ETV Bharat / state

Raina Murder রায়নায় ছাত্রকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ, কারণ নিয়ে ধোঁয়াশা - a student was beaten allegedly beaten to death in Raina

ছাত্রকে পিটিয়ে খুনের অভযোগ ৷ ঘটনাটি পূর্ব বর্ধমানের রায়নার । ঘটনা জানাজানি হতে এলাকায় উত্তেজনা (Allegation of Beating and Murdering Student) ৷

Raina Murder News
রায়নাতে ছাত্রকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ
author img

By

Published : Aug 22, 2022, 9:55 AM IST

রায়না, 21 অগস্ট: এক ছাত্রকে পিটিয়ে তার মুখে বিষাক্ত জিনিস ঢেলে দেওয়ার অভিযোগে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না (Student allegedly beaten to death)। রবিবার দুপুর নাগাদ বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয় । মৃতের নাম সুরজ মল্লিক (20) । তার বাড়ি বর্ধমানের রায়নাতে । এদিন দুপুরে ওই ছাত্রের মৃত্যুর খবর গ্রামে পৌঁছতেই উত্তেজিত হয়ে পড়েন গ্রামবাসী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শ্যামসুন্দর কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল সুরজ মল্লিক । স্থানীয় এক ব্যক্তি মোস্তাক মির্জা ও তার স্ত্রী মিলে অবৈধ কারবার চালাতো বলে অভিযোগ । সেই খবর সুরজ জানতে পেরেছিল বলে দাবি পরিবারের । এরপরেই সুরজকে বাড়িতে ডেকে মারধর করা হয় । সেই সময় সুরজ পানীয় জল চাইলে তার মুখে বাথরুমে ব্যবহার করা হারপিক ঢেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ । তাকে অসুস্থ অবস্থায় বাড়ির দরজায় ফেলে দিয়ে যায় । এরপর তাকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় । এদিন দুপুরে তার মৃত্যু হয় ।

আরও পড়ুন: পারিবারিক বিবাদের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে খুন করে আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা স্বামীর

মৃত্যুর খবর জানাজানি হতেই গ্রামবাসীরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন । খবর পেয়ে রায়না থানার পুলিশ গ্রামে গেলে পুলিশকে ঘিরে গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখায় । অন্যদিকে, গ্রামবাসীদের কেউ কেউ বলেন অভিযুক্ত ব্যক্তির মেয়ের সঙ্গে ওই যুবকের একটা সম্পর্ক ছিল । তার জেরেই এই ঘটনা । যদিও সুরজের পরিবার সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে । তারা অভিযুক্তের শাস্তি দাবি করেছেন । এছাড়া রায়না থানার পুলিশের বিরুদ্ধেও অভিযোগ এনেছেন তারা। তাদের দাবি পুলিশ অভিযোগ নিতে চায়নি ।

মৃতের দাদা শেখ টুটুল বলেন, "17 অগস্ট তারিখে মেয়ের বাবা ফোন করে ডাকে । মেয়ের মা দেহ ব্যবসা করত বলে শুনেছি । সেকথা আমার ভাই সুরজ মল্লিক জানতে পেরে যায় । তাকে বাড়িতে ডাকা হয় । সুরজ ওই বাড়িতে গেলে তাকে আটকে রেখে মারধর করা হয় । জল চাইলে মুখে বাথরুমে দেওয়া হারপিক দিয়ে দেওয়া হয় । আজ দুপুরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয় । পুলিশ অভিযোগ নেয়নি । বিষয়টি পুলিশের উপর মহলে জানানো হয়েছে ।

রায়না, 21 অগস্ট: এক ছাত্রকে পিটিয়ে তার মুখে বিষাক্ত জিনিস ঢেলে দেওয়ার অভিযোগে উত্তপ্ত হয়ে উঠল পূর্ব বর্ধমান জেলার রায়না (Student allegedly beaten to death)। রবিবার দুপুর নাগাদ বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তাঁর মৃত্যু হয় । মৃতের নাম সুরজ মল্লিক (20) । তার বাড়ি বর্ধমানের রায়নাতে । এদিন দুপুরে ওই ছাত্রের মৃত্যুর খবর গ্রামে পৌঁছতেই উত্তেজিত হয়ে পড়েন গ্রামবাসী।

স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শ্যামসুন্দর কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল সুরজ মল্লিক । স্থানীয় এক ব্যক্তি মোস্তাক মির্জা ও তার স্ত্রী মিলে অবৈধ কারবার চালাতো বলে অভিযোগ । সেই খবর সুরজ জানতে পেরেছিল বলে দাবি পরিবারের । এরপরেই সুরজকে বাড়িতে ডেকে মারধর করা হয় । সেই সময় সুরজ পানীয় জল চাইলে তার মুখে বাথরুমে ব্যবহার করা হারপিক ঢেলে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ । তাকে অসুস্থ অবস্থায় বাড়ির দরজায় ফেলে দিয়ে যায় । এরপর তাকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় । এদিন দুপুরে তার মৃত্যু হয় ।

আরও পড়ুন: পারিবারিক বিবাদের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে খুন করে আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা স্বামীর

মৃত্যুর খবর জানাজানি হতেই গ্রামবাসীরা উত্তেজিত হয়ে পড়েন । খবর পেয়ে রায়না থানার পুলিশ গ্রামে গেলে পুলিশকে ঘিরে গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ দেখায় । অন্যদিকে, গ্রামবাসীদের কেউ কেউ বলেন অভিযুক্ত ব্যক্তির মেয়ের সঙ্গে ওই যুবকের একটা সম্পর্ক ছিল । তার জেরেই এই ঘটনা । যদিও সুরজের পরিবার সেই অভিযোগ অস্বীকার করেছে । তারা অভিযুক্তের শাস্তি দাবি করেছেন । এছাড়া রায়না থানার পুলিশের বিরুদ্ধেও অভিযোগ এনেছেন তারা। তাদের দাবি পুলিশ অভিযোগ নিতে চায়নি ।

মৃতের দাদা শেখ টুটুল বলেন, "17 অগস্ট তারিখে মেয়ের বাবা ফোন করে ডাকে । মেয়ের মা দেহ ব্যবসা করত বলে শুনেছি । সেকথা আমার ভাই সুরজ মল্লিক জানতে পেরে যায় । তাকে বাড়িতে ডাকা হয় । সুরজ ওই বাড়িতে গেলে তাকে আটকে রেখে মারধর করা হয় । জল চাইলে মুখে বাথরুমে দেওয়া হারপিক দিয়ে দেওয়া হয় । আজ দুপুরে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয় । পুলিশ অভিযোগ নেয়নি । বিষয়টি পুলিশের উপর মহলে জানানো হয়েছে ।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.