ETV Bharat / state

পশ্চিমবঙ্গের কোনও ভাগ হবে না, বিভাজনকে সমর্থন করে তৃণমূল দাবি বিজেপি সাংসদের - JYOTIRMAY SINGH MAHATO

বাংলা ভাগ নিয়ে শাসকদল তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ করলেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো।

JYOTIRMAY SINGH MAHATO
জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো (নিজস্ব চিত্র)
author img

By ETV Bharat Bangla Team

Published : Dec 30, 2024, 10:52 PM IST

বর্ধমান, 30 ডিসেম্বর: পশ্চিমবঙ্গের কোনও ভাগাভাগি হবে না। বরং যারা রাজ্য ভাগের কথা বলে তাদের সমর্থন করে তৃণমূল কংগ্রেস। ভোট এলে মানুষকে সুড়সুড়ি দিয়ে মানুষকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ভোটে জেতার চেষ্টা করে। কিন্তু বিজেপি এটা হতে দেবে না। বর্ধমানের জেলা বিজেপি কার্যালয়ে এসে এভাবেই শাসকদল তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ করলেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো।

এদিন তিনি বলেন, "রাজ্যে শাসন করে রাজ্য সরকার। সমস্ত কিছু দেখার দায়িত্ব রাজ্য পুলিশের। অথচ এ রাজ্য আজ জঙ্গিদের কাছে সেফ জোনে পরিণত হয়েছে। শুধু আজকে নয় বিগত কয়েক বছর ধরেই সন্ত্রাসবাদীদের কাছে এই রাজ্য সেফ জোন। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পরে সেটা আরও সুন্দর হয়েছে। ফলে ভারতের বিরুদ্ধে যারা লড়াই ঘোষণা করে রেখেছে তারাও নিশ্চিন্তে এখানে ডেরা বেঁধেছে। তাদের সুরক্ষিত জায়গা এটা। এখানকার পুলিশ নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়। অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে কোনও ব্যবস্থা নিতে দেওয়া হয় না ৷"

মুখ্যমন্ত্রীর সন্দেশখালি যাওয়ার প্রসঙ্গে জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো কটাক্ষ করে বলেন, "কীসের উন্নয়ন করতে যাচ্ছেন তিনি! তিনি তো বাংলার মানুষের বেহাল দশা করে ছেড়েছেন। রাজ্যের মানুষ বুঝতে পেরে গিয়েছেন উন্নয়ন তো দূরে থাক পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। তাই এখানে ওখানে (সন্দেশখালি) গিয়ে কোনও লাভ হবে না।"

শাহজাহানের বিরুদ্ধে লড়াই করা সুজিত মাস্টার তৃণমূলে যোগদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "তিনি যোগ দিয়েছেন নাকি, তাঁকে জোর করে যোগদান করানো হয়েছে সেটা দেখতে হবে। তবে তৃণমূল কংগ্রেসের এই খেলা বেশিদিন চলবে না। এর আগে দেখা গিয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য থেকে জেলা পরিষদের সদস্যদের বারবার জোর করে যোগদান করানো হয়েছে। মানুষ আর তৃণমূলের সঙ্গে নেই। তৃণমূল কংগ্রেসের যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে পাঁচ লক্ষ মেম্বারশিপ করে নিয়ে দেখাক।"

বর্ধমান, 30 ডিসেম্বর: পশ্চিমবঙ্গের কোনও ভাগাভাগি হবে না। বরং যারা রাজ্য ভাগের কথা বলে তাদের সমর্থন করে তৃণমূল কংগ্রেস। ভোট এলে মানুষকে সুড়সুড়ি দিয়ে মানুষকে দুই ভাগে বিভক্ত করে ভোটে জেতার চেষ্টা করে। কিন্তু বিজেপি এটা হতে দেবে না। বর্ধমানের জেলা বিজেপি কার্যালয়ে এসে এভাবেই শাসকদল তৃণমূলকে কড়া আক্রমণ করলেন পুরুলিয়ার বিজেপি সাংসদ জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো।

এদিন তিনি বলেন, "রাজ্যে শাসন করে রাজ্য সরকার। সমস্ত কিছু দেখার দায়িত্ব রাজ্য পুলিশের। অথচ এ রাজ্য আজ জঙ্গিদের কাছে সেফ জোনে পরিণত হয়েছে। শুধু আজকে নয় বিগত কয়েক বছর ধরেই সন্ত্রাসবাদীদের কাছে এই রাজ্য সেফ জোন। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ক্ষমতায় আসার পরে সেটা আরও সুন্দর হয়েছে। ফলে ভারতের বিরুদ্ধে যারা লড়াই ঘোষণা করে রেখেছে তারাও নিশ্চিন্তে এখানে ডেরা বেঁধেছে। তাদের সুরক্ষিত জায়গা এটা। এখানকার পুলিশ নাকে তেল দিয়ে ঘুমায়। অন্যদিকে, কেন্দ্রীয় এজেন্সিকে কোনও ব্যবস্থা নিতে দেওয়া হয় না ৷"

মুখ্যমন্ত্রীর সন্দেশখালি যাওয়ার প্রসঙ্গে জ্যোতির্ময় সিং মাহাতো কটাক্ষ করে বলেন, "কীসের উন্নয়ন করতে যাচ্ছেন তিনি! তিনি তো বাংলার মানুষের বেহাল দশা করে ছেড়েছেন। রাজ্যের মানুষ বুঝতে পেরে গিয়েছেন উন্নয়ন তো দূরে থাক পানীয় জলের ব্যবস্থা নেই। তাই এখানে ওখানে (সন্দেশখালি) গিয়ে কোনও লাভ হবে না।"

শাহজাহানের বিরুদ্ধে লড়াই করা সুজিত মাস্টার তৃণমূলে যোগদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, "তিনি যোগ দিয়েছেন নাকি, তাঁকে জোর করে যোগদান করানো হয়েছে সেটা দেখতে হবে। তবে তৃণমূল কংগ্রেসের এই খেলা বেশিদিন চলবে না। এর আগে দেখা গিয়েছে গ্রাম পঞ্চায়েতের সদস্য থেকে জেলা পরিষদের সদস্যদের বারবার জোর করে যোগদান করানো হয়েছে। মানুষ আর তৃণমূলের সঙ্গে নেই। তৃণমূল কংগ্রেসের যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে রাস্তায় দাঁড়িয়ে পাঁচ লক্ষ মেম্বারশিপ করে নিয়ে দেখাক।"

ETV Bharat Logo

Copyright © 2025 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.