্লেখ্য, শুভেন্দু অধিকারী একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “চোপড়া, আরিয়াদহ, কোচবিহার লিস্ট বেড়েই চলেছে । তৃণমূল নেতারা মহিলাদের বাঁশ দিয়ে মারধর করছেন ৷ মহিলাদের যন্ত্রণায় থাকতে হচ্ছে ৷ এই ছবি পশ্চিমবঙ্গে সাধারণ হয়ে উঠেছে। এবার সেই ঘটনা ঘটেছে মালদা জেলার রতুয়ায়। মঙ্গলবার রাতে তৃণমূল নেতা মহম্মদ আনারুল হককে দেখা গিয়েছে, হাত বাঁধা অবস্থায় এক মহিলাকে মারধর করতে। তৃণমূল নেতারা কেন ভাবছেন, নিজের ইচ্ছেমতো নারীদের মারধর করার অধিকার আছে তাদের ?”

শুভেন্দু অধিকারীর ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তি বাঁশ নিয়ে এক ব্যক্তিকে মারধর করছে। পরে এক মহিলাকেও সেই বাঁশ দিয়ে মারা হয়। দু'জনেরই হাত পিছনে দড়ি দিয়ে বাঁধা ছিল। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি ইটিভি ভারত। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি মঙ্গলবার রাতে সম্বলপুর এলাকায় এক মহিলার বাড়িতে গিয়েছিলেন। অভিযোগ, স্থানীয় লোকজন পরকীয়া সন্দেহে দু’জনকে আটক করে হাত বেঁধে দেয়। পরে তাঁদের মারধর করা হয়। বুধবার সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দু’জনকে থানায় নিয়ে যায়। থানায় যাওয়ার পথে ওই ব্যক্তি জানান, ওই বাড়ির মহিলার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। সেই কারণে পাড়ার লোক বেঁধে মারধর করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মহম্মদ আরিফ বলেন, "ধরতে গিয়ে হাতাহাতি হয়েছে। মারধর করা হয়নি। ওই মহিলার সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্ক ছিল। ওদের বেঁধে রেখে বাড়ির লোকজনকে ডাকতে বলা হয়। ওই ছেলের অভিভাবক রাত থেকে আসছে বলছিল ৷ সকালেও ফোন করা হয়েছিল। এখন পুলিশ এসে ওদের নিয়ে গিয়েছে। মেয়েকে বাঁধা হয়নি, মারধর করা হয়নি।" পুখুরিয়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। ওই ব্যক্তি ও মহিলাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত আনারুলকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

মালদা, 2 অক্টোবর: আরজি কর মেডিক্য়ালের ঘটনার পর নারী নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। সেই সময়ই এক মহিলাকে বেঁধে মারধর করার ভিডিয়ো সোশ্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মারধরে অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা ৷ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শোরগোল পড়েছে এলাকায়।

রতুয়া 2 ব্লকের গ্রামের ঘটনা। স্থানীয় বাসিন্দারা এই ঘটনার পিছনে অবশ্য ওই মহিলার পরকীয়া রয়েছে বলে যুক্তি খাঁড়া করেছেন। পুলিশ পরে ওই পুরুষ ও মহিলাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। শুভেন্দু অধিকারীর তরফে টুইট করার পর অভিযুক্ত ওই তৃণমূল নেতাকেও আটক করেছে পুলিশ ৷ উল্লেখ্য, শুভেন্দু অধিকারী একটি ভিডিয়ো পোস্ট করে এক্স হ্যান্ডেলে লেখেন, “চোপড়া, আরিয়াদহ, কোচবিহার লিস্ট বেড়েই চলেছে । তৃণমূল নেতারা মহিলাদের বাঁশ দিয়ে মারধর করছেন ৷ মহিলাদের যন্ত্রণায় থাকতে হচ্ছে ৷ এই ছবি পশ্চিমবঙ্গে সাধারণ হয়ে উঠেছে। এবার সেই ঘটনা ঘটেছে মালদা জেলার রতুয়ায়। মঙ্গলবার রাতে তৃণমূল নেতা মহম্মদ আনারুল হককে দেখা গিয়েছে, হাত বাঁধা অবস্থায় এক মহিলাকে মারধর করতে। তৃণমূল নেতারা কেন ভাবছেন, নিজের ইচ্ছেমতো নারীদের মারধর করার অধিকার আছে তাদের ?”

শুভেন্দু অধিকারীর ওই ভিডিয়োয় দেখা যাচ্ছে, এক ব্যক্তি বাঁশ নিয়ে এক ব্যক্তিকে মারধর করছে। পরে এক মহিলাকেও সেই বাঁশ দিয়ে মারা হয়। দু'জনেরই হাত পিছনে দড়ি দিয়ে বাঁধা ছিল। যদিও এই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি ইটিভি ভারত। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই ব্যক্তি মঙ্গলবার রাতে সম্বলপুর এলাকায় এক মহিলার বাড়িতে গিয়েছিলেন। অভিযোগ, স্থানীয় লোকজন পরকীয়া সন্দেহে দু’জনকে আটক করে হাত বেঁধে দেয়। পরে তাঁদের মারধর করা হয়। বুধবার সকালে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দু’জনকে থানায় নিয়ে যায়। থানায় যাওয়ার পথে ওই ব্যক্তি জানান, ওই বাড়ির মহিলার সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। সেই কারণে পাড়ার লোক বেঁধে মারধর করেছে।

স্থানীয় বাসিন্দা মহম্মদ আরিফ বলেন, "ধরতে গিয়ে হাতাহাতি হয়েছে। মারধর করা হয়নি। ওই মহিলার সঙ্গে ব্যক্তির সম্পর্ক ছিল। ওদের বেঁধে রেখে বাড়ির লোকজনকে ডাকতে বলা হয়। ওই ছেলের অভিভাবক রাত থেকে আসছে বলছিল ৷ সকালেও ফোন করা হয়েছিল। এখন পুলিশ এসে ওদের নিয়ে গিয়েছে। মেয়েকে বাঁধা হয়নি, মারধর করা হয়নি।" পুখুরিয়া থানার পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনায় এখনও পর্যন্ত কোনও লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি। ওই ব্যক্তি ও মহিলাকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত আনারুলকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.