ETV Bharat / entertainment

ভূরিভোজ থেকে মজাদার খেলা...! বুম্বাদা'র জন্মদিনে ছোটবেলায় ফিরে গেলেন পল্লবী - Prosenjit Chatterjee Birthday

Pallavi on Prosenjit Chatterjee Bday: বাংলার 'ইন্ডাস্ট্রি'র বয়স বাড়ল আর এক ধাপ ৷ তবে তাঁর কাছে বয়সটা জাস্ট সংখ্যা ৷ অভিনেতা তথা দাদা প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিনে স্মৃতি রোমন্থন করলেন বোন পল্লবী চট্টোপাধ্যায় ৷

Pallavi on Prosenjit Chatterjee Bday
অভিনেতা প্রসেনজিতের জন্মদিনে ছোটবেলার স্মৃতিচারণে অভিনেত্রী পল্লবী (সোশাল মিডিয়া)
author img

By ETV Bharat Entertainment Team

Published : Sep 30, 2024, 6:53 PM IST

কলকাতা, 30 সেপ্টেম্বর: তিনি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। ইন্ডাস্ট্রির বুম্বা দা। তাঁর জন্মদিনে ভক্তদের দাবি নাকি, দাদার বয়স বাড়ে না বরং কমে। তাঁকে ঘিরে আম বাঙালির উন্মাদনা চিরকালের। দাদার জন্মদিনে ইটিভি ভারতের অনুরোধে ছেলেবেলায় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিনের স্মৃতি মেলে ধরলেন বোন তথা অভিনেত্রী পল্লবী চট্টোপাধ্যায়।

অভিনেত্রী বলেন, "আমাদের ছোটবেলার জন্মদিন ছিল একেবারে আলাদা। দাদার জন্মদিনে অনেক লোক আসত। খুব মনে পড়ে, দু'দিন ধরে লোক আসত। দুই দফায় খাওয়াদাওয়া হত। একদিন আত্মীয়স্বজনেরা আসত। আরেকদিন বন্ধুরা, তুতো ভাইবোনেরা আসত। আগে তো আর এখনকার মতো আর বাইরে গিয়ে খাওয়ার চল ছিল না। খাওয়াদাওয়া মানে ছিল বাড়িতেই কবজি ডুবিয়ে হরেক রকমের পদে খাওয়াদাওয়া করা। আর ঠিক সেটাই হত দাদার জন্মদিনে।"

তিনি পুরনো কথার স্মৃতিতে ভাসতে ভাসতে বলেন, " আমাদের সময়ে উপহার আসত গল্পের বই, ডিকশনারি, চকলেট বক্স, পেনসিল বক্স। আর যত চকলেট আসত সব যেত আমার ভাগে। মা কেক অর্ডার করে আসতেন " তিনি আরও বলেন, "আমার জন্মদিন সেভাবে সেলিব্রেট হত না। কেন না, পুজোর মধ্যে পড়ত দিনটা। লক্ষ্মী পুজো, কালী পুজোর মধ্যে পড়ত 23 অক্টোবর। ফলে স্কুল বন্ধ থাকত। তাই আমার জন্মদিনে বন্ধুদের ডাকা যেত না। বন্ধদের নিয়ে আনন্দও হত না।"

বুম্বাদার ছোটবেলার জন্মদিন উদযাপনের স্মৃতি রোমন্থনে পল্লবী বলেন, "দাদার জন্মদিনে কেক কাটা, মিউজিক্যাল চেয়ার খেলা-সহ আরও কত কী যে হত! আর দাদার জন্মদিন মানেই বাড়িতে খাওয়া দাওয়া মাস্ট। এখন ওর অনেক দায়িত্ব। অনেক জায়গায় যাওয়ার থাকে। সেই ভাবে বাড়ির লোকেদের সঙ্গে ওর জন্মদিন পালন হয় না। আমি কলকাতায় থাকলে একটু দই মাছ, মাংস, পায়েস পাঠাতাম। এবার হল না। দাদা আমার হাতের এই রান্নাগুলো খেতে ভালোবাসে। আর উপহার? সে তো সারা বছরই হয় দেয়া-নেয়া। আলাদা করে এই দিনের জন্য কেনাকাটা আজ আর হয় না।"

কলকাতা, 30 সেপ্টেম্বর: তিনি প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়। ইন্ডাস্ট্রির বুম্বা দা। তাঁর জন্মদিনে ভক্তদের দাবি নাকি, দাদার বয়স বাড়ে না বরং কমে। তাঁকে ঘিরে আম বাঙালির উন্মাদনা চিরকালের। দাদার জন্মদিনে ইটিভি ভারতের অনুরোধে ছেলেবেলায় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়ের জন্মদিনের স্মৃতি মেলে ধরলেন বোন তথা অভিনেত্রী পল্লবী চট্টোপাধ্যায়।

অভিনেত্রী বলেন, "আমাদের ছোটবেলার জন্মদিন ছিল একেবারে আলাদা। দাদার জন্মদিনে অনেক লোক আসত। খুব মনে পড়ে, দু'দিন ধরে লোক আসত। দুই দফায় খাওয়াদাওয়া হত। একদিন আত্মীয়স্বজনেরা আসত। আরেকদিন বন্ধুরা, তুতো ভাইবোনেরা আসত। আগে তো আর এখনকার মতো আর বাইরে গিয়ে খাওয়ার চল ছিল না। খাওয়াদাওয়া মানে ছিল বাড়িতেই কবজি ডুবিয়ে হরেক রকমের পদে খাওয়াদাওয়া করা। আর ঠিক সেটাই হত দাদার জন্মদিনে।"

তিনি পুরনো কথার স্মৃতিতে ভাসতে ভাসতে বলেন, " আমাদের সময়ে উপহার আসত গল্পের বই, ডিকশনারি, চকলেট বক্স, পেনসিল বক্স। আর যত চকলেট আসত সব যেত আমার ভাগে। মা কেক অর্ডার করে আসতেন " তিনি আরও বলেন, "আমার জন্মদিন সেভাবে সেলিব্রেট হত না। কেন না, পুজোর মধ্যে পড়ত দিনটা। লক্ষ্মী পুজো, কালী পুজোর মধ্যে পড়ত 23 অক্টোবর। ফলে স্কুল বন্ধ থাকত। তাই আমার জন্মদিনে বন্ধুদের ডাকা যেত না। বন্ধদের নিয়ে আনন্দও হত না।"

বুম্বাদার ছোটবেলার জন্মদিন উদযাপনের স্মৃতি রোমন্থনে পল্লবী বলেন, "দাদার জন্মদিনে কেক কাটা, মিউজিক্যাল চেয়ার খেলা-সহ আরও কত কী যে হত! আর দাদার জন্মদিন মানেই বাড়িতে খাওয়া দাওয়া মাস্ট। এখন ওর অনেক দায়িত্ব। অনেক জায়গায় যাওয়ার থাকে। সেই ভাবে বাড়ির লোকেদের সঙ্গে ওর জন্মদিন পালন হয় না। আমি কলকাতায় থাকলে একটু দই মাছ, মাংস, পায়েস পাঠাতাম। এবার হল না। দাদা আমার হাতের এই রান্নাগুলো খেতে ভালোবাসে। আর উপহার? সে তো সারা বছরই হয় দেয়া-নেয়া। আলাদা করে এই দিনের জন্য কেনাকাটা আজ আর হয় না।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.