ETV Bharat / state

কংগ্রেসের পথসভায় সংঘর্ষের ঘটনায় গ্রেপ্তার 4 - collision

গতকাল বিকেলে নুরগঞ্জ গ্রামের চৌমাথা মোড়ে কংগ্রেসের দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির সমর্থনে পথসভায় তৃণমূলের 10-12 জন যুবক মঞ্চ এবং সামনে থাকা চেয়ার ভাঙচুর করে। কংগ্রেসের তরফে ঘটনার ব্য়াপারে চাঁচল থানায় অভিযোগ করা হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে চাঁচল থানার পুলিশ চারজনকে গ্রেপ্তার করে আজ চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলে৷

চাঁচলে ধিক্কার মিছিল
author img

By

Published : Apr 15, 2019, 8:42 PM IST

Updated : Apr 15, 2019, 8:51 PM IST

মালদা, 15 এপ্রিল : কংগ্রেসের পথসভায় সংঘর্ষের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করল চাঁচল থানার পুলিশ। ধৃতদের আজ চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হয়। ধৃতদের মধ্যে দু'জন তৃণমূল কর্মী, বাকি দু'জনের একজন কংগ্রেস ও অন্যজন CPI(M) কর্মী।

গতকাল বিকেল 4টা থেকে রাত 8টা পর্যন্ত নুরগঞ্জ গ্রামের চৌমাথা মোড়ে কংগ্রেসের দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির সমর্থনে পথসভার অনুমতি নিয়েছিল স্থানীয় কংগ্রেস নেতৃত্ব। অভিযোগ, বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান রেজাউল খানের নেতৃত্বে সেখানে উপস্থিত হয় 10-12 জন যুবক। তারা মঞ্চ এবং সামনে থাকা চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে। কংগ্রেসের সমস্ত ফ্ল্যাগ-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে। শুধু তাই নয়, চৌমাথার মোড়ে থাকা কংগ্রেস সমর্থকদের কয়েকটি দোকানের চালাও ভেঙে দেয়। কংগ্রেস প্রার্থীরা প্রতিবাদ করলে দুই পক্ষের মধ্যে লাঠালাঠি শুরু হয়। যার ফলে দুই পক্ষের তরফে আহত হন 8 জন। এরপরই সমস্ত ঘটনা জানিয়ে কংগ্রেস নেতৃত্ব নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়ে কমিশনের কাছে মালদার জেলাশাসক সহ পুলিশ সুপারের অপসরণের দাবি তোলে।

অন্যদিকে, দলীয় কর্মীদের উপর হামলার প্রতিবাদে আজ প্রচার বন্ধ রেখে চাঁচলে ধিক্কার মিছিলে নামেন উত্তর মালদার কংগ্রেস প্রার্থী ইশা খান। তাঁর সঙ্গে পা মেলান জেলা কংগ্রেস সভাপতি, হরিশ্চন্দ্রপুরের বিধায়ক মোস্তাক আলম ও চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহেবুব। ধিক্কার মিছিল শেষে SDO-র কাছে ডেপুটেশন জমা দেন তাঁরা। তার আগে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলীয় কর্মীদের দেখতে যান কংগ্রেস প্রার্থী ইশা খানসহ জেলার কংগ্রেস নেতৃত্ব।

ভিডিয়োয় শুনুন কংগ্রেসের দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির বক্তব্য

ইশা খান বলেন, "গতকালের ঘটনার প্রতিবাদে প্রচার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা চাঁচলের সভাতে এসে আমাদের সভা ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমাদের প্রচারের সমস্ত পতাকা, ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে। গতকালের ঘটনায় আমাদের কর্মী সহ বেশ কয়েকজন মহিলা ও শিশু আক্রান্ত হয়েছে। আমাদের দুই কর্মী মাথায় গুরুতর চোট নিয়ে এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমরা SDO-র কাছে অভিযোগ জানাতে এসেছি। একাধিক ঘটনায় তৃণমূলের রেজাউল খান জড়িত রয়েছে। চাঁচলের পরিবেশ নষ্ট করছে সে।" পরে কংগ্রেস নেতৃত্ব চাঁচলের SDPO সজলকান্তি বিশ্বাসকেও ডেপুটেশন দেয়।

কংগ্রেসের দলীয় সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র ও রাজ্যসভার সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য কলিগ্রামের নুরগঞ্জ এলাকা পরিদর্শনে আসছেন৷

এদিকে গতরাতে নুরগঞ্জে পুলিশবাহিনীর সঙ্গে রুটমার্চ করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কংগ্রেসের তরফে অভিযোগ তোলা হয়, গতরাতেও তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা সেই গ্রামে কংগ্রেসের পতাকা ও ফেস্টুন ছিঁড়ে দিয়েছে। এইবিষয়ে আজ চাঁচল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

মালদা, 15 এপ্রিল : কংগ্রেসের পথসভায় সংঘর্ষের ঘটনায় চারজনকে গ্রেপ্তার করল চাঁচল থানার পুলিশ। ধৃতদের আজ চাঁচল মহকুমা আদালতে তোলা হয়। ধৃতদের মধ্যে দু'জন তৃণমূল কর্মী, বাকি দু'জনের একজন কংগ্রেস ও অন্যজন CPI(M) কর্মী।

গতকাল বিকেল 4টা থেকে রাত 8টা পর্যন্ত নুরগঞ্জ গ্রামের চৌমাথা মোড়ে কংগ্রেসের দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির সমর্থনে পথসভার অনুমতি নিয়েছিল স্থানীয় কংগ্রেস নেতৃত্ব। অভিযোগ, বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রধান রেজাউল খানের নেতৃত্বে সেখানে উপস্থিত হয় 10-12 জন যুবক। তারা মঞ্চ এবং সামনে থাকা চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে। কংগ্রেসের সমস্ত ফ্ল্যাগ-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে। শুধু তাই নয়, চৌমাথার মোড়ে থাকা কংগ্রেস সমর্থকদের কয়েকটি দোকানের চালাও ভেঙে দেয়। কংগ্রেস প্রার্থীরা প্রতিবাদ করলে দুই পক্ষের মধ্যে লাঠালাঠি শুরু হয়। যার ফলে দুই পক্ষের তরফে আহত হন 8 জন। এরপরই সমস্ত ঘটনা জানিয়ে কংগ্রেস নেতৃত্ব নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়ে কমিশনের কাছে মালদার জেলাশাসক সহ পুলিশ সুপারের অপসরণের দাবি তোলে।

অন্যদিকে, দলীয় কর্মীদের উপর হামলার প্রতিবাদে আজ প্রচার বন্ধ রেখে চাঁচলে ধিক্কার মিছিলে নামেন উত্তর মালদার কংগ্রেস প্রার্থী ইশা খান। তাঁর সঙ্গে পা মেলান জেলা কংগ্রেস সভাপতি, হরিশ্চন্দ্রপুরের বিধায়ক মোস্তাক আলম ও চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহেবুব। ধিক্কার মিছিল শেষে SDO-র কাছে ডেপুটেশন জমা দেন তাঁরা। তার আগে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন দলীয় কর্মীদের দেখতে যান কংগ্রেস প্রার্থী ইশা খানসহ জেলার কংগ্রেস নেতৃত্ব।

ভিডিয়োয় শুনুন কংগ্রেসের দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির বক্তব্য

ইশা খান বলেন, "গতকালের ঘটনার প্রতিবাদে প্রচার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তৃণমূল আশ্রিত দুষ্কৃতীরা চাঁচলের সভাতে এসে আমাদের সভা ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা করেছে। আমাদের প্রচারের সমস্ত পতাকা, ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে দিয়েছে। গতকালের ঘটনায় আমাদের কর্মী সহ বেশ কয়েকজন মহিলা ও শিশু আক্রান্ত হয়েছে। আমাদের দুই কর্মী মাথায় গুরুতর চোট নিয়ে এখনও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। আমরা SDO-র কাছে অভিযোগ জানাতে এসেছি। একাধিক ঘটনায় তৃণমূলের রেজাউল খান জড়িত রয়েছে। চাঁচলের পরিবেশ নষ্ট করছে সে।" পরে কংগ্রেস নেতৃত্ব চাঁচলের SDPO সজলকান্তি বিশ্বাসকেও ডেপুটেশন দেয়।

কংগ্রেসের দলীয় সূত্রে জানা যায়, আগামীকাল প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি সোমেন মিত্র ও রাজ্যসভার সাংসদ প্রদীপ ভট্টাচার্য কলিগ্রামের নুরগঞ্জ এলাকা পরিদর্শনে আসছেন৷

এদিকে গতরাতে নুরগঞ্জে পুলিশবাহিনীর সঙ্গে রুটমার্চ করে কেন্দ্রীয় বাহিনী। কংগ্রেসের তরফে অভিযোগ তোলা হয়, গতরাতেও তৃণমূলের দুষ্কৃতীরা সেই গ্রামে কংগ্রেসের পতাকা ও ফেস্টুন ছিঁড়ে দিয়েছে। এইবিষয়ে আজ চাঁচল থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

Intro:মালদা, ১৪ এপ্রিল : নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মালদা জেলার প্রথম রাজনৈতিক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটল চাঁচলে৷ আজ বিকেলে চাঁচল ১ ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নূরগঞ্জ এলাকায় কংগ্রেস ও তৃণমূলের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ ঘটে৷ সংঘর্ষে দুই পক্ষের ৪ জন করে মোট ৮ জন আহত হয়েছেন৷ আহতদের সবাইকে চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে সেখান থেকে ২ জনকে মালদা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে রেফার করা হয়েছে৷ গ্রামবাসীদের অভিযোগ, সংঘর্ষের পর থেকে বেশ কয়েকটি বাচ্চার কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না৷ এই মুহূর্তে চাঁচল থানার আইসি সুকুমার ঘোষের নেতৃত্বে গ্রামে পৌঁছেছে বিশাল পুলিশবাহিনী৷ ঘটনাস্থলে উপস্থিত রয়েছেন চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহবুব৷ গোটা ঘটনায় অভিযোগের তির কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলি প্রধান রেজাউল খানের বিরুদ্ধে৷ যদিও নিজের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তিনি৷Body:আজ বিকেল ৪টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত নূরগঞ্জ গ্রামের চৌমাথা মোড়ে দলীয় প্রার্থী ইশা খান চৌধুরির সমর্থনে পথসভা করার কথা ঘোষণা করেছিল কংগ্রেস৷ সভার জন্য তারা ওই ৪ ঘণ্টার কথা উল্লেখ করে নির্বাচন কমিশনের কাছে অনুমতিও নিয়েছিল৷ সেই মতো বিকেল ৪টা থেকে মঞ্চের সামনে চেয়ার পাতার কাজ শুরু হয়৷ অভিযোগ, বিকেল সাড়ে ৪টা নাগাদ কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূলি প্রধান রেজাউল খানের নেতৃত্বে সেখানে উপস্থিত হয় ১০-১২ জন যুবক৷ কেউ কিছু বোঝার আগেই তারা মঞ্চ এবং সামনে থাকা চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে৷ কংগ্রেসের সমস্ত ফ্ল্যাগ-ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে৷ শুধু তাই নয়, চৌমাথা মোড়ে থাকা কংগ্রেস সমর্থকদের কয়েকটি দোকানের চালাও ভেঙে দেয় তারা৷ এতেই প্রতিবাদ করেন কংগ্রেসিরা৷ শুরু হয়ে যায় দুই পক্ষের লাঠালাঠি৷ সেখানে উপস্থিত গ্রামবাসীরা যে যেদিকে পারেন, পালাতে থাকেন৷ খবর যায় চাঁচল থানায়৷ পুলিশ এলাকায় আসার আগেই আহত হন দুই পক্ষের ৮ জন৷ তাঁদের চাঁচল সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়৷ পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করলেও এখনও এলাকায় রয়েছে প্রবল উত্তেজনা৷ সবচেয়ে বড়ো বিষয়, সংঘর্ষ চলাকালীন বড়োদের সঙ্গে ছোটোরাও ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে গিয়েছিল৷ তাদের কয়েকজনের নাকি এখনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না৷
এক গ্রামবাসী সীমা খাতুন জানান, "কংগ্রেসের পথসভা শুরু হওয়ার আগেই স্থানীয় এক তৃণমূলের সমর্থক স্বপন কংগ্রেসের পোস্টার ছিঁড়ে ফেলে৷ স্বপনকে বাধা দিতে গেলে তৃণমূলের আরও কিছু সমর্থক মোটরবাইকে করে ঘটনাস্থলে আসে৷ কেউ কিছু বোঝার আগেই চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে তারা৷ আমরা এলাকায় শান্তি চাইছি৷" একই বক্তব্য আনোয়ারা বিবির৷ তিনি জানান, "আমার ভাসুর আগে কংগ্রেস থেকে পঞ্চায়েত ভোটে দাঁড়িয়েছিল৷ তারপর থেকেই আমাদের সহ্য করতে পারেনা স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা৷ আজ পথসভা শুরু হওয়ার আগেই তৃণমূলের এক কর্মী স্বপন ফ্লেক্স ছিঁড়ে দেয়৷ এলাকার লোকজন প্রতিবাদ করতে গেলে তৃণমূলের আরও কয়েকজন সমর্থক বাইক নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে চেয়ার ভাঙচুর শুরু করে৷ তাঁর ভাসুর প্রতিবাদ করতে গেলে তাঁকে লাঠি দিয়ে মারধর করে তারা৷"
চাঁচলের বিধায়ক আসিফ মেহেবুব জানান, "চাঁচল ১ ব্লকের কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের নূরগঞ্জ মোড়ে আজ ইশা খানের সমর্থনে এক পথসভার আয়োজন করা হয়েছিল৷ আজ সকালে তৃণমূল আশ্রিত কিছু দুষ্কৃতী কংগ্রেসের কর্মীদের হুমকি দিয়ে যায়৷ এই ঘটনায় স্থানীয় প্রধান রেজাউল খান জড়িত আছে বলে শোনা যাচ্ছে৷ আমরা সমস্ত ঘটনা চাঁচলের আইসিকে জানায়৷ ঘটনাস্থলে কিছু পুলিশ কর্মী আসে৷ তাঁদের সামনেই চেয়ার-টেবিল, দোকান ঘর ভাঙচুর করা হয়৷ আমাদের ৪ জন কর্মী সহ স্থানীয় মহিলাদের মারধর করা হয়৷ আমাদের কর্মীদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে৷ তৃণমূল মনে করছে এভাবে গণতন্ত্রকে বন্ধ করে দেওয়া যায়, মানুষের আওয়াজকে বন্ধ করে দেওয়া যায়৷ নূরগঞ্জে এই ঘটনা বারবার ঘটছে৷ আমরা ইশা খানের সমর্থনে সভা করব৷ সমস্ত ঘটনা জানিয়ে আমরা নির্বাচনে কমিশনে অভিযোগ জানাব৷"
এদিকে নিজের বিরুদ্ধে সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন কলিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান রেজাউল খান৷ তিনি জানান, "পার্টি অফিস থেকে খবর পেলাম, আমাদের মেম্বারের মাথা ফাটিয়ে দেওয়া হয়েছে৷ আমি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি কংগ্রেসের কর্মীরা লাঠিসোটা নিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে৷ কংগ্রেসের কর্মীরা নিজেরাই চেয়ার টেবিল ভাঙচুর করে৷ আমরা সমস্ত ঘটনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি৷"
Conclusion:এব্যাপারে এখনও পর্যন্ত পুলিশের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া না গেলেও চাঁচল থানার তরফে জানানো হয়েছে, গ্রামে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুলিশ মোতায়েন রয়েছে৷ পরিস্থিতি এখন নিয়ন্ত্রণে৷
Last Updated : Apr 15, 2019, 8:51 PM IST

For All Latest Updates

ETV Bharat Logo

Copyright © 2024 Ushodaya Enterprises Pvt. Ltd., All Rights Reserved.