ETV Bharat / state

ফেসবুক লাইভের পরই মৃত্যু যুবকের, প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে খুনের অভিযোগ

এক যুবককে খুনের অভিযোগ উঠল তার প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে । ওই মৃত যুবক নাসিম হক ও তার প্রেমিকার বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থানার ঝাড়বাড়ি এলাকায় ।

মৃত নাসিম হক
author img

By

Published : Jun 28, 2019, 3:36 PM IST

রায়গঞ্জ, 28 জুন : এক যুবককে খুনের অভিযোগ উঠল তার প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে । দিল্লির সানলাইট কলোনির ঘটনা । ওই মৃত যুবক নাসিম হক ও তার প্রেমিকার বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থানার ঝাড়বাড়ি এলাকায় । অভিযোগ, প্রেমিকাকে নিয়ে দিল্লি পালিয়েছিল নাসিম । সেখানে তার প্রেমিকা সামিমার (নাম পরিবর্তিত) এক আত্মীয় বাড়ির কাছ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার হয় । নাসিমের বাড়ির লোকজনের অভিযোগ, সামিমাকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ায় খুন করা হয়েছে নাসিমকে । এই মর্মে দিল্লিতে অভিযোগও দায়ের করেছেন তাঁরা ।

জানা গেছে, ঝাড়বাড়ি এলাকার নাসিমের সঙ্গে সামিমার (নাম পরিবর্তিত) সম্পর্ক ছিল । তবে এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি সামিমার বাড়িল লোকজন । তাই সামিমাকে সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে চলে যায় নাসিম । এই বিষয়ে চোপড়া থানায় অভিযোগও দায়ের করে সামিমার পরিবার । দিন দুয়েক আগেই দিল্লিতে একটি হোটেলে নাসিম ও সামিমার খোঁজ পাওয়া যায় । খোঁজ পেয়ে দিল্লি রওনা দেয় সামিমার বাড়ির লোকজন । তারা হোটেল থেকে নাসিম ও সামিমাকে নিয়ে এক আত্মীয়র বাড়ি যায় । সেই বাড়ির বাথরুম থেকে ফেসবুক লাইভ করে নাসিম । সেখানে সে তার দিদিকে জানায়, তাকে মেরে ফেলা হবে । বলে, "আমাকে ওরা মেরে ফেলবে । তুই মা ও ভাইকে দেখিস । আমার খুব ভুল হয়ে গেছে ।" ফেসবুক লাইভের ঘণ্টা দুয়েক সামিমার ওই আত্মীয়র বাড়ির কাছে একটি বাড়ির ছাদে ঝুলন্ত অবস্থায় নাসিমের দেহ পাওয়া যায় ।

দিল্লির সানলাইট থানায় সামিমার বাবা রেজাদুল, কাকা মুস্তাকির ও সালেমার আত্মীয় গুলজারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয় । যদিও এই ঘটনার পর থেকে পলাতক সামিমার পরিবার । খোঁজ নেই সামিমারও । যদিও নাসিমের ফেসবুক লাইভের পাশাপাশি সামিমাও একবার ফেসবুক লাইভ করেছিল । লাইভে সে জানায়, নিজের ইচ্ছেতেই নাসিমের সঙ্গে বাড়ি থেকে পালিয়ে আসে । বাড়ি থেকে পালানোর সময় সোনা-গয়না বা কোনও নগদ টাকা সে সঙ্গে নিয়ে আসেনি ।

নাসিমের মায়ের অভিযোগ, সাইন নামের গ্রামেরই এক ব্যক্তি জানায় নাসিমকে ফিরিয়ে আনতে 50 হাজার টাকা লাগবে। সেই টাকা তিনি সাইনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন । তারপরও ফিরে আসেনি নাসিম । সালেমার বাবা রেজেদুল, কাকা মুস্তাকির ও দাদা গুলজার ও সাইন তাঁর ছেলেকে খুন করে । সালেমার বাবা, কাকা ও দাদা-সহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে চোপড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে নাসিমের পরিবার । পুলিশ নাসিমের মৃতদেহ আনার পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ।

রায়গঞ্জ, 28 জুন : এক যুবককে খুনের অভিযোগ উঠল তার প্রেমিকার পরিবারের বিরুদ্ধে । দিল্লির সানলাইট কলোনির ঘটনা । ওই মৃত যুবক নাসিম হক ও তার প্রেমিকার বাড়ি উত্তর দিনাজপুরের চোপড়া থানার ঝাড়বাড়ি এলাকায় । অভিযোগ, প্রেমিকাকে নিয়ে দিল্লি পালিয়েছিল নাসিম । সেখানে তার প্রেমিকা সামিমার (নাম পরিবর্তিত) এক আত্মীয় বাড়ির কাছ থেকে মৃতদেহ উদ্ধার হয় । নাসিমের বাড়ির লোকজনের অভিযোগ, সামিমাকে দিল্লি নিয়ে যাওয়ায় খুন করা হয়েছে নাসিমকে । এই মর্মে দিল্লিতে অভিযোগও দায়ের করেছেন তাঁরা ।

জানা গেছে, ঝাড়বাড়ি এলাকার নাসিমের সঙ্গে সামিমার (নাম পরিবর্তিত) সম্পর্ক ছিল । তবে এই সম্পর্ক মেনে নিতে পারেনি সামিমার বাড়িল লোকজন । তাই সামিমাকে সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে চলে যায় নাসিম । এই বিষয়ে চোপড়া থানায় অভিযোগও দায়ের করে সামিমার পরিবার । দিন দুয়েক আগেই দিল্লিতে একটি হোটেলে নাসিম ও সামিমার খোঁজ পাওয়া যায় । খোঁজ পেয়ে দিল্লি রওনা দেয় সামিমার বাড়ির লোকজন । তারা হোটেল থেকে নাসিম ও সামিমাকে নিয়ে এক আত্মীয়র বাড়ি যায় । সেই বাড়ির বাথরুম থেকে ফেসবুক লাইভ করে নাসিম । সেখানে সে তার দিদিকে জানায়, তাকে মেরে ফেলা হবে । বলে, "আমাকে ওরা মেরে ফেলবে । তুই মা ও ভাইকে দেখিস । আমার খুব ভুল হয়ে গেছে ।" ফেসবুক লাইভের ঘণ্টা দুয়েক সামিমার ওই আত্মীয়র বাড়ির কাছে একটি বাড়ির ছাদে ঝুলন্ত অবস্থায় নাসিমের দেহ পাওয়া যায় ।

দিল্লির সানলাইট থানায় সামিমার বাবা রেজাদুল, কাকা মুস্তাকির ও সালেমার আত্মীয় গুলজারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয় । যদিও এই ঘটনার পর থেকে পলাতক সামিমার পরিবার । খোঁজ নেই সামিমারও । যদিও নাসিমের ফেসবুক লাইভের পাশাপাশি সামিমাও একবার ফেসবুক লাইভ করেছিল । লাইভে সে জানায়, নিজের ইচ্ছেতেই নাসিমের সঙ্গে বাড়ি থেকে পালিয়ে আসে । বাড়ি থেকে পালানোর সময় সোনা-গয়না বা কোনও নগদ টাকা সে সঙ্গে নিয়ে আসেনি ।

নাসিমের মায়ের অভিযোগ, সাইন নামের গ্রামেরই এক ব্যক্তি জানায় নাসিমকে ফিরিয়ে আনতে 50 হাজার টাকা লাগবে। সেই টাকা তিনি সাইনের হাতে তুলে দিয়েছিলেন । তারপরও ফিরে আসেনি নাসিম । সালেমার বাবা রেজেদুল, কাকা মুস্তাকির ও দাদা গুলজার ও সাইন তাঁর ছেলেকে খুন করে । সালেমার বাবা, কাকা ও দাদা-সহ বেশ কয়েকজনের বিরুদ্ধে চোপড়া থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে নাসিমের পরিবার । পুলিশ নাসিমের মৃতদেহ আনার পাশাপাশি ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে ।

sample description
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.