ETV Bharat / state

অঙ্গনওয়াড়িতে মিলছে না খাবার, ফেসবুকে পোস্ট করায় খুনের হুমকি তৃণমূল নেতার !

পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং ব্লক ও তার আশপাশের অঙ্গনওয়াড়িগুলিতে নিয়মিত খাবার মিলছে না। অঙ্গনওয়াড়ির এই সমস্যার কথা জানিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা ইন্দ্র সাহু। আর তারপরই তাঁকে সোশাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেন সবং ব্লকের অন্তর্গত খেলনা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কর্মী তন্ময় সিং।

ফেসবুক পোস্ট
author img

By

Published : Feb 21, 2019, 11:41 PM IST

সবং, ২১ ফেব্রুয়ারি : পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং ব্লক ও তার আশপাশের অঙ্গনওয়াড়িগুলিতে নিয়মিত খাবার মিলছে না। যদি বা কোনওদিন খাবার পাওয়া যাচ্ছে তাও পরিমানে সামান্য। অঙ্গনওয়াড়ির এই সমস্যার কথা জানিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা ইন্দ্র সাহু। আর তারপরই তাঁকে সোশাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেন সবং ব্লকের অন্তর্গত খেলনা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কর্মী তন্ময় সিং।

ভিডিয়োয় শুনুন ইন্দ্র সাহুর বক্তব্য

স্থানীয় অঙ্গনওয়াড়িতে ৪ মাসের সন্তানের জন্য খাবার আনতে যেতেন ইন্দ্রবাবুর স্ত্রী সুষমা সাহু। কিন্তু গত কয়েকদিন যাবৎ প্রতিদিনই প্রায় খালি হাতেই ফিরে আসছিলেন তিনি। শুধু সবং নয় আশপাশের এলাকার বেশিরভাগ অঙ্গনওয়াড়িগুলোর একই হাল। ফলে সমস্যায় পড়েছেন এলাকার শিশুসহ প্রসূতিরাও। তাই এই বিষয়টি জনসমক্ষে তুলে ধরতেই ইন্দ্রবাবু ফেসবুকে পোস্ট করেন। অভিযোগ, আর এই পোস্টটির উত্তরে তন্ময় সিং ইন্দ্রবাবুকে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেন। ফেসবুকে এই হুমকি পাওয়ার পর থেকেই আতঙ্কিত ইন্দ্রবাবু ও তাঁর পরিবার।

বিষয়টি তৃণমূলের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতিকে জানানো হলে তিনি বলেন, "আমি খোঁজখবর নেব। এই ধরনের কাজ যিনি করেছেন তাঁর বিরুদ্ধে দল অবশ্যই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে।"

সবং, ২১ ফেব্রুয়ারি : পশ্চিম মেদিনীপুরের সবং ব্লক ও তার আশপাশের অঙ্গনওয়াড়িগুলিতে নিয়মিত খাবার মিলছে না। যদি বা কোনওদিন খাবার পাওয়া যাচ্ছে তাও পরিমানে সামান্য। অঙ্গনওয়াড়ির এই সমস্যার কথা জানিয়ে ফেসবুকে একটি পোস্ট করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দা ইন্দ্র সাহু। আর তারপরই তাঁকে সোশাল মিডিয়ায় প্রকাশ্যে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেন সবং ব্লকের অন্তর্গত খেলনা গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কর্মী তন্ময় সিং।

ভিডিয়োয় শুনুন ইন্দ্র সাহুর বক্তব্য

স্থানীয় অঙ্গনওয়াড়িতে ৪ মাসের সন্তানের জন্য খাবার আনতে যেতেন ইন্দ্রবাবুর স্ত্রী সুষমা সাহু। কিন্তু গত কয়েকদিন যাবৎ প্রতিদিনই প্রায় খালি হাতেই ফিরে আসছিলেন তিনি। শুধু সবং নয় আশপাশের এলাকার বেশিরভাগ অঙ্গনওয়াড়িগুলোর একই হাল। ফলে সমস্যায় পড়েছেন এলাকার শিশুসহ প্রসূতিরাও। তাই এই বিষয়টি জনসমক্ষে তুলে ধরতেই ইন্দ্রবাবু ফেসবুকে পোস্ট করেন। অভিযোগ, আর এই পোস্টটির উত্তরে তন্ময় সিং ইন্দ্রবাবুকে গুলি করে মেরে ফেলার হুমকি দেন। ফেসবুকে এই হুমকি পাওয়ার পর থেকেই আতঙ্কিত ইন্দ্রবাবু ও তাঁর পরিবার।

বিষয়টি তৃণমূলের পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা সভাপতিকে জানানো হলে তিনি বলেন, "আমি খোঁজখবর নেব। এই ধরনের কাজ যিনি করেছেন তাঁর বিরুদ্ধে দল অবশ্যই উপযুক্ত ব্যবস্থা নেবে।"

Intro:জোর করে তৃণমূলে যোগদানের পর ফের ঘরে ফেরা বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য


Body:অভিযোগ ছিল তৃণমূল জোর করে ভয় দেখিয়ে বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্যকে যোগদান করেছিল তৃনমূলের সভায় কিন্তু সভা কেটে যাবার পর ঘরে ফিরল বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্য । ঘটনাটি পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় শালবনী কাশীজোড়া অঞ্চলের 9 নম্বর অঞ্চলের বেওচা গ্রামের । ঘটনা সূত্রে জানা যায় এই বেওচা গ্রামের পঞ্চায়েত সদস্য বিজেপি পঞ্চায়েত হিসেবেই জয় লাভ করে সেই জয়লাভের পর এখানে বিজেপি কর্মী সমর্থক সংখ্যা এক সময় দ্বিগুণ হয়ে পড়ে ,এই ঘটনায় তৃণমূলের নেতাকর্মীরা ভীত সন্ত্রস্ত তারা ছলে-বলে-কৌশলে বিজেপি পঞ্চায়েত কে নিজের কাছে আনতে উদ্যোগী হয় । বিশেষ করে যখন কেশিয়াড়ি তে প্রশাসনিক সভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কেশিয়াড়ি সহ পশ্চিম মেদিনীপুর দায়িত্ব শুভেন্দু অধিকারী হাতে তুলে দেয় সেই সময় থেকেই গোয়ালতোড় এর উপর বিশেষ নজর দেয় তৃণমূল কংগ্রেস । 17 ডিসেম্বর গোয়ালতোড় একটি জনসভার আয়োজন করে তৃণমূল কংগ্রেস যার মূল বক্তা ছিলেন তৃণমূল যুবরাজ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ,অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আসার আগেই তৃণমূল নেতৃত্ব এলাকার স্থানীয় মানুষদের সভা ভরানোর জন্য ভয় দেখাতে শুরু করে বলে অভিযোগ । অভিযোগ এদিন তৃণমূল সভা থেকেই দুই নির্দল কাউন্সিলর সহ এক বিজেপি পঞ্চায়েতকে বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যোগদান করলো বলে সভা থেকে জানানো হয়। এই তৃণমূলে যোগদান এর অন্যতম নাম ছিল গ্রামের বিজেপি পঞ্চায়েত সদস্য জিতেন মাহাতো ,তাকে ওইদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সভা থেকেই তৃণমূলে যোগদানের কথা প্রকাশ্যে জানায়। সেই ঘটনার চব্বিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই ফের বিজেপিতে ফিরলো ঘর ছাড়া জিতেন মাহাতো , এদিন তিনি বিজেপি পার্টি অফিসে এসে ফের বিজেপিতে যোগ দানের কথা প্রকাশ্যে জানায় এবং জানায় যে তৃণমূলের কিছু নেতাকর্মী তাকে জোর করে পুলিশের ভয় দেখিয়ে টাকার অফার দিয়ে বিজেপির তৃনমূলের সভায় তাকে আসতে বলে ছিল যদিও সে সভায় উঠেছিল কিন্তু পতাকা হাতে তুলে নেয় নি তাই ভয়ের চোটে এবং পুলিশের কেসের ভয়ে সে তৃণমূলে সভায় উঠেছিল । এদিন পঞ্চায়েত সদস্যকে নিয়ে বিজেপি জেলা সভাপতি সমিত দাস জানান তৃণমূল এভাবেই প্রতিদিন বিজেপি কর্মীদের ভয় দেখিয়ে ছলে বলে কৌশলে তাদের কর্মী বলে ঘোষণা করছে কিন্তু এখনও পর্যন্ত বিজেপির একটাও কার্যকর্তা তৃণমূলে যোগদান করেনি এবং করবেও না । তবে তৃণমূল যে কায়দায় বিজেপি কর্মীদের কেনার চেষ্টা করছে তাদের একদিন খুব দূ সময় আসবে যখন তারা আর কেনার ক্ষমতায় থাকবে না । তাই এদিন বিজেপি জেলা অফিসে জিতেন মাহাতোর হাতে পতাকা তুলে দিয়ে ফের জিতেন মাহাতো কে দলে টেনে নিলেন বিজেপি জেলা সভাপতি সমিত দাস ,বললেন তৃণমূল গঙ্গাজল দিয়ে নিজেদের সভামঞ্চের সাফ করতে পারে ত কিন্তু বিজেপি নিজেই একটি গঙ্গাজল তাই এখানে ধোয়ার কোনো প্রশ্ন নেই



Conclusion:বিজেপি পঞ্চায়েতের ঘর ফেরা
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.