ETV Bharat / state

ভোটারদের আটকাচ্ছে তৃণমূল, অভিযোগ তুলে বসিরহাটে জতীয় সড়ক অবরোধ BJP-র

বসিরহাটের মিনাখা বিধানসভার মালঞ্চ কালীতলার 189 নম্বর বুথের কাছে অশান্তি ।

author img

By

Published : May 19, 2019, 12:05 PM IST

Updated : May 19, 2019, 2:05 PM IST

ঘটনাস্থানের ছবি

মালঞ্চ, 19 মে : বসিরহাটের মিনাখা বিধানসভার মালঞ্চ কালীতলার 189 নম্বর বুথের কাছে অশান্তি । BJP কর্মীদের ভোট দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে । ঘটনাস্থানে আসেন বসিরহাটের BJP প্রার্থী সায়ন্তন বসু । পরে ওই এলাকার বাসন্তী হাইওয়েতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে BJP কর্মী-সমর্থকরা ।

গতকাল রাত থেকেই মিনাখা বিধানসভার এই এলাকায় বিক্ষিপ্ত অশান্তির অভিযোগ ছিল । সকাল থেকেই BJP-র কর্মী-সমর্থকদের ভোট দিতে দেওয়া হচ্ছে না বলেও অভিযোগ জানান দলীয় কর্মীরা । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছান সায়ন্তন বসু । তিনি ফোন করেন পুলিশ সুপার কে সবরী রাজকুমারকে । তিনি জানান, সকাল থেকেই অনেক BJP কর্মী-সমর্থকদের বাধা দেওয়া হচ্ছে ভোট কেন্দ্রে যেতে । যাতে নিজের ভোট নিজে দিতে না পারেন তাঁরা, সেই চেষ্টাই তৃণমূল সমর্থকরা সকাল থেকে করছে বলে অভিযোগ কের সায়ন্তন । এরপরই তিনি দলীয় কর্মী-সমর্থকরা যাতে নিরাপদে ভোট কেন্দ্রে যেতে পারেন সেজন্য নিজেই নেতৃত্ব দিতে থাকেন । তাঁর সমর্থকদের তিনিই ভোট কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন বলেও পুলিশ সুপারকে জানান । কিন্তু তখনই সুপারের তরফ থেকে বাধা আসে বলে অভিযোগ সায়ন্তনের । তিনি বলেন, "পুলিশ সুপার আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন গণ্ডগোলের । যদি আমি কর্মী -সমর্থকদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে যাই তাহলে পরিস্থিতি আরও বেগতিক হতে পারে বলে জানান হয় ।"

তবে, সায়ন্তন স্বশরীরে না থাকলেও বাসন্তী হাইওয়ে অবরোধ শুরু করে BJP কর্মী সমর্থকরা । কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান ও পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । বিক্ষোভ-অবরোধের জেরে কিছুক্ষণ ভোটগ্রহণ বন্ধ থাকে বলেও খবর । পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে ফের শুরু হয় ভোটগ্রহণ । এবিষয়ে সায়ন্তন বসু বলেন, "আমি অনেককে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি । এরা BJP কর্মী-সমর্থক কি না আমি জানি না । এরা আদতে সাধারণ মানুষ । প্রত্যেকের ভোটাধিকার আছে । কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার হরণ করার চেষ্টা করছে । গণতন্ত্র লুন্ঠিত হচ্ছে রাজ্যে । আমি কেবল কিছু মানুষকে ভোটকেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম ।"

দেখুন ভিডিয়ো

মালঞ্চ, 19 মে : বসিরহাটের মিনাখা বিধানসভার মালঞ্চ কালীতলার 189 নম্বর বুথের কাছে অশান্তি । BJP কর্মীদের ভোট দিতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তৃণমূলের বিরুদ্ধে । ঘটনাস্থানে আসেন বসিরহাটের BJP প্রার্থী সায়ন্তন বসু । পরে ওই এলাকার বাসন্তী হাইওয়েতে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে BJP কর্মী-সমর্থকরা ।

গতকাল রাত থেকেই মিনাখা বিধানসভার এই এলাকায় বিক্ষিপ্ত অশান্তির অভিযোগ ছিল । সকাল থেকেই BJP-র কর্মী-সমর্থকদের ভোট দিতে দেওয়া হচ্ছে না বলেও অভিযোগ জানান দলীয় কর্মীরা । খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে পৌঁছান সায়ন্তন বসু । তিনি ফোন করেন পুলিশ সুপার কে সবরী রাজকুমারকে । তিনি জানান, সকাল থেকেই অনেক BJP কর্মী-সমর্থকদের বাধা দেওয়া হচ্ছে ভোট কেন্দ্রে যেতে । যাতে নিজের ভোট নিজে দিতে না পারেন তাঁরা, সেই চেষ্টাই তৃণমূল সমর্থকরা সকাল থেকে করছে বলে অভিযোগ কের সায়ন্তন । এরপরই তিনি দলীয় কর্মী-সমর্থকরা যাতে নিরাপদে ভোট কেন্দ্রে যেতে পারেন সেজন্য নিজেই নেতৃত্ব দিতে থাকেন । তাঁর সমর্থকদের তিনিই ভোট কেন্দ্রে নিয়ে যাবেন বলেও পুলিশ সুপারকে জানান । কিন্তু তখনই সুপারের তরফ থেকে বাধা আসে বলে অভিযোগ সায়ন্তনের । তিনি বলেন, "পুলিশ সুপার আশঙ্কা প্রকাশ করেছিলেন গণ্ডগোলের । যদি আমি কর্মী -সমর্থকদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে যাই তাহলে পরিস্থিতি আরও বেগতিক হতে পারে বলে জানান হয় ।"

তবে, সায়ন্তন স্বশরীরে না থাকলেও বাসন্তী হাইওয়ে অবরোধ শুরু করে BJP কর্মী সমর্থকরা । কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান ও পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে । বিক্ষোভ-অবরোধের জেরে কিছুক্ষণ ভোটগ্রহণ বন্ধ থাকে বলেও খবর । পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে ফের শুরু হয় ভোটগ্রহণ । এবিষয়ে সায়ন্তন বসু বলেন, "আমি অনেককে ভোট দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি । এরা BJP কর্মী-সমর্থক কি না আমি জানি না । এরা আদতে সাধারণ মানুষ । প্রত্যেকের ভোটাধিকার আছে । কিন্তু পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূল কংগ্রেস সাধারণ মানুষের ভোটাধিকার হরণ করার চেষ্টা করছে । গণতন্ত্র লুন্ঠিত হচ্ছে রাজ্যে । আমি কেবল কিছু মানুষকে ভোটকেন্দ্রে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছিলাম ।"

দেখুন ভিডিয়ো
Intro:

প্রধানমন্ত্রীকে হুশিয়ারি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের, নিঃশর্তে ক্ষমা চাইতে হবে নইলে আইনিপদক্ষেপ নেওয়া হবে Body:মানস নস্কর---

প্রধানমন্ত্রীকে হুশিয়ারি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের, নিঃশর্তে ক্ষমা চাইতে হবে নইলে আইনিপদক্ষেপ নেওয়া হবে

কলকাতা ১৮ মেঃ
গত ১৫ মে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর রাজনৈতিক প্রচার থেকে মিথ্যা অভিযোগ তোলা হয়েছে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জির বিরুদ্ধে। এই অভিযোগে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক ব্যানার্জি আইনজীবীর মাধ্যমে চিঠি পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে।এবং চিঠিতে পরিস্কার হুশিয়ারি দেওয়া হয়েছে চিঠি পাওয়ার ৩৬ ঘন্টার মধ্যে যদি নিঃশর্ত ক্ষমা না চান প্রধানমন্ত্রী তাহলে তার বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে।

চিঠিতে বলা হয়েছে ডায়ামন্ড হারবারের সভাথেকে অত্যন্ত মিথ্যা,কুরুচিপূর্ণ বিভিন্ন অভিযোগ রাজনৈতিক উদ্দেশে তোলা হয়েছে। ব্যাঙ্গাত্মক অর্থে "ভাতিজা " শব্দটা ব্যাবহার করা হয়েছে। এবং প্রধানমন্ত্রী বলেছেন রাজনৈতিক ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে সিন্ডিকেট চালাচ্ছেন ভাতিজা।পাশাপাশি সেদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে "গুণ্ডা "বলে সম্মোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী। এই ধরনের বক্তব্য সম্পূর্ণ মিথ্যাই শুধু নয় রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রনোদিত।প্রধানমন্ত্রী বলেছেন ২০১৯ এর লোকসভা নির্বাচনের ফলাফল বেরনোর পর অভিষেকের অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেবেন।এই ধরনের উচ্চাকাঙ্খা থাকা ভালো কিন্ত এটা যে চরম হতাশার বহিঃপ্রকাশ তা অত্যন্ত পরিস্কার।এর মাধ্যমে আসলে আপনি সাধারণ মানুষকে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছেন।এর জন্য আপনাকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে। নইলে আপনার বিরুদ্ধে আইন মোতাবেক ব্যাবস্থা গ্রহণ করা হবে। "Conclusion:
Last Updated : May 19, 2019, 2:05 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.