ETV Bharat / state

ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে উদ্ধার দুটি দেশি পিস্তল - FIREARMS

সীমান্তের 200 মিটার দূরে একটি জায়গায় পাটকাঠির মধ্যে লুকানো ছিল প্লাস্টিকের প্যাকেট। সেটি খুঁজে পায় সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সেই প্যাকেট খুলতেই বেরিয়ে পড়ে দুটি দেশি আগ্নেয়াস্ত্র। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী। BSF-র তরফে নদীয়ার হুগোলবাড়িয়া থানায় দায়ের করা হয়েছে FIR। কারা ওই অস্ত্র পাচার করার চেষ্টা করছিল তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

PISTOL
PISTOL
author img

By

Published : Aug 17, 2020, 6:59 AM IST

কলকাতা, 17 অগাস্ট: ভারতে তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে বাংলাদেশী অপরাধীরা। অভিযোগ দীর্ঘদিনের। জাল নোট পাঠিয়ে বাংলাদেশী অপরাধীরা নিয়ে যায় ভারতে তৈরী আগ্নেয়াস্ত্র। বহুবার তার প্রমাণ পেয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। অস্ত্র কারবারিদের কাছে উদ্ধার হয়েছে জাল নোট। সেভাবেই বাংলাদেশ আগ্নেয়াস্ত্র পাচারের চেষ্টা চলছিল নদিয়া সীমান্তে। নির্দিষ্ট সূত্রে খবর পেয়ে সেই চেষ্টা রুখে দিল সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সীমান্ত লাগোয়া এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র।

সোর্স মারফত BSF খবর পায়, অস্ত্রের চোরাচালান হবে নদীয়ার মধুগিরি বর্ডার আউটপোস্ট দিয়ে। সেইমতো তল্লাশি শুরু করে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা। প্রথমটায় অবশ্য কিছুই পাওয়া যায়নি। কিন্তু পরে খবর আসে পাটকাঠির মধ্যে লুকিয়ে রাখা হয়েছে আগ্নেয়াস্ত্র।

প্রসঙ্গত এখন পাটের মরশুম। পাট জলে পৌঁছিয়ে সেখান থেকে গাছের আঁশ তুলে নিয়ে পাটকাঠির শুকানো হচ্ছে উত্তর 24 পরগনা, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদার বিস্তীর্ণ এলাকায়। আর সেই সুযোগ নিচ্ছে পাচারকারীরা। সোর্স মারফত নির্দিষ্ট খবর পাওয়ার পর সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জাওয়ানরা পাটকাঠি শুকনো করতে দেওয়া এলাকায় তল্লাশি চালায়।

সীমান্তের 200 মিটার দূরে একটি জায়গায় পাটকাঠির মধ্যে লুকানো ছিল প্লাস্টিকের প্যাকেট। সেটি খুঁজে পায় সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সেই প্যাকেট খুলতেই বেরিয়ে পড়ে দুটি দেশি আগ্নেয়াস্ত্র। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী। BSF-র তরফে নদীয়ার হুগোলবাড়িয়া থানায় দায়ের করা হয়েছে FIR। কারা ওই অস্ত্র পাচার করার চেষ্টা করছিল তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

আগ্নেয়াস্ত্র তৈরীর সুনিপুন কৌশল সেভাবে বাংলাদেশের অপরাধীরা জানে না। সে দেশের জঙ্গি সংগঠনগুলো বোমা বানানোয় সিদ্ধহস্ত। জিলেটিন স্টিক ব্যবহারে IED বিস্ফোরণ ঘটাতেও বিশেষ নাম আছে বাংলাদেশি অপরাধীদের। এদেশে গ্রেপ্তার হওয়া বহু জঙ্গী, বাংলাদেশী অপরাধীদের কাছ থেকে বিস্ফোরক বানানোর কৌশল শিখেছে বলে পুলিশি জেরায় স্বীকার করেছে।

কলকাতা, 17 অগাস্ট: ভারতে তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করে বাংলাদেশী অপরাধীরা। অভিযোগ দীর্ঘদিনের। জাল নোট পাঠিয়ে বাংলাদেশী অপরাধীরা নিয়ে যায় ভারতে তৈরী আগ্নেয়াস্ত্র। বহুবার তার প্রমাণ পেয়েছে ভারতীয় গোয়েন্দারা। অস্ত্র কারবারিদের কাছে উদ্ধার হয়েছে জাল নোট। সেভাবেই বাংলাদেশ আগ্নেয়াস্ত্র পাচারের চেষ্টা চলছিল নদিয়া সীমান্তে। নির্দিষ্ট সূত্রে খবর পেয়ে সেই চেষ্টা রুখে দিল সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সীমান্ত লাগোয়া এলাকা থেকে উদ্ধার হয়েছে দুটি আগ্নেয়াস্ত্র।

সোর্স মারফত BSF খবর পায়, অস্ত্রের চোরাচালান হবে নদীয়ার মধুগিরি বর্ডার আউটপোস্ট দিয়ে। সেইমতো তল্লাশি শুরু করে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জওয়ানরা। প্রথমটায় অবশ্য কিছুই পাওয়া যায়নি। কিন্তু পরে খবর আসে পাটকাঠির মধ্যে লুকিয়ে রাখা হয়েছে আগ্নেয়াস্ত্র।

প্রসঙ্গত এখন পাটের মরশুম। পাট জলে পৌঁছিয়ে সেখান থেকে গাছের আঁশ তুলে নিয়ে পাটকাঠির শুকানো হচ্ছে উত্তর 24 পরগনা, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ, মালদার বিস্তীর্ণ এলাকায়। আর সেই সুযোগ নিচ্ছে পাচারকারীরা। সোর্স মারফত নির্দিষ্ট খবর পাওয়ার পর সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জাওয়ানরা পাটকাঠি শুকনো করতে দেওয়া এলাকায় তল্লাশি চালায়।

সীমান্তের 200 মিটার দূরে একটি জায়গায় পাটকাঠির মধ্যে লুকানো ছিল প্লাস্টিকের প্যাকেট। সেটি খুঁজে পায় সীমান্তরক্ষী বাহিনী। সেই প্যাকেট খুলতেই বেরিয়ে পড়ে দুটি দেশি আগ্নেয়াস্ত্র। সেগুলি বাজেয়াপ্ত করেছে সীমান্তরক্ষী বাহিনী। BSF-র তরফে নদীয়ার হুগোলবাড়িয়া থানায় দায়ের করা হয়েছে FIR। কারা ওই অস্ত্র পাচার করার চেষ্টা করছিল তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত।

আগ্নেয়াস্ত্র তৈরীর সুনিপুন কৌশল সেভাবে বাংলাদেশের অপরাধীরা জানে না। সে দেশের জঙ্গি সংগঠনগুলো বোমা বানানোয় সিদ্ধহস্ত। জিলেটিন স্টিক ব্যবহারে IED বিস্ফোরণ ঘটাতেও বিশেষ নাম আছে বাংলাদেশি অপরাধীদের। এদেশে গ্রেপ্তার হওয়া বহু জঙ্গী, বাংলাদেশী অপরাধীদের কাছ থেকে বিস্ফোরক বানানোর কৌশল শিখেছে বলে পুলিশি জেরায় স্বীকার করেছে।

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.