ETV Bharat / state

DVC Water Supply: আসানসোল ও দুর্গাপুরবাসীকে 15 জুন পর্যন্ত পানীয় জল সরবরাহের নিশ্চয়তা দিল ডিভিসি

রাজ্যে তাপমাত্রা 43 ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করে গিয়েছে ৷ পর্যাপ্ত জল মজুত থাকায় 15 জুন পর্যন্ত পানীয় জল সরবরাহের নিশ্চয়তা দিল ডামোদর ভ্যালি অফ কর্পোরেশন ।

Etv Bharat
Etv Bharat
author img

By

Published : Apr 21, 2023, 9:36 PM IST

আসানসোল, 21 এপ্রিল: পুড়ছে আসানসোল । কখনও 42 ডিগ্রি আবার কখনও বা 43 ডিগ্রি । গরমে, তাপপ্রবাহে নাঝেহাল শিল্পাঞ্চলবাসী। অন্যদিকে গরমে শুকিয়ে যাচ্ছে কুয়ো-পুকুর । আর তার সঙ্গেই আশঙ্কা গ্রাস করছে শিল্পাঞ্চলবাসীদের । সাধারত সারাবছরই আসানসোল ও দুর্গাপুরবাসীর জন্য পানীয় জল সরবরাহ করে ডিভিসি । মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে এই পানীয় জল সরবরাহ করা হয় । এখনও পর্যন্ত পর্যাপ্ত জল মজুত আছে ডিভিসি-র জলাধারে । ফলে আগামী 15 জুন পর্যন্ত পানীয় জল সরবরাহের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ডিভিসির তরফে।

উল্লেখ্য, আসানসোল পৌরনিগম ছাড়াও, জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর, আসানসোল রেল ডিভিশন, ইস্কো কারখানা-সহ একাধিক বেসরকারি সংস্থাকে চুক্তির ভিত্তিতে জল সরবরাহ করে ডিভিসি । গতবছর গরমের সময় মাইথন জলাধারের জল শুকিয়ে জল সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছিল । সমস্যায় পড়েছিলেন এলাকাবাসী । এবার তেমন পরিস্থিতি হবে না তো ! তা নিয়ে আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছিল দুর্গাপুর, আসানসোলবাসীর মধ্যে। সেই আশঙ্কা উড়িয়ে ডিভিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, আপাতত বৃষ্টি না হলে 15 জুন পর্যন্ত পানীয় জল ও চাষের জল দিতে অসুবিধে নেই । মাইথন, পাঞ্চেতের জলাধারে যে জলস্তর আছে তা পর্যাপ্ত । তাই এই বছর সমস্যায় পড়তে হবে না শহরবাসীকে ।

সম্প্রতি আসানসোল পৌরনিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায় ডিভিসির কাছে চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছিলেন, এই বছর বর্তমান পরিস্থিতি । সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই ডিভিসি থেকে জানানো হয়েছে, বর্তমানে মাইথন এবং পাঞ্চেতে জলস্তর বেশ ভালো জায়গায় আছে । মাইথন জলাধারে প্রায় 469 ফুট এবং পাঞ্চেত জলাধারে জলস্তর প্রায় 406 ফুট জল আছে । যা গত বছরের থেকে অনেকটাই বেশি । এখনও পর্যন্ত প্রতিদিন 500 একর ফুট হারে পানীয় জলের জন্য জল ছাড়া হয়েছে । পাশাপাশি বোরো চাষের জন্য 5000 কিউসেক হারে জল ছাড়া হয়েছে । বর্তমানে যে পরিমাণ জল মজুত আছ, আগামী 15 জুন পর্যন্ত নিশ্চিন্তে জল দেওয়া যাবে । বর্ষার পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও 30 জুন পর্যন্ত এই রকমই হবে । মনে করা হচ্ছে তারমধ্যেই বর্ষা প্রবেশ করবে ।

আরও পড়ুন: আমন চাষের জন্য প্রায় 70 হাজার একর ফিট জল ছাড়ল ডিভিসি

এই প্রসঙ্গেই আসানসোল পৌরনিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, দামোদর নদীতে বিশেষ কুয়ো তৈরি করে পৌরনিগমের জল তোলা হয় । ফলে জলস্তর খানিকটা কমলেও ততটা প্রভাব পড়বে না জলের জোগানে।

আসানসোল, 21 এপ্রিল: পুড়ছে আসানসোল । কখনও 42 ডিগ্রি আবার কখনও বা 43 ডিগ্রি । গরমে, তাপপ্রবাহে নাঝেহাল শিল্পাঞ্চলবাসী। অন্যদিকে গরমে শুকিয়ে যাচ্ছে কুয়ো-পুকুর । আর তার সঙ্গেই আশঙ্কা গ্রাস করছে শিল্পাঞ্চলবাসীদের । সাধারত সারাবছরই আসানসোল ও দুর্গাপুরবাসীর জন্য পানীয় জল সরবরাহ করে ডিভিসি । মাইথন ও পাঞ্চেত জলাধার থেকে এই পানীয় জল সরবরাহ করা হয় । এখনও পর্যন্ত পর্যাপ্ত জল মজুত আছে ডিভিসি-র জলাধারে । ফলে আগামী 15 জুন পর্যন্ত পানীয় জল সরবরাহের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে ডিভিসির তরফে।

উল্লেখ্য, আসানসোল পৌরনিগম ছাড়াও, জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতর, আসানসোল রেল ডিভিশন, ইস্কো কারখানা-সহ একাধিক বেসরকারি সংস্থাকে চুক্তির ভিত্তিতে জল সরবরাহ করে ডিভিসি । গতবছর গরমের সময় মাইথন জলাধারের জল শুকিয়ে জল সঙ্কট সৃষ্টি হয়েছিল । সমস্যায় পড়েছিলেন এলাকাবাসী । এবার তেমন পরিস্থিতি হবে না তো ! তা নিয়ে আশঙ্কা সৃষ্টি হয়েছিল দুর্গাপুর, আসানসোলবাসীর মধ্যে। সেই আশঙ্কা উড়িয়ে ডিভিসি সূত্রে জানা গিয়েছে, আপাতত বৃষ্টি না হলে 15 জুন পর্যন্ত পানীয় জল ও চাষের জল দিতে অসুবিধে নেই । মাইথন, পাঞ্চেতের জলাধারে যে জলস্তর আছে তা পর্যাপ্ত । তাই এই বছর সমস্যায় পড়তে হবে না শহরবাসীকে ।

সম্প্রতি আসানসোল পৌরনিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায় ডিভিসির কাছে চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছিলেন, এই বছর বর্তমান পরিস্থিতি । সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতেই ডিভিসি থেকে জানানো হয়েছে, বর্তমানে মাইথন এবং পাঞ্চেতে জলস্তর বেশ ভালো জায়গায় আছে । মাইথন জলাধারে প্রায় 469 ফুট এবং পাঞ্চেত জলাধারে জলস্তর প্রায় 406 ফুট জল আছে । যা গত বছরের থেকে অনেকটাই বেশি । এখনও পর্যন্ত প্রতিদিন 500 একর ফুট হারে পানীয় জলের জন্য জল ছাড়া হয়েছে । পাশাপাশি বোরো চাষের জন্য 5000 কিউসেক হারে জল ছাড়া হয়েছে । বর্তমানে যে পরিমাণ জল মজুত আছ, আগামী 15 জুন পর্যন্ত নিশ্চিন্তে জল দেওয়া যাবে । বর্ষার পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও 30 জুন পর্যন্ত এই রকমই হবে । মনে করা হচ্ছে তারমধ্যেই বর্ষা প্রবেশ করবে ।

আরও পড়ুন: আমন চাষের জন্য প্রায় 70 হাজার একর ফিট জল ছাড়ল ডিভিসি

এই প্রসঙ্গেই আসানসোল পৌরনিগমের চেয়ারম্যান অমরনাথ চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, দামোদর নদীতে বিশেষ কুয়ো তৈরি করে পৌরনিগমের জল তোলা হয় । ফলে জলস্তর খানিকটা কমলেও ততটা প্রভাব পড়বে না জলের জোগানে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.