ETV Bharat / state

দেড় হাজার কোটি টাকার মালিক শিলিগুড়ির ডেপুটি মেয়র ! চাঞ্চল্যকর অভিযোগ বিজেপির - Sukanta Slams Siliguri Deputy Mayor

Sukanta Makes Big Claim About Deputy Mayor of Siliguri: শিলিগুড়ির ডেপুটি মেয়রের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুকান্ত মজুমদারের ৷ আর সেই অভিযোগে পুরনিগম ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখাল বিজেপি ৷ পালটা আইনি পদক্ষেপের হুঁশিয়ারি দিলেন ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকার ৷

Sukanta Slams Siliguri Corporation Deputy Mayor
কোটি টাকার মালিক শিলিগুড়ির ডেপুটি মেয়র ! (নিজস্ব চিত্র)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Aug 2, 2024, 4:02 PM IST

শিলিগুড়ি, 2 অগস্ট: শিলিগুড়ি পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকারের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি আছে বলে দাবি করলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। শুক্রবার সুকান্ত এই অভিযোগ তোলার পর স্বভাবতই সরগরম রাজনৈতিকমহল। পালটা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ পাঠানোর হুঁশিয়ারি দিলেন ডেপুটি মেয়র।

কোটি টাকার মালিক শিলিগুড়ির ডেপুটি মেয়র ! (ইটিভি ভারত)

শিলিগুড়ি পুরনিগমের শাসকদলের জন প্রতিনিধিদের সম্পত্তির বহর ক্রমেই বেড়েছে ৷ অথচ পুর পরিষেবা পাচ্ছেন না সাধারণ মানুষ ৷ পুর পরিষেবা দিতে ব্যর্থ পুরনিগম-এই অভিযোগে শুক্রবার শিলিগুড়ি পুরনিগম ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।

এদিনই বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদরে মুখোমুখি হয়ে পুরনিগমের ডেপুটি মেয়রের বিরুদ্ধে সুর চড়ান সুকান্ত মজুমদার ৷ তিনি বলেন, "আমি শুনেছি শিলিগুড়ি পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকারের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। মাছ যেমন জল ছাড়া বাঁচে না, তেমন তৃণমূল কংগ্রেসও কালো টাকা ছাড়া চলে না। কালো টাকা লাগলেই তো কয়লা লাগবে, গরু লাগবে, জমি লাগবে। এদিকে টাকার অভাবে পুরনিগম নাকি কাজ করতে পারছে না ! তাদের নাকি টাকা নেই ! সেই পুর নিগমের ডেপুটি মেয়রের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি হয় কী করেন ? শিলিগুড়িতে এমন কোনও শিল্প আছে নাকি যার মালিকের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকতে পারে। আমি নিশ্চিত এই টাকা জনগণের টাকা ৷ এরা লুঠ করে খেয়েছে।" তাঁর নির্দেশেই বিক্ষোভ দেখান কর্মী-সমর্থকরা

অন্যদিকে, বিক্ষোভ দেখিয়ে পুরনিগমের বিরোধী দলনেতা অমিত জৈন বলেন, "পুরনিগমের টাকা নেই। আর এই নেতাদের বাড়ি আর গাড়ি বেড়েই চলছে। শিলিগুড়ির মানুষকে পরিষেবা দিতে পারছে না, আর সম্পত্তি বৃদ্ধি হয়ে চলছে।" এর পালটা ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকার বলেন, "আমাকে শহরের সব মানুষ চেনেন। সুকান্ত মজুমদার প্রমাণ করুন যে আমার দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। তা না হলে আমি আইনি নোটিশ পাঠাব। তাঁকে গোটা রাজ্যবাসীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।"

শিলিগুড়ি, 2 অগস্ট: শিলিগুড়ি পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকারের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি আছে বলে দাবি করলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার। শুক্রবার সুকান্ত এই অভিযোগ তোলার পর স্বভাবতই সরগরম রাজনৈতিকমহল। পালটা কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বিরুদ্ধে আইনি নোটিশ পাঠানোর হুঁশিয়ারি দিলেন ডেপুটি মেয়র।

কোটি টাকার মালিক শিলিগুড়ির ডেপুটি মেয়র ! (ইটিভি ভারত)

শিলিগুড়ি পুরনিগমের শাসকদলের জন প্রতিনিধিদের সম্পত্তির বহর ক্রমেই বেড়েছে ৷ অথচ পুর পরিষেবা পাচ্ছেন না সাধারণ মানুষ ৷ পুর পরিষেবা দিতে ব্যর্থ পুরনিগম-এই অভিযোগে শুক্রবার শিলিগুড়ি পুরনিগম ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখান বিজেপির কর্মী সমর্থকরা।

এদিনই বাগডোগরা বিমানবন্দরে সাংবাদিকদরে মুখোমুখি হয়ে পুরনিগমের ডেপুটি মেয়রের বিরুদ্ধে সুর চড়ান সুকান্ত মজুমদার ৷ তিনি বলেন, "আমি শুনেছি শিলিগুড়ি পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকারের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। মাছ যেমন জল ছাড়া বাঁচে না, তেমন তৃণমূল কংগ্রেসও কালো টাকা ছাড়া চলে না। কালো টাকা লাগলেই তো কয়লা লাগবে, গরু লাগবে, জমি লাগবে। এদিকে টাকার অভাবে পুরনিগম নাকি কাজ করতে পারছে না ! তাদের নাকি টাকা নেই ! সেই পুর নিগমের ডেপুটি মেয়রের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি হয় কী করেন ? শিলিগুড়িতে এমন কোনও শিল্প আছে নাকি যার মালিকের দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি থাকতে পারে। আমি নিশ্চিত এই টাকা জনগণের টাকা ৷ এরা লুঠ করে খেয়েছে।" তাঁর নির্দেশেই বিক্ষোভ দেখান কর্মী-সমর্থকরা

অন্যদিকে, বিক্ষোভ দেখিয়ে পুরনিগমের বিরোধী দলনেতা অমিত জৈন বলেন, "পুরনিগমের টাকা নেই। আর এই নেতাদের বাড়ি আর গাড়ি বেড়েই চলছে। শিলিগুড়ির মানুষকে পরিষেবা দিতে পারছে না, আর সম্পত্তি বৃদ্ধি হয়ে চলছে।" এর পালটা ডেপুটি মেয়র রঞ্জন সরকার বলেন, "আমাকে শহরের সব মানুষ চেনেন। সুকান্ত মজুমদার প্রমাণ করুন যে আমার দেড় হাজার কোটি টাকার সম্পত্তি রয়েছে। তা না হলে আমি আইনি নোটিশ পাঠাব। তাঁকে গোটা রাজ্যবাসীর কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.