ETV Bharat / state

মিড ডে মিলে বাসি ডিম, বিক্ষোভ অভিভাবকদের - school

মিড ডে মিলে বাসি ডিম খাওয়ানোর অভিযোগে স্কুল ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবকরা।

বাসি ডিম
author img

By

Published : Mar 1, 2019, 11:39 PM IST

পাঁশকুড়া, ১ মার্চ : মিড ডে মিলে বাসি ডিম খাওয়ানোর অভিযোগে স্কুল ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবকরা। পাঁশকুড়া রঘুনাথবাড়ি রামতারক উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় পাঁশকুড়ার BDO। তিনি অভিভাবকদের আশ্বস্ত করার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

অভিযোগ, আজ দুপুরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষক বিশ্বজিৎ চন্দ সহায়ক দলের কর্মীদের আগের দিনের সেদ্ধ করা বাড়তি ডিম রান্না করার জন্য দেন। সেই ডিম রান্না করতে অস্বীকার করেন সহায়ক দলের কর্মীরা। এরপর তাঁরা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দ্বারস্থ হন। এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়তেই স্থানীয় বাসিন্দা ও অভিভাবকরা স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ চলার পর ঘটনাস্থানে যান পাঁশকুড়ার BDO ধেনুধুপ ভুটিয়া। তিনি তাঁদের আশ্বস্ত করার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি তিনি প্রধান শিক্ষক সুব্রত মান্না ও সহকারী শিক্ষক বিশ্বজিৎ চন্দকে মিড ডে মিলের সমস্ত নথি নিয়ে BDO অফিসে ডেকে পাঠান।

বিক্ষোভকারী স্থানীয় বাসিন্দা প্রসেনজিৎ জড়ের অভিযোগ, "স্কুল কর্তৃপক্ষ সরকার থেকে মিড ডে মিলের যে টাকা পায় তাতে ছাত্রদের তারা সঠিক ভাবে খাওয়ায় না। গতকালের বাড়তি সেদ্ধ ডিম আজ ছাত্রদের খাওয়ানোর কথা ছিল। আমরা সহায়ক দলেক কর্মীদের কাছ থেকে জানতে পেরে স্কুলে বিক্ষোভ করছি। বাসি ডিম খেয়ে ছাত্রদের কোনও ক্ষতি হলে সেই দায় কে নেবে? এর আগেও একই ঘটনা ঘটিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। আমরা চাই প্রশাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিক।"

undefined

স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুব্রত মান্না বলেন, "বিশ্বজিৎবাবু যখন বাসি ডিম ছাত্রদের খাওয়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন আমি তখনই নিষেধ করি। কিন্তু উনি আমার কথা শোনেননি। ক্ষতি হবে না ভেবে হয়তো তিনি এটা করে ফেলেছেন।"

অপরদিকে মিড ডে মিলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক বিশ্বজিৎবাবু বলেন , "এটা আমার ভুল ছিল। আমি পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেছি। আমি আমার নিজের বাড়িতে দেখেছি ঠান্ডার সময় খোলা না ছাড়ালে দু-তিনদিন পর্যন্ত সিদ্ধ ডিম ভালো থাকে। স্কুলের স্বার্থে আমি এই কাজ করেছি। প্রধান শিক্ষক নিষেধ করার পরেই আমি ওই ডিম রান্না করতে নিষেধ করেছিলাম। তা সত্ত্বেও গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখিয়েছে।"

পাঁশকুড়ার BDO ধেনুধুপ ভুটিয়া বলেন, বিক্ষোভের খবর পেয়ে স্কুলে আমি স্কুলে দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনা করেছি। ছাত্রদের বাসি ডিম খাওয়ানোর পূর্বেই তা বন্ধ করা গেছে। বিকেলে স্কুল কর্তৃপক্ষকে ডেকে পাঠানো হয়েছে অফিসে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

পাঁশকুড়া, ১ মার্চ : মিড ডে মিলে বাসি ডিম খাওয়ানোর অভিযোগে স্কুল ঘেরাও করে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবকরা। পাঁশকুড়া রঘুনাথবাড়ি রামতারক উচ্চ বিদ্যালয়ের ঘটনা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থানে যায় পাঁশকুড়ার BDO। তিনি অভিভাবকদের আশ্বস্ত করার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।

অভিযোগ, আজ দুপুরে দায়িত্বপ্রাপ্ত সহকারী শিক্ষক বিশ্বজিৎ চন্দ সহায়ক দলের কর্মীদের আগের দিনের সেদ্ধ করা বাড়তি ডিম রান্না করার জন্য দেন। সেই ডিম রান্না করতে অস্বীকার করেন সহায়ক দলের কর্মীরা। এরপর তাঁরা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দ্বারস্থ হন। এই খবর এলাকায় ছড়িয়ে পড়তেই স্থানীয় বাসিন্দা ও অভিভাবকরা স্কুলে গিয়ে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করেন। প্রায় তিন ঘণ্টা বিক্ষোভ চলার পর ঘটনাস্থানে যান পাঁশকুড়ার BDO ধেনুধুপ ভুটিয়া। তিনি তাঁদের আশ্বস্ত করার পর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। পাশাপাশি তিনি প্রধান শিক্ষক সুব্রত মান্না ও সহকারী শিক্ষক বিশ্বজিৎ চন্দকে মিড ডে মিলের সমস্ত নথি নিয়ে BDO অফিসে ডেকে পাঠান।

বিক্ষোভকারী স্থানীয় বাসিন্দা প্রসেনজিৎ জড়ের অভিযোগ, "স্কুল কর্তৃপক্ষ সরকার থেকে মিড ডে মিলের যে টাকা পায় তাতে ছাত্রদের তারা সঠিক ভাবে খাওয়ায় না। গতকালের বাড়তি সেদ্ধ ডিম আজ ছাত্রদের খাওয়ানোর কথা ছিল। আমরা সহায়ক দলেক কর্মীদের কাছ থেকে জানতে পেরে স্কুলে বিক্ষোভ করছি। বাসি ডিম খেয়ে ছাত্রদের কোনও ক্ষতি হলে সেই দায় কে নেবে? এর আগেও একই ঘটনা ঘটিয়েছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। আমরা চাই প্রশাসন আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নিক।"

undefined

স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুব্রত মান্না বলেন, "বিশ্বজিৎবাবু যখন বাসি ডিম ছাত্রদের খাওয়ানোর প্রস্তাব দিয়েছিলেন আমি তখনই নিষেধ করি। কিন্তু উনি আমার কথা শোনেননি। ক্ষতি হবে না ভেবে হয়তো তিনি এটা করে ফেলেছেন।"

অপরদিকে মিড ডে মিলের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক বিশ্বজিৎবাবু বলেন , "এটা আমার ভুল ছিল। আমি পদার্থবিদ্যা নিয়ে পড়াশোনা করেছি। আমি আমার নিজের বাড়িতে দেখেছি ঠান্ডার সময় খোলা না ছাড়ালে দু-তিনদিন পর্যন্ত সিদ্ধ ডিম ভালো থাকে। স্কুলের স্বার্থে আমি এই কাজ করেছি। প্রধান শিক্ষক নিষেধ করার পরেই আমি ওই ডিম রান্না করতে নিষেধ করেছিলাম। তা সত্ত্বেও গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখিয়েছে।"

পাঁশকুড়ার BDO ধেনুধুপ ভুটিয়া বলেন, বিক্ষোভের খবর পেয়ে স্কুলে আমি স্কুলে দুই পক্ষকে নিয়ে আলোচনা করেছি। ছাত্রদের বাসি ডিম খাওয়ানোর পূর্বেই তা বন্ধ করা গেছে। বিকেলে স্কুল কর্তৃপক্ষকে ডেকে পাঠানো হয়েছে অফিসে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।"

Intro:জাতির জনকের পরের স্থান মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বললেন দোলা সেন
পুলক যশ, বর্ধমান
জাতির জনকে মহাত্মা গান্ধীর পরের নামই থাকবে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। বর্ধমানে এসে একথা বললেন আই এন টিটি ইউ সি নেত্রী দোলা সেন। সোমবার বিকালে বর্ধমান স্টেশন সংলগ্ন চত্বরে ব্রিগেড চলো-র সমর্থনে সমাবেশে যোগ দেন তিনি।Body: সেখানে তিনি বলেন, ‘আমরা জানি স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় মহাত্মা গান্ধী অনেকবার দেশের মানুষের জন্য স্বাধীনতার জন্য আত্মত্যাগ করেছিলেন, অনশন করেছিলেন। তাই তিনি জাতির জনক। কিন্তু এটা তো আমরা নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর পরে আত্মত্যাগ আত্মবলিদানে, মানুষের পাশে দাঁড়ানোয় জাতির জনক মহাত্মা গান্ধী যদি এক নাম্বারে থাকেন, তাহলে ভারতবর্ষের ইতিহাসে সমস্ত প্রধানমন্ত্রী মুখ্যমন্ত্রীদের সরিয়ে মহাত্মা গান্ধীর পরে দ্বিতীয় নামটি ভারতের ইতিহাসে স্বর্ণাক্ষরে জ্বলজ্বল করে লিখে দিয়েছেন ওই ঐতিহাসিক ২৬ দিন অনশনের পর। আর কেউ নেই যিনি গত একশো বছরে জন্মেছেন কিংবা আগামী একশো বছরে জন্মাবেন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জাতির জনকের পরে দ্বিতীয় স্থানে থাকবেন। ’
এদিন দোলা সেন বলেন, পৃথিবীর ইতিহাসে ভারত বাংলাদেশ কিংবা পাকিস্তানে যেসব মহিলা উঁচু পদে ওঠার সুযোগ পেয়েছিলেন তাদের যোগ্যতা হয়তো ছিল কিন্তু তারা কারো না কারো হাত ধরে ওই পদে যাওয়ার পথ মসৃণ করেছিলেন। একমাত্র ব্যতিক্রম মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
Conclusion:এদিন জাতির জনকের প্রসঙ্গে মহাত্মা গান্ধীর পরে মমতার স্থান বক্তব্য নিয়ে রাজনৈতিক মহলে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, দোলা সেনকে নিয়ে যত কম বলা যায় ততই ভালো। আসলে মমতা ব্যানার্জীর দয়াতে তিনি এম পি হয়েছেন। তিনি তো এই ধরনের তাঁবেদারি করবেনই।

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.