ETV Bharat / bharat

মানহানি মামলায় কেজরির আবেদন, সোমে শুনবে সুপ্রিম কোর্ট - Arvind Kejriwal Defamation Case - ARVIND KEJRIWAL DEFAMATION CASE

Arvind Kejriwal: সোমবার অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে 2018 সালের একটি মানহানির মামলার শুনানি হবে সুপ্রিম কোর্টে ৷ সোশাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো শেয়ার করায় দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মানহানির মামলা হয় ৷ এবার সেই মামলার শুনানি হবে ।

Arvind Kejriwal Defamation Case
মানহানি মামলায় অরবিন্দ কেজরিওয়ালের আবেদন সোমবার শুনবে সুপ্রিম কোর্ট ৷ (ফাইল চিত্র)
author img

By PTI

Published : Aug 11, 2024, 4:35 PM IST

নয়াদিল্লি, 11 অগস্ট: একটি মানহানির মামলায় দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন অরিবন্দ কেজরিওয়াল ৷ সোমবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সেই মামলার ফের শুনানি হবে ৷ উল্লেখ্য, জনপ্রিয় ইউটিউবার ধ্রুব রাঠির একটি ভিডিয়ো 2018 সালে এক্স হ্যান্ডেল (তৎকালীন টুইটারে) শেয়ার করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ৷ এরপরই মামলা দায়ের হয়। যে মামলায় নিম্ন আদালত কেজরিকে তলব করেছিল ৷ যার বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি ৷ কিন্তু, সেখানেও কেজরিওয়ালের আবেদন খারিজ হয়ে যায় ৷ তারপরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি ৷

সোমবার বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, সঞ্জয় কুমার এবং আর মহাদেবনের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হবে ৷ গত 26 ফেব্রুয়ারি কেজরিওয়াল সুপ্রিম কোর্টে স্বীকার করেছিলেন, "মানহানির অভিযোগ থাকা একটি ভিডিয়ো শেয়ার করা ভুল হয়েছে ৷" উল্লেখ্য, মানহানিকর ভিডিয়োটি বিজেপি আইটি সেল সংক্রান্ত ছিল ৷ গত 26 ফেব্রুয়ারি কেজরির চ্যালেঞ্জ মামলায় শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট মামলাকারীর আইনজীবীর কাছে জানতে চেয়েছিল, অভিযুক্ত তাঁর ভুল স্বীকার করে নিলে কি, তারা মানহানির মামলা প্রত্যাহার করবে ?

যার জবাবে মামলাকারীর আইনজীবী বিকাশ সংকৃত্যায়ন জানিয়েছিলেন, অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স বা ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে ক্ষমা চাইতে হবে ৷ উল্লেখ্য, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ মামলায় তখনও কোনও নোটিশ ইস্যু করেনি সুপ্রিম কোর্ট ৷ পাশাপাশি, নিম্ন আদালতকে নির্দেশ দেওয়া হয়, যতক্ষণ না শীর্ষ আদালত কোনও রায় দিচ্ছে ততক্ষণ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে মানহানি মামলায় কোনও শুনানি না করতে ৷

পরবর্তী সময়ে 11 মার্চ সুপ্রিম কোর্ট কেজরিওয়ালের কাছে জানতে চেয়েছিল, তিনি মানহানির মামলাকারীর কাছে ক্ষমা চাইবেন কিনা ৷ কিন্তু, কেজরিওয়াল নিজের অবস্থানে অনড় থাকেন ৷ তিনি জানান, মানহানিকর ভিডিয়োটি ভুলবশত তিনি রিট্যুইট করেছিলেন ৷ তারপরেই শীর্ষ আদালত কেজরিওয়ালের দিল্লি হাইকোর্টের চ্যালেঞ্জ মামলায় নোটিশ জারি করে ও শুনানির জন্য গ্রহণ করেন ৷

উল্লেখ্য, আম আদমি পার্টির প্রধান দিল্লি হাইকোর্টে গিয়েছিলেন, নিম্ন আদালতের তলবের নির্দেশের বিরুদ্ধে ৷ সেখানে তিনি তলবের নির্দেশকে খারিজের আবেদন করেছিলেন ৷ কিন্তু, গত 5 ফেব্রুয়ারি দিল্লি হাইকোর্ট সেই আবেদন নাকচ করে দেয় ৷ সেখানে বলা হয়, "কোনও বিষয় রিটুইট করার সময় ব্যক্তিকে দায়বদ্ধ হতে হবে ৷ বিশেষত, যে বিষয়টি নিয়ে তাঁর নিজের কোনও জ্ঞান নেই সেখানে আরও বেশি সতর্ক থাকা দরকার ৷ আর অবশ্যই মানহানিকর বিষয় রিট্যুইট করলে তা শাস্তি যোগ্য, দেওয়ানি ও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া যাবে ৷ যদি না, সেটি রিট্যুইট করার সময় কোনও ব্যক্তি তার সঙ্গে বিশেষ দ্রষ্টব্য উল্লেখ করে থাকেন ৷"

নয়াদিল্লি, 11 অগস্ট: একটি মানহানির মামলায় দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করেছিলেন অরিবন্দ কেজরিওয়াল ৷ সোমবার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীর সেই মামলার ফের শুনানি হবে ৷ উল্লেখ্য, জনপ্রিয় ইউটিউবার ধ্রুব রাঠির একটি ভিডিয়ো 2018 সালে এক্স হ্যান্ডেল (তৎকালীন টুইটারে) শেয়ার করেছিলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী ৷ এরপরই মামলা দায়ের হয়। যে মামলায় নিম্ন আদালত কেজরিকে তলব করেছিল ৷ যার বিরুদ্ধে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করেন তিনি ৷ কিন্তু, সেখানেও কেজরিওয়ালের আবেদন খারিজ হয়ে যায় ৷ তারপরেই সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তিনি ৷

সোমবার বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, সঞ্জয় কুমার এবং আর মহাদেবনের ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি হবে ৷ গত 26 ফেব্রুয়ারি কেজরিওয়াল সুপ্রিম কোর্টে স্বীকার করেছিলেন, "মানহানির অভিযোগ থাকা একটি ভিডিয়ো শেয়ার করা ভুল হয়েছে ৷" উল্লেখ্য, মানহানিকর ভিডিয়োটি বিজেপি আইটি সেল সংক্রান্ত ছিল ৷ গত 26 ফেব্রুয়ারি কেজরির চ্যালেঞ্জ মামলায় শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট মামলাকারীর আইনজীবীর কাছে জানতে চেয়েছিল, অভিযুক্ত তাঁর ভুল স্বীকার করে নিলে কি, তারা মানহানির মামলা প্রত্যাহার করবে ?

যার জবাবে মামলাকারীর আইনজীবী বিকাশ সংকৃত্যায়ন জানিয়েছিলেন, অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্স বা ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করে ক্ষমা চাইতে হবে ৷ উল্লেখ্য, অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দিল্লি হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ মামলায় তখনও কোনও নোটিশ ইস্যু করেনি সুপ্রিম কোর্ট ৷ পাশাপাশি, নিম্ন আদালতকে নির্দেশ দেওয়া হয়, যতক্ষণ না শীর্ষ আদালত কোনও রায় দিচ্ছে ততক্ষণ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে মানহানি মামলায় কোনও শুনানি না করতে ৷

পরবর্তী সময়ে 11 মার্চ সুপ্রিম কোর্ট কেজরিওয়ালের কাছে জানতে চেয়েছিল, তিনি মানহানির মামলাকারীর কাছে ক্ষমা চাইবেন কিনা ৷ কিন্তু, কেজরিওয়াল নিজের অবস্থানে অনড় থাকেন ৷ তিনি জানান, মানহানিকর ভিডিয়োটি ভুলবশত তিনি রিট্যুইট করেছিলেন ৷ তারপরেই শীর্ষ আদালত কেজরিওয়ালের দিল্লি হাইকোর্টের চ্যালেঞ্জ মামলায় নোটিশ জারি করে ও শুনানির জন্য গ্রহণ করেন ৷

উল্লেখ্য, আম আদমি পার্টির প্রধান দিল্লি হাইকোর্টে গিয়েছিলেন, নিম্ন আদালতের তলবের নির্দেশের বিরুদ্ধে ৷ সেখানে তিনি তলবের নির্দেশকে খারিজের আবেদন করেছিলেন ৷ কিন্তু, গত 5 ফেব্রুয়ারি দিল্লি হাইকোর্ট সেই আবেদন নাকচ করে দেয় ৷ সেখানে বলা হয়, "কোনও বিষয় রিটুইট করার সময় ব্যক্তিকে দায়বদ্ধ হতে হবে ৷ বিশেষত, যে বিষয়টি নিয়ে তাঁর নিজের কোনও জ্ঞান নেই সেখানে আরও বেশি সতর্ক থাকা দরকার ৷ আর অবশ্যই মানহানিকর বিষয় রিট্যুইট করলে তা শাস্তি যোগ্য, দেওয়ানি ও কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া যাবে ৷ যদি না, সেটি রিট্যুইট করার সময় কোনও ব্যক্তি তার সঙ্গে বিশেষ দ্রষ্টব্য উল্লেখ করে থাকেন ৷"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.