ETV Bharat / state

গলায় নতুন গামছার ফাঁস, খুন নাকি আত্মহত্যা?

হোটেল থেকে উদ্ধার হল ঝুলন্ত দেহ। খুন নাকি আত্মহত্যা তা নিয়ে সন্দেহ দানা বেঁধেছে।

ছবিটি প্রতীকী (সৌ: pixabay)
author img

By

Published : Mar 20, 2019, 11:19 PM IST

বর্ধমান, ২০ মার্চ: বর্ধমানের তিনকোনিয়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি হোটেল থেকে উদ্ধার হল ঝুলন্ত দেহ। মৃতের নাম অনুপ কুমার বিশ্বাস (৫৪)। বাড়ি হুগলি জেলার চণ্ডীতলা থানার চিকরন্ড গ্রামে। গামছার ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁর ঝুলন্ত দেহ হোটেলের ঘর থেকে উদ্ধার হয়। তিনি একজন ঠিকাদার বলে জানা গেছে। সোমবার বর্ধমানে টেন্ডার জমা দিতে গেছিলেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ।

মৃতের বাড়ির অভিযোগ, টেন্ডার নিয়ে বিবাদের জেরে তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় গামছা নিয়ে বের হননি। তাহলে তাঁর কাছে নতুন গামছা কোথা থেকে এল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে পরিবারের তরফে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, অনুপবাবু সোমবার রাতে তিনকোনিয়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি হোটেলের ঘর ভাড়া নেন। হোটেলের চারতলায় ছিল তাঁর ঘর। CCTV ফুটেজে দেখা গেছে তাঁর সঙ্গে অপর এক ব্যক্তিও সেই সময় ঘরে ঢুকেছিলেন। রাতের দিকে অনুপবাবু হোটেলে খাওয়াদাওয়া করেন। গতকাল সকালে হোটেলে চা খান। এরপরে তিনি হোটেল বয়কে জানিয়ে দেন রাতের খাবার বাইরে খাবেন। গতকাল বিকেল থেকে তাঁর ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। রাত পর্যন্ত তিনি দরজা না খোলায় বর্ধমান থানায় খবর দেওয়া হয়। বর্ধমান থানার পুলিশ এসে দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে।

মৃতের আত্মীয় মনোজ হালদারের অভিযোগ, অনুপবাবুকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, অনুপের পরিবারে কোনও অশান্তি ছিল না। টেন্ডার জমা দেওয়ার জন্য এসেছিলেন বর্ধমানে। আজ তাঁরা হোটেলে গিয়ে জানতে পারেন হোটেলের ঘরে তিনি একা ছিলেন। অথচ হোটেলের CCTV ফুটেজে দ্বিতীয় এক ব্যক্তিকে তাঁর ঘরে ঢুকতে দেখা যায়। সেই বিষয়টি হোটেল কর্তৃপক্ষ চেপে গেছিল। পাশাপাশি পরিবারের আরও দাবি, অনুপবাবু যখন বাড়ি থেকে বের হন তখন তাঁর সঙ্গে নতুন কোনও গামছা ছিল না।

অনুপবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, গতকাল দুপুরের পর থেকে তাঁর মোবাইল সুইচড অফ ছিল। এরপর বর্ধমান থানার পুলিশ জানায় হোটেলের ঘর থেকে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে।

বর্ধমান, ২০ মার্চ: বর্ধমানের তিনকোনিয়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি হোটেল থেকে উদ্ধার হল ঝুলন্ত দেহ। মৃতের নাম অনুপ কুমার বিশ্বাস (৫৪)। বাড়ি হুগলি জেলার চণ্ডীতলা থানার চিকরন্ড গ্রামে। গামছার ফাঁস লাগানো অবস্থায় তাঁর ঝুলন্ত দেহ হোটেলের ঘর থেকে উদ্ধার হয়। তিনি একজন ঠিকাদার বলে জানা গেছে। সোমবার বর্ধমানে টেন্ডার জমা দিতে গেছিলেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ।

মৃতের বাড়ির অভিযোগ, টেন্ডার নিয়ে বিবাদের জেরে তাঁকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি বাড়ি থেকে বের হওয়ার সময় গামছা নিয়ে বের হননি। তাহলে তাঁর কাছে নতুন গামছা কোথা থেকে এল তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে পরিবারের তরফে।

স্থানীয় সূত্রে খবর, অনুপবাবু সোমবার রাতে তিনকোনিয়া বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন একটি হোটেলের ঘর ভাড়া নেন। হোটেলের চারতলায় ছিল তাঁর ঘর। CCTV ফুটেজে দেখা গেছে তাঁর সঙ্গে অপর এক ব্যক্তিও সেই সময় ঘরে ঢুকেছিলেন। রাতের দিকে অনুপবাবু হোটেলে খাওয়াদাওয়া করেন। গতকাল সকালে হোটেলে চা খান। এরপরে তিনি হোটেল বয়কে জানিয়ে দেন রাতের খাবার বাইরে খাবেন। গতকাল বিকেল থেকে তাঁর ঘরের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল। রাত পর্যন্ত তিনি দরজা না খোলায় বর্ধমান থানায় খবর দেওয়া হয়। বর্ধমান থানার পুলিশ এসে দরজা ভেঙে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করে।

মৃতের আত্মীয় মনোজ হালদারের অভিযোগ, অনুপবাবুকে খুন করে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। তিনি জানান, অনুপের পরিবারে কোনও অশান্তি ছিল না। টেন্ডার জমা দেওয়ার জন্য এসেছিলেন বর্ধমানে। আজ তাঁরা হোটেলে গিয়ে জানতে পারেন হোটেলের ঘরে তিনি একা ছিলেন। অথচ হোটেলের CCTV ফুটেজে দ্বিতীয় এক ব্যক্তিকে তাঁর ঘরে ঢুকতে দেখা যায়। সেই বিষয়টি হোটেল কর্তৃপক্ষ চেপে গেছিল। পাশাপাশি পরিবারের আরও দাবি, অনুপবাবু যখন বাড়ি থেকে বের হন তখন তাঁর সঙ্গে নতুন কোনও গামছা ছিল না।

অনুপবাবুর পরিবার সূত্রে খবর, গতকাল দুপুরের পর থেকে তাঁর মোবাইল সুইচড অফ ছিল। এরপর বর্ধমান থানার পুলিশ জানায় হোটেলের ঘর থেকে তাঁর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার হয়েছে।

Intro:‘যোগাদ্যা মা জানিয়েছে ২০১৯ লোকসভায় ৪২ এ ৪২ হবে”: অনুব্রত
পুলক যশ, মঙ্গলকোট
‘যোগাদ্যা মায়ের সঙ্গে আমার কথা হয়ে গেছে । যখন বললাম, মা অসুরদের আগমন হয়েছে আবার । মা তখন বললো কোন চিন্তা নেই । ৪২ এ ৪২ হবে । আবার অসুর দমন হবে ।’ সোমবার মঙ্গলকোটে ক্ষীরগ্রামের যোগাদ্যাদেবীর মন্দিরের পাশে একটি অতিথি নিবাসের উদ্বোধন করতে এসে সাংবাদিকদের কাছে এমনই দাবি করেন অনুব্রত মন্ডল ।
Body:অনুব্রত বলেন, ‘আমি ক্ষীরগ্রামে যোগাদ্যা মায়ের কাছে বরাবরই আসি । মায়ের উপর আমার যথেষ্ট বিশ্বাস আছে । আমি জানি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে মা আছেন । যোগাদ্যা মায়ের মন্দিরের সামনে রাস্তা তৈরি করার জন্য যখন আমাকে স্থানীয় নেতৃত্বরা বলেছিল আমি সঙ্গে সঙ্গে রাস্তা তৈরি করে দিয়েছি । মায়ের জন্য আরও অনেক কিছু করা হবে ।’ এরপর অনুব্রত বলেন, ‘বাজপায়ীর মত নেতা যেখানে ঘুরে আসতে পারেনি সেখানে মোদি কোন ছাড় । মোদি মানুষের জন্য কিছুই করেননি । তাই বিজেপি একটি আসনেও জিততে পারবে না ।’ জানা গেছে, ক্ষীরগ্রামের যোগাদ্যা মন্দিরের পাশে স্থানীয় একটি চালকল মালিকের সহায়তায় প্রায় ৬০ লক্ষ টাকা ব্যায়ে একটি অতিথিনিবাস তৈরি করা হয়েছে । এদিন ওই অতিথিনিবাসের উদ্বোধন করতে আসেন অনুব্রত মন্ডল ।
Conclusion:পাশাপাশি এদিন ক্ষীরগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ১২৫ বছর পূর্তি অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করতে আসেন কৃষিমন্ত্রী আশিষ বন্দ্যোপাধ্যায়,মৎস্যমন্ত্রী চন্দ্রনাথ সিনহা ও ক্ষুদ্র কুটির শিল্পমন্ত্রী স্বপন দেবনাথ । স্কুলের ১২৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে ৩ দিন ধরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে বলে জানা গেছে । এদিন তার আনুষ্ঠানিক সুচনা হয় । তিন মন্ত্রী ছাড়াও এলাকার বিশিষ্টজনেরা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.