ETV Bharat / state

দিঘার সৈকতে স্নানে ব্যস্ত বাবা-মা, মৃত্যু নিখোঁজ নাবালকের

দিঘার জগন্নাথ ঘাট থেকে নিখোঁজ হল এক নাবালক । আজ সকালে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে ৷

সৈকত থেকে নিখোঁজ নাবালক
author img

By

Published : Sep 15, 2019, 5:45 PM IST

Updated : Sep 16, 2019, 1:28 PM IST

দিঘা, 15 সেপ্টেম্বর : দিঘায় বেড়াতে এসে নিখোঁজ নাবালকের মৃত্যু হল । নাম আবির ধারা (7) । গতকাল দিঘা থানায় মিসিং ডায়েরি করেন আবিরের বাবা রণজিত ধারা ও মা পূর্ণিমা ধারা । আজ সকালে দিঘার জগন্নাথ ঘাট থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয় ৷ মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ৷

শুক্রবার হুগলির জঙ্গিপাড়া থেকে দিঘায় 55 জনের একটি দল বেড়াতে আসে । গতকাল দুপুরে তাঁদের কয়েকজন দিঘার জগন্নাথ ঘাটে সমুদ্রে নামেন স্নান করতে । তাঁরা সকলেই তাঁদের সন্তানদের সৈকতে বসিয়ে রেখে সমুদ্রে নেমেছিলেন । তাদের মধ্যে ছিল আবিরও । প্রায় আধঘণ্টা পর স্নান সেরে রণজিত ও পূর্ণিমা সৈকতে ফিরে দেখেন আবির নিখোঁজ । পরে আজ সকালে দিঘার জগন্নাথ ঘাট থেকে তার দেহ উদ্ধার করে পুলিশ ৷

রণজিতবাবু বলেন, "গতকাল দুপুরে সৈকতে আরও কয়েকজন বাচ্চার সঙ্গে আবিরকে বসিয়ে রেখে স্নানে নেমেছিলাম । মশলামুড়ি কিনে দিয়েছিলাম । প্রায় আধঘণ্টা পর সৈকতে ফিরে দেখি অন্য বাচ্চারা থাকলেও আবির নেই । আবির কোথায় গেছে তা অন্য বাচ্চারা বলতে পারেনি ।"

শুনুন বক্তব্য

দিঘা থানার OC বাসুকি ব্যানার্জি বলেন, "আমাদের কাছে নিখোঁজের অভিযোগ এসেছিল । তদন্তও চলছিল ৷ গতরাতে জোয়ারের সময় স্থানীয়রা সমুদ্রে একটি দেহ ভাসতে দেখেন ৷ নুলিয়া ও পুলিশ সেই দেহ উদ্ধার করে ৷ সেটি নিখোঁজ আবির ধারার মৃতদেহ ৷ মৃতের পরিবারের লোকজন তাকে সনাক্ত করেছেন ৷"

দিঘা, 15 সেপ্টেম্বর : দিঘায় বেড়াতে এসে নিখোঁজ নাবালকের মৃত্যু হল । নাম আবির ধারা (7) । গতকাল দিঘা থানায় মিসিং ডায়েরি করেন আবিরের বাবা রণজিত ধারা ও মা পূর্ণিমা ধারা । আজ সকালে দিঘার জগন্নাথ ঘাট থেকে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয় ৷ মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কাঁথি মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে ৷

শুক্রবার হুগলির জঙ্গিপাড়া থেকে দিঘায় 55 জনের একটি দল বেড়াতে আসে । গতকাল দুপুরে তাঁদের কয়েকজন দিঘার জগন্নাথ ঘাটে সমুদ্রে নামেন স্নান করতে । তাঁরা সকলেই তাঁদের সন্তানদের সৈকতে বসিয়ে রেখে সমুদ্রে নেমেছিলেন । তাদের মধ্যে ছিল আবিরও । প্রায় আধঘণ্টা পর স্নান সেরে রণজিত ও পূর্ণিমা সৈকতে ফিরে দেখেন আবির নিখোঁজ । পরে আজ সকালে দিঘার জগন্নাথ ঘাট থেকে তার দেহ উদ্ধার করে পুলিশ ৷

রণজিতবাবু বলেন, "গতকাল দুপুরে সৈকতে আরও কয়েকজন বাচ্চার সঙ্গে আবিরকে বসিয়ে রেখে স্নানে নেমেছিলাম । মশলামুড়ি কিনে দিয়েছিলাম । প্রায় আধঘণ্টা পর সৈকতে ফিরে দেখি অন্য বাচ্চারা থাকলেও আবির নেই । আবির কোথায় গেছে তা অন্য বাচ্চারা বলতে পারেনি ।"

শুনুন বক্তব্য

দিঘা থানার OC বাসুকি ব্যানার্জি বলেন, "আমাদের কাছে নিখোঁজের অভিযোগ এসেছিল । তদন্তও চলছিল ৷ গতরাতে জোয়ারের সময় স্থানীয়রা সমুদ্রে একটি দেহ ভাসতে দেখেন ৷ নুলিয়া ও পুলিশ সেই দেহ উদ্ধার করে ৷ সেটি নিখোঁজ আবির ধারার মৃতদেহ ৷ মৃতের পরিবারের লোকজন তাকে সনাক্ত করেছেন ৷"

Intro:সমুদ্রে স্মানে মত্ত বাবা,মা , নিখোঁজ শিশু ।

দিঘায় বেড়াতে এসে নিজের সাত বছরের বাচ্চা খোওয়ালেন বাবা, মা । বাবা ,মা ঐ বাচ্চা কে দীঘার জগন্নাথ বিচে বসিয়ে সমুদ্র স্নানে নেমে ছিল । সঙ্গে আরো পাঁচ জন বাচ্চা ছিল। মশলা মুড়ি কিনে দিয়ে তারা সমুদ্র স্নানে নেমেছিল।মশলামুড়ি খেতে খেতে নিখোঁজ হয়ে যায় আবীর ধাড়া ( ৭)। প্রায় আধ ঘন্টা পর উঠে এসে আর দেখতে না পেয়ে তারা তন্য তন্য হয়ে খোঁজাখুজি শুরু করে । ৫৫ )জনের একটি দল বাসে করে গতকাল হুগলির জঙ্গি পাড়া থেকে বেড়াতে এসেছিল। শনিবার দুপুরে দিঘার জগন্নাথ ঘাটে স্নানে নেমেছিল বেশ কিছু জন।তারা সকলেই বীচে বাচ্চা রেখে স্নানে নেমেছিল । তারমধ্যে আবীর নিখোঁজ হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও না পেয়ে তারা গতকাল রাতে দিঘা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন বাবা রণজিত্ ধাড়া
। বাবা রনজিত ধাড়া ও মা পূর্ণিমা ধাড়া এখন হতাশায় ভুগছেন ।
নিখোঁজ ছেলের বাবা রনজিত ধাড়া বলেন গতকাল দুপুরে আমরা আরো বাচ্চা দের সঙ্গে বসিয়ে আমরা সমুদ্রে স্মান করতে নেমে যাই । প্রায় আধঘন্টা পরে ফিরে এলে আর দেখতে পাই না । তার পর আর সব বাচ্চা দের জিজ্ঞেস করলে তারা বলে এইখানেই ছিল ! কোথায় গেছে তা আমরা বলতে পারবো না ।
দীঘা থানার ওসি বাসুকি ব্যানার্জি বলেন নিখোঁজের অভিযোগ হয়েছে , বিষয়টি পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে ।Body:সমুদ্রে স্মানে মত্ত বাবা,মা , নিখোঁজ শিশু ।

দিঘায় বেড়াতে এসে নিজের সাত বছরের বাচ্চা খোওয়ালেন বাবা, মা । বাবা ,মা ঐ বাচ্চা কে দীঘার জগন্নাথ বিচে বসিয়ে সমুদ্র স্নানে নেমে ছিল । সঙ্গে আরো পাঁচ জন বাচ্চা ছিল। মশলা মুড়ি কিনে দিয়ে তারা সমুদ্র স্নানে নেমেছিল।মশলামুড়ি খেতে খেতে নিখোঁজ হয়ে যায় আবীর ধাড়া ( ৭)। প্রায় আধ ঘন্টা পর উঠে এসে আর দেখতে না পেয়ে তারা তন্য তন্য হয়ে খোঁজাখুজি শুরু করে । ৫৫ )জনের একটি দল বাসে করে গতকাল হুগলির জঙ্গি পাড়া থেকে বেড়াতে এসেছিল। শনিবার দুপুরে দিঘার জগন্নাথ ঘাটে স্নানে নেমেছিল বেশ কিছু জন।তারা সকলেই বীচে বাচ্চা রেখে স্নানে নেমেছিল । তারমধ্যে আবীর নিখোঁজ হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও না পেয়ে তারা গতকাল রাতে দিঘা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন বাবা রণজিত্ ধাড়া
। বাবা রনজিত ধাড়া ও মা পূর্ণিমা ধাড়া এখন হতাশায় ভুগছেন ।
নিখোঁজ ছেলের বাবা রনজিত ধাড়া বলেন গতকাল দুপুরে আমরা আরো বাচ্চা দের সঙ্গে বসিয়ে আমরা সমুদ্রে স্মান করতে নেমে যাই । প্রায় আধঘন্টা পরে ফিরে এলে আর দেখতে পাই না । তার পর আর সব বাচ্চা দের জিজ্ঞেস করলে তারা বলে এইখানেই ছিল ! কোথায় গেছে তা আমরা বলতে পারবো না ।
দীঘা থানার ওসি বাসুকি ব্যানার্জি বলেন নিখোঁজের অভিযোগ হয়েছে , বিষয়টি পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে ।Conclusion:সমুদ্রে স্মানে মত্ত বাবা,মা , নিখোঁজ শিশু ।

দিঘায় বেড়াতে এসে নিজের সাত বছরের বাচ্চা খোওয়ালেন বাবা, মা । বাবা ,মা ঐ বাচ্চা কে দীঘার জগন্নাথ বিচে বসিয়ে সমুদ্র স্নানে নেমে ছিল । সঙ্গে আরো পাঁচ জন বাচ্চা ছিল। মশলা মুড়ি কিনে দিয়ে তারা সমুদ্র স্নানে নেমেছিল।মশলামুড়ি খেতে খেতে নিখোঁজ হয়ে যায় আবীর ধাড়া ( ৭)। প্রায় আধ ঘন্টা পর উঠে এসে আর দেখতে না পেয়ে তারা তন্য তন্য হয়ে খোঁজাখুজি শুরু করে । ৫৫ )জনের একটি দল বাসে করে গতকাল হুগলির জঙ্গি পাড়া থেকে বেড়াতে এসেছিল। শনিবার দুপুরে দিঘার জগন্নাথ ঘাটে স্নানে নেমেছিল বেশ কিছু জন।তারা সকলেই বীচে বাচ্চা রেখে স্নানে নেমেছিল । তারমধ্যে আবীর নিখোঁজ হয়ে যায়। অনেক খোঁজাখুঁজির পরও না পেয়ে তারা গতকাল রাতে দিঘা থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন বাবা রণজিত্ ধাড়া
। বাবা রনজিত ধাড়া ও মা পূর্ণিমা ধাড়া এখন হতাশায় ভুগছেন ।
নিখোঁজ ছেলের বাবা রনজিত ধাড়া বলেন গতকাল দুপুরে আমরা আরো বাচ্চা দের সঙ্গে বসিয়ে আমরা সমুদ্রে স্মান করতে নেমে যাই । প্রায় আধঘন্টা পরে ফিরে এলে আর দেখতে পাই না । তার পর আর সব বাচ্চা দের জিজ্ঞেস করলে তারা বলে এইখানেই ছিল ! কোথায় গেছে তা আমরা বলতে পারবো না ।
দীঘা থানার ওসি বাসুকি ব্যানার্জি বলেন নিখোঁজের অভিযোগ হয়েছে , বিষয়টি পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে ।
Last Updated : Sep 16, 2019, 1:28 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.