ETV Bharat / state

রাজস্থানের 'হাওয়া মহল' এবার দুর্গাপুরে, পঞ্চায়েতমন্ত্রীর হাত ধরে খুঁটি পুজো - Durga Puja 2024

Khuti Puja 2024: দুর্গোৎসবের কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গিয়েছে ৷ বর্ষা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরতের আগমন ঘটবে ৷ তার আগে জেলায় জেলায় খুঁটি পুজোর ধুম ৷ দুর্গাপুরের অন্যতম বিগ বাজেটের পুজো বেনাচিতি অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদেরও খুঁটি পুজো হয়ে গেল রবিবার ৷ উপস্থিত ছিলেন পঞ্চায়েতমন্ত্রী ৷

Khuti Puja 2024
পঞ্চায়েতমন্ত্রীর হাত ধরে খুঁটি পুজো দুর্গাপুরে (নিজস্ব ছবি)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jul 28, 2024, 6:52 PM IST

দুর্গাপুর, 28 জুলাই: বাংলার দুর্গোৎসব এখন ভুবন বিখ্যাত । তাই রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বিগ বাজেটের পুজোগুলিকে ঘিরে উন্মাদনা চরমে । দুর্গাপুরের অন্যতম বিগ বাজেটের পুজো বেনাচিতি অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের। এবার দর্শক টানতে তাদের থিম 'হাওয়া মহল' । রবিবার খুঁটি পুজোর মাধ্যমে শুরু হল তারই প্রস্তুতি। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত গ্রাম উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার, প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য রাখি তিওয়ারি-সহ বিশিষ্টজনেরা ।

বেনাচিতি অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের খুঁটি পুজো (ইটিভি ভারত)

রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত 'হাওয়া মহল' । জানা যায়, রাজস্থানের ওই 'হাওয়া মহলে' রাজকীয় মহিলারা দৈনন্দিন জীবনযাপন করতেন । নানান অনুষ্ঠানও হত । সেই 'হাওয়া মহলের' আদলে গড়ে উঠবে দুর্গাপুরের অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের এবারের দুর্গাপুজোর মণ্ডপ । তবে এবার অগ্রণী ক্লাবের বদলে পুজো মণ্ডপ হবে বেনাচিতির মহিষ্কাপুর হাইস্কুলের মাঠে ।

পুজো উদ্যোক্তা সোনা চট্টোপাধ্যায় বলেন, "এবছরে আমাদের পুজো 57 বছরে পা দেবে ৷ তাই অন্য ভাবনায় ফুটে উঠবে এবারের পুজো মণ্ডপ । মানুষকে চমক দেবে হাওয়া মহল । মণ্ডপ তৈরি করতে 25 থেকে 30 লক্ষ টাকা ব্যয় হবে ৷ আমাদের পুজো প্রতি বছরই জেলার মধ্যে অন্যতম হিসাবে জায়গা করে নেয় । এবারেও আশা রাখছি সেই ধারা বজায় রাখবে ।"

মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারের কথায়, "বাংলার দুর্গোৎসব এখন বিশ্বখ্যাত । মুখ্যমন্ত্রী তাই বাংলার দুর্গোৎসবকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলার উদ্দেশ্যে আর্থিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন । ইউনেসকোর পক্ষ থেকে হেরিটেজ তকমা দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ প্রাচীন উৎসবকে । এই উৎসবকে ঘিরে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটে বাংলায় । আমরা যেন আনন্দের সঙ্গে এই উৎসবে অংশগ্রহণ করি ও পালন করি ৷"

ইউনেসকোর পক্ষ থেকে দুর্গোৎসবকে হেরিটেজ তকমা দেওয়ার পর রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জেলায় জেলায় দুর্গাপুজোর কার্নিভাল শুরু হয়েছে । সেই কার্নিভালকে ঘিরেও এখন চূড়ান্ত উন্মাদনা বঙ্গবাসীর মনে । দুর্গাপুরের অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের এবারের পুজোর আয়োজনের জন্য স্থান বদল করা হয়েছে ৷ আগে ক্লাব প্রাঙ্গণে পুজোর আয়োজন হত । এবার ক্লাব থেকে একটু দূরে সরকারি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ময়দানে জোর আয়োজন হতে চলেছে বলে জানান উদ্যোক্তারা ।

দুর্গাপুরের অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদ ছাড়াও ফুলঝোড় সার্বজনীন, মার্কনী দক্ষিণ পল্লী, নবারুণ অ্যাথলেটিক ক্লাব, গোপালমাঠ যুব মহল, বিধাননগর ক্লাব স্যান্টোস, উর্বশী সার্বজনীন দুর্গোৎসব, চতুরঙ্গ সার্বজনীন দুর্গোৎসব, সি-জোন দুর্গোৎসব এগুলি মূলত বিগ বাজেটের পুজোর আয়োজন করে থাকে প্রত্যেক বছর ।

দুর্গাপুর, 28 জুলাই: বাংলার দুর্গোৎসব এখন ভুবন বিখ্যাত । তাই রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় বিগ বাজেটের পুজোগুলিকে ঘিরে উন্মাদনা চরমে । দুর্গাপুরের অন্যতম বিগ বাজেটের পুজো বেনাচিতি অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের। এবার দর্শক টানতে তাদের থিম 'হাওয়া মহল' । রবিবার খুঁটি পুজোর মাধ্যমে শুরু হল তারই প্রস্তুতি। উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের পঞ্চায়েত গ্রাম উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার, প্রশাসক মণ্ডলীর সদস্য রাখি তিওয়ারি-সহ বিশিষ্টজনেরা ।

বেনাচিতি অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের খুঁটি পুজো (ইটিভি ভারত)

রাজস্থানের জয়পুরে অবস্থিত 'হাওয়া মহল' । জানা যায়, রাজস্থানের ওই 'হাওয়া মহলে' রাজকীয় মহিলারা দৈনন্দিন জীবনযাপন করতেন । নানান অনুষ্ঠানও হত । সেই 'হাওয়া মহলের' আদলে গড়ে উঠবে দুর্গাপুরের অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের এবারের দুর্গাপুজোর মণ্ডপ । তবে এবার অগ্রণী ক্লাবের বদলে পুজো মণ্ডপ হবে বেনাচিতির মহিষ্কাপুর হাইস্কুলের মাঠে ।

পুজো উদ্যোক্তা সোনা চট্টোপাধ্যায় বলেন, "এবছরে আমাদের পুজো 57 বছরে পা দেবে ৷ তাই অন্য ভাবনায় ফুটে উঠবে এবারের পুজো মণ্ডপ । মানুষকে চমক দেবে হাওয়া মহল । মণ্ডপ তৈরি করতে 25 থেকে 30 লক্ষ টাকা ব্যয় হবে ৷ আমাদের পুজো প্রতি বছরই জেলার মধ্যে অন্যতম হিসাবে জায়গা করে নেয় । এবারেও আশা রাখছি সেই ধারা বজায় রাখবে ।"

মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারের কথায়, "বাংলার দুর্গোৎসব এখন বিশ্বখ্যাত । মুখ্যমন্ত্রী তাই বাংলার দুর্গোৎসবকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলার উদ্দেশ্যে আর্থিক সহায়তার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন । ইউনেসকোর পক্ষ থেকে হেরিটেজ তকমা দেওয়া হয়েছে বাংলাদেশ প্রাচীন উৎসবকে । এই উৎসবকে ঘিরে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ঘটে বাংলায় । আমরা যেন আনন্দের সঙ্গে এই উৎসবে অংশগ্রহণ করি ও পালন করি ৷"

ইউনেসকোর পক্ষ থেকে দুর্গোৎসবকে হেরিটেজ তকমা দেওয়ার পর রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে জেলায় জেলায় দুর্গাপুজোর কার্নিভাল শুরু হয়েছে । সেই কার্নিভালকে ঘিরেও এখন চূড়ান্ত উন্মাদনা বঙ্গবাসীর মনে । দুর্গাপুরের অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদের এবারের পুজোর আয়োজনের জন্য স্থান বদল করা হয়েছে ৷ আগে ক্লাব প্রাঙ্গণে পুজোর আয়োজন হত । এবার ক্লাব থেকে একটু দূরে সরকারি উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ময়দানে জোর আয়োজন হতে চলেছে বলে জানান উদ্যোক্তারা ।

দুর্গাপুরের অগ্রণী সাংস্কৃতিক পরিষদ ছাড়াও ফুলঝোড় সার্বজনীন, মার্কনী দক্ষিণ পল্লী, নবারুণ অ্যাথলেটিক ক্লাব, গোপালমাঠ যুব মহল, বিধাননগর ক্লাব স্যান্টোস, উর্বশী সার্বজনীন দুর্গোৎসব, চতুরঙ্গ সার্বজনীন দুর্গোৎসব, সি-জোন দুর্গোৎসব এগুলি মূলত বিগ বাজেটের পুজোর আয়োজন করে থাকে প্রত্যেক বছর ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.