ETV Bharat / state

ভিন জেলা থেকে সাইকেলে কোচবিহার পাড়ি প্রায় 200 শ্রমিকের

কোচবিহার জেলার মানসাই,শালডাঙ্গা গ্রামের প্রায় 200  শ্রমিক তাঁতের কাজ করতে নদিয়া ও বর্ধমানের ধাত্রীগ্রামে গিয়েছিলেন।সেখানে তাঁরা নিয়মিত কাজ করে ভাল আয়ও করছিলেন।লকডাউন শুরু হতেই কাজ হারালেন এই শ্রমিকেরা।লকডাউনে বেশ কয়েকদিন ধরে তাঁত কারখানার মালিক তাঁদের খাবারের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।কাজ নেই ফলে উপার্জনও নেই।মালিক তাঁদের কতদিন আর বসিয়ে রেখে খাবারের ব্যবস্থা করে দেবেন? মালিক তাঁদের বাড়িতে ফিরে যাবার পরামর্শ দেন।কোনও ব্যবস্থা করতে না পেরে তাঁরা সাইকেল চালিয়েই দীর্ঘ পথ পাড়ি দেবার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।শুক্রবার রাত্রি 2 টায় এই 200 জন শ্রমিক কোচবিহারের উদ্দেশ্যে রওনা হলেন।

migrants
২০০ শ্রমিক
author img

By

Published : Apr 26, 2020, 5:29 PM IST

রায়গঞ্জ, 26 এপ্রিল : নদিয়া, বর্ধমান থেকে সাইকেল চালিয়ে প্রায় 200 শ্রমিক উত্তরবঙ্গের কোচবিহার রওনা দিয়েছেন। দীর্ঘ পথ । তাই সঙ্গে নিয়েছেন নানা রকম রকম ওষুধ । রয়েছে রান্নার স্বল্প সামগ্রীও ৷ আজ রায়গঞ্জে 34 নম্বর জাতীয় সড়ক পেরিয়ে যাওয়ার সময় পরিযায়ী শ্রমিক প্রদীপ, প্রবীন বর্মণরা একথা জানালেন।তাঁদের আশা বাড়িতে ফিরবেনই।বাড়িতে ফিরে সংসারে কাজে লাগতে পারবেন।

মাস ছয়েক আগের কথা । কোচবিহার জেলার মানসাই, শালডাঙ্গা গ্রামের প্রায় 200 জন শ্রমিক তাঁতের কাজ করতে নদিয়া ও বর্ধমানের ধাত্রীগ্রামে গিয়েছিলেন।সেখানে তাঁরা নিয়মিত কাজ করে ভাল আয়ও করছিলেন। লকডাউন শুরু হতেই কাজ হারালেন এই শ্রমিকেরা।

লকডাউনে বেশ কয়েকদিন ধরে তাঁত কারখানার মালিক তাঁদের খাবারের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। কাজ নেই ফলে উপার্জনও নেই।মালিক তাঁদের কতদিন আর বসিয়ে রেখে খাবারের ব্যবস্থা করে দেবেন? আর কবেই বা এই লকডাউন উঠবে তারও কোনও নিশ্চয়তা নেই। এসব ভেবেই কারখানার মালিক তাঁদের বাড়িতে ফেরার পরামর্শ দেন।

যান চলাচল তো সবই বন্ধ তবে দীর্ঘ পথ তাঁরা আসবেন কিভাবে ? তাই অন্য কোনও ব্যবস্থা করতে না পেরে তাঁরা সাইকেল চালিয়েই দীর্ঘ পথ পাড়ির সিদ্ধান্ত নেন। শুক্রবার রাত 2 টো নাগাদ 200 জন শ্রমিক কোচবিহার রওনা দেন। রান্নার সামগ্রী সঙ্গে এনেছেন।কোনও একটি জায়গায় জড়ো হয়ে রান্না করছেন । খাওয়া শেষ হলে আবার দীর্ঘ পথ সাইকেল চালানো । কাল কোচবিহার পৌঁছে যাবেন বলে আশা রাখছেন তাঁরা ৷

রায়গঞ্জ, 26 এপ্রিল : নদিয়া, বর্ধমান থেকে সাইকেল চালিয়ে প্রায় 200 শ্রমিক উত্তরবঙ্গের কোচবিহার রওনা দিয়েছেন। দীর্ঘ পথ । তাই সঙ্গে নিয়েছেন নানা রকম রকম ওষুধ । রয়েছে রান্নার স্বল্প সামগ্রীও ৷ আজ রায়গঞ্জে 34 নম্বর জাতীয় সড়ক পেরিয়ে যাওয়ার সময় পরিযায়ী শ্রমিক প্রদীপ, প্রবীন বর্মণরা একথা জানালেন।তাঁদের আশা বাড়িতে ফিরবেনই।বাড়িতে ফিরে সংসারে কাজে লাগতে পারবেন।

মাস ছয়েক আগের কথা । কোচবিহার জেলার মানসাই, শালডাঙ্গা গ্রামের প্রায় 200 জন শ্রমিক তাঁতের কাজ করতে নদিয়া ও বর্ধমানের ধাত্রীগ্রামে গিয়েছিলেন।সেখানে তাঁরা নিয়মিত কাজ করে ভাল আয়ও করছিলেন। লকডাউন শুরু হতেই কাজ হারালেন এই শ্রমিকেরা।

লকডাউনে বেশ কয়েকদিন ধরে তাঁত কারখানার মালিক তাঁদের খাবারের ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। কাজ নেই ফলে উপার্জনও নেই।মালিক তাঁদের কতদিন আর বসিয়ে রেখে খাবারের ব্যবস্থা করে দেবেন? আর কবেই বা এই লকডাউন উঠবে তারও কোনও নিশ্চয়তা নেই। এসব ভেবেই কারখানার মালিক তাঁদের বাড়িতে ফেরার পরামর্শ দেন।

যান চলাচল তো সবই বন্ধ তবে দীর্ঘ পথ তাঁরা আসবেন কিভাবে ? তাই অন্য কোনও ব্যবস্থা করতে না পেরে তাঁরা সাইকেল চালিয়েই দীর্ঘ পথ পাড়ির সিদ্ধান্ত নেন। শুক্রবার রাত 2 টো নাগাদ 200 জন শ্রমিক কোচবিহার রওনা দেন। রান্নার সামগ্রী সঙ্গে এনেছেন।কোনও একটি জায়গায় জড়ো হয়ে রান্না করছেন । খাওয়া শেষ হলে আবার দীর্ঘ পথ সাইকেল চালানো । কাল কোচবিহার পৌঁছে যাবেন বলে আশা রাখছেন তাঁরা ৷

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.