ETV Bharat / state

দুর্গাপুরে মহিলাকে খুনের পর ধর্ষণ, জেরায় স্বীকার ভাইপোর !

7 অক্টোবর সকালে নিজের বাড়ি থেকে দুর্গাপুরের এক মহিলার নগ্ন দেহ উদ্ধার হয় । তদন্তে নেমে দুর্গাপুরের বাসিন্দা এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷ সম্পর্কে মৃত মহিলা ওই যুবকের কাকিমা ৷ জেরায় ধৃত যুবক জানায়, সে তার কাকিমাকে খুন করে ধর্ষণ করেছে ৷

author img

By

Published : Oct 12, 2019, 9:49 AM IST

Updated : Oct 12, 2019, 12:41 PM IST

rape

দুর্গাপুর, 12 অক্টোবর : 7 অক্টোবর সকালে নিজের বাড়ি থেকে দুর্গাপুরের এক মহিলার নগ্ন দেহ উদ্ধার হয় । পুলিশ প্রাথমিক ভাবে অনুমান করেছিল শারীরিক নির্যাতন করার পর ওই মহিলাকে শ্বাসরুদ্ধ করে খুন করা হয়েছে । পুলিশের সন্দেহ ছিল ওই মহিলার কোনও নিকটাত্মীয় এই হত্যার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ৷ গভীর রাতে বাড়িতে একা থাকা ওই মহিলা চেনা মানুষ ছাড়া দরজা খুলতেন না এমনটা ধারণা করেই পুলিশি তদন্ত এগোতে থাকে ।

তদন্তে নেমে দুর্গাপুরের বাসিন্দা এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷ সম্পর্কে মৃত মহিলা ওই যুবকের কাকিমা ৷ পুলিশের জেরায় সে তার কাকিমাকে খুনের কথা স্বীকার করে ৷ জেরায় জানায়, সে তার কাকিমাকে খুন করে ধর্ষণ করেছে ৷ তবে ধৃত যুবক এই ঘটনায় একা ছিল না । পুলিশ সূত্রে খবর, এই ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে ওই মহিলার মেজ জামাই ।

জেরায় ধৃত যুবক জানিয়েছে, তার কাকিমার মেজ জামাই 7 অক্টোবর দুর্গাপুরে এসে তার সাথে দেখা করে ৷ তারা একসঙ্গে মদ্যপানও করে ৷ এরপর তার কাকিমার জামাই তাকে তার কাকিমাকে খুন করার কথা বলে ৷ প্রথমে সে তার কাকিমা খুন করতে রাজি হয়নি ৷ পরে তার জামাইবাবু তাকে রাজি করায় ৷ দু'জনে গভীর রাতে ওই মহিলার বাড়িতে যায় ৷ সেখানে ওই মহিলার মেয়ে জামাই তাকে ডাকে ৷ জামাইয়ের গলার আওয়াজ পেয়ে ওই মহিলা দরজা খুলতেই তার গলা চেপে ধরে তাকে মেঝেতে ফেলে দেয় ধৃত যুবক ৷

ভিডিয়ো দেখুন

পুলিশকে ধৃত যুবক জানিয়েছে, এই মহিলার মেজ মেয়ের জামাই হাতে গ্লাভস পরে শাশুড়ির মৃত্যু নিশ্চিত করতে তার গলা চেপে ধরে ৷ এই মহিলার মৃত্যুর পর ধৃত যুবক তাকে ধর্ষণ করে ৷ এরপর তারা দু'জন সেখান থেকে ধৃত যুবকের বাড়িতে চলে যায় ৷ সেখান তারা আবার মদ্যপান করে । সকালে মৃতের মেজ জামাই নিজের বাড়িতে চলে যায় ৷

তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, মৃত মহিলার মেজ জামাই চাইছিল শাশুড়ির বাড়ি হাতাতে ৷ দুর্গাপুর পৌরনিগমের পক্ষ থেকে রান্নার কাজ করা ওই মহিলা সরকারি প্রকল্পের টাকায় পাকা বাড়ি করেছিলেন ৷ সেই বাড়ি হাতাতেই এই খুন বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে । ঘটনার পর থেকেই পলাতক ওই মহিলার মেজ জামাই ৷ তার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে দুর্গাপুর থানার পুলিশ ।

দুর্গাপুর, 12 অক্টোবর : 7 অক্টোবর সকালে নিজের বাড়ি থেকে দুর্গাপুরের এক মহিলার নগ্ন দেহ উদ্ধার হয় । পুলিশ প্রাথমিক ভাবে অনুমান করেছিল শারীরিক নির্যাতন করার পর ওই মহিলাকে শ্বাসরুদ্ধ করে খুন করা হয়েছে । পুলিশের সন্দেহ ছিল ওই মহিলার কোনও নিকটাত্মীয় এই হত্যার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে ৷ গভীর রাতে বাড়িতে একা থাকা ওই মহিলা চেনা মানুষ ছাড়া দরজা খুলতেন না এমনটা ধারণা করেই পুলিশি তদন্ত এগোতে থাকে ।

তদন্তে নেমে দুর্গাপুরের বাসিন্দা এক যুবককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ৷ সম্পর্কে মৃত মহিলা ওই যুবকের কাকিমা ৷ পুলিশের জেরায় সে তার কাকিমাকে খুনের কথা স্বীকার করে ৷ জেরায় জানায়, সে তার কাকিমাকে খুন করে ধর্ষণ করেছে ৷ তবে ধৃত যুবক এই ঘটনায় একা ছিল না । পুলিশ সূত্রে খবর, এই ঘটনার নেপথ্যে রয়েছে ওই মহিলার মেজ জামাই ।

জেরায় ধৃত যুবক জানিয়েছে, তার কাকিমার মেজ জামাই 7 অক্টোবর দুর্গাপুরে এসে তার সাথে দেখা করে ৷ তারা একসঙ্গে মদ্যপানও করে ৷ এরপর তার কাকিমার জামাই তাকে তার কাকিমাকে খুন করার কথা বলে ৷ প্রথমে সে তার কাকিমা খুন করতে রাজি হয়নি ৷ পরে তার জামাইবাবু তাকে রাজি করায় ৷ দু'জনে গভীর রাতে ওই মহিলার বাড়িতে যায় ৷ সেখানে ওই মহিলার মেয়ে জামাই তাকে ডাকে ৷ জামাইয়ের গলার আওয়াজ পেয়ে ওই মহিলা দরজা খুলতেই তার গলা চেপে ধরে তাকে মেঝেতে ফেলে দেয় ধৃত যুবক ৷

ভিডিয়ো দেখুন

পুলিশকে ধৃত যুবক জানিয়েছে, এই মহিলার মেজ মেয়ের জামাই হাতে গ্লাভস পরে শাশুড়ির মৃত্যু নিশ্চিত করতে তার গলা চেপে ধরে ৷ এই মহিলার মৃত্যুর পর ধৃত যুবক তাকে ধর্ষণ করে ৷ এরপর তারা দু'জন সেখান থেকে ধৃত যুবকের বাড়িতে চলে যায় ৷ সেখান তারা আবার মদ্যপান করে । সকালে মৃতের মেজ জামাই নিজের বাড়িতে চলে যায় ৷

তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, মৃত মহিলার মেজ জামাই চাইছিল শাশুড়ির বাড়ি হাতাতে ৷ দুর্গাপুর পৌরনিগমের পক্ষ থেকে রান্নার কাজ করা ওই মহিলা সরকারি প্রকল্পের টাকায় পাকা বাড়ি করেছিলেন ৷ সেই বাড়ি হাতাতেই এই খুন বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে । ঘটনার পর থেকেই পলাতক ওই মহিলার মেজ জামাই ৷ তার খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে দুর্গাপুর থানার পুলিশ ।

Intro:গত ৭ ই অক্টোবর দুর্গাপুরের ঝাণ্ডাবাগ সিং পাড়া কালীমন্দিরের সামনের বাসিন্দা বিধবা মহিলার নগ্ন দেহ উদ্ধার হয়।প্রাথমিক অনুমান করেছিল সবাই খুব কাছের মানুষ কেও এসে এই মহিলার ওপর শারীরিক নির্যাতন চালায় এবং পরে তাকে শ্বাসরুদ্ধ করে খুন করে।কারন গভীর রাতে বাড়িতে একাকি থাকা ওই মহিলা চেনা মানুষ ছাড়া দরজা খুলতেন না এমনটা ধারনা করেই পুলিশি তদন্ত এগোতে থাকে।পুলিশ ঘটনার তদন্তে নেমে দুর্গাপুর থানা এলাকার বিজোন জয়দেব রোডের বাসিন্দা খুন হওয়া মহিলা অঞ্জলি ব্যানার্জ্জীর নিকট আত্মীয় প্রশান্ত ব্যানার্জ্জী ওরফে কালু কে গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই সব সত্য বেরিয়ে আসে।এই অঞ্জলি ব্যানার্জ্জীকে খুন করে তাকে ধর্ষন করে কালু বলে পুলিশ সুত্রে জানা যায়।২০০৪ সালে এরাজ্যে বাঁকুড়া জেলার বাদিন্দা ধনঞ্জয় চ্যাটার্জির হেতাল পারেখ কে খুন করে ধর্ষনের ঘটনার কারনে ফাঁসীর ঘটনার কথা মনে পড়িয়ে দেয় এই খুনের ঘটনা।কারন সেইসময় পাওয়া রিপোর্ট অনুযায়ী হেতাল পারেখ কেও খুন করার পরে ধর্ষন করা হয়।পুলিশ সুত্রে খবর অঞ্জলিদেবী কেও খুন করে ধর্ষন করা হয়।তবে কালু এই ঘটনায় একা ছিল না।কে ছিল দ্বিতীয় ব্যাক্তি?কেনই বা সম্পর্কে ভাইপো তার কাকীমা অঞ্জলিদেবী কে খুন করার পরে ধর্ষন করল?পুলিশ সুত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী এই ঘটনার নেপথ্যে অঞ্জলিদেবীর মেজ মেয়ের জামাই।ফরিদপুর থানা এলাকার বাসিন্দা অঞ্জলি দেবীর মেজমেয়ের জামাই ৭ ই অক্টোবর দুর্গাপুরে এসে কালুর সাথে দেখা করে তার সাথে আকন্ঠ মদ্যপান করার পরে কালুকে বলে তার শ্বাশুড়িকে খুন করার কথা।কালু প্রথমে বলে সে কাকীমাকে খুন করতে পারবে না।কিন্তু পরে রাজী হতেই দুজনে গভীর রাতে অঞ্জলিদেবীর বাড়ি যায়।মেয়ের জামাই খুব আস্তে আস্তে জানালা দিয়ে শ্বাশুড়ি মা কে "" মা -মা "" বলে ডাক দেয় এবং শ্বাশুড়ি মা জানালা খুলতেই দেখে মেজ জামাই।শ্বাশুড়ি অঞ্জলিদেবী দরজা খুলতেই তার গলা চেপে ধরে তাকে মেঝেতে ফেলে দেয় কালু।তার মেজ মেয়ের জামাই আবার হাতে গ্লাভস পরে শ্বাশুড়ির মৃত্যু নিশ্চিত করতে তার গলা চেপে ধরে বলে কালু পুলিশি জেরায় জানায়।এরপরে কালু অঞ্জলিদেবীর মৃতদেহ কে নগ্ন করে তাকে ধর্ষন কর বলেও পুলিশি জেরায় জানিয়েছে।এরপরে তারা সেখান থেকে পালিয়ে আবার মদ্যপান করে।সকালে নিজের নিজের বাড়িতে যায়।কিন্তু মেজ জামাই কেনও অঞ্জলিদেবীকে খুন করতে বলে কালুকে?পুলিশি জেরায় জানা গেছে মেজ জামাই এর লোভ ছিল শ্বাশুড়ির বাড়ির প্রতি।দুর্গাপুর পুরসভার পক্ষ থেকে বাড়িতে রান্নার কাজ করা অঞ্জলি ব্যানার্জ্জীর পাকা বাড়ি করে দেয় সরকারি প্রকল্পের টাকায়।সেই বাড়ি হাতাতেই এই খুন বলে পুলিশ সুত্রে জানা গেছে।মেজ জামাই এর খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে দুর্গাপুর থানার পুলিশ।শনিবার কালুকে পুলিশি হেফাজতের আবেদন জানিয়ে দুর্গাপুর মহকুমা আদালতে তোলা হবে।

দুর্গাপুর থানার ঝান্ডাবাদ গ্রাম কালীমন্দিরের বাসিন্দা বিধবা মহিলা অঞ্জলি ব্যানার্জ্জী(৪২ বছর) এর অর্ধনগ্ন মৃতদেহ গত ৭ ই অক্টোবর তার বাড়ি থেকে উদ্ধার হয়।এলাকায় এই খবর চাউর হতেই বহু মানুষ এসে জড়ো হয়।দুর্গাপুর পুরসভার ১৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুশীল চ্যাটার্জ্জী সহ এলাকার মানুষের দাবী যে এই মহিলাকে ধর্ষন করে খুন করা হয়।ঘটনাস্থলে দুর্গাপুর থানার পুলিশ এসে দেহ ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যেতে চাইলে পুলিশকে সবাই চাপ দেয় যে পুলিশ কুকুর এনে ঘটনার তদন্তের।এলাকার মানুষের দাবী যে ময়নাতদন্ত হলে খুনীকে চিহ্নিত করা সহজ হবেনা তাই খুনীকে চিহ্নিত করতে পুলিশ কুকুর আনা হোক।
অঞ্জলি দেবী বাড়িতে রাতে একাই ছিলেন।তার তিন মেয়ে বিবাহিতা।আজ সকালে অঞ্জলিদেবীর আত্মীয় এসে দেখেন অঞ্জলিদেবীর নগ্ন দেহ পড়ে আছে মেঝেতে।তার গলায় দাগ দেখেই প্রাথমিক অনুমান আকে ধর্ষন করে খুন করা হয়।পরে পুলিশ কুকুর আনা হয় এবং পরে দেহ উদ্ধার করে তা ময়নাতদন্তের জন্য আসানসোল জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়।Body:হConclusion:হ
Last Updated : Oct 12, 2019, 12:41 PM IST
ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.