ETV Bharat / bharat

রাজ্যপালের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ খারিজের দাবি, সুপ্রিম-দ্বারে রাজভবনের মহিলা কর্মী - Raj Bhavan Employee Moves SC

author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Jul 4, 2024, 12:47 AM IST

Updated : Jul 4, 2024, 1:48 AM IST

Sexual Harassment Allegation Against WB Governor: রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ এবার পৌঁছল সুপ্রিম কোর্টে। রাজভবনের মহিলা কর্মীর দাবি, রাজ্যপালের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ খারিজের দাবিতে মামলা হল শীর্ষ আদালতে।

bengal guv
রাজ্যপাল (নিজস্ব চিত্র)

নয়াদিল্লি, 4 জুলাই: রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ওঠা শ্লীলতাহানির ঘটনায় নয়া মোড়। এবার সিভি আনন্দ বোসের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ খারিজের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজভবনের মহিলা কর্মী। তাঁর দাবি, রাজ্যপালের বিরুদ্ধে তিনি যে অভিযোগ করেছেন তার কোন সুরাহা হচ্ছে না। কারণ, রাজ্যপালের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ আছে। তাই কোনও সংস্থাই ব্যবস্থা নিতে পারছে না। এবার সেই রক্ষাকবচ খারিজের দাবিতেই শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হলেন তিনি।

সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়া আবেদনে বলা হয়েছে, সাংবিধানিক রক্ষাকবচ থাকলেই কেউ যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন না। রাজ্যপালের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ আছে বলেই তিনি যা ইচ্ছা করবেন, সেটা হতে পারে না। কেউই আইনের উপরে নন। এমতাবস্থায় রাজভবনের ওই মহিলা কর্মীর দাবি, সাংবিধানিক রক্ষাকবচ থাকায় কেউ ঠিক কতটা ছাড় পেতে পারেন তার নির্দেশিকা তৈরি করা উচিত। আবেদনের অন্য একটি অংশে তিনি দাবি করেন, রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনায় তাঁকে লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়েছে। আর তাই তিনি সর্বোচ্চ আদালতে দ্বারস্থ হয়েছেন।

সংবিধানের 361 নম্বর ধারা রাজ্যপালকে রক্ষাকবচ দেয় । তার জেরে পশ্চিমবঙ্গের সাংবিধানিক প্রধানের বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা হয়নি। কয়েক মাস আগে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠার পর রাজভবনের কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে কলকাতা পুলিশ। তদন্ত করা নিয়ে বাধা থাকলেও অনুসন্ধান করে লালবাজার।

গোটা প্রক্রিয়ায় নীরব থাকেননি রাজপাল সিভি আনন্দ বোস। প্রথমে রাজভবনে কলকাতা পুলিশের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। তবে সকারিভাবে নির্দেশিকা হাতে এসে পৌঁছয়নি বলে রাজভবনে গিয়ে অনুসন্ধান চালায় পুলিশ। শুধু তাই নয়, রাজভবনের কয়েকজন কর্মীকে লালবাজারে ডেকেও পাঠানো হয়। পালটা কলকাতা পুলিশের কমিশনারকে পদ থেকে সরানোর উদ্যোগ নেন বাংলার সাংবিধানিক প্রধান। এমনই উত্তেজক আবহে নতুন করে মহিলা কর্মী সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হলেন।

নয়াদিল্লি, 4 জুলাই: রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ওঠা শ্লীলতাহানির ঘটনায় নয়া মোড়। এবার সিভি আনন্দ বোসের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ খারিজের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হলেন রাজভবনের মহিলা কর্মী। তাঁর দাবি, রাজ্যপালের বিরুদ্ধে তিনি যে অভিযোগ করেছেন তার কোন সুরাহা হচ্ছে না। কারণ, রাজ্যপালের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ আছে। তাই কোনও সংস্থাই ব্যবস্থা নিতে পারছে না। এবার সেই রক্ষাকবচ খারিজের দাবিতেই শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হলেন তিনি।

সুপ্রিম কোর্টে জমা পড়া আবেদনে বলা হয়েছে, সাংবিধানিক রক্ষাকবচ থাকলেই কেউ যা ইচ্ছা তাই করতে পারেন না। রাজ্যপালের সাংবিধানিক রক্ষাকবচ আছে বলেই তিনি যা ইচ্ছা করবেন, সেটা হতে পারে না। কেউই আইনের উপরে নন। এমতাবস্থায় রাজভবনের ওই মহিলা কর্মীর দাবি, সাংবিধানিক রক্ষাকবচ থাকায় কেউ ঠিক কতটা ছাড় পেতে পারেন তার নির্দেশিকা তৈরি করা উচিত। আবেদনের অন্য একটি অংশে তিনি দাবি করেন, রাজ্যপালের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনায় তাঁকে লাঞ্ছনার শিকার হতে হয়েছে। আর তাই তিনি সর্বোচ্চ আদালতে দ্বারস্থ হয়েছেন।

সংবিধানের 361 নম্বর ধারা রাজ্যপালকে রক্ষাকবচ দেয় । তার জেরে পশ্চিমবঙ্গের সাংবিধানিক প্রধানের বিরুদ্ধে এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা হয়নি। কয়েক মাস আগে রাজ্যপালের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ ওঠার পর রাজভবনের কয়েকজন কর্মীর সঙ্গে কথা বলে কলকাতা পুলিশ। তদন্ত করা নিয়ে বাধা থাকলেও অনুসন্ধান করে লালবাজার।

গোটা প্রক্রিয়ায় নীরব থাকেননি রাজপাল সিভি আনন্দ বোস। প্রথমে রাজভবনে কলকাতা পুলিশের প্রবেশের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেন। তবে সকারিভাবে নির্দেশিকা হাতে এসে পৌঁছয়নি বলে রাজভবনে গিয়ে অনুসন্ধান চালায় পুলিশ। শুধু তাই নয়, রাজভবনের কয়েকজন কর্মীকে লালবাজারে ডেকেও পাঠানো হয়। পালটা কলকাতা পুলিশের কমিশনারকে পদ থেকে সরানোর উদ্যোগ নেন বাংলার সাংবিধানিক প্রধান। এমনই উত্তেজক আবহে নতুন করে মহিলা কর্মী সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হলেন।

Last Updated : Jul 4, 2024, 1:48 AM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.