ETV Bharat / state

মিঠানিতে সূর্যগ্রহণ দেখতে না পেয়ে মন খারাপ বাসিন্দাদের - আসানসোল

সূর্যগ্রহণ দেখতে না পেয়ে মন খারাপ আসানসোলের কুলটির মিঠানি গ্রামের বাসিন্দাদের।

The villagers are upset not to see the solar eclipse
The villagers are upset not to see the solar eclipse
author img

By

Published : Jun 21, 2020, 5:34 PM IST

আসানসোল, 21 জুন: প্রস্তুতি ছিল আগে থেকেই। উৎসাহও কম ছিল না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভিলেন মেঘাচ্ছন্ন আকাশ। যার কারণে সমস্ত প্রস্তুতি নিয়েও সূর্যগ্রহণ দেখা গেল না। সূর্যগ্রহণ দেখতে না পেয়ে মন খারাপ কুলটির মিঠানি গ্রামের বাসিন্দাদের।

সূর্যগ্রহণে কুলটির মিঠানি গ্রামের চিত্রটা একেবারেই ভিন্ন। এই গ্রামে পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে আজ সূর্যগ্রহণ দেখার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেইমতো গ্রামের মাঠে হাজির হয়েছিল পড়ুয়ারা এবং গ্রামবাসীরা। টেলিস্কোপ থেকে শুরু করে গ্রহণ দেখার চশমা সবকিছুই নিয়ে এসেছিলেন বাসিন্দারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেঘাচ্ছন্ন আকাশের কারণে সূর্যগ্রহণ দেখা যায়নি।

পড়ুয়া সায়ক মুখার্জি, উর্মি চ্যাটার্জিরা বলেন, "গ্রহণ দেখার চশমা দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে। তা নিয়ে সূর্যগ্রহণ দেখতে এসেছিলাম। কিন্তু দেখা গেল না মেঘাচ্ছন্ন আকাশের কারণে। খুব মন খারাপ লাগছে।'' স্থানীয় বাসিন্দা সুকান্ত চট্টরাজ, পুলক মুখার্জিরাও এসেছিলেন দলবেঁধে সূর্যগ্রহণ দেখতে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করেও দেখা যায়নি।


পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞানমঞ্চের রাজ্য কাউন্সিলের সদস্য তথা এলাকার স্কুল শিক্ষক কিংশুক মুখোপাধ্যায় বলেন, " এই গ্রামের মানুষরা অনেক এগিয়ে। কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে তাঁরা সূর্যগ্রহণ দেখতে এসেছিলেন। মেঘ তাঁদের উৎসাহে ভাটা ফেলেছে ঠিকই। কিন্তু চারিদিকে যেভাবে এই গ্রহণ নিয়ে কুসংস্কার ছড়াচ্ছে তাতে মানুষজনের এই ছোটো ছোটো পড়ুয়াদের দেখে শেখা উচিত। সূর্যগ্রহণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা। এর সঙ্গে কোনও অলৌকিকত্ব নেই।"

আসানসোল, 21 জুন: প্রস্তুতি ছিল আগে থেকেই। উৎসাহও কম ছিল না। কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভিলেন মেঘাচ্ছন্ন আকাশ। যার কারণে সমস্ত প্রস্তুতি নিয়েও সূর্যগ্রহণ দেখা গেল না। সূর্যগ্রহণ দেখতে না পেয়ে মন খারাপ কুলটির মিঠানি গ্রামের বাসিন্দাদের।

সূর্যগ্রহণে কুলটির মিঠানি গ্রামের চিত্রটা একেবারেই ভিন্ন। এই গ্রামে পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে আজ সূর্যগ্রহণ দেখার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। সেইমতো গ্রামের মাঠে হাজির হয়েছিল পড়ুয়ারা এবং গ্রামবাসীরা। টেলিস্কোপ থেকে শুরু করে গ্রহণ দেখার চশমা সবকিছুই নিয়ে এসেছিলেন বাসিন্দারা। কিন্তু শেষ পর্যন্ত মেঘাচ্ছন্ন আকাশের কারণে সূর্যগ্রহণ দেখা যায়নি।

পড়ুয়া সায়ক মুখার্জি, উর্মি চ্যাটার্জিরা বলেন, "গ্রহণ দেখার চশমা দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞান মঞ্চের পক্ষ থেকে। তা নিয়ে সূর্যগ্রহণ দেখতে এসেছিলাম। কিন্তু দেখা গেল না মেঘাচ্ছন্ন আকাশের কারণে। খুব মন খারাপ লাগছে।'' স্থানীয় বাসিন্দা সুকান্ত চট্টরাজ, পুলক মুখার্জিরাও এসেছিলেন দলবেঁধে সূর্যগ্রহণ দেখতে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করেও দেখা যায়নি।


পশ্চিমবঙ্গ বিজ্ঞানমঞ্চের রাজ্য কাউন্সিলের সদস্য তথা এলাকার স্কুল শিক্ষক কিংশুক মুখোপাধ্যায় বলেন, " এই গ্রামের মানুষরা অনেক এগিয়ে। কুসংস্কারকে দূরে সরিয়ে তাঁরা সূর্যগ্রহণ দেখতে এসেছিলেন। মেঘ তাঁদের উৎসাহে ভাটা ফেলেছে ঠিকই। কিন্তু চারিদিকে যেভাবে এই গ্রহণ নিয়ে কুসংস্কার ছড়াচ্ছে তাতে মানুষজনের এই ছোটো ছোটো পড়ুয়াদের দেখে শেখা উচিত। সূর্যগ্রহণ একটি প্রাকৃতিক ঘটনা। এর সঙ্গে কোনও অলৌকিকত্ব নেই।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.